somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জেগেছে নতুন বাংলাদেশ

০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বঙ্গোপসাগর ও বিভিন্ন নদীতে জেগে ওঠা চর ধীরে ধীরে পরিণত হয়েছে স্থায়ী ভূখণ্ডে। গত চার দশকে এভাবে কয়েক হাজার বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে। এখনো কোনো জরিপ না হওয়ায় সঠিক হিসাব পাওয়া যায়নি। তবে খালি চোখে এ ভূখণ্ডের পরিমাণ বিশাল। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন জমি ইতিমধ্যে বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের দশ ভাগের এক ভাগ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কক্সবাজার, পটুয়াখালী, ফেনী ও ভোলাতেই তৈরি হয়েছে আনুমানিক ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি। ১৪৮ বর্গ কিলোমিটারের সন্দ্বীপ ঘিরে নতুন জমি তৈরি হয়েছে এর দ্বিগুণ। আর শুধু মেঘনার উপকূলে গত দেড় দশকে জেগে ওঠা ৪০টি স্থায়ী চরে পাওয়া গেছে প্রায় ২ হাজার বর্গ কিলোমিটার জমি। মেঘনার পাড় ঘিরে সৃষ্টি হওয়া আরও ৭৫টি চর অচিরেই পেতে যাচ্ছে স্থায়ী রূপ। সে হিসেবে আগামী দুই দশকে বর্তমান বাংলাদেশের অর্ধেক পরিমাণ নতুন জমি পাওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন এসব জমি শুধু দেশের ভূখণ্ডের পরিমাণই বাড়াচ্ছে না, এর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে নতুন সম্ভাবনা। পূরণ হয়েছে স্বপ্ন। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য যখন দেশে একসঙ্গে বৃহদাকারের জমি পাওয়া প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছিল, তখন নতুন এ জমি সেই চাহিদা পূরণ করেছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও ফেনীর নতুন জমিতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে মিরসরাই ও ফেনীতে অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের কাজও শুরু হয়েছে। বন বিভাগ থেকে নতুন জমিতে নেওয়া হয়েছে বনায়নের প্রকল্প। শুধু সরকারি পর্যায়ে নয়, স্বপ্ন পূরণ হয়েছে প্রান্তিক মানুষেরও। বসতিহীন মানুষ নতুন করে বেঁধেছে ঘর। ভূমিহীন কৃষক এসব বিস্তীর্ণ জমিতে শুরু করেছে কৃষিকাজ। সরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (সিইজিআইএস) ২০০৮ সালে করা সমীক্ষায় বলা হয়, ভাঙনের চেয়ে জেগে ওঠার পরিমাণ বেশি হওয়ায় ১৯৭৩ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত সময়কালে বাংলাদেশ নতুন ৫৯৭ বর্গ কিলোমিটার জমি পেয়েছে। এই সময়ে ১ হাজার ৪৫ বর্গ কিলোমিটার জমি ভাঙনের শিকার হলেও জেগে উঠেছে ১ হাজার ৬৪২ বর্গ কিলোমিটার। পরে ২০১৩ সালে সরকারি সংস্থা মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ১৯৭১ থেকে ২০১০ পর্যন্ত বিভিন্ন উপকূলীয় ৫ হাজার ৪৭১ বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি জেগে উঠেছে। এর বেশির ভাগই ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে শ্রেণিকরণ হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই নোয়াখালী জেলা ঘিরে জেগে ওঠা নিঝুম দ্বীপ, চরকবিরা, চরআলীম, সাগরিয়া, উচখালী, নিউ ডালচর, কেরিং চরসহ প্রায় ৫ হাজার বর্গ কিলোমিটারের নতুন ভূমি শ্রেণিকরণের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এখন সন্দ্বীপকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করতে উরিরচরে একটি ক্রসড্যাম তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে জেগে ওঠা চরগুলোকেও সংযুক্ত করা সম্ভব হবে। জানা যায়, নতুন জমির এই সুফল পাওয়া যাচ্ছে সত্তরের দশক থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্রসড্যাম বা আড়াআড়ি বাঁধ তৈরির মাধ্যমে। বিশ্বের একমাত্র বদ্বীপ রাষ্ট্র নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় তখন থেকেই ক্রসড্যাম তৈরি এবং চর জেগে ওঠার পর সেটিকে স্থায়ী ভূখণ্ডে পরিণত করতে কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, বন বিভাগ, ভূমি মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়সহ আরও কয়েকটি সরকারি দফতর। এ ক্ষেত্রে প্রথমে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে উপকূলের পানি নিমগ্ন অংশকে ঘিরে ফেলা হয়। পরে পানি শূন্য হলে একটি নতুন জমি হিসেবে দেখা যায়। পাশাপাশি ক্রসড্যামের কারণে মোহনায় জমে পলি মাটি। সেটিও নতুন ভূখণ্ডের সৃষ্টি করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ প্রক্রিয়ায় জমি উদ্ধার করা হয়ে থাকে। নেদারল্যান্ডস তার পাঁচ ভাগের এক ভাগ ভূখণ্ড এই উপায়েই সংগ্রহ করেছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নিউ অরলিন্স, সানফ্রান্সিসকো, অস্ট্রেলিয়ার পার্থ, মেক্সিকো সিটি, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন, দক্ষিণ চীন, হংকং, ম্যাকাও, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, টোকিও, বাহরাইনসহ বিশ্বের আরও অনেক দেশ সমুদ্র উপকূলে ভূমি উদ্ধার করেছে। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৯৫৭ সালে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও ভোলা অঞ্চলে প্রথম ক্রসড্যাম দিয়ে ২১ হাজার হেক্টর নতুন ভূমি উদ্ধার করা হয়। সে সময় এ ড্যামের মাধ্যমে নোয়াখালীতে রামগতি নামক এলাকাকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়। আবার ১৯৬৫ সালে ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ আরও একটি ক্রসড্যাম তৈরি করে সোনাপুর রেলস্টেশনের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয় চরজব্বার নামক এলাকাকে। এতে উদ্ধার করা হয় প্রায় ৭৯ হাজার হেক্টর নতুন ভূমি। এরই ধারাবাহিকতায় সন্দ্বীপের চারদিকে জেগে উঠেছে দ্বীপটির দ্বিগুণ নতুন জমি। বিশেষত দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের আজিমপুর এলাকা থেকে উত্তর-পশ্চিম কোণের দীর্ঘাপাড় ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলাকায় জেগেছে নতুন ভূমি। ফলে সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, নোয়াখালী ও হাতিয়ার দূরত্ব দিন দিন কমছে। আবার উত্তর-পশ্চিম অংশে থাকা উড়িরচরের দক্ষিণে জেগে উঠেছে আরও প্রায় ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ লক্ষ্মীচর ও ভবের চর। নতুন ভূমি জেগেছে সন্দ্বীপের পূর্ব প্রান্তেও। এ দ্বীপের উত্তরেও জেগে উঠেছে কয়েক হাজার হেক্টর নতুন ভূমি। একইভাবে নতুন ভূমি জেগে উঠেছে খুলনার সুন্দরবন এলাকা ঘিরেও।

গাছ লাগানোর টার্গেট : পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, সাগরের বুকে জেগে ওঠা নতুন ভূমিকে টেকসই করতে প্রথমে বনায়নের কাজ শুরু করে বন বিভাগ। ১৫ থেকে ২০ বছর বনায়ন করা হয়। নরম মাটিকে শক্ত করতে প্রথমে রোপণ করা হয় কেওড়া গাছ। এরপর পর্যায়ক্রমে রোপণ করা হয় বাইন, করমচা, পুনাইল ও কাঁকড়া গাছের চারা। এসব গাছ চরের নরম মাটিকে শক্ত করে। ১০ থেকে ১৫ বছর পর এসব গাছ বড় হয়ে মাটি আঁকড়ে রাখে। তখন নতুন ওই ভূখণ্ড মানুষের বসবাসযোগ্য হয়। নোয়াখালীর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আমির হোসেন চৌধুরী জানান, নতুন জেগে ওঠা ভূমিগুলো এখনো শক্ত হয়নি। এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে নোয়াখালীর বিভিন্ন উপকূলীয় ১৯ হাজার হেক্টর ভূমিতে গাছ লাগানোর টার্গেট নেওয়া হয়েছে। এ গাছগুলোই নতুন জমিকে শক্ত ভূমিতে পরিণত করবে।

অর্থনৈতিক অঞ্চল ও মেগা প্রকল্প : বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা বেজার কর্মকর্তারা জানান, পুরোপুরি স্থায়ী ভূখণ্ড হয়ে যাওয়া ফেনীর সোনাগাজীর জমি এখনো দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিবছর ৬৩৩ মিটার নতুন জমি তৈরি হচ্ছে সোনাগাজীতে। এই সোনাগাজীতেই তৈরি হচ্ছে দেশের বৃহত্তম বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা। এখানকার প্রায় ৭০০ একর জমি উন্নয়ন হয়ে গেছে এবং আগামী বছরের মধ্যে সাড়ে সাত হাজার একর জমির উন্নয়ন শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া কক্সবাজার সদর, মহেশখালী ও টেকনাফের প্রায় ১৫ হাজার একর জমিতে তৈরি হচ্ছে ১০টি বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা। অন্যদিকে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায়ও মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার। মহেশখালী, পেকুয়া, উখিয়া, টেকনাফ ও কুতুবদিয়ার ৩৫ হাজার একর জমিতে বাস্তবায়ন হবে এ মেগা প্রকল্প।

ভূমিহীনের বসতি ও কৃষকের স্বপ্ন পূরণ : সন্দ্বীপের আশপাশে জেগে ওঠা নতুন ভূখণ্ডে এখন চলছে কৃষিকাজ। নতুন চরের বিস্তীর্ণ ঘাস ব্যবহার করে হাজার হাজার গরু, ছাগল ও মহিষ লালন-পালন করছে নিম্নবিত্তের মানুষ। এরই মধ্যে এ ভূমির একটি অংশকে দীর্ঘাপাড় ইউনিয়ন হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ ইউনিয়নে বসবাস শুরু করেছে কয়েক হাজার ভূমিহীন পরিবার। হাতিয়া দ্বীপ-সংলগ্ন নতুন ভূমি নিঝুম দ্বীপেও শুরু হয়েছে মানুষের বসবাস। এ অঞ্চলের ঘন বনাঞ্চলে চরছে হরিণ, বানরসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণী।

চলছে জরিপের কাজ : ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির গত মাসের মাঝামাঝি বৈঠকে দেশের মূল ভূখণ্ড নির্ধারণে মন্ত্রণালয়কে অতি দ্রুত জরিপ শুরুর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে জরিপকাজ তিন বছরের মধ্যে শেষ করার কথাও বলেছে কমিটি। অবশ্য ইতিমধ্যে জরিপের কাজ শুরু হয়ে গেছে। ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান বলেছেন, ‘ঠিক কী পরিমাণ নতুন জমি পাওয়া গেছে তা নির্ধারণে দ্রুততার সঙ্গেই কাজ চলছে। বর্তমানে আমাদের জরিপ দল জামালপুর, পটুয়াখালী ও কক্সবাজারের মহেশখালীতে নতুন জমির পরিমাণ নির্ধারণের কাজ করছে।’ তিনি জানান, বাংলাদেশের মোট আয়তন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯১০ বর্গ কিলোমিটার ভূখণ্ড এবং ১৩ হাজার ৬৬০ বর্গ কিলোমিটার পানি। নতুন জমির কারণে আয়তনের পরিবর্তন হবে না, তবে ভূখণ্ড ও পানির অনুপাত পরিবর্তন হবে।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:১৮
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×