তিনি বসে, তারা দাঁড়িয়ে, কি সমস্যা?
Channel i এর মত চ্যানেলে এরকম দাসত্বমনোভাবাপন্ন লেখা কিছুতেই শোভা পায় না।
মগজ কি কমোডে ফ্লাশ করে এসেছেন এই লেখার লেখক?
প্রণব কাকু বসেছিলেন বলে কেউ আপত্তি করেনি, বাকিরা দাঁড়িয়েছিলেন বলেই সবার "মানসিক অস্থিরতা দণ্ডায়মান" হয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশনে কি চেয়ারের ঘাটতি? জায়গার সংকুলান দেওয়া যাচ্ছিল না? চেয়ার টানাটানির মত লোকবল ছিল না? নাকি, অন্যদের বসতে দিলে ক্যামেরার ফ্রেমে সবাই আসছিলেন না?
সবখানে ভারতবিদ্বেষ টেনে নিয়ে আসবেন না। এটা জাতীয় সম্মান ও মর্যাদার ব্যাপার ছিল।
বাকি ১৬ ছবিতে উনি দাঁড়িয়ে থাকুক, কিংবা নাচতে থাকুক, তাতে কিছু যায় আসে না। উনি যখন পোজ দিতে দিতে ক্লান্ত, তখন উনার চাইতে বয়সে বড় এরশাদ দাদু, আর মুহিত দাদুও তো ক্লান্ত ছিলেন নিশ্চয়ই।
এটিকেট, কমন সেন্স বলে একটা ব্যাপার থাকা উচিত।
বাংলাদেশের গোলামীর ইতিহাস এবং ভারতের দাদাগিরির ইতিহাস নতুন নয়। এই বিতর্কিত ছবি এমনি এমনিই আলোচিত-সমালোচিত হয়নি।
সব লিখতে গেলে দিন-রাত উজাড় হয়ে যাবে।
বিদ্বেষ-অন্ধভক্তি সব ছাড়ুন, নিজেদের ভালো ভাবুন। যুক্তরাষ্ট্র বা বিশ্বব্যাংক এর সামনে যেভাবে অটল ছিলেন, ভারতের ক্ষেত্রেও সেরকম হতে শিখুন।
আন্তর্জাতিক ভাষা ইন্সটিটিউটে এই দেশের তরুণদের জার্মান-ফ্রেঞ্চ-জাপানিজ-চাইনিজ-কোরিয়ান-স্প্যানিশ শিখার সুযোগ বিস্তর করে দিন। "হিন্দি" যাদের মাতৃভাষা, সেই দেশেই তা "মৃতপ্রায়"!
সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় আগ্রাসনকে প্রশ্রয় দেওয়ার ভবিষ্যৎ পরিণাম হতে পারে- "সামরিক আগ্রাসন"!
Channel i এর মত চ্যানেলে এরকম দাসত্বমনোভাবাপন্ন লেখা কিছুতেই শোভা পায় না।
মগজ কি কমোডে ফ্লাশ করে এসেছেন এই লেখার লেখক?
প্রণব কাকু বসেছিলেন বলে কেউ আপত্তি করেনি, বাকিরা দাঁড়িয়েছিলেন বলেই সবার "মানসিক অস্থিরতা দণ্ডায়মান" হয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশনে কি চেয়ারের ঘাটতি? জায়গার সংকুলান দেওয়া যাচ্ছিল না? চেয়ার টানাটানির মত লোকবল ছিল না? নাকি, অন্যদের বসতে দিলে ক্যামেরার ফ্রেমে সবাই আসছিলেন না?
সবখানে ভারতবিদ্বেষ টেনে নিয়ে আসবেন না। এটা জাতীয় সম্মান ও মর্যাদার ব্যাপার ছিল।
বাকি ১৬ ছবিতে উনি দাঁড়িয়ে থাকুক, কিংবা নাচতে থাকুক, তাতে কিছু যায় আসে না। উনি যখন পোজ দিতে দিতে ক্লান্ত, তখন উনার চাইতে বয়সে বড় এরশাদ দাদু, আর মুহিত দাদুও তো ক্লান্ত ছিলেন নিশ্চয়ই।
এটিকেট, কমন সেন্স বলে একটা ব্যাপার থাকা উচিত।
বাংলাদেশের গোলামীর ইতিহাস এবং ভারতের দাদাগিরির ইতিহাস নতুন নয়। এই বিতর্কিত ছবি এমনি এমনিই আলোচিত-সমালোচিত হয়নি।
সব লিখতে গেলে দিন-রাত উজাড় হয়ে যাবে।
বিদ্বেষ-অন্ধভক্তি সব ছাড়ুন, নিজেদের ভালো ভাবুন। যুক্তরাষ্ট্র বা বিশ্বব্যাংক এর সামনে যেভাবে অটল ছিলেন, ভারতের ক্ষেত্রেও সেরকম হতে শিখুন।
আন্তর্জাতিক ভাষা ইন্সটিটিউটে এই দেশের তরুণদের জার্মান-ফ্রেঞ্চ-জাপানিজ-চাইনিজ-কোরিয়ান-স্প্যানিশ শিখার সুযোগ বিস্তর করে দিন। "হিন্দি" যাদের মাতৃভাষা, সেই দেশেই তা "মৃতপ্রায়"!
সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় আগ্রাসনকে প্রশ্রয় দেওয়ার ভবিষ্যৎ পরিণাম হতে পারে- "সামরিক আগ্রাসন"!
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৪