somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সুশীল হতে চান? বলেন সব পুরুষদের দোষ। আর এই পোস্টে মাইনাস দিয়ে যান।X(X((

২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
ব্লগে দেখি অপ্সরাকে ভোট দেয়ার জন্য পোস্ট। সে আবার কে?
সে হল ভিট চ্যানেল আই এর প্রতিযোগী।





তার আরও একটা পরিচয় আছে, সে বাংলাদেশী, বাঙালি। আরও একটা পরিচয় আছে, সে মেয়ে।
দাঁড়ান। ভাবছেন তার পরিচয় শেষ ? জ্বী না। তার আসল পরিচয়টাই ত বাকি। তার ছবি দেখে বুঝতেছেন না? সে পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের প্রতিনিধিত্বকারী।
এখন এই টার্ম টা আমি কোথায় শিখলাম????

ভিকিতে পরিমলের কাহিনীতে যখন দুনিয়ার তাবৎ পুরুষকে গালমন্দ করা হচ্ছে, তখন কে যেন হোসনে আরার কথা উঠালো। সেই যে মিউচুয়াল মাসী। ভিকির পিরিনচিবাল হোসনে আরা মেয়ে হয়েও যা করে দেখালো, সেটাও ব্লগে সুশীলরা বলে "পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব"। ফেসবুকে কার যেন কমেন্টে দেখলাম (সত্যি কথা আমার মনে নাই। নাথিং পার্সোনাল) লিখছে যে, মেয়েদেরও পুরুষতান্ত্রিক আচরণ করতে দেখলে খুব খারাপ লাগে।

আমার কাছে ত মনে হয় সব কিছুতে (এমনকি অপরাধের বেলাতেও) জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"।


সবকিছুতে পুরুষের দোষ দেয়া এখন নতুন সোশাল স্ট্যাটাস। কেন রে ভাই, অপরাধকে অপরাধ হিসেবে দেখা যায় না?



যতদূর মনে হচ্ছে পুরুষরা/পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের লোকেরা অপ্সরা বা এ জাতীয় মেয়েদের এখানে জোর করে আনেনাই। সে শখ করেই আসছে। একটা প্রতিযোগীতায় মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবেই আসে। কিন্তু ব্লগের সুশীলরা সেটা বিশ্বাস করবে কী না, সেটাই ভাবছি।


না আমার কথা এখানেই শেষ না। আমি আরও বলতে চাই। এই পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবীয় ডায়লগ কয়েকদিন ধরে আমার মাথা জ্যাম করে ফেলছে। কথা বলে মাথাটা হালকা করতে চাই।

রেইপ খুবই এক্সট্রিম কেইস। যেমন মার্ডার। আমরা (সুশীলরা বাদে) প্রতিদিনই কথায় কথায় বলি, "অরে পাইলে এক্কেরে মাইরা শ্যাষ কইরা দিতাম।" বাস্তবেই কী আমরা এতই হিংস্র? আমরা বাস্তবেই কী অমুককে পেলে মেরে ফেলার কথা ভাবি?

নিশ্চয়ই না। মার্ডার করার জন্য ভিতরে একটা পাশবিকতা থাকা লাগে। রেইপও সেই রকম।
রেইপের মোটিভগুলো কী কী?

There is no single theory that conclusively explains the motivation for rape; the motives of rapists can be multi-factorial and are the subject of debate. Researchers have attempted to explain the motivation of a rapist in terms of socioeconomics, anger, power, sadism, sexual pleasure, psychopathy, ethical standards, attitudes toward women and evolutionary pressures.

এইখানে সেক্সের ভূমিকা কম। মানুষের পাশবিকতার ভূমিকা বেশি। লেখাটা উইকির। ওখানে বলা আছে, anger and power কে নাকি রিসার্চার রা প্রাথমিক কারণ বলছেন। যারা রেইপ করার মত সিরিয়াস জন্তু তারা চাইলে পতিতালয়ে যেতে পারে। সেখানে না যেয়ে একটা মেয়ের উপর ঝাপিয়ে পড়ার মত সাহস টা কী করে পায়? অনেকের স্ত্রীও থাকে। পরিমলের কথাই ধরেন। এরপরও বলবেন এটা শুধুই সেক্সুয়াল ব্যাপার?

একটা মেয়েকে রেইপ করতে কতটুকু সাহস লাগে? এমনকি কাজের বুয়াকেও? একটা মানুষকে মেরে ফেলতে যতটুকু সাহস লাগে, রেইপের জন্য তার চেয়ে বেশি সাহস লাগে কারণ ভিকটিম এখানে বলে দিতে পারে।


আমি বলতে চাচ্ছি এমনকি রেপিস্টদের ভিতরেও পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব না বরং একটা পাশবিক মনোভাব থাকে।

এটা সোজা বাংলায় অপরাধ – পুরুষের বা মহিলার অপরাধ বলে কিছু নাই। হোসনে আরা যা করল তা কি পরিমলের চেয়ে কম? হ্যা, হোসনে আরা মেয়েটাকে রেইপ করে নাই। কিন্তু সে যদি ছেলে হত সে এই রেইপে পরিমলের সাথে থাকত না? পরিমল তাকে কল করে রেইপে ভাগ নেয়ার জন্য ডাকত না?

এখানে ভিকটিম হচ্ছে ভিকটিম। সে ছেলে না মেয়ে এই বিচার করলে অপরাধী ছেলে না মেয়ে সেটা ভাবতে হয়। তখন হোসনে আরা রা পার পেয়ে যায়। এই রেপের জন্য মেয়েরও দোষ আছে বললে, ভিক্টিম ছাত্রী না বরং হোসনে আরাকে বুঝানো হয় (যাক আমাদের সুশীলরা বুঝবে না। তারা ফাল পেড়ে বলবে, “মেয়েরা দোষী !! এই ইসলামিক জঙ্গী কি বলে? এখানে ছাত্রী কী করছে ব্লা ব্লা ব্লা। শুনবেই না যে আসলে ছাত্রীকে না হোসনে আরাকে বলা হল।“)

সুশীলরা যেভাবে সকল দোষে অপরাধীদের জেন্ডার আলাদা করে দেয়, এমনকি মেয়ে হলেও তাকে পুরুষ মনোভাবের বানিয়ে দেয় সেভাবে দেখলে প্রত্যেকটা অপরাধের ছেলে ভার্সন আছে, আবার মেয়ে ভার্সন আছে।

>> এক জায়গায় ছেলে বস মেয়ে কর্মচারীর উপর সুযোগ নিচ্ছে।
-- আরেকখানে, মেয়ে কর্মচারী পুরুষ বসকে প্রলোভন দেখিয়ে এক্সট্রা সুযোগ নিচ্ছে।


>>পরে চেখে দেখা যাবে ভেবে সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটাকে রিসেপশনিস্ট, কোম্পানী রিপ্রেজেন্টেটিভ, ব্র্যান্ড এম্বেসেডর, সিলেক্ট করা হল।
-- সহজে সুযোগ পাব মনোভাবে বসদের ইঙ্গিত দিয়ে বাকি প্রতিযোগীদের তুলনায় রিসেপশনিস্ট,কোম্পানী রিপ্রেজেন্টেটিভ সিলেকশনে নিজেকে এগিয়ে নেয়া।


>> মেয়েটাকে বিয়ের সময় যৌতুক নেয়া(স্বামী)। মেয়ের বাপের কত টাকা আছে, সেই প্ল্যান করা। আর, ছেলের টাকা কত আছে সেটা দেখে নিজের মেয়েকে পণ্য বানিয়ে গছিয়ে দেয়া (মেয়ের বাপ)।
--ছেলের বেতন কত, বাড়ি আছে কী না এটা দেখে মেয়ের বিয়ে দেয়া (মেয়ের পরিবার, মেয়ে)। গৃহবধূকে যৌতুকের জন্য অত্যাচার করা (শ্বাশুড়ি, ননদ)।

[আপনি দেখেন, বেকার মেয়ের ইজি বিয়ে হয়। কিন্তু বেকার ছেলের বিয়ে হবে না। এই ছেলেটা যখন পকেটে টাকা নাই বলে প্রেমিকাকে পেল না, পরে যখন সে টাকা দেখিয়ে আরেকটা মেয়েকে আনবে, সে কী মেয়েটাকে খুব সম্মান দিবে?

এখন সুশীলরা বলবে যৌতুকের জন্য ছেলেরা টর্চার করে, মেয়েরা ত টাকার জন্য ছেলেদের টর্চার করতে পারে না। হ্যা সত্যি। কিন্তু যেই মেয়েগুলা টাকা দেখে বিয়ে করল, তারা যদি ছেলে হত তারাও ঠিকই মেয়েদের উপর টর্চার করত। (এই যে সুশীলরা লাফ দেয়ার জন্য রেডি।ওয়েইট, আমি বলতেছিনা যৌতুকের কেসে ভিক্টিমই ছেলে হলে এমন করত, আমি অন্য মেয়েদের কথা বলছি যারা এই টাকা লোভী মানসিকতা নিয়ে চলছে)অপরাধ বা অপরাধীর কোন জেন্ডার নেই।

যৌতুক যেমন একটা সামাজিক সমস্যা, একই ভাবে ছেলের টাকা দেখে তার কাছে বিয়ে দেয়াটাও কাছাকাছি মানসিকতা। এই পক্ষ যদি ঐ পক্ষে যেত, বা যখন যায় (মেয়ের ভাই এর বিয়ের বেলায় বা ছেলের বোনের বিয়ের বেলায়) এরা ঠিকই অপরের রোল প্লে করে।

কিন্তু আমাদের সমাজে মেয়েদের বেলায় এসব খুবই স্বাভাবিক। সব দোষ আসবে শুধু ছেলেদের। ]

>> একটা ছেলে মেয়ের সাথে প্রতারণা করে সেক্স করে চলে যায়। ধরা পড়লে নারী নির্যাতন কেইস।
-- একটা মেয়ে ছেলেটার বিস্তর টাকা ২ বছর খেয়ে বড়লোক ছেলে দেখে বিয়ে করে চলে যায়। ধরা খেলে, তার স্বামীই সেইভ করবে। সেইভ না করলেও এইটা কোন অপরাধ না।

>> অরুণ এসে অপরিচিত কোন এক বিন্দুকে মিল্ক ভিটা বানাতে বলল(নট রেইপ)। অরুণ দোষী।
-- অপরিচিত সেই বিন্দু এসে মিল্ক ভিটা বানিয়ে দিয়ে গেল। (মেয়েটা ফেরেশতা। সুশীলদের কাছে তার কোন দোষ নাই)। এখনও জানলামই না সে কে। ওর কী দোষ নাই? মডেল হওয়া ছাড়া সে কী না খেয়ে মরত? দেখে ত মনে হল না।
[ব্লগে এক রামছাগলীয় বান্দর ( এই আজব প্রাণীর ডেফিনেশন নিয়ে আমি নিজেও কনফিউজড) আছে। মিডিয়ায় কাজ করে সে, তার দাবী সে বিকল্প ধারার ছবি বানায়। মেয়েটার যে কোন দোষ নেই এই থিওরি তার। দাবীর মুখে নামের হিন্টস দেয়া যেতে পারে।]

>> রাস্তা ঘাটে অনেক ছেলে মেয়েদের টিজ করে। ভদ্র মেয়েদের কেও।
-- অপ্সরারা (উপরে যার ছবি) ...............। আর কইলাম না।
(আড়ং দুধের বিজ্ঞাপণের সেই মেয়েটার কথাও মনে পড়তেছে। হা হা হা)

[আপনি বলতে পারেন, অপ্সরার কাজ বেসিকালি কোন অপরাধ না। কথা সত্যি। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য জায়গাতে মেয়েরা অহরহ সেক্স পোজ নিচ্ছে, মিনি স্কার্ট পড়ছে। সমস্যা হচ্ছে না। অথচ বাংলাদেশেই শুধু সমস্যা। কিন্তু দাঁড়ান সুশীল মামা। কথা বাকি আছে। বাকি যেসব জায়গায় মেয়েদের মিনি স্কার্ট ন্যাচারাল, সেখানে মেয়েটাকে দেখে কেউ শিষ দিলে, হাই সেক্সি বললে সেও বিরক্ত হয়না। সে এটাকে কমপ্লিমেন্ট হিসেবে নেয়। বাংলাদেশে যা হয় ওখানেও তাই। কিন্তু এখানে এটাকে ইভ টিজিং ধরা হবে ওখানে হবে না।

ওয়েইট, আমি ইভটিজিং এর পক্ষ নেই নি। আমি অপ্সরাকে কিছু বললে তার রিএকশন নিয়ে বলছি।

সবখানে সুশীলরা বলে, আম্রিকায় এত মেয়ে এত ড্রেস পড়ে, ওইখানে পোলারা ঝাপায়া পড়ে নাই। এইখানে পড়ে ক্যান? পোলাদেরই দোষ। বাট ওয়েইট, ওখানে ঝাপাড়া পড়া লাগে না। মিউচুয়ালে হয়। নইলে মানুষ ত সবখানে একই রকম। ওখানে সেই ছেলে ১০ জনকে বললে ১-২ জন রাজী হচ্ছে। বাকিদের উপর সে ঝাপাবে না। এখানে সাহস করে বললে মাইর।

একটা ভদ্র মেয়েকে আপনি বাংলাদেশে বাজে কথা বললেও তার খারাপ লাগবে, আমেরিকায় বাজে কথা বল্লেও তার খারাপ লাগবে।
অপরাধী/ভিক্টিমের জেন্ডার নাই। যা দেখা যায়, এরিয়াও নাই।]

এত সব কিছুর পড়ে আমি কী বুঝাতে চাইলাম ? ঐ যে, ওই কথাটাই।
আমার কাছে ত মনে হয় সব কিছুতে (এমনকি অপরাধের বেলাতেও) জেন্ডার সেপারেট করাটাই "ছোটলোকি মনোভাব"।


সবকিছুতে পুরুষের দোষ দেয়া এখন নতুন সোশাল স্ট্যাটাস। কেন রে ভাই, অপরাধকে অপরাধ হিসেবে দেখা যায় না?


নো অফেন্স টু অপ্সরা। পার্সোনাল কোন রাগ নাই উনার উপর। ইনি আই ইউ বি তে পড়েন নাকি (স্যরি ভুলে এআইইউবি লিখে ফেলছিলাম আগে )!!! উনারে আমি চিনিও না।এই ব্লগে প্রথম উনার নাম শুনলাম। উনার ছবি তুলাইছেন এবং সবার সামনে আসেন। উনি ভাল মতই জানেন, মানুষ উনার ছবি দেখবে, এটা নিয়ে কথা বলবে এবং পেপারেও ব্যবহার করবে। মানিব্যাগেও রাখতে পারে। তাই আশা করি, এই ছবি ব্যবহারে কপি রাইটের আওতায় পড়ব না। উনার ছবি নিয়ে কথা বলার কারণেও উনার মাইন্ড করার কিছু নেই।


সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:১১
৬৬টি মন্তব্য ৬৭টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×