somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অস্তিত্বের লড়াইয়ে বিএনপি

৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আসন্ন তিন সিটি নির্বাচনকে ‘অস্তিত্বের লড়াই’ হিসেবে নিয়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। এ নির্বাচনকে ঘিরে সরকার, নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছেন তারা। তবে সম্ভাব্য মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা সঠিকভাবে প্রচারণা চালাতে পারবেন কিনা তা নিয়েও সংশয়ে বিএনপি। রাজধানীতে গতকাল পর্যন্ত দল সমর্থিত কোনো প্রার্থীই প্রকাশ্যে নির্বাচনী মাঠে নামতে পারেননি। এমনকি নির্বাচন কমিশনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন প্রার্থীর সমর্থক বা স্বজনরা।

সিটি নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়েও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিএনপিতে। সমান সুযোগ পেলেই ভোটে অংশ নেবেন বিএনপি জোটের প্রার্থীরা। অন্যথায় নির্বাচন বয়কটের চিন্তাভাবনাও রয়েছে। দলীয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। বিএনপি সমর্থিত অধিকাংশ ওয়ার্ড কাউন্সিলরই এখনো আত্মগোপনে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটির মেয়র প্রার্থীরও একই অবস্থা। তবে ভিন্ন পরিবেশ চট্টগ্রামে। সেখানে বিএনপি জোট সমর্থিত মেয়র প্রার্থী এম মনজুর আলম প্রকাশ্যেই নির্বাচনী মাঠে প্রচারণা চালাচ্ছেন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, মহানগর সভাপতি আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিয়েছেন তিনি। ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীদের কেউ কেউ পলাতক থাকলেও অনেকেই প্রকাশ্যে প্রচারণা চালাচ্ছেন।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান (অব.) বলেন, ‘বিএনপি সব সময় গণতন্ত্র ও নির্বাচনের দল। এ কারণেই আসন্ন তিন সিটি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি আমরা। কিন্তু নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত না হলে বিএনপির প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণায় বাধাগ্রস্ত হবেন। আর এটা হলে বিএনপি যে কোনো সিদ্ধান্তও নিতে পারে। সরকারের উচিত হবে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা।’

জানা যায়, বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলার আসামি বিএনপির মেয়র প্রার্থীরা আদালতে অবকাশকালীন ছুটি শেষ হলে জামিন নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় নামবেন। এর আগে আপাতত আত্মগোপনে থাকারই কৌশল নিয়েছেন। তবে সরকার ও আদালতের ভূমিকা কী হয় তার অপেক্ষায়ও থাকবেন বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা। সরকার নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি না করলে শেষ পর্যায়ে গিয়ে ভোট বয়কট করার চিন্তাভাবনাও রয়েছে বিএনপির নীতিনির্ধারণী মহলে।

সূত্রমতে, এ কারণেই ঢাকা ও চট্টগ্রামে আপাতত হরতাল কর্মসূচি শিথিল করা হয়েছে। সারা দেশে অবশ্য অবরোধের পাশাপাশি হরতালও বহাল রাখা হয়েছে। সরকারকে চাপে রাখতেই এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অন্যদিকে তৃণমূল বিএনপি নেতাদেরও চাপ ছিল, হরতাল বহাল রাখার ব্যাপারে। হরতাল না থাকলে তৃণমূলে গুম, খুনসহ গ্রেফতার হয়রানি বাড়বে বলে আশঙ্কা মাঠ পর্যায়ের বিএনপি নেতা-কর্মীদের। এসব বিবেচনায় ঢাকা ও চট্টগ্রামে হরতাল বাদ দিয়ে সারা দেশে ফের ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ডাকা হয়।

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের অপেক্ষা : আসন্ন তিন সিটিতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের অপেক্ষায় বিএনপি জোট। প্রার্থীদের সমান প্রচারণার সুযোগ, ভোটারদের নির্বিঘ্নে ভোটদানের নিশ্চয়তার পাশাপাশি খালেদা জিয়ার স্বাভাবিক চলাফেরার সুযোগ চায় বিএনপি। এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিরোধী দলের কারাবন্দী সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীকে মুক্তি, নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দলের সব অফিস খুলে দেওয়া, প্রার্থীদের জামিনে বাধা সৃষ্টি না করাসহ কিছু দাবিও দলটির। এ নিয়ে দুই-এক দিনের মধ্যে খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলনও করতে পারেন। কোনো কারণে তা সম্ভব না হলে জোটের পক্ষ থেকে এ নিয়ে বিবৃতি দেওয়া হতে পারে। প্রয়োজনে এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে কথাও বলবে দলের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল।

কাউন্সিলর পদে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি : ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণে ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। দুই সিটিতে ৯৩টি ওয়ার্ডের প্রতিটিতে গড়ে অন্তত চারজন করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী পদেও একই অবস্থা। প্রার্থী সংখ্যার আধিক্যে একক র্প্রার্থী বাছাই করতে গিয়ে গলদঘর্ম হচ্ছেন বিএনপির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা। বহু ওয়ার্ডে ছয়-সাত নেতাও নির্বাচনী প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। যদিও তারা এখনো আত্মগোপনে। এদিকে পলাতক থাকা কেন্দ্রীয় নেতারা কে কাকে রেখে কার জন্য সুপারিশ করবেন, কাকে বাদ দেবেন- তা নিয়েও নানা জটিলতা তৈরি হয়েছে। রাজধানীর প্রভাবশালী নেতারা নিজেদের মতো করে কাউন্সিলর প্রার্থীকে সমর্থন দিচ্ছেন। কেন্দ্রীয়ভাবে এখনো একক প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি। এ জন্য আরও কয়েক দিন সময় লাগতে পারে বলে কেন্দ্রীয় নেতারা জানিয়েছেন।

ঢাকা দক্ষিণের প্রার্থী নিয়ে জটিলতা : ঢাকা সিটি উত্তরের প্রার্থিতা চূড়ান্ত থাকলেও দক্ষিণের প্রার্থিতা নিয়ে দলের দুই প্রভাবশালী নেতার দ্বন্দ্ব নতুন করে মাথাচাড়া দিয়েছে। ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আবদুস সালাম মনোনয়নপত্র সংগ্রহের একদিন পরই নিজেকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেন বর্তমান আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস।

সালাম সমর্থকরা জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনের অনুমতি নিয়েই সালামের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। অবশ্য একই বক্তব্য আব্বাস সমর্থকদেরও। জানা গেছে, আবদুস সালামের জন্য ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত নিয়েছেন। মির্জা আব্বাস প্রথমে রাজি না হওয়ায় সালামের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়। তবে ঢাকা মহানগরে প্রভাব বিস্তার করতেই সাদেক হোসেন খোকা এ উদ্যোগ নেন বলে আব্বাস সমর্থকদের অভিযোগ।

এদিকে খালেদা জিয়ার প্রথম পছন্দে থাকা মির্জা আব্বাস প্রথমে রাজি না থাকলেও পরে তিনি অনেকটা ক্ষুব্ধ হয়েই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এ ছাড়া ওই সিটিতে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু ও মহানগর বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক কাজী আবুল বাশারও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এ নিয়ে এখনো কোনো হিসাব-নিকাশ মিলাতে পারেনি বিএনপির হাইকমান্ড।

জানা যায়, জাতীয় শত নাগরিক কমিটির নেতাদের সঙ্গে গত শুক্রবারের বৈঠকেও ঢাকার প্রার্থিতা নিয়ে সংকটের এ বিষয়টি আলোচনায় ওঠে। তবে বেগম জিয়া ওই বৈঠকে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত জানাননি। বৈঠক শেষে বেরিয়ে এসে শত নাগরিকের আহ্বায়ক অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ সাংবাদিকদের জানান, ঢাকার মেয়র প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি বলে বিএনপি চেয়ারপারসন তাদের জানিয়েছেন। দলীয় নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে আলোচনা করেই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান ড. এমাজউদ্দীন।

এখনো মাঠছাড়া বিএনপি : ঢাকার ওয়ার্ড, থানা ও মহানগরের প্রায় সব নেতা এখনো মাঠে নেই। আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের পোস্টার ও লিফলেটে নির্বাচনী এলাকা ছেয়ে গেলেও এখনো নীরব বিএনপি জোটের প্রার্থীরা। তারা ৯ এপ্রিল মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পর আটঘাট বেঁধে মাঠে নামার পরিকল্পনা নিয়েছেন। এর আগে গোপনে গোপনে মাঠের নেতা-কর্মী, সমর্থকসহ সর্বস্তরের জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। জানা যায়, ৯৩টি ওয়ার্ডের প্রায় সব কাউন্সিলর প্রার্থীই এখনো আত্মগোপনে। দুই ঢাকার সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থীদেরও একই অবস্থা। প্রার্থীদের ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছেন, এখনো তারা সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। সরকার মোটামুটিভাবে সমতল মাঠ সৃষ্টি করলেই মাঠে নামবেন তারা। প্রার্থীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সরকারের ভূমিকার প্রতিও দৃষ্টি রাখছেন।

মনোনয়ন ছিনতাইয়ের অভিযোগ : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৭ নং ওয়ার্ডের বিএনপি সমর্থক কাউন্সিলর প্রার্থী হাজী মনির হোসেন নিজের মনোনয়নপত্র ছিনতাইয়ের অভিযোগ করেছেন। তিনি জানান, ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থী সাঈদুল মাতবর ও তার ক্যাডাররা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনেই এ ঘটনা ঘটিয়েছে। জানা যায়, রবিবার বিকাল পৌনে ৫টার দিকে কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপির সভাপতি হাজী মনির হোসেনের পক্ষে সিনিয়র সহ-সভাপতি খন্দকার আবুল কালাম আযাদ গুলিস্তানের মহানগর নাট্যমঞ্চে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় খন্দকার আবুল কালাম আজাদকে সাঈদুল মাতবরের লোকজন মারধর করে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×