somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প লেখার গল্প

২১ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটি ফোঁটায় ধরে আছো সিন্ধু অতল


আমি কোনো বিরাট গল্পকার নই। বলতে গেলে, এক মামুলি কবি ও লেখক। কিন্তু মামুলীদেরো নিজস্ব জগৎ থাকে; জন্ম-মৃত্যু-সাফল্য-ব্যর্থতার আবেগঘন কাহিনী থাকে ভেবেই হয়তো এই গল্প সংখ্যার জন্য সম্পাদক আমার কাছে গল্প লেখার গল্প জানতে চেয়েছেন।

এইক্ষেত্রে আমার প্রিয় কবি, লেখক ও সুফিবাদী দার্শনিক মাওলানা জালালুদ্দিন রুমির কথা মনে পড়ছে। তাঁর একটি উক্তি আমার ভীষণ প্রিয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি যে কুঠুরিতে বসি, সেটির দেওয়ালে উক্তিটি আমি সাঁটিয়ে রেখেছি: “ইউ আর নট অ্যা ড্রপ ইন দি ওশান/ ইউ আর দি এন্টায়ার ওশান ইন অ্যা ড্রপ”।

আমার দূর্বল ভাষায় যদি রুমিকে অনুবাদের চেষ্টা করি তবে বাংলা অর্থটি দাঁড়ায় এরকম: “তুমি নও মোটে সাগরের এক বিন্দু জল/ একটি ফোঁটায় ধরে আছো সিন্ধু অতল”।

কী জানি, হয়তো নিজে অতি ক্ষুদ্রস্য ক্ষুদ্র বলেই এইসব কথা-বার্তা লিখে নিজেকে আরো সাহস দিতে চাই। পিঠ চাপড়ে বলতে চাই, ‘আগে বাড়ো’; ‘তোমার গল্প শোনাও’।

সে যাই হোক, আমার কোনো বিশেষ গল্প নেই। তবে, মাঝে-মধ্যেই আমার মাথা ভরা থাকে গল্পের প্লটে। একটার পিঠে আরেকটা গল্প মাথা চাড়া দিয়ে উঠে আমার মাথার ভেতর। কিন্তু আমার অক্ষমতা হচ্ছে তক্ষুণি সব আমি লিখতে বসি না। লিখবো-লিখবো ভেবে সামনের জরুরি কাজটা বা অজরুরি বা অকাজটাই আগে করি; অনেক সময় করতেও হয়।

মাঝে আমার মাথায় একটা আইডিয়া এলো। মানে একটি বিষয় আমার মনে খুব দাগ কেটে গেলো। এই বিষয় নিয়ে আমি লিখবো ভাবলাম। বেশ ক’বছর ধরে সেই ভাবনা নিয়ে ঘুরে বেড়ালাম। সেই বিষয়ের তথ্য এবং সেই সময়ের বাস্তবতা সম্পর্কে আরো নিরেটভাবে জানতে হাজার কয়েক টাকায় একগুচ্ছ বই কিনলাম। সেই সব বইয়ের কিছু পড়া হলো, কিছু পড়া হবে বলে চোখের সামনে রেখে দেয়া হলো।

তারপর যতবারই গল্পটা যেই-না লিখতে যাবো তখনি বাঁধে গণ্ডগোল। আমি আর লিখতে বসি না। বসবো-বসবো ভাব করি। কিন্তু বসি না। বসলেও ল্যাপটপে বসে অন্য কিছু করি। ব্যাপারটা দাঁড়ালো এমন যে, লিখি-লিখি ভাব করে আমি বাচ্চা-ফুটানো মা মুরগির মতন ঝিম ধরে বসে থাকি।

কিন্তু লিখি না। আবার অন্য কাজও করি না। অন্য কাজ করতে গেলে মনে হয়, না। এখন এই কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলাটা ঠিক নয়। তাহলে গল্পের ধ্যানটা ভেঙে যাবে।ধ্যানটা থাক।

ধ্যানটা থাকে। থাকতে-থাকতে আবার ছুটেও যায়। ছুটে গেলে পরে আবার লিখতে বসে যাবো-যাবো ভাবি। কিন্তু বসাটা আর হয় না। ইংরেজীতে অবশ্য এই পরিস্থিতিকে প্রকাশ করবার জন্য একটি ছোট শব্দ আছে। প্রোকরেস্টিনেশান। মানে কাজটা করবো-করবো করেও না করা। আমিও লেখা নিয়ে গড়িমসি করি। ঢিমেতালে করি-করি-করছি করে নিমজ্জিত হই দীর্ঘসূত্রতায়।

সেই গল্পটি এখনো আমার মাথায় আছে। এটিকে মাথায় নিয়ে আমি অন্য আরো কয়েকটা গল্প লিখেছি। অনেকগুলো গদ্য লিখেছি। কবিতাও রচিত হয়েছে বেশ কিছু। কিন্তু গল্পটিকে আমার মাথার ভেতর থেকে আজো নামানো হয়নি। যেহেতু গল্পটি নামেনি তাই এর বিষয়বস্তুও বলছি না। তবে, নামবে আশা করি।

আমার মতন মামুলি লেখকের মতন বড় লেখকদের এরকম হয় কিনা জানি না। বড়দের কথা আমার জানতে ভালো লাগে। পৃথিবীর কীর্তিমানদের আত্মজীবনী আমার পাঠের প্রিয় তালিকায় আছে।

তবে, আমার ক্ষেত্রে অবশ্য আরেকটি ব্যাপার ঘটে। সেটি হচ্ছে, আমার প্রায় সব গল্পই মূলত এক বসাতেই লেখা হয়। একটানে। একটা ঝোঁকের ভেতর। সেই ঝোঁকের ভেতর পিপাসা লাগলেও ওই মুহূর্তেই আমি খেতে উঠি না। তাই, আমার মনে হয়, অনেক দিন ধরে গল্পটা মনের মধ্যে নিয়ে ঘুরলেও লেখাটা তৈরি হবার সময় মানে গল্পটা ঠিক রচিত হবার মুহূর্তগুলোতে আমি বমনের মতন করে একটানে লিখে যাই। মনের ভেতরে যা থাকে একেবারে উগরে দিই। তারপর যতবার পড়ি ততবারই হয়তো ছোটোখাটো দুই-চারটা সম্পাদনা করি। ভাষা, শব্দ, ডিটেলিং ইত্যাদিতে। কিন্তু মূল গল্পটা লেখা হয় একটানেই।

কোথায় মিলে গল্পের মাল-মসলা?

গল্পের চরিত্রদের বেলায় অনেক সময় নিজের জীবনের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা বা ঘটনাও কাজে আসে। যেমন ‘ঘ্রাণ’ নামে আমার একটি গল্প আছে। বাংলাদেশে চলমান ‘গুম’ সংস্কৃতি নিয়ে লেখা একটি গল্প। সেই গল্পের মূল চরিত্র এক নারী। যার ডাক্তার স্বামী ‘নিখোঁজ’ বা ‘গুম’। সেই নারীর সাথে তার স্বামীর আফটার শেভিং লোশানের ঘ্রাণের সম্পর্ক নিয়ে গল্পটা এগোয়।

এই গল্প লেখার ক্ষেত্রে দু’টো সত্যি ঘটনার অবদান আছে। একটি হচ্ছে, ঘ্রাণ লেখার কিছুদিন আগে ঢাকায় একজন ডাক্তার ‘গুম’ বা ‘নিখোঁজ’ হয়েছিলেন। তার পরিবার তাকে হন্যে হয়ে খোঁজার খবর পত্র-পত্রিকা-টিভি মারফত জেনেছি।

আরেকটি সত্যি ঘটনা হচ্ছে আমি নিজে। আমার স্বামীর আফটার শেভিং লোশানের ঘ্রাণের সাথে ঘটে যাওয়া আমার নিজের ঘটনা।

প্রিয় মানুষ ‘গুম’ হয়ে যাওয়ার পর ব্যাথিত এক নারী তার স্বামীর আফটার শেভিং লোশানের গন্ধে কতটা উন্মাদিনী আর কাতর হতে পারে তা আমি প্রত্যক্ষভাবে জানি না। কিন্তু ঘ্রাণের সাথে যে মানুষের স্মৃতির একটা সম্পর্ক দাঁড়িয়ে যায় সেটি আমি নিজে জীবন দিয়েই জানি। আর বাকিটা ইন্টারনেটে স্মৃতি ও ঘ্রাণ বিষয়ক পড়ালেখা করে জেনে নিয়েছি।

আমার স্বামী একসময় আফটার শেভিং লোশান হিসেবে এডিডাস ব্যাবহার করতেন। রাস্তা-ঘাটেও অন্যের গায়ে চকিতে সেই ঘ্রাণ পেলে আমার মনে হতো, সে বুঝি আশ-পাশে আছে। এটি একটি অস্বস্তিকর ব্যাপার। সে আপনার কাছে নেই। অথচ একটা সুবাসের কারণে মনে হচ্ছে সে আপনাকে জড়িয়ে রয়েছে।

কতদিন আমার এমন হয়েছে! পথ চলতে হঠাৎ সেই চেনা সুবাস অকস্মাৎ নাকে ধাক্কা দিলে আমি ঘাড় ঘুড়ে তাকিয়েছি! আনমনেই! কোনো চিন্তা করার সুযোগ ছাড়াই ঘাড় নিজেকে ঘুড়িয়ে নিয়েছে। একদিন রাস্তায় অন্য এক যুবকের শরীরে খুব নিকট থেকে এই ঘ্রাণ পেয়ে আমার চকিতে মনে হলো আরে! সে কোত্থেকে এখানে এলো!ওই রকম তীব্র মুহূর্তে মানুষের মনের মধ্যে বা চিন্তায় আরো অনেক ক্রিয়া ঘটতে থাকে। যার সবগুলোর উপরে হয়তো ব্যক্তির নিয়ন্ত্রন থাকে না। এরকমই আরেকদিন আমি যেখানে ছিলাম আমার পাশে এডিডাস মাখানো এক পুরুষ বসে ছিলেন। সেই অদ্ভুত পরিস্থিতির যন্ত্রণা থেকে বাঁচতে অবশেষে আমি সেই স্থান ত্যাগ করি।

তো, আমার মতন একজন মানুষের যেহেতু এমন হতে পারে তার মানে অন্য কারো ক্ষেত্রেও এটি ঘটা সম্ভব। সেই ধারণাটিই আমি ব্যাবহার করেছি ঘ্রাণ গল্পে। আফটার শেভিং লোশানের সুবাসে ব্যাথিত সেই নারীর ভেতরে পলে-পলে তার স্বামীর উপস্থিতি ও অনুপস্থিতি দু’টোই যুগপৎভাবে আরো তীব্রতর করে তুলতে চেয়েছি আমি।

আমার ধারণা অন্যান্য গল্পকারদেরো এমন ঘটে। খালার জীবন ফুপুকে দিয়ে, দাদুর জীবন নানুকে দিয়ে, শত্রুর জীবন মিত্রকে দিয়ে গল্পকারেরা বলেন। কিন্তু তাই বলে সেই গল্পে খালাও থাকেন না বা দাদুও থাকেন না। সেটি হয় অন্য আরেক গল্প। নতুন গল্প। যে গল্পটি হয়তো অনেকের সাথেই একটু-একটু মিলে যায়। কিন্তু সেই গল্পের সাথে পুরোপুরি কারো কোনো মিল নেই।

গল্প লেখা কঠিণ না সহজ?

জীবনের প্রথম গল্পটি লিখেছিলাম ২০০১ থেকে ২০০৩ এর মাঝামাঝি কোন এক সময়ে। সঠিক সময় মনে নেই। তবে, সেটি ছিল থ্রিলারধর্মী। মূলত, একটি খুনের গল্প।

প্রাক-তারুণ্যে থাকা একটি দরিদ্র মেয়ে এক জোছনা রাতে তার ঘরে আসা এক ধর্ষণকারীকে দা দিয়ে কুপিয়ে খুন করে। ভাঙাবেড়ার ফাঁক দিয়ে জোছনার আলো ঘরের ভেতর মাটিতে রক্তের উপরে এসে পড়ে। যতদূর মনে পড়ে, ডিটেলিং-এর দিকে সেই গল্পের ঝোঁক ছিল।

‘স্বপ্ন’ নামের সেই গল্প প্রকাশ হয়েছিল কিশোরগঞ্জের স্থানীয় দৈনিক ‘শতাব্দির কণ্ঠ’ পত্রিকায়। সম্ভবত ২০০২ কি ২০০৩ সালে।

গল্পটি আমার সংগ্রহে নেই। কী জানি, হয়তো ২০০২ থেকে ২০০৩ সালের প্রতি শুক্রবারের সাহিত্য সাময়িকী যদি কেউ ঘেঁটে দেখেন তাহলে জোছনারাতে সেই খুনের গল্প হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে। খুঁজে পাওয়া যাবে এক নবীণ গল্পকারের হাতে বোনা জীবনের প্রথম গল্পখানি।

গল্পলেখা কবিতা লেখার চেয়ে সহজ। গল্প বানিয়ে লেখা যায়। কবিতা বানিয়ে লেখা যায় না। দুইটার দুই ভিন্ন তরিকা। আমার অন্তত তাই মনে হয়।

কিন্তু গল্প লেখা অনেক কঠিণ। এরচে’ বরং যে কোনো একটি বাস্তব ঘটনা লিখে ফেলা সহজ। আমার অন্তত তাই মনে হয়।

আমার অভিজ্ঞতা বলে, সত্যি কথা সত্যি করে বললে অনেকক্ষেত্রেই লোকে অবিশ্বাসের চোখে দেখে। ভাবে, “এ্যাঁহ! চান্দু! গপ্পো মারছে”!

তাই, যে কোনো সত্যি কথা বা ঘটনা গল্পের চরিত্রদের দিয়ে সহজে করিয়ে ও বলিয়ে নেয়া যায়। তখন লোকে ভাবে, “আরে! সত্যিই তো। এমন তো হতেই পারে”!

বলছিলাম যে গল্প লেখা কঠিণ। হ্যাঁ, কঠিণ। অচেনা এক চরিত্রকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে হলে তার সাথে চলতে হয়, খেতে হয়, বসতে হয়, শুতে হয়, তাকে নিয়ে কফি খেতে হয়, আইসক্রিম খেতে হয়, হাঁটতে যেতে হয়। মাথার ভেতর, মনের ভেতর সে একটা জীবাণুর মতন কুট কুট কুট কুট করতে থাকে, করতেই থাকে।

মানে তাকে নিয়ে প্ল্যান করে এতো কিছু করতে হয়, এমন নয়। কিন্তু গল্পের সেই চরিত্রেরা মনের মধ্যে থেকে যায়।

এরকমভাবেই তার সাথে সময় কাটানোর পর সে মূর্ত হয়ে উঠে। তিলটা তার কণ্ঠায় থাকবে নাকি থাকবে ডান কানের লতির উপরে সেটা স্পষ্ট হয়। তাই, গল্পলেখা আমার কাছে একাধারে কঠিণ ও সহজ, এবং গল্পলেখা আনন্দময়।

২০ জুন ২০১৮






সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×