somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্লগার ''বিবেক ও সত্য'' সমীপে

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সম্প্রতি ব্লগার বিবেক ও সত্য "যারা ইসলাম ত্যাগ করল" শিরোনামে একটি পোস্ট দিয়েছেন। তার সে পোস্ট এবং কমেন্টের ধারাবাহিকতায় তার উদ্দেশ্যে উত্থাপিত আমার কিছু প্রশ্ন এগুলো। বিষয়বস্তু দীর্ঘ হওয়ায় এবং আগ্রহী পাঠকদের উপকারে আসবে এ আকাঙ্ক্ষায় পৃথক পোস্ট আকারে প্রকাশ করলাম। মূল লেখাটি এখানে- যারা ইসলাম ত্যগ করল

১। আপনি খ্রিস্টান মিশনারিদের ব্যাপারে বললেন, "দেশের গুটি কয়েক জেলায় কজন খ্রিষ্টান মিশনারীর লোকের কতটুকু কি করলে তার সত্যতা অনুসন্ধানের দাবি রাখে।"
অন্যদিকে ইসলামী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে এবারো "সীতা কার বাপ" জাতীয় কথারই পুনরাবৃত্তি করলেন! অথচ আমি প্রথম মন্তব্যেই পরিষ্কার করে দিয়েছি যে এরা মিশনারি কাজ করে না।
এবার আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর দিন-

ক। প্রমাণ করুন যে জুমার নামাজ, তাফসির, তাবলিগের ওয়াজ, ওয়াজ মাহফিল, শত শত ইসলামি বই ইত্যাদি অমুসলিমদের মুসলিম বানানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।

খ। ধরেই নিলাম এসব ইসলাম প্রচারের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটা আপনার সমালোচনার বিষয়বস্তু হবে কেন? তারা যা সত্য মনে করছে তা অন্যদের মাঝে প্রচার করছে। আপনার কথা অনুযায়ী "যার যে ধর্ম বা আদর্শ ভাল লাগবে সে তা গ্রহণ করবে"। তারা কি মানুষকে জোর করছে?
আপনিও কি ব্লগে ইসলামের বিরুদ্ধে একই কাজ করছেন না?

২। আমার মন্তব্যের এ অংশটুকু আপনার জন্য ছোট একটা পরীক্ষা।
আপনি লিখেছেন-
"শুধু ধর্ম শিক্ষার জন্য মুসলমানদের মধ্যেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, অন্য কোন ধর্মে শুধু ধর্মের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই।"
আপনি যেহেতু পুরোপুরি অস্বীকার করলেন। তাই আমি মনে করছি আপনার দাবী খণ্ডনে একটি দৃষ্টান্ত পেশ করাই যথেষ্ট হবে।
জনাব কি কখনো "রামকৃষ্ণ মিশনে"র নাম শুনেছেন?
প্রশ্নঃ
এবার আপনার "বিবেক ও সত্য" নাম এবং এতদিনের সত্যের ব্রতকে সার্থক প্রমাণ করতে কষ্ট করে একটু স্বীকার করবেন কি যে আপনার উপরোক্ত দাবীটি মিথ্যা?


৩। মুসলিমরা তাদের বিশ্বাসে নিজেদের ধর্মকে চূড়ান্ত সত্য মনে করে। তারা এও বিশ্বাস করে যে শয়তান মানুষের চিরস্থায়ী শত্রু। সে মানুষকে ধোকা দিয়ে অন্যায় পথে পরিচালিত করে। অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিও যেখানে মুহূর্তের দুর্বলতায় শয়তানের ফাঁদে পড়ে যায়। সেখানে একজন মুসলিম পিতা কেন তার সন্তানকে ছোটবেলায়ই সতর্ক করবে না?
আপনিও নিশ্চয়ই আপনার সন্তানকে ছোটবেলায় একবারের জন্য হলেও একথা পুশ করতে ভুলবেন না যে সব ধর্মই মানুষের বানানো?


৪। আপনার লেখা থেকে ধারণা হয় যে সারা বিশ্বে মুসলিমরা কাড়ি কাড়ি টাকা ঢেলে এবং নৈতিক অনৈতিক যাবতীয় কৌশল অবলম্বন করে মানুষকে ইসলাম গ্রহণ করাচ্ছে। অর্থাৎ ইসলাম গ্রহণকারীর সংখ্যা বেশি হওয়ার পেছনে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্বের তুলনায় মুসলিমদের অপকৌশলের ভূমিকাই বেশি।
আবার মানুষ যাতে ইসলাম ত্যাগ না করতে পারে সে জন্য সর্বদা মুসলিমরা হত্যার ভয় দেখাচ্ছে। অর্থাৎ ইসলাম ত্যাগকারীর সংখ্যা কম হওয়ার পেছনেও মুসলিমদের অপকৌশলের ভূমিকাই বেশি।

এবার আপনার উপরোক্ত অনুসিদ্ধান্তটি একটু যাচাই করে নেয়া যাক-

ক। ইসলাম মূলত প্রাচ্যমুখী একটি ধর্ম। আবার পৃথিবীর অধিকাংশ মুসলিম দেশই গরীব। একমাত্র মধ্যপ্রাচ্যের তেল সমৃদ্ধ কয়েকটি দেশ ব্যতিক্রম। তাও ইউরোপের জার্মানি বা ইতালির একার যে সম্পদ রয়েছে গোটা আরব উপদ্বীপের সে সম্পদ নেই। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় পশ্চিমা বিশ্বের লোকজনই ইসলামের দিকে বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। তারা কি মুসলিমদের টাকার মুখাপেক্ষী? নাকি মুসলিম দেশে নাগরিকত্বের?

অন্যদিকে-
ইসলাম ত্যাগকারীদের সামনে হাতছানি দেয় ইউরোপ-আমেরিকার নাগরিকত্ব, নাইট খেতাব (সালমান রুশদী), আরো কত রকমের সুযোগ সুবিধা এমনকি নোবেল পুরস্কার (মালালা, আমার জানামতে তসলিমাও প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছিলেন)।

খ। প্রাচ্যে অমুসলিম পরিবার থেকে ইসলামে প্রবেশ করা মানে পরিবার থেকে বিতাড়িত হওয়া। আশ্রয় পাবে কোথায়? আরব বিশ্ব তো সাধারণত নাগরিকত্বই দেয় না।

অন্যদিকে-
ইদানিং বাংলাদেশের নাস্তিক ব্লগাররাও ইসলামের বিরুদ্ধে দু'কলম লিখে নিজের নিরাপত্তার অযুহাত তৈরি করে জার্মানি বা আমেরিকায় রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার কৌশল শিখে ফেলেছে।


গ। সারা বিশ্বেই এখন মুসলিম পরিচয় বাড়তি জুলুম, বৈষম্য এবং দুর্ভোগের কারণ। সন্ত্রাসী তকমা স্থায়ীভাবে গায়ে লেগে গেছে। যে জন্যে শাহরূখ খানের মত নামেমাত্র মুসলিম বিশ্বজোড়া খ্যাতির অধিকারী হয়েও আমেরিকার ইমিগ্রাশনে বিড়ম্বনা থেকে বাঁচতে পারেন নি। চীনে উইঘুররা, মিয়ানমারে রোহিঙ্গারা চরম অমানবিকতার শিকার। বিশ্ব বিবেকও এক্ষেত্রে সৎ মায়ের প্রতিভূ। আর ভারতে তো মুসলিমদের জীবনের চেয়ে গরুর জীবনের মূল্য বেশি।
এরকম মুহূর্তে ইসলাম গ্রহণ করা কোন আয়েশের ব্যাপারতো নয়। বরং জেনেশুনে পার্থিব বিভিন্ন লাঞ্ছনা-গঞ্জনাকে সাদরে গ্রহণ করা। তবুও তো খোদ আমেরিকাতেই প্রতি বছর হাজারো মানুষ ইসলাম গ্রহণ করছে।

আমার প্রশ্নঃ বর্তমান পৃথিবীতে আর কোন ধর্ম বা আদর্শের লোকেরা এ ধরণের বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন?


৫। আপনি বললেন,
"যিনি ইসলাম ত্যগ করেন তার চরিত্র হরনে আপনার মরিয়া হয়ে উঠেন। চরিত্র অনুসন্ধান করলে অনেক বড় বড় মুফতির জীবন থেকেও অনেক কুৎসিত বিষয় বের হয়ে আসবে। সুতরাং তালিকা থেকে দু’তিন জনের জীবন কর্ম থেকে কিছু প্রশ্ন উথ্থাপনের মানে নেই।"

ক। আমরা কার চরিত্র হননে/হরণে মরিয়া হলাম? তসলিমা বা রুশদির? দুঃখিত, আপনার "চরিত্র হনন" শব্দের মর্মই জানা নেই। কেউ যদি হিট পাওয়ার আশায় নিজের খালার সাথে কুকর্মের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে। আর এ কারণে আমি যদি তাকে বেহায়া বলি তবে কি আমি তার চরিত্র হনন করলাম?

খ। হ্যা, অনেক মুফতির জীবন থেকে অনেক কুৎসিত বিষয় বের করে আনা যাবে। কিন্তু তার জন্য চরিত্র হননের প্রয়োজন পড়বে। কেননা তারা "ক" বই লিখে প্রচার করে বেড়াবে না যে আমি একবার অমুক মেয়েকে..........।

গ। আমি তো তালিকার সবাইকে জানি না। যে দু চারজন সম্পর্কে জানি তাদের নিয়েই তো আমি বলব। দেখা যাচ্ছে আমার জানার গণ্ডির মধ্যে আপনার কথিত সাহসী মানুষদের প্রায় সবই ইতর শ্রেণির। হালের আরেক ইসলামত্যাগী ছাগল মুফাসসিল ইসলাম। মানুষের টাকা মেরে খেয়ে, বিভিন্ন রকম ভণ্ডামী করে এখন ইসলামের নবীর চরিত্র হননে মেতে উঠেছে। এদের দেখেই তো বাকীদের চরিত্র সম্পর্কে আমি সিদ্ধান্তে আসব। কি বলেন?

৬। এবার আসি আপনার সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রশ্নে।

ক। ইসলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম নয়। কারণ ইসলাম সবার শেষে পৃথিবীতে এসেছে। (অবশ্য এটা মুহাম্মাদ সা এর আবির্ভাব থেকে হিসাব। মূলত কিতাবী সব ধর্মই ইসলামেরই পূর্ববর্তী সংস্করণ)। খ্রিস্ট ধর্ম রোমের রাস্ট্রীয় ধর্মের মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়ে সারা ইউরোপ ছড়িয়ে পড়েছে। তখনও মুহাম্মাদ (সা) এর জন্মই হয় নি।

খ। আপনি এত এত প্রচারের গল্প শোনালেন। কিন্তু ইসলামই যে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি অপপ্রচার এবং অপবাদের শিকার এ সত্যটাকে বেমালুম চেপে গেলেন!
আর ইসলামের বিরুদ্ধে চলমান ঘৃণ্য অপপ্রচারের আপনিও একজন হোতা। যে কিনা সব ধর্মকেই মানুষের বানানো মনে করে। কিন্তু ব্লগে একটানা বর্ণবাদী মানসিকতায় শুধু ইসলামের বিরুদ্ধেই লিখে যায়।
আপনি সত্য প্রকাশিত হলে সেটা মেনে নেয়াকে নিজের বিজয় মনে করেন। তাই আবারও আপনার "বিবেক ও সত্য" নামের ওপর আস্থা রেখে প্রশ্ন করছি-
আপনার নিজের ব্লগে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখা পোস্টগুলোর সংখ্যা বিবেচনা করে স্বীকার করে নিবেন কি যে ইসলামই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী বুদ্ধিবৃত্তিক বিরোধিতার শিকার হওয়া ধর্ম?

গ। ইসলাম নিয়ে আমাদের আশার জায়গাটা এখানেই। জঙ্গীবাদ, আভ্যন্তরীণ সমস্যা, অপপ্রচার, সাম্রাজ্যবাদীদের হামলা কোনটাই ইসলামকে দাবিয়ে রাখতে পারছেনা। অন্য সব ধর্মের তুলনায় ইসলাম ক্রমবর্ধমান। এমনকি আশা করা যায় ২০৭০ সাল নাগাদ ইসলামই হবে বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম।


৭। এত কিছুর পরও সর্বশেষ বলতে চাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা বা ধর্মত্যাগ কোনটাই ধর্মের সত্যতার মানদণ্ড নয়। হাদীসেই আছে যে মহাপ্রলয় দিবসের পূর্বের সময়টাতে মুমিন একজনও অবশিষ্ট থাকবে না। তাই বলে ইসলামও তখন মিথ্যা প্রমাণিত হয়ে যাবে না। ইসলাম সত্য দীন আল্লাহ প্রদত্ত দলীলের বলে। আল্লাহরই হাতে সর্বময় ক্ষমতা।

*আমার প্রশ্নগুলো ধারাবাহিকতা রক্ষা করে উত্তর দিলে খুশি হব।
* লিংক না দিয়ে সরাসরি উত্তর প্রদানের অনুরোধ রইল।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:২১
১৬টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×