১/ রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেনঃআমার পরে ইমাম হবে ১২জন,এদের মধ্যে ৯জন হবে হোসাইনের(আঃ) বংশ(ঔরস) থেকে এবং তাদের ৯ম জন হল 'ক্কায়েম'(অর্থাত ইমাম মাহদী আঃ)।সুসঙ্গবাদ তাদের জন্য যারা তাদেরকে ভাল্বাসবে এবং দুর্ভোগ তাদের যারা তাদের সাথে শত্রুতা করবে(কিফায়াতুল আসারঃ৩০)।

২/ রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেনঃযদি কোন দাস 'সাফা' ও 'মারওয়া'র মাঝে ১০০০ বছর ইবাদাত করে-এরপর আরো ১০০০... বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্বাসঘাতক এজিদিদের জুলুম
ইয়েমেন থেকে বগুড়া,
বগুড়া থেকে নাইজেরিয়া,
শহীদের সব রক্তস্রোত মিশে হয় কারবালা,
হুসাইনিরা জেগে বলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ,
মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
আলিয়ান ওয়ালিউল্লাহ
ইমাম হুসাইন আবি আব্দিল্লাহ,
ইমাম মাহদি(আঃ) বাক্কীয়াতুল্লাহ। বাকিটুকু পড়ুন

*রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেনঃইসলাম হল অনাবৃত;আর এর পোশাক হল লজ্জা,এর অলঙ্কার হল মর্যাদা,এর ব্যক্তিত্ব হল ন্যায়নিষ্ট কাজ(আমলে সালেহ) এবং এর খুটি হল ধার্মিকতা এবং সবকিছুরই একটি ভিত্তি আছে-ইসলামের ভিত্তি হল আমাদের আহলে বায়েতকে ভালবাসা(আল-কাফী-২/৪৬/২;আল-মাহাসিন-১/৪৪৫/১০৩১;কানজুল উম্মাল-১৩/৬৪৫/৩৭৬৩১)।

**কিয়ামতের দিন প্রথমেই যা জিজ্ঞেস করা হবে

রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেনঃকিয়ামতের দিন কোন দাস এক পা নড়াতে পারবে না যতক্ষন পর্যন্ত... বাকিটুকু পড়ুন

** ইমাম আলী(আঃ)বলেন-......যখন আল্লাহ রাসুল(সা)এর জীবনকে নিয়ে নিলেন,তখন একদল লোক তাঁর দিকে পিঠ ফিরালো ও বিভ্রান্তির পথে চলে গেল এবং তাদের মিথ্যা ধারনাগুলোর উপর নির্ভর করল এবং তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করলো যারা নবী পরিবারের না এবং মাধ্যমটি(আহলে বায়েত) থেকে দূরে সরে গেল যাদের ভালবাসতে তাদেরকে আদেশ দেয়া হয়েছিল এবং... বাকিটুকু পড়ুন

• আমলের(ভাল কাজের) জন্য পরিশ্রম করা

শেইখ মুফিদকে লেখা এক চিঠিতে ইমাম মাহদী(আঃ) বলেনঃতোমাদের প্রত্যেকের উচিত এমনভাবে(ভাল কাজ) করা যাতে আমাদের নৈকট্য ও ভালবাসা লাভ করতে পারো এবং এমন সব নিকৃষ্ট কাজ থেকে বিরত থাকা যা আমরা ঘৃণা করি এবং যে বিষয়ে আমরা ক্রোধান্বিত হই;নিশ্চয়ই আমাদের শাসন(আবির্ভাব) হবে আকস্মিক ও অপ্রত্যাসিত,যখন... বাকিটুকু পড়ুন

হে আবুযর(১)! তুমি আল্লাহর নামে ক্রোধ দেখিয়েছিলে।সুতরাং যার ওপরে রাগান্বিত হয়েছিলে তার বিষয়ে আল্লাহতে আশা রেখো।মানুষ তার জাগতিক বিষয়ের জন্য তোমাকে ভয় করতো,আর তুমি তোমার ঈমানের জন্য তাদেরকে ভয় করতে।কাজেই তারা যেজন্য তোমাকে ভয় করে তা তাদের কাছে রেখে দাও এবং তুমি যে জন্য তাদেরকে ভয় কর তা নিয়ে বেরিয়ে... বাকিটুকু পড়ুন

" আমি যদি তাকে হত্যা করার আদেশ দিয়ে থাকি তা হলে আমিই তার হত্যাকারী।আর আমি যদি হত্যাকান্ডে বাধ দিয়ে থাকি তবে আমি তার সাহায্যকারী ছিলাম।অবস্থা এমন দাড়িয়েছে,যে ব্যাক্তি তাকে সাহায্য করেছে সে এখন আর বলতে পারেনা যে,সে ঐ ব্যাক্তি অপেক্ষা উত্তম যে তাকে পরিত্যাগ করে চলে গিয়েছিল।আবার যে তাকে পরিত্যাগ... বাকিটুকু পড়ুন

৩য় খলিফা হযরত উসমানের(রাঃ)রাজত্বকাল সম্পর্কে আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী(আঃ) বলেন যে, উসমান ক্ষমতায় আসার পর পরই উমাইয়া গোত্র সুবিধা পেয়ে গেল এবং বায়তুল মাল লুটপাট শুরু করে দিল।খরায় শুকিয়ে যাওয়া অঞ্চলের গরুর পাল সবুজ ঘাস দেখলে যেভাবে ঝাপিয়ে পড়ে
উমাইয়া গোত্রও সেভাবে আল্লাহর সম্পদের(বায়তুল মাল) ওপর পড়লো এবং গোগ্রাসে তা নিঃশেষ... বাকিটুকু পড়ুন

রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেনঃ আল্লাহ যাকে আমার আহলে বায়েতের প্রতি ভালবাসা দান করেন,নিঃসন্দেহে সে পৃথিবী ও পরকালের কল্যানসমুহ লাভ করে এবং কারো এ সন্দেহ থাকা উচিত না যে সে জান্নাতে যাবে না;কেননা আমার আহলে বায়েতকে ভালবাসার ২০টি ফলাফল আছে-এর মধ্যে ১০টি এ পৃথিবীতে এবং ১০টি পরকালে।

দুনিয়ার ফলাফল গুলো হলঃআত্নসঙযম,ভাল কাজের(আমল) প্রতি আকাংখা,ধর্মে... বাকিটুকু পড়ুন

রেওয়ায়েত অনুসারে ইমাম মাহদী(আঃ)(আল্লাহ তাঁর আগমনকে ত্বরান্বিত করুন) আত্নগোপনকালীন ও আত্নপ্রকাশের পর উভয় অবস্থায় তাঁর দাদার শাহাদাতের(ইমাম হুসাইন আঃ) জন্য ক্রন্দন করেছেন এবং করবেন।তিনি(আঃ) তাঁর সম্মানিত পিতামহ শহীদদের নেতা ইমাম হুসাইনকে(আঃ) উদ্দেশ্য করে বলেনঃ

" যদিও সময় আমাকে পশ্চাদবর্তী করেছে এবং আপনাকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে ভাগ্য আমাকে দূরে রেখেছে যে কারনে... বাকিটুকু পড়ুন

• ইমাম আস-সাদিক্ক(আঃ) বলেনঃমহান আল্লাহর এ কথা-“আমরা তোমাদের বিরুদ্বে জাগ্রত করেছিলাম আমাদের দাসদেরকে যাদের শক্তি ছিল বিরাট এবং তারা(তোমাদের) বাড়িঘরের ভিতর পর্যন্ত তছনছ করেছিল(সুরা বনী ইস্রাইল-৫)”-সম্পর্কে বলেনঃআল ক্কায়েম( ইমাম মাহদী আঃ)এর আত্নপ্রকাশের আগে আল্লাহ এ জাতির পুরুথথান ঘটাবেন;আলে মুহাম্মাদের ওপর অত্যাচার করেছে এমন কাউকেই তাঁরা হত্যা না করে ছাড়বে না
•... বাকিটুকু পড়ুন

রাসুল(সাঃ) থেকে বর্নিত হয়েছে, "ঈমান আকস্মিক হামলা ও গুপ্তহত্যার প্রতিবন্ধ্বক এবং মুমিন গুপ্তহত্যা করে না"।মানুষের জীবন রক্ষা করাকে ইসলাম ধর্মে এমনভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যে, একজন নিষ্পাপ মানুষের জীবন রক্ষা করাকে সমস্ত মানূষের জীবন রক্ষা করার সমান বলে অভিহিত করা হয়েছে।উপরে উল্লেখিত রাসুলের(সাঃ) হাদিসের সমর্থনে আমরা কুরানে আল্লাহ পাকের... বাকিটুকু পড়ুন

ইমাম হুসাইনের(আঃ) শোকানুষ্টানে মানুষ ও সমাজ গড়ার এবং পরবর্তী প্রজন্মের নিকট আশুরা সংস্কৃতির উপাদান গুলো পৌছে দেওয়ার বিষয়টি শক্তিশালীভাবে বিদ্যমান।কেননা,ইমাম হুসাইনের(আঃ) আন্দোলন ও প্রশিক্ষনমুলক রাজনৈতিক,সংস্কৃতিক ও সামাজিক শিক্ষা মানুষ এবং সমাজের নৈতিক উতকর্ষ সাধনে মৌলিক অবদান রেখেছে।কারবালার ঘটনার মুল উপাদান আশুরাও শিয়া সংস্কৃতির ভিত্তি স্থাপনে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখেছে যা শোকানুষ্টানের... বাকিটুকু পড়ুন

ইমামদের(আঃ) জীবদ্দশায় শোক পালনের নিশ্চিত প্রমান রয়েছে যার কিছু ঐতিহাসিক বর্ননা তুলে ধরা হলঃ
ঐতিহাসিক ইয়াকুবি তাঁর 'তারিখ' গ্রন্থে ইমাম হুসাইনের(আঃ) শোকে উম্মুল মুমেনিন উম্মে সালামার(সাআ) আঝরে ক্রন্দনের ঘটনা উল্লেখ করেছেন।উম্মুল মুমেনিন বলেনঃ " যেদিন হুসাইন শহীদ হন,আমি আল্লাহর রাসুলকে(সাঃ) স্বপ্নে ধুলি ধুসরিত ও শোকে নুহ্যমান অবস্থায় দেখলাম।আমি তাকে(সা) প্রশ্ন করলামঃ... বাকিটুকু পড়ুন

এ বিষয়টি ঐতিহাসিকভাবে আশুরার ঘটনার গুরুত্ব ও গুনগত বিস্তৃতির(গভীর প্রভাবের) কারনে ঘটেছে।একদিকে ইমাম হুসাইনের(আঃ) সময় মুসলমান ও ইসলামী ভুখন্ডের বিভিন্ন অঞ্চলে বিরাজমান বিশেষ অবস্থা,ততকালীন শাসকগোষ্টির অবস্থা ও তাদের অত্যধিক জুলুম এবং সার্বিকভাবে মানবতা ও স্বাধীনতা হরন ও ইসলাম সংকটাপন্ন হওয়া ,মুসলিম উম্মাহর অবমাননা,সর্বত্র নিরাপত্তাহীনতা,কুরান ও নবী পরিবারের(আঃ) অনুসারী ১২... বাকিটুকু পড়ুন