বর্তমান সরকার তাদের ক্ষমতা পাকাপোক্তকরনের ঔষধ হিসেবে র্যাব বা গোয়েন্দা সংস্থা বা পুলিশ বাহিনীকে দিয়ে বানানো গল্প তৈরি করে
বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছেন বলে দেশের মানুষ মনে করে। ইতিমধ্যে তথাকথিত জংঙ্গী ধরার ক্ষেত্রে আমরা তেমটাই দেখতে পাচ্ছি। সরকার এমনটা করছে তার একটাই কারন তা হল পশ্চিমাদের সহানূভ’তি আদায় করা। কারন এই সরকার বাংলাদেশের ইতিহাসে দূর্বলতম সরকার। তাদের নেই কোন জনসমর্থন। বাংলাদেশ আজ ইলেকশন দিলে আওয়ামী লীগ ১৫টির বেশী আসন পাবে না। গনতন্ত্র বাদ দিয়ে একক শাষন দিয়ে তথাকথিত উন্নয়নের ভেল্কিবাজি এবং নতুন নতুন নাটক বানিয়ে আমেরিকা,ভারত,বৃটেনকে খুশি করে ক্ষমতায় থাকায় চেষ্টায় লিপ্ত তারা। সরকার তাদের কিছু নেতাকে নিয়োগ দিয়েছেন,গলাবাজি করার করার জন্য। এই গলাবাজি করে অন্য নেতাদের মনোবল চাংগা করার চেষ্টা করছেন । তাদের কথার ভাবখানা এমন যে, দেশে কিছুই হয় নাই, সব ঠিক ঠাক চলছে। অথচ গায়ে মানে না আপনি মোড়ল। আমরা সাধারন মানুষ ভোট দিয়ে সরকার বানাতে চাই। অবৈধ ভাবে বেশি দিন ক্ষমতায় থাকার জন্য প্রতিদিনই হাস্যকর যুক্তি বাংলাদেশের মানুষকে শুনানো হচ্ছে। বলা হচেছ ‘বিএনপি ইলেকশনে না আসলে এর দায় কেন সরকার নিবে?”‘দেশে তো কোন সমস্যা নাই, উন্নয়ন হচ্ছে,তাহলে কেন মধ্যবর্তী ইলেকশন দিব?’
সরকারের এই সব যুক্তি শুনলে মনে হয়, বাংলাদেশে এত এত যে শিক্ষিত মানুষ তারা কি বোকা? তারা (শিক্ষিত মানুষরা) কিসের শিক্ষা নিয়েছে তা কি সরকার একটুকুও বুঝার চেষ্টা করে না? নীতি নৈতিকতাই তো শিক্ষা। তাহলে এখন কি হচ্ছে? ভোটার বিহীন ইলেকশন কোন মতেই উন্নয়ন দিয়ে ঢেকে রাখা যাবে। নিজেদের ক্ষমতা পাকাপোক্তকরন করতে গিয়ে দেশের সর্বনাশ করে অর্থ্যৎ জংলি রাষ্ট্র বানানো চলবে না। দেশের মানুষ ধর্মপরায়ন কিন্তু জংলি নয়। দয়াকরে ইলেকশন দিন।