somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজ থেকে ঠিক চল্লিশ বছর আগে।

২৬ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

স্বাধীন চিটাগাং


২৫ শে মার্চ রাতে ভাল ঘুম হয় নি। কয়েক মাস ধরেই পাড়ার কুকুর গুলো কাঁদতো। মা শিউরে উঠতেন। আমার নানীর কাছে শোনা তার, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় একটা দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। গ্রামকে গ্রাম উজাড় হয়ে গিয়েছিল না খেতে পেয়ে। সেই দুর্ভিক্ষ আসার আগে নাকি কুকুর এভাবে কাঁদতো। মা একথা বল্লেই বাবা দেখতাম থমথমে মুখ করে থাকতেন। কুকুরের কান্না খুব বেড়ে গেলেই তিনি রেডিওগ্রামের আওয়াজ বাড়িয়ে দিতেন যাতে কান্না না শোনা যায়। অনেক পরে বাবা বলেছিলেন যে তিনি যখন স্কুলের নীঁচু ক্লাসে পড়তেন তখন তিনিও শুনতেন সেই কুকুরের কান্না। মন্বন্তর তার কিছুদিন পরেই তার কালো থাবা বিস্তার করে। তা ছিল ওলাওঠা বা গুটি বসন্তের চেয়েও ভয়াবহ ও সর্বগ্রাসী। সর্বোপরি তা ছিল মানবতার চরম অবমাননা। মানুষগুলো এক আঁজলা ফ্যানের (ভাতের মাড়) জন্যে রাস্তার সারমেয়র মত কামড়া কামড়ি করতো। বাবাদের আখাউড়া আর আগরতলায় কিছু দোকান পাট ছিল। যুদ্ধের সময় সে দোকান গুলোর ভাড়া ১০/১২ গুন বৃদ্ধি পাওয়ায় পারিবারিক ভাবে সে মন্বন্তরের আঁচ থেকে তারা বেঁচে গিয়েছিলেন।

তো তাজ্জবের ব্যাপার হ'ল সে রাতে (২৫শে মার্চ, ১৯৭১) কোন কুকুরের কান্না শোনা যায়নি। চারিদিকে শুনশান। বোধ হয় কান্নার সুরে এতই অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলাম যে, ওটাই হয়ে উঠেছিল ঘুমপাড়ানি গান।

খুব ভোরে উঠে পড়লাম। আমাদের বাড়িটা ছিল ডুপ্লেক্স (পোষ্টাল এড্রেস: ২২৭ সিডিএ রেসিডেন্সিয়াল এরিয়া, আগ্রাবাদ, চিটাগং। তখন সড়ক নম্বর ছিলনা)। দোতলায় সব ক'টা শোবার ঘর আর নীচ তলায় বসার ঘর, খাবার ঘর, রান্না ঘর আর অতিথি ঘর। মুখ হাত ধুয়ে সিঁড়ি দিয়ে নামছি - সুলতান চাচার ভরাট গলা, একটু উত্তেজিত "চুদানীজঝিরে............" । বসার ঘর দিয়ে চাচার গলা অনুসরন করে লনে বেরিয়ে এলাম। বাবা আর সুলতান চাচা একটা কাগজ দেখছেন। কাগজটার রং হলদেটে। অনেকদিন রেখে দিলে কাগজের যে রং হয়। সুলতান চাচা ছিলেন নিরক্ষর। কাগজটা পেয়েই বাবার কাছে ছুটে এসেছেন, কি লেখা জানতে, যদিও ঘটনা তিনি জেনেই এসেছেন। বাবার হাতের কাগজটির ওপর আমি ঝুঁকে পরলাম। ইংরেজীতে লেখা দু'টি প্যারাগ্রাফ। আজ কিছুই মনে নেই কি লেখা ছিল সে কাগজে তবে একটি বাক্যাংশ স্মৃতিতে এখনো জ্বলজ্বল করে: "Bengalees are fighting the enemy with great courage for an independent Bangladesh". কাগজটার প্রথম বাক্যের বাংলা ছিল সম্ভবত: "আজ বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র"। আমার গায়ের লোম সব খাড়া হয়ে গেল। মাথা বোঁ বোঁ করে ঘুতে লাগলো-সেই করে বাবা মা শিখিয়েছিলেন বাংগালী জাতীয়তাবাদের কথা, আমাদের শোষনের কথা, বন্চনার কথা, অক্ষরজ্ঞান দানের আগে। মনে পড়ে গেল বুয়েটে থাকা কালীন কাক ঢাকা ভোরে বাবার ঘুম থেকে জাগিয়ে দেবার কথা, শীত শীত ভোরে খালি পায়ে শহীদ মিনারে বাবা-মার মাঝখানে থেকে ফুল দেয়া, আপোষ না সংগ্রাম-সংগ্রাম সংগ্রাম, জয় বাংলা বাংলার জয়...............মনে পড়ে গেল অবাংগালীদের করুনার দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকানো- মনে পড়ে গেল আমাদের ফৌজদারহাটের ড্রিল স্টাফের হুংকার: " বাংলা বোলনে সে সাস নিকাল দেগা" ,... অন্তর গেয়ে উঠলো মাত্র পাঁচ দিন আগে স্বজন, সখা, সুহৃদের গাওয়া গানটি' "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি"। আপনাদের কারো মনে আছে কি প্রথম বড় হয়ে ওঠার প্রমানের সময়কার অনুভূতিটি? আমি তখনো বড় হয়ে উঠিনি কিন্তু সেই অসহ্য সুখ, অপ্রাকৃত ভাললাগা, স্বর্গীয় আনন্দ আমি বড় হয়ে ওঠার আগেই পেয়েছিলাম।

আমার শোনা ভাষাগুলোর মধ্যে পান্জাবীর পরই মনে চাঁটগাইয়্যা ভাষা সবচেয়ে সমৃদ্ধ- মনের ঝাল মেটানোর জন্য। "ওৎতুর মা........" বলতে পারার সংগে সংগে রাগ অর্ধেকটা নেমে যায়। সুলতান চাচার অবিশ্রান্ত গালিগালাজ আমাকে বাস্তবে ফিরিয়ে আনে। সেটা ছিল বার্তাটির বংগানুবাদ শোনার পর তাঁর তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া। আমার সেটা মুখস্ত আছে কিন্তু এখানে প্রকাশ করলে রাগীমন, দূঃখিত, রাগ ইমন আমাকে খেয়ে ফেলবেন।

চাচার সাথে একাধিকবার জহুর আহমদ চৌধুরী (স্বাধীন বাংলাদেশে পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রক তাঁর অধীনে ছিল। সেটা ছিল একটা বাস্তব কৌতুক। তাঁর বাড়ি ভর্তি ছিল অসংখ্য আত্মজ, আত্মজা দিয়ে), এম আর সিদ্দিকী (আংগুলে গোনা বাংগালী শিল্পপতিদের একজন, বিশিষ্ট শিল্পপতি এ কে খানের মেয়ের জামাই, রেনেঁস ব্যান্ডের বোগীর বাবা) ও হান্নান-মান্নানের কথা হয়েছে। এম আর সিদিকী তাঁকে যেতে অনুরোধ করেছেন। হলদেটে কাগজটা নিয়ে তিনি চলে গেলেন। ঐ কাগজটাই ছিল ইপিআরের মাধ্যমে পাঠানো বংগবন্ধুর ওঅরলেস মেসেজ। তখন বলতাম-টেলিগ্রাম।

সেদিন ছিল শুক্রবার (সম্ভবত:)। আমার বাবা ছিলেন খাঁটি ওঅর্কোহোলিক (কাজ পাগলা)। পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকাতে (১৯৬৭-৬৮) থাকার সময় রোববার ছাড়া (অতি অল্প সময়ের জন্যে) তাঁকে কোনদিন দেখিনি। আমরা ঘুম থেকে ওঠার আগে চলে যেতেন সাইটে, ঘুমিয়ে পড়বার পর আসতেন বাসায়। আব্বার বন্ধুরা মজা করে বলতো র....কে বাচ্চারা কত বড় হয়েছে জানতে চাইলে হাত দুটি দুদিকে প্রসারিত করে সাইজ দেখায়, কেন জিজ্ঞেস করলে বলে আমি তো ওদের শোয়া অবস্থায় দেখি, কত লম্বা হয়েছে তা কিভাবে বলবো? কে কোন ক্লাসে পড়ে জীবনেও তাকে সঠিক ভাবে বলতে পারতে দেখিনি। তো সেদিন জীবনের প্রথম বাবাকে অফিস কামাই করতে দেখলাম।

আমি বাসা থেকে বেরিয়ে এলাম। এমনিতেই তখন সব মিলিয়ে এগারোটি দালান। তার মধ্যে বেশীরভাগই ওয়ান ইউনিট। বাজে তখন বড় জোর সাতটা। পুরো রাস্তায় কারো সাথে দেখা হ'ল না। বাসায় এসে মুরগীগুলোকে খাবার দিলাম ( আমাদের ২১টি মুরগী ছিল, পাহাড়তলী ফার্ম থেকে আনা। রোড আইল্যান্ড রেড, হোয়াইট লেগ হর্ণ আর নিউ হ্যাম্পশায়ার ব্রিডের। প্রত্যেকটি মুরগীর নাম ছিল, আব্বার রাখা, এ্যালফাবেটিক্যাল অর্ডারে)। একটা স্নাইপ (কাদা খোঁচা, ডানা ভাংগা) ছিল তার জন্যে বাজার থেকে মাছ কিনে এনে খেতে দিলাম ।

সকাল দশটার মধ্যেই বাসা ভরে গেল পাড়ার বড়দের দিয়ে। শুধু অবাংগালীদের কাউকে দেখলাম না। দুপুরের মধ্যে ঢাকার গণহত্যার খবরের বিষদ বিবরন পৌঁছে গেল। আমার চোখের সামনে বিহারীদের ওপর রাগ সমস্ত অবাংগালীদেরকেও গ্রাস করলো।

আমাদের গৌরবগুলো


দুপরের পরই খবর আসতে শুরু করলো প্রতিরোধের। মেজর রফিক(লক্ষ প্রানের বিনিময়ে, Tale of a Million) ইপিআরকে আর মেজর জিয়া ৮ম ইষ্ট বেংগলকে নেতৃত্ব দিয়ে প্রতিরোধ যুদ্ধ চালানো শুরু করলেন। সুলতান চাচা জানালেন যে ইপিআরের খাবার নেই। পাড়ার সব মেয়েরা, (৭ বছর থকে ৭০ বছরের) লেগে গেল রুটি আর ভাজী বানাতে। লতিফ চাচার বাড়ি ছিল খাবার বানানোর আখড়া। পিচ্চি ছেলেরা দুটো করে রুটির মধ্যে ভাজি ভরে রোল করে ঝাকায় সাজিয়ে রাখতে থাকলো, সাথে থাকতো একটুকরা শশা আর আধটা ডিম। অপেক্ষাকৃত বড় ভাইয়েরা সেগুলো যুদ্ধের জায়গায় নিয়ে যেতে লাগলো ওয়াপদার পিক আপে করে ডাঃ আনোয়ার আলীর নেত্বতে। আমাদের এলাকা থেকে কালুর ঘাটেও মেজর জিয়ার ৮ম বেংগলকে খাবার সরবরাহ করা হয়েছে। বিকেলের দিকে আসলো ইপিআরের হতাহতের খবর। তক্ষুনি ডাঃ আনোয়ার আলী (বার্মায় নিযুক্ত পাকিস্তানের এক কালীন রাষ্ট্রদূত সৈয়দ আকবর আলীর বড় ছেলে ) আর তাঁর স্ত্রী ডাঃ মন্জুলা আনোয়ার(সরকার) নিজেদের বাসার লেনের পরের লেনে একটা খালি বাসায় হাসপাতাল খুলে ফেল্লেন। ডাঃ আনোয়ারের বেংগল বে ক্লিনিক নামে একটা অষুধের দোকান ছিল আগ্রাবাদ পেরিয়ে বন্দরে যাবার পথে হাতের বাঁয়ে। সেই দোকান খালি করে সব অষুধপত্র তিনি বাসায় নিয়ে আসলেন। ব্যাংকের সব টাকা তুললেন দুজনের, কি দিয়ে পরদিন খাবার কিনবেন তার তোয়াক্কা না করে। সেই টাকায় অতিরিক্ত অষুধ, ইনজেকশন, ফার্স্ট এইড (যা যা তাঁর দোকানে ছিলনা) কিনে তার ছোট্ট হাসপাতালটা সাজালেন। আহত ইপিআর সৈনিকরা খুব শীগগিরই আসা শুরু করলো। তারা দুজন, তার চার মেয়ে ও দু'ছেলে (বড় দুজন ছাড়া বাকি সবাই ছোট) ও পাড়ার আরো ক'জন (তাদের মনে করতে পারছিনা) মিলে রাত দিন সেবা করেছে আহতদের ৪ঠা এপ্রিল পর্যন্ত। পাকিরা শহরে প্রবেশ করার পর দাঃ আনোয়র আলীকে পাকিরা ধরে নিয়ে বিমান বন্দরে আটকিয়ে রাখে। পরে তাঁর ছোট ভাই সৈয়দ কায়সার আলী ফোন করেন তাঁর পাকিস্তানী ফুপা পাকিস্তান টাইমসএর সম্পাদককে ফোনে ঘটনাটি জানা। তার হস্তক্ষেপে ডাঃ আনোয়ার আলী ছাড়া পান। ক'দিন পরি আবার পাকি আর্মি ওঁর বাসায় তল্লাসী চালায়। বেগতিক দেখে ডঃ আনোয়ার ঢাকায় চলে যান আর তার পরিবারের বাকি সবাই চলে যায় ফিরিংগী বাজার।

৩১শে মার্চ আটা সরবরাহে টান পরে। আমরা কজন (৭ থেকে ১২ বছরের) মিলে সাঁকো পেরিয়ে সিএসডি গো ডাউনে চলে যাই। সেখানকার দারোয়ানকে পাঁচ টাকা বকশিস দিয়ে এক ঠেলা গাড়ি ভর্তি গম নিয়ে আসি। ঠেলাওয়ালা কোন পয়সা নেয়নি।ওগুলো বাজারে বিনে পয়সায় ভাংগিয়ে, ৩রা এপ্রিল পর্যন্ত (খুব সম্ভবত, ঠিক মনে করতে পারছিনা তারিখটা) ই পি আর কে খাবার দেয়া অব্যাহত থাকে।

এদিকে অবাংগালীদের সম্পর্কে নান ধরনের গুজব আসতে থাকে। সবই অত্যন্ত ভয়াবহ। ২৬/২৭ তারিখ রাতে সুলতান চাচা আমাদের বাসায় আরেকটি মিটিং বসান- পাড়ার অবাংগালীদের নিরাপত্তার ব্যাপারে। সেখানে পাড়ার অবাংগালী তিনটি পরিবারের কর্তাও ছিল। সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে ১৬ বছরের উপরের ব্য়সের সবাইকে নিয়ে একটা দল করা হবে যারা সিডিএর বাইরের কোন সন্দেহ ভাজন কাউকেই ঢুকতে দেবেন না। আমাদের ঠিক উল্টো দিকে থাকা বাসার পান্জাবী পরিবারের কর্তা (তারার হাসি, অনুগ্রহ করে সাহায্য করুন ওঁর ছেলে মেয়েদের নাম ছিল হারুন, তাহের, আনোয়ার, বেবী) বল্লেনঃ সশস্ত্র লোকজন আসলে তাদেরকে প্রতিহত করা হবে কি ভাবে? এর উত্তর কারো জানা ছিল না। কিছুক্ষন চুপ থেকে সুলতান চাচা বল্লেন "আঁরার বাড়িৎ তাইলে গ্যান অয় (আমাদের বাড়িতে থাকলে কেমন হয়)? বেবীর আব্বা বল্লেন যেহেতু সুলতান চাচা সিডিএর বাইরে থাকেন তাই সেখানে থাকার সাহস তাঁর নেই। চাচা তখন বল্লেন সিডিএর ভেতর কোন বাংগালীর বাড়িতে থাকতে উনি রাজী কিনা?

উনি বাকি দুই পরিবার প্রধানদের সাথে নিভৃতে আলাপ করে জানালেন যে তাঁরা রাজী আছেন। চাচা এবার বাংগালীদের বল্লেন কারা কারা রাজী আছেন? বাবাকে এগিয়ে আসতে দেখে আমি প্রচন্ড খুশী হ'লাম। কি মজা হবে! এ্যাত্তোজন পিচ্চি একসাথে থাকবো! সে রাত থেকে পাকিরা না আসা পর্যন্ত (খুব সম্ভবতঃ) অতিথি কক্ষে বড় প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেরা, আমার বোনদের কক্ষে বড় মেয়েরা আর পিচ্চি ছেলে-মেয়েরা আমাদের (ভাইদের) ঘরে থাকতে লাগলো, ফ্লোরে বিছানা পেতে, দেয়াল থেকে দেয়ালে। প্রথম রাতে হারুন (পান্জাবী, আমার সমবয়সী) ও গুড্ডু (মুলতানী, আমার ছোট) ভয়ে ঘুমুতে পারছিলনা। মধ্য রাত নির্ঘুম পার করার পর আমি ওদেরকে সরাসরি বল্লাম: দেখ, তোমাদেরকে মেরে ফেলাই যদি আমাদের উদ্দেশ্য হ'ত তা'লে তোমাদেরকে বাসায় এনে আশ্রয় দিতাম না। কাজটা তোমাদের বাসা গুলোতেই সারতে পারতাম। আমার কথায় বোধ হয় নির্ভর করার মত কিছু ছিল। ওরা একটু পরই ঘুমিয়ে পড়লো।

লিংক সামুর glitchএর জন্যে ঠিক মত কাজ করছে না বলে এখানে পুনরাবৃত্তি।
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৫৫
১৭টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×