আপনার সন্তান অথবা ছাত্র কি বেয়াদব?তাহলে আর চিন্তা নাই।এখনএকদিনেই বেয়াদবকে ভালো করা যায়।তাকে উত্তমরুপে আদব কায়দা শেখানো যায় ।সে ভদ্র,নম্র হয়ে যাবে।
এর জন্য আপনাকে জাষ্ট একটু করে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর কাছে পাঠিয়ে দিন।আশা করি হাতে নাতে ফলাফল পেয়ে যাবেন।
একদিন আগে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বক্তব্যঃ
এ সময় সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ড. হাছান মাহমুদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ স্মরণকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বেয়াদব, আমি এই বেয়াদবি আর সহ্য করবো না। উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে তিনি বলে, আপনাদের কাছে এই বেয়াদবির বিচার দিয়ে গেলাম। তিনি হাছানকে উদ্দেশ করে আরো বলেন, উনি কে? কি ছিলেন? আমি জানি। কিভাবে উনি নেতা হয়েছেন। এই ধরনের আস্ফালন আমি আমার রাজনৈতিক জীবনে দেখিনি উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, এখন নতুন নতুন নেতা জন্মে বেয়াদবি শুরু করেছে।
সৈয়দ সাজেদা বলেন, যখন লাশ পড়েছিল তিন দিন। কেউই ছিল না। প্রতিবাদ করেনি। এখন অনেকেই নেতা বনে গেছে। বঙ্গবন্ধুর নামে প্রচার শুরু করেছে। আপনি কে? মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনি কোথায় ছিলেন? এখন বড় বড় কথা বলছেন। বেয়াদবি করছেন। এই বেয়াদবি আমি বরদাশত করব না।
http://www.kalerkantho.com/online/Politics/2014/09/28/134559
একদিন পর সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বক্তব্যঃ
বৈঠক শেষে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাজেদা চৌধুরীর বাম পাশে বসা ছিলেন হাছান মাহমুদ। এ সময় তিনি সাজেদা চৌধুরীকে মাইক্রোফোন এগিয়ে দেয়াসহ কানে কানে ব্রিফিংয়ের বিষয়ে অবহিত করেন। পরে বৈঠকের বিষয়ে সাংবাদিকদের অবগত করে সাজেদা চৌধুরী বলেন, আজকের এ সংবাদ সম্মেলনের কথা আমার জানা ছিল না। হাছান (ড. হাছান মাহমুদ) ও অসীমের (অসীম কুমার উকিল) কথায় আমি এখানে এসেছি। প্রচার ও প্রকাশনা সেলে হাছান ও অসীম খুব ভাল কাজ করছে। তারা আমাকে তাদের প্রোগ্রামে ডেকেছে। তারা খুব ভাল উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য হাছানসহ দলের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-পরিষদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।
http://mzamin.com/details.php?mzamin=NDM5MjM=&s=MTA=
শাবাশ নেত্রী শাবাশ।
একদিনেই বেয়াদবকে আদব শেখালেন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।