জিল্লুর রহমানের উপস্থাপনায় চ্যানেল আইয়ের তৃতীয় মাত্রায় সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবি সমিতির বর্তমান সাধারন সম্পাদক বিএনপি নেতা মাহবুব উদ্দিন খোকন সাবেক সাধারন সম্পাদক আওয়ামী লীগ নেতা স ম রেজাউল করিমের মাধ্যমে সরকারকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলেছেন- “ মিছিল সমাবেশে পুলিশ,র্যাব বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাঁধা না দিলে বিএনপির তরফ থেকে কোন গন্ডগোল হবে না। কোন ককটেল ফুটবে না,ঢাকায় একটি বার শান্তিপূর্ন মহাসমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হোক, পুরো ঢাকা শহড় লক্ষ কোটি মানুষে মানুষে ভরপুর হয়ে যাবে। জনসমর্থন কার পক্ষে তখন দেখা যাবে। তিনি আরো বলেন -সরকার হাত পা বেঁধে বিরোধী দলকে সাঁতার কাটার জন্য বলছে। গ্রেফতার করে,নির্যাতন করে সমাবেশ পন্ড করে সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে বিএনপির পক্ষে কোন জনসমর্থন নাই। তিনি জোর গলায় চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলেন- “পুলিশ,র্যাব বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাঁধা না দিলে কোন গন্ডগোল হবে না,সব গন্ডগোলের হোতা এই সরকার।” মাহবুব উদ্দিন খোকনের এই কথার প্রতি উত্তরে সরকারদলীয় নেতা স ম রেজাউল করিমের কোন জবাব আমরা পাইনি। আমরা সাধারন মানুষ মাহবুব উদ্দিন খোকনের কথাটিকে সত্য বলেই ধরে নিচ্ছি।
বিনা ভোটে অর্থ্যাৎ অনির্বাচিত সরকারের পক্ষে বর্তমানে যারা যারা সাফাই গাচ্ছেন তারা একটি বারও কি ভাবেন না যে, দেশের মানুষ সব বুঝে। দেশের মানুষ কি দেখেনি কিসের ভোট হয়েছে। বিদেশে দ্বারে দ্বারে ঘুরে কি এটাকে জায়েজ কারা যাবে ? অন্যায়ভাবে জোর করে ক্ষমতায় থাকা এই সরকারে পক্ষে সাফাই গেয়ে তথাকথিত শিক্ষিত শ্রেনীর কিছু লোক তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। প্রশ্ন বিদ্ধ করছেন তাদের নীতি নৈতিকতাকে। পাকিস্থানের শোষনমুক্ত হওয়ার জন্য অর্থ্যাৎ গনতন্ত্রের জন্যই মুক্তযুদ্ধ হয়েছিল ,সেই গনতন্ত্র কেন বিষর্জন দেওয়া হল? অনির্বাচিতভাবে ক্ষমতায় থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলা ভন্ডামি ছাড়া কিছু নয়। পুরো জাতি এই ভান্ডামির নাটক দেখছে। এই ক্ষমতা যতই দীর্ঘায়িত হবে ততই মানুষের স্মৃতিতে থাকবে। নতুন প্রজন্মও দেখছে শুধু মাত্র হালুয়া রুটির জন্য কতটা ভন্ড ও প্রতারক হতে পারে আমাদের রাজনীতিকরা। কতটা অসৎ তারা হতে পারে।জিল্লুর রহমানের উপস্থাপনায় চ্যানেল আইয়ের তৃতীয় মাত্রায় সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবি সমিতির বর্তমান সাধারন সম্পাদক বিএনপি নেতা মাহবুব উদ্দিন খোকন সাবেক সাধারন সম্পাদক আওয়ামী লীগ নেতা স ম রেজাউল করিমের মাধ্যমে সরকারকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলেছেন- “ মিছিল সমাবেশে পুলিশ,র্যাব বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাঁধা না দিলে বিএনপির তরফ থেকে কোন গন্ডগোল হবে না। কোন ককটেল ফুটবে না,ঢাকায় একটি বার শান্তিপূর্ন মহাসমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হোক, পুরো ঢাকা শহড় লক্ষ কোটি মানুষে মানুষে ভরপুর হয়ে যাবে। জনসমর্থন কার পক্ষে তখন দেখা যাবে। তিনি আরো বলেন -সরকার হাত পা বেঁধে বিরোধী দলকে সাঁতার কাটার জন্য বলছে। গ্রেফতার করে,নির্যাতন করে সমাবেশ পন্ড করে সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে বিএনপির পক্ষে কোন জনসমর্থন নাই। তিনি জোর গলায় চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলেন- “পুলিশ,র্যাব বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাঁধা না দিলে কোন গন্ডগোল হবে না,সব গন্ডগোলের হোতা এই সরকার।” মাহবুব উদ্দিন খোকনের এই কথার প্রতি উত্তরে সরকারদলীয় নেতা স ম রেজাউল করিমের কোন জবাব আমরা পাইনি। আমরা সাধারন মানুষ মাহবুব উদ্দিন খোকনের কথাটিকে সত্য বলেই ধরে নিচ্ছি।
বিনা ভোটে অর্থ্যাৎ অনির্বাচিত সরকারের পক্ষে বর্তমানে যারা যারা সাফাই গাচ্ছেন তারা একটি বারও কি ভাবেন না যে, দেশের মানুষ সব বুঝে। দেশের মানুষ কি দেখেনি কিসের ভোট হয়েছে। বিদেশে দ্বারে দ্বারে ঘুরে কি এটাকে জায়েজ কারা যাবে ? অন্যায়ভাবে জোর করে ক্ষমতায় থাকা এই সরকারে পক্ষে সাফাই গেয়ে তথাকথিত শিক্ষিত শ্রেনীর কিছু লোক তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। প্রশ্ন বিদ্ধ করছেন তাদের নীতি নৈতিকতাকে। পাকিস্থানের শোষনমুক্ত হওয়ার জন্য অর্থ্যাৎ গনতন্ত্রের জন্যই মুক্তযুদ্ধ হয়েছিল ,সেই গনতন্ত্র কেন বিষর্জন দেওয়া হল? অনির্বাচিতভাবে ক্ষমতায় থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলা ভন্ডামি ছাড়া কিছু নয়। পুরো জাতি এই ভান্ডামির নাটক দেখছে। এই ক্ষমতা যতই দীর্ঘায়িত হবে ততই মানুষের স্মৃতিতে থাকবে। নতুন প্রজন্মও দেখছে শুধু মাত্র হালুয়া রুটির জন্য কতটা ভন্ড ও প্রতারক হতে পারে আমাদের রাজনীতিকরা। কতটা অসৎ তারা হতে পারে।