রাত নামে এই শহর জুড়ে..
বুকপকেটের নিচে বায়োলজিক্যাল যন্ত্রে ধরা পড়ে
প্রথমত, কিছু মুখ মুখোশ; দর্পণে চেনা কিছু বিম্ব..
দ্বিতীয়ত, সামাজিক কিছু জীবের মুখে হায়েনার মন্ডু...
তৃতীয়ত, বাঘের বিমুগ্ধ চোখে হরিণ লালসা..
তাই বলা যায়__
জন্তুর হিংস্র চোখেও আমাদের অধিকার ক্রমশ বাড়ছে ...
কোন বিস্ময় নয় বরং সজ্ঞানে
স্বপ্নঘোর, জলরাত্রির গহীনে ডুবতে থাকি...
আমি ও আমরা..
এলোমেলো রাস্তা আর ভূতগ্রস্ত এলোমেলো মনে
আমাদের অস্তিত্ব থেকে প্রতিনিয়ত আমরা
বিচ্ছিন্ন হই সহস্র নটিক্যাল..
আর ঘুমন্ত দ্বীপের আড়ালে দেখি
কৃষাণীর সোনাবুক জুড়ে
কারা যেন আঁকবেই
কিসব পিদিম নক্ষত্রাদি
তারপরও, কুয়াশার ভেতর তার স্বপ্নদু’চোখ
পড়েই থাকে বর্ষাহীন মেঘের মতন..
না সে কাঁদেনি...
যেভাবে নাকফুল খসে গেলে কাঁদে বনলতা..
আমরা সভ্য, আমাদের সভ্যতা থেমে থাকে না....
অলিন্দ নিলয়ে বসে উৎপল সুখে বোনে বাহারিয়া চাঁদ
ভিজিয়ে দিতে কৃষাণীর সবুজের ফুলশয্যা.....
কি সব আবেগি চুম্বন মন্থনে ব্যতিব্যস্ততা ...
এসো সভ্য স্বর্গে বশীভূত হই সভ্যতাভিমানী ...
এসো....
ফুসফুসে কিছু সভ্যতা বুনি...
বুকপকেটে রাখি সভ্য চুরুট...
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫১