somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গুম-গুপ্তহত্যা বাংলাদেশকে আরেকটি বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মৃত্যু এক অমোঘ বিধান। যা অনিবার্য তা মেনে নেয়াই উত্তম। এখানে দুঃখ থাকে, বেদনা থাকে। থাকে হাহাকার। যা থাকে না তা হল অভিযোগ। স্বাভাবিক মৃত্যু তারা স্বজনদের শোকাতুর করে; কাউকে অভিযুক্ত করে না। অস্বাভাবিক মৃত্যু স্বজনদের শোকের পাশাপাশি ক্ষুব্ধ করে, দায়ীকে অভিযুক্ত করে। অভিযুক্তের বিচার চায়, বিচার পেলে আত্মতুষ্টি লাভ করে। এক সময় মৃত স্বজনের শোক ভুলে স্বাভাবিক জীবন যাপনে মনোযোগী হন। আর যখন স্বজন লাপাত্তা হয়ে যান? গুমের স্বীকার হন? তখনকার চিত্রপটটা আর এমন স্বাভাবিক থাকে না।
এটা ঠিক কারো জন্যে কিছু থেমে থাকে না। একজন মানুষের মৃত্যু মানে হল একটি অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি। তখন তাকে বাদ দিয়েই তার স্বজনরা আগামীর জীবন সাজান। গোলটা বাধে, যখন স্বজনেরা জানতে পারেন না যে, তাদের স্বজন জীবিত না মৃত। মৃত্যুর শোক সহ্য করা যায় কিন্তু স্বজনের হারিয়ে যাওয়ার বিরহ সওয়া অসম্ভব। স্বজন কোথায় আছে, কিভাবে আছে এই উৎকণ্ঠা তার পরিবারকে আর কখনোই স্বাভাবিক জীবন যাপনের সুযোগ দেয় না। একদিকে স্বজন হারানোর শোক অন্যদিকে তার ফেলে যাওয়া সম্পদের ভোগ দখল এবং বিক্রি বণ্টনে জটিলতা ভুক্তভোগী পরিবারের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা দারুণভাবে ব্যাহত করে। কোন কোন ক্ষেত্রে অর্থ সম্পদ থাকা স্বত্বেও পরিবারটিকে নিঃস্ব করে ফেলে।
দিনের পর দিন, মাসের পর মাস এমন কি বছরের পর বছর ধরে গুম হয়ে যাওয়া ব্যক্তির স্বজনেরা অপেক্ষায় থাকেন। নির্ঘুম রাত কাটান। প্রশাসনের দারে দারে ঘুরে এক সময় ক্লান্ত হয়ে পরেন। কেউ দায় নেয় না; কেউ এদের উদ্ধারে তৎপরতা দেখায় না। মানুষগুলো তখন কি নিয়ে বাঁচে?
রাষ্ট্রের কাছে তার নাগরিকদের প্রথম যে দাবিটা থাকে তা হল নিরাপত্তা। রাষ্ট্র যখন তা দিতে ব্যর্থ হয় তখন সে রাষ্ট্রকে কি সফল বলার উপায় থাকে? আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসেব অনুযায়ী শুধুমাত্র গত বছরেই গুমের স্বীকার হয়েছেন ৯১ জন মানুষ। ৩১ ডিসেম্বর,২০১৭ ইত্তেফাকে প্রকাশিত আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) রিপোর্ট অনুযায়ী, বছর জুড়ে রহস্যময় গুম ৯১ জন। ফিরেছেন ২৬ জন, সন্ধান নেই ৬৫ জনের।
ঐ রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০১৭ সালে দেশে “আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণ,গুম ও গুপ্তহত্যার শিকার হন ৬০জন। এর মধ্যে দু’জনের লাশ উদ্ধার করা হয়,আটজনকে গ্রেফতার দেখানো হয়, পরিবারের কাছে ফেরত আসে সাতজন। বাকি ৪৩জনের খোঁজ মেলেনি এখনও। এছাড়া ‘রহস্যজনক’ নিখোঁজের সংখ্যা আরও ৩১ বলে জানিয়েছে আসক। তাদের মধ্যে ৯জন ফেরত এলেও তাদের ছয়জনকে গ্রেফতার দেখিয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী,পরিবারে ফিরেছেন তিনজন।
সাধারণ মানুষ উৎকণ্ঠিত এই ভেবে যে রাষ্ট্র কি করছে? একই সাথে তারা আরও বেশি শঙ্কিত এই জন্য যে, এ প্রসঙ্গে প্রথমেই তিরটি ছুড়ে দেয়া হয় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দিকে। যার প্রধান কারণ হল, প্রথমত এদেরকে অপহরণ করাই হয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে। দ্বিতীয়ত, অপহরণের কিছুদিন পরে অনেককে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেফতার দেখিয়েছে। কাজেই সন্দেহটা তো অমূলক নয়।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দেশের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা এবং মানুষের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষার্থে সন্দেহভাজনদের আইনের আওতায় আনবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সে জন্যে লুকোচুরি কেন? যদি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এর মধ্যে কিছু মানুষকে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে যেয়েও থাকে তাদের নাম করে অন্য কোন সংগঠন যে বাঁকিদের গুম করে নি তার নিশ্চয়তা কি? ঘটনার রহস্য উন্মোচন করতে না পারার দায়ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকেই নিতে হবে।
পুলিশ যদি উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সাদা পোশাকে গ্রেফতার অভিযানে যাওয়া বন্ধ করত তাহলে তো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিয়ে কাউকে তুলে নেয়ার সুযোগ থাকত না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, “উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী কাউকে আটকের পর এক ঘণ্টার মধ্যেই টেলিফোনে কিংবা বিশেষ বার্তা বাহকের মাধ্যমে তার নিকটাত্মীয়কে জানানোর কথা। এছাড়া ৩ ঘণ্টার মধ্যেই সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এনে গ্রেফতারের বিষয়টি জানানো, পছন্দসই আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করতে দেয়া, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সাদা পোশাকে গ্রেফতার অভিযানে না যাওয়া এবং কাউকে গ্রেফতারের সময় সংস্থার প্রকৃত পরিচয় দেয়াসহ ১৫ দফা নির্দেশনা রয়েছে উচ্চ আদালতের। ওই নির্দেশনার মধ্যে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আসামিকে আদালতে হাজির ও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেয়ার ক্ষেত্রেও রয়েছে বিশেষ নির্দেশনা।”যুগান্তর১৩ জুন,২০১৬
প্রশ্ন হল পুলিশ কি সব ক্ষেত্রে এই নির্দেশনা মেনে চলছে? যদি চলত তাহলে কিন্তু তারা জনসাধারণকে সতর্ক করে দিতে পারত। জনসাধারণ যদি জানত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কখনোই সাদা পোশাকে গ্রেফতার অভিযান পরিচালনা করে না তাহলে আক্রান্ত ব্যক্তি ও তার চারপাশের মানুষই এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারত। এখন তো সেটা সম্ভব হচ্ছে না। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী যদি সাদা পোশাকে গ্রেফতার অভিযান পরিচালনা বন্ধ করত তাহলে তারা এই অভিযোগের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করত। আমরা তো সেটাও দেখতে পাই নি। এতে করে যে পুলিশকে সাধারণ মানুষের প্রতিপক্ষ হিসেবে দার করিয়ে দেয়া হচ্ছে সেটা কি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কখনো ভেবে দেখেছে?
যদিও রাজনৈতিক বাক বিতণ্ডায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দলকে গুম ও গুপ্ত হত্যার জন্য দায়ী করা হয়েছে। কিন্তু সেটা তো প্রমাণিত হয় নি। সর্বোপরি এই গুম এবং গুপ্তহত্যার রহস্য উন্মোচনের দায়িত্ব পুলিশ প্রশাসনের। সাধারণ মানুষ চরম উৎকণ্ঠায় রয়েছে, এটা তো ঠিক। এ থেকে বের করে আনার দায়িত্ব সরকারের। যে বা যারাই দায়ী হোন না কেন তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক। এক কথায় গুম ও গুপ্ত হত্যা অনতিবিলম্বে বন্ধ করা প্রয়োজন।
একটু বিশেষ ভাবে লক্ষ করলে দেখা যায় এ পর্যন্ত যারাই গুমের স্বীকার হয়েছেন তাদের মধ্যে দু একজন উচ্চ মধ্যবিত্ত হলেও বাকি প্রায় সকলেই মধ্যবিত্ত শ্রেণীর। এই গুম যদি অর্থনৈতিক কারণে হত তাহলে নিশ্চয়ই সবার আগে উচ্চবিত্ত শ্রেণীর মানুষ আক্রান্ত হতেন (যদিও সেটা কাম্য নয়) । তা কিন্তু হচ্ছে না। এমন কি ফিরে আসাদের কেউ বলছেন না যে অর্থের বিনিময়ে ফেরত এসেছেন। আরেকটা ভয়াবহ বিষয় হল, তারা কেউ ভয়ে মুখ খুলছে না। অর্থাৎ রাষ্ট্র তাদের ভীতি দূর করতে পারছে না অথবা করছে না। তাহলে তো এ প্রশ্ন এসেই যায় রাষ্ট্রের থেকেও শক্তিশালী রাষ্ট্রের মধ্যে কারা থাকতে পারে। এর উত্তরও রাষ্ট্রকেই খুঁজে বের করতে হবে।
বাংলাদেশ পুলিশ সম্পর্কে সাধারণের মাঝে একটি প্রশংসা বাক্য সব সময় লক্ষ করা যায় আর তা হল ‘পুলিশ পারে না এমন কোন কাজ নেই’(ইতিবাচক অর্থে)। এই আস্থা এমনি এমনি তৈরি হয়নি পুলিশের সফলতাই এর মূলে। যখনই রাজনৈতিক ভাবে কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে তখনই তা সাফল্যের সাথে বাস্তবায়ন করে এ দেশের পুলিশ প্রশাসন নিজেদের সক্ষমতা পরিচয় দিয়েছে। সেটা শীর্ষ সন্ত্রাসী ধরার ক্ষেত্রে বলুন আর রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধ করার ক্ষেত্রে বলুন। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাফল্যের সবথেকে বড় উদাহরণ হতে পারে জঙ্গিবাদ দমন। এ ছাড়াও পুলিশ প্রশাসনের সফলতার উদাহরণ দিতে চাইলে নারায়ণগঞ্জের সাত খুন, দর্জি দোকানী বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলার আসামীদের আইনের আওতায় আনা সহ আছে অসংখ্য সাফল্য গাথা। ব্যর্থতা যে নেই তা নয় তবে সে ক্ষেত্রেও সন্দেহের তীরটা ঐ রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের দিকেই গিয়ে পরে।
সমস্যা হল প্রতিটি সাফল্যের পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ফলেই যেমন পুলিশের নাকের ডগায় জেএমবি জন্মেছিল। দিনের পর দিন অরাজকতা সৃষ্টি করতে পেরেছিল ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ফলেই পরবর্তীতে তারা গ্রেফতার হয়েছিল। সবটাই এই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতেই। আবার বর্তমান সময়েও যখন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত হল, “আমরা জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দেব না” তখন এই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দারাই তাদের দমন সম্ভব হয়েছে। এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়, অনেক উন্নত দেশের তুলনায় এ দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সফলতার সাথে জঙ্গিবাদ দমনে সক্ষম হয়েছে।
পুলিশের বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার যে অভিযোগ করা হয় তার পেছনে পুলিশের কিছু সদস্যের অনৈতিক কর্মকাণ্ড অবশ্যই দায়ী। তবে এর সাথে আরও একটা বিষয় আমাদের বিবেচনায় রাখা উচিৎ তা হল, ষোল কোটি মানুষের এই দেশে মাত্র এক লক্ষ একচল্লিশ হাজার সদস্য নিয়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছেন। তার উপরে আবার রয়েছে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। যার উপর নির্ভর করে তারা কখন কোন বিষয়ে ফোকাস করবে। অতএব দেশব্যাপী গুম গুপ্তহত্যার যে চিত্র দেখা যাচ্ছে তা থেকে বেড়িয়ে আসতে হলেও সর্বাগ্রে প্রয়োজন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। আমরা বিশ্বাস করি সরকার যদি চায় গুম গুপ্তহত্যার সংস্কৃতি থেকে বেড়িয়ে আসতে। তাহলে আমাদের এই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী পারবে খুব দ্রুত এর সমাধান করতে। বর্তমান সরকারের কি সেই বোধোদয় হবে যে, অনতিবিলম্বে জঙ্গিবাদ দমনের মতই গুম গুপ্তহত্যা বন্ধ করা জরুরী। সরকারের উচিৎ উন্নয়নের পাশাপাশি জন মানুষে স্বস্তি ফিরিয়ে আনা।
দ্রুতই এসব অপহৃত বা নিখোঁজের ঘটনার সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় না আনতে পারলে ভবিষ্যতে যে এর ফলাফল আরও ভয়াবহ হবে সেটা সহজেই অনুমেয়। একদিকে যেমন তা আওয়ামী সরকারকে কালিমালিপ্ত করতে থাকবে অন্যদিকে দেশকে নিয়ে যাবে আরেকটি বিপর্যয়ের দিকে।

[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×