আমি স্বাধীন দেশে থেকেও মাঝেমাঝে পরাধীনতার বুলি আওড়াই শুধুমাত্র একটা নির্দিষ্ট যায়গার মধ্যে আবদ্ধ থাকার জন্য। কেন জানেন? নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয় বলে!
যে মানুষটার জীবনের বেশিরভাগ সময় কারাগারে কেটে গেল, তার কেমন লেগেছিল?? পরিবার থেকে বছরের পর বছর চার দেয়ালের মাঝে যার জীবন কেটে গেছে তাঁর এবং তাঁর পরিবারের অনুভূতি কেমন ছিল একবার ভেবে দেখবেন কি?? কেমন কেটেছে তাঁর পরিবারের একেকটা দিন??
ক্ষমতার জন্য উন্মুখ থাকি আমরা। আভিজাত্যের স্বপ্নে বিভোর হয়ে দিন কে রাত করে দেই। কিন্তু যে মানুষটা কয়েকটি দপ্তরের মন্ত্রিত্ব পেয়েও অকপটে ছেড়ে দেন শুধুমাত্র অসহায় মানুষগুলোর কথা ভেবে। তাঁর কথা ভেবে দেখবেন কি??
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর দায়িত্ব নিয়ে অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে দেশকে দিয়েছেন একটা স্বচ্ছ সংবিধান আর ক্ষুধার্ত মানুষগুলোকে করেছেন সকল ক্ষমতার উৎস!!
একটা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করতে এমন কোন সেক্টর নেই, যেখানে তাঁকে কাজ করতে হয়নি। একদিকে দুর্নীতিবাজদের স্বার্থপরতা অন্যদিকে ষড়যন্ত্রকারীদের নীরব চোখ রাঙানোকে উপেক্ষা করে স্বপ্ন দেখেছিলেন সোনার বাংলা গড়ার।
জী, আমি বাঙালি জাতির পিতার কথাই বলছি। আমার অবাক লাগে এদেশের কিছু জনগণের কথা ভেবে, যাদের রক্তে তাদের পূর্বসূরিদের স্বার্থপরতা এবং ষড়যন্ত্র বহমান। এই একটা মানুষকেও তারা কথায় কথায় বিতর্কে নিয়ে আসেন।
লজ্জা লাগেনা তাদের, এ দেশের রূপকারকে তারা ব্যঙ্গ করে। ইভেন এই প্যারাটা পড়ার সময়ও তারা মুচকি হাসি দেয়।
♦ ওহে উগ্র জ্ঞানপাপীর দল, মুজিবকে ভালবাসার জন্য আওয়ামী সমর্থক হতে হয়না। মুজিবকে ভালবাসার জন্য রাজনীতি করতে হয়না। দেশকে ভালবাসলে মুজিবকে ভালবাসতেই হবে। মুজিবের ব্যাপারে কটূক্তিকারীকে ছাড় দিলে যে অকৃতজ্ঞের লিস্টেই থেকে যাব। নিজের সর্বস্ব দিয়ে হলেও প্রতিবাদ অব্যাহত থাকবে।
মুজিবের বিষয়ে জিরো টলারেন্স!!!
ভালবাসি মুজিবকে..........................
নোটঃ ইটস মাই অপিনিয়ন কম্পিলিটলি। ইফ মেক এ মিসটেক ইউ উইল ফরগিভ মি।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৫