রোহিংগাদের এই দেশে প্রবেশ করতে দিলে হয়তো মানবতার উপকার হবে ঠিকি, কিন্তু সেই সাথে আরো কিছু ব্যাপার ঘটে যাবে-
১। রোহিংগারা যে দিন বাংলাদেশে প্রবেশ করবে তার কিছুদিন পরেই তাদের প্রত্যেকের হাতে হাতে বাংলাদেশি পাসপোর্ট দেখা যাবে। জামাত শিবির নামের একটা দল অতি দ্রুততার সাথে তাদের এদেশের সাধারন মানুষের সাথে মিশিয়ে দিতে আর পাসপোর্ট নিতে সাহায্য করবে। (আমি চিটাগংয়ে সরজমিনে ব্যাপারটা লক্ষ করেছি)
২। এই সব বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী রোহিংগাদের একটা অংশকে জামাত শিবির মিল্ডিলইস্টে পাঠিয়ে দিবে আর বাকি অংশ এদেশের সাধারন মানুষের সাথে মিশে যাবে জামাত শিবিরের ভোট ব্যংক হিসাবে। যা কিছুতেই আর আলাদা করা সম্ভব হবেনা।
আর রোহিংগারা বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে মিল্ডিলইস্টে গেলে কি হয় তা আমরা সবাই জানি।
আমার কথা বিশ্বাষ না হলে চট্টগ্রামে জামাত শিবিরের একটা বিশ্ববিদ্যালয় আছে সে খানে গিয়ে খোজ নেন। রোহিংগাদের সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে কোনরুপ শিক্ষাগত যোগ্যতার দরকার হয়না। এবং তাদের বাংলাদেশি পাসপোর্ট তৈরীতে সেই বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষ ভাবে সাহায্য করে।
আর এই কারনেই জামাত শিবিররা এই দেশে রোহিংগাদের প্রবেশ করতে দেওয়ার জন্য এতটা সোচ্চার।
অতিতের অভিঙ্গতা থেকে বলছি রোহিংগাদের এই দেশে প্রবেশ করতে দিলে তারা আর কোনদিনই ফিরে যাবেনা বরং তারা আরও সংখ্যায় বাড়বে।
সরকার বরং অন্য ভাবে তাদের সাহায্য করতে পারে যাতে তারা বিশ্বনেতাদের স হানোভুতি সহজে পায়।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:১২