এখানে কোন কৌতুকই আমার নিজস্ব রচনা নয়-সবগুলোই ভিবিন্ন ওয়েব পেজ, বাংলা ব্লগ, ফেসবুকের বিভিন্ন পেইজ ও গ্রুপ এবং বন্ধুদের ওয়াল থেকে নেওয়া। তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা আমাদের একটু হাসির সুযোগ করে দেয়ার জন্য। আরেকটি কথা, এখানে দেওয়া কৌতুক সমুহের সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত না থাকায় আমি কারো নাম দিচ্ছিনা এবং উসৎ উল্লেখ করছিনা। তাছাড়া বর্তমান এই কপি-পেস্টের যুগে সত্যিকার উসৎ খুজে পাওয়া ও সম্ভব নয় ।
নোট - আগেই বলে রাখছি এই কৌতুক গুলো দ্বারা মানুয কে আনন্দ দানের চেস্টা করা হয়েছে মাএ--কোন মানুয কে উপহাস বা ছোট করার জন্য নয়। তবে এখানে অনেক চরিএ, ঘটনা, স্হান বা কালের সাথে এর মিল খুজে পেলে পেতে পারেন। ইহাতে কারো কোন আপত্তি গ্রহনযোগ্য নয়। কারন এখানে সব ধরনের চরিএ কাল্পনিক।
১০৪।হেড স্যার বললেন!
আমাদের প্রাইমারি স্কুলে ম্যাজিস্ট্রেট আসবেন। আর তাই ভীষণ সাজসাজ রব পড়ে গেছে স্কুল জুড়ে। হেড স্যার তো ক্লাশে ক্লাশে গিয়ে সবাইকে পইপই করে শিখিয়ে দিচ্ছেন, কী হলে কী করতে হবে। রহিমদের ক্লাসে গিয়ে বললেন, তোমাদের যা যা জিজ্ঞেস করবে, ঠিক উত্তর দিতে হবে। তখন রহিম দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করল, স্যার, ম্যাজিস্ট্রেট কী জিজ্ঞেস করতে পারে?
- এই ধরো, জিজ্ঞেস করল, আমাদের জাতীয় কবি কে? তখন তোমরা বলবে, কাজী নজরুল ইসলাম।
পরদিন ম্যাজিস্ট্রেট এলেন। আর রহিমদের ক্লাসে এসে সত্যি সত্যিই ওই প্রশ্নটিই করে বসলেন- আমাদের জাতীয় কবি কে? তাও আবার জিজ্ঞেস করলেন রহিমকেই। আর রহিম তো এর উত্তর জানেই, সেও টুক করে বলে দিল- হেড স্যার বলেছেন, আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম!
১০৫।কাল কতো প্রকার?
আকবর স্যার ক্লাশে ঢুকেই ফয়সালকে দাঁড় করিয়ে জিজ্ঞেস করলেন- বলো তো, ক্রিয়ার কাল কতো প্রকার?
- ৩ প্রকার স্যার, অতীত কাল, বর্তমান কাল আর ভবিষ্যত কাল।
- তা বেশ! এবার সবগুলোর উদাহরণ দাও তো দেখি।
- কালকে আপনার গাছে পাকা আম দেখেছিলাম। আজকে আপনার গাছ থেকে আম পেড়েছি। স্কুল ছুটির পর সেই আম লবণ- মরিচ দিয়ে মাখিয়ে খাব।
১০৬।পয়সা থেকে টাকা
রাসেল বাসায় এসে বাবার কাছে গিয়ে আদুরে গলায় বলল- বাবা, কাল থেকে আমরা বড়লোক হয়ে যাচ্ছি।
- কেন?
- কালকে আমাদের অংকের স্যার পয়সাকে টাকা বানানোর অংক করাবেন।