আওয়ামী সরকারের সফলতাকে ম্লান করতে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রলীগের অবস্থান ম্লান করতেই কুয়েটের সরকারী সেচ্ছাসেবক দল ছাত্রলীগের উপর দুর্ণাম রাটানো হচ্ছে। ছাত্রলীগ মুলত রাজণীতি করে সাধারন ছাত্রদের উপকারের জন্য। তবে সব ক্যাম্পাসেই কিছু কিছু কুলাঙ্গার থাকে, যার ছাত্রলীগের নাম দিয়ে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে। এসব অরাজকতা সৃষ্টিকারীরা বিভিন্ন যুদ্ধাপরধী ছাত্র সংগঠন, ছাত্রশিবির ক্যাডার, ছাত্রদল ক্যাডার এবং বহিরাগত, এরা ছাত্রলীগের নাম দিয়ে ক্যাম্পাসের নীরিহ সাধারন ছাত্রদের উপর অত্যাচার করে। যুদ্ধাপরাধীর বিচার বানচাল করতেই কুয়েটের সরকারী সেচ্ছাসেবক দলের উপর দুর্ণাম রাটানো হচ্ছে। এদেরকে চিহ্নিত করতে হবে।
সাধারন ছাত্রদের অধিকার আদায়, ক্যাম্পাসের স্থীতিশিলতা আনয়নে পুলিশ প্রসাশনকে সহযোগিতা, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জিবিত রাখা ছাত্রলীগের মৌলিক কার্যক্রমের অন্তর্ভূক্ত। এর পাশাপাশি ক্যাম্পাসে নবাগত ছাত্রদের ভর্তি সহায়তা থেকে শুরু করে সিট প্রাপ্তির নিশ্চয়তা প্রদানের মাধ্যমে ছাত্রদের শিক্ষা এবং মননশীলতার যাবতীয় সহযোগীতা করা ছাত্রলীগের অন্যতম বৈশিষ্ট। সম্পূর্ণ সাম্প্রদায়িকতামুক্ত একটি জনপ্রিয় আদর্শবাদী ছাত্র সংগঠনের নাম হলো বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩