somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মোহাম্মদ আলী আকন্দ
আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান একটি সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা-১৪

২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনুচ্ছেদ ২
ধারা ১।
দফা ৪। কংগ্রেস নির্বাচক মনোনীত করার সময় নির্ধারণ করবে, এবং তারা কবে তাদের ভোট প্রদান করবে তার দিন ঠিক করবে; সেটা সারা যুক্তরাষ্ট্রে একই দিন হবে।
ভাষ্য
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তারিখ কংগ্রেস ঠিক করবে। ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তারিখ নির্বাচন বছরের নভেম্বর মাসের প্রথম সোমবারের পরের মঙ্গলবার ধার্য করে আসছে।

দফা ৫। কোনো ব্যক্তি প্রেসিডেন্ট পদের জন্য যোগ্য হবে না, যদি না তিনি জন্মগতভাবে নাগরিক হন, বা এই সংবিধান গৃহীত হওয়ার সময় নাগরিক ছিলেন না; কোনো ব্যক্তি ওই পদের জন্য যোগ্য হবেন না, যদিনা তার বয়স পঁয়ত্রিশ বছর হয়, এবং যুক্তরাষ্টের ভিতর চৌদ্দ বছর বসবাস করেন।
ভাষ্য
প্রেসিডেন্ট পদের জন্য যোগ্যতার কথা বলা হয়েছে--
(১) জন্মগত ভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে হবে, বা এই সংবিধান গৃহীত হওয়ার সময় যুক্তরাষ্টের নাগরিক ছিলেন,
(২) পঁয়ত্রিশ বছর হতে হবে,
(৩) যুক্তরাষ্ট্রে কমপক্ষে চৌদ্দ বছর বসবাস করতে হবে।

দফা ৬। মৃত্যুর ফলে বা পদত্যাগের কারণে প্রেসিডেন্টের পদ শূন্য হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রেসিডেন্ট হবেন।

ভাইস প্রেসিডেন্টের পদ শূন্য হলে প্রেসিডেন্ট একজনকে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে মনোনয়ন দিবেন, যা কংগ্রেসের উভয় পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট অনুমোদিত হতে হবে।

যখন প্রেসিডেন্ট লিখিত ভাবে সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে তার পদের ক্ষমতা প্রয়োগ এবং কর্তব্য পালনের অক্ষমতার কথা জানাবেন, এবং যখন আবার লিখিত ভাবে বিপরীত অবস্থার কথা জানাবেন সেই সময় পর্যন্ত ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন।

যখন ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং নির্বাহী বিভাগের মুখ্য কর্মকর্তাগণ বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ যাদেরকে কংগ্রেস দায়িত্ত্ব দিয়েছে তাদের অধিকাংশ লিখিত ভাবে সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে অভিহিত করবেন যে প্রেসিডেন্ট তার পদের ক্ষমতা প্রয়োগ ও কর্তব্য পালনে অক্ষম, তখন তাৎক্ষণিকভাবে ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে প্রেসিডেন্টের সব ক্ষমতা ও কর্তব্য ভার গ্রহণ করবেন। পরবর্তীতে যখন প্রেসিডেন্ট সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে লিখিতভাবে অবহিত করবেন যে তার আর অক্ষমতা নাই, তখন তিনি তার পদের ক্ষমতা এবং কর্তব্যভার গ্রহণ করবেন, যদি না ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং নির্বাহী বিভাগের মুখ্য কর্মকর্তাগণ বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ যাদেরকে কংগ্রেস দায়িত্ত্ব দিয়েছে তাদের অধিকাংশ চার দিনের মধ্যে সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে লিখিতভাবে অভিহিত করবেন যে প্রেসিডেন্ট তার পদের ক্ষমতা প্রয়োগ ও কর্তব্য পালনে অক্ষম। অবিলম্বে কংগ্রেস এই সমস্যার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে, কংগ্রেস যদি অধিবেশনে না থাকে তাহলে আটচল্লিশ ঘন্টার মধ্যে অধিবেশনে মিলিত হবে। যদি কংগ্রেস লিখিত ঘোষণা প্রাপ্তির পর একুশ দিনের মধ্যে বা যদি কংগ্রেস অধিবেশনে না থাকে তাহলে অধিবেশনে মিলিত হওয়ার একুশ দিনের মধ্যে উভয় পরিষদের দুই তৃতীয়ংশ ভোটে সিদ্ধান্ত নিবে যে প্রেসিডেন্ট তার পদের ক্ষমতা প্রয়োগ এবং কর্তব্যভার পালন করতে অক্ষম, ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে কার্যভার চালিয়ে যাবেন; অন্যথায় প্রেসিডেন্ট তার পদের ক্ষমতা এবং কর্তব্যভার পুনরায় গ্রহণ করবেন।


ভাষ্য
সংবিধানের ২৫ তম সংশোধনীর মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পদের শূন্যতা কি ভাবে পূরণ করা হবে তার বিস্তারিত বিধান প্রণয়ন করা হয়েছে।
(১) প্রেসিডেন্ট মারা গেলে বা পদত্যাগ করলে বা পদ থেকে অপসারিত হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন।
(২) ভাইস প্রেসিডেন্টের পদ শূন্য হলে প্রেসিডেন্ট একজনকে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে মনোনয়ন দিবেন।
(৩) ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে মনোনয়ন কংগ্রেসের উভয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে অনুমোদিত হতে হবে।
(৪) প্রেসিডেন্ট যদি দায়িত্ব পালন করতে অসমর্থ হন তাহলে তা লিখিত ভাবে সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে জানাবেন।
(৫) এইরকম জানানোর সাথে সাথে ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন।
(৬) যখন প্রেসিডেন্ট আবার লিখিত ভাবে সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে জানাবেন যে তিনি এখন আবার দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম তখন ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের পদ ছেড়ে দিবেন এবং প্রেসিডেন্ট তার পদে আবার বহাল হবেন।
(৭) যখন প্রেসিডেন্ট নিজে তার অক্ষমতার কথা জানাতে পারবেন না তখন ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং নির্বাহী বিভাগের অধিকাংশ মুখ্য কর্মকর্ত বা কংগ্রেস আইনের মাধ্যমে ক্ষমতা দিয়েছে এমন কর্মকর্তাগণ সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে জানাবেন যে প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব পালনে অক্ষম।
(৮) এই ক্ষেত্রেও সাথে সাথে ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন।
(৯) এই ক্ষেত্রেও আগের মতোই যখন প্রেসিডেন্ট আবার লিখিত ভাবে সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে জানাবেন যে তিনি দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম তখন ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের পদ ছেড়ে দিবেন এবং প্রেসিডেন্ট তার পদে আবার বহাল হবেন।
(১০) তবে এই ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট তার পদে আবার বহাল হওয়ার একটা শর্ত আছে, সেটা হলো প্রেসিডেন্ট যখন তার সক্ষমতার কথা সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে অভিহিত করলেন, তার চার দিনের মধ্যে ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং নির্বাহী বিভাগের অধিকাংশ মুখ্য কর্মকর্তাগণ বা অন্যান্য কর্মকর্তাগণ যাদেরকে কংগ্রেস দায়িত্ত্ব দিয়েছে তারা সিনেটের প্রেসিডেন্ট প্রো টেমপোরকে এবং হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভের স্পিকারকে জানান যে প্রেসিডেন্ট এখনো দায়িত্ব পালনে অক্ষম। তা হলে প্রেসিডেন্ট সেই মুহূর্তে ক্ষমতা নিতে পারবেন না।
(১১) প্রেসিডেন্ট বলছেন তিনি সক্ষম আর ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং নির্বাহী বিভাগের অধিকাংশ মুখ্য কর্মকর্তাগণ বা অন্যান্য কর্মকর্তাগণ বলছেন প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব পালনে অক্ষম সেই ক্ষেত্রে এই বিরোধ নিস্পত্তি করবে কংগ্রেস।
(১২) এই বিরোধ নিস্পত্তির জন্য কংগ্রেস অবিলম্বে অধিবেশনে মিলিত হবে।
(১৩) আর কংগ্রেস অধিবেশনে না থাকলে আটচল্লিশ ঘন্টার মধ্যে অধিবেশনে মিলিত হবে।
(১৪) প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব পালনে সক্ষম না অক্ষম এই সিদ্ধান্ত নিতে কংগ্রেস ২১ দিন সময় পাবে।
(১৫) এইধরণের সিদ্ধান্ত নিতে কংগ্রেসের উভয় পরিষদের দুই তৃতীয়ংশ ভোটের প্রয়োজন হবে।
(১৬) কংগ্রেস যদি সিদ্ধান্ত নেয় যে প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব পালনে সক্ষম তা হলে প্রেসিডেন্ট পুনরায় দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন।
(১৭) অপর দিকে কংগ্রেস যদি সিদ্ধান্ত নেয় যে না প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব পালনে সক্ষম না তা হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে প্রেসিডেন্ট পদের সব ক্ষমতা এবং দায়িত্ব পালন করে যাবেন।

দফা ৭। প্রেসিডেন্ট নিদৃষ্ট সময়ের জন্য তার কাজের জন্য প্রতিদান গ্রহণ করবেন, তিনি যে মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন সেই সময়ে এর পরিমাণ বাড়ানো বা কমানো যাবে না, এবং তিনি ওই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র বা এর কোনো রাজ্য থেকে অন্য কোনো বেতন নিতে পারবেন না।

ভাষ্য
প্রেসিডেন্ট তার কাজের জন্য বেতন নিতে পারবেন। তিনি তার মেয়াদে তার নিজের বেতন বাড়াতে বা কমাতে পারবেন না। এই বেতনের বাইরে কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্য সরকার কারো কাছ থেকে আর কোনো বেতন বা ভাতা নিতে পারবেন না।

দফা ৮। প্রেসিডেন্ট তার পদের কার্যভার গ্রহণ করার আগে নিম্নরূপ শপথ বা ঘোষণা প্রদান করতে হবে:-"আমি স্বেচ্ছায় শপথ (বা ঘোষণা) করছি যে আমি বিশ্বস্ততার সাথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট পদের দায়িত্ব পালন করব, এবং আমার সামর্থ অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধান সংরক্ষণ, পরিপোষণ এবং সমর্থন করব।"

ভাষ্য
প্রেসিডেন্ট কি কথা বলে শপথ নিবেন বা কি ঘোষণা করবেন তা সংবিধানে পরিষ্কার ভাবে বলে দেয়া হয়েছে। অভিষেকের দিন প্রেসিডেন্ট বাইবেলের উপর হাত রেখে এই শপথ বাক্য পাঠ করেন। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রেসিডেন্টকে এই শপথ বাক্য পাঠ করান। এই শপথ নেয়ার পরই নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রেসিডেন্টের কার্যভার গ্রহণ করেন। এই শপথ না নেয়া পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট তার পদের ক্ষমতা প্রয়োগ বা দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। অর্থাৎ শপথ নেয়া প্রেসিডেন্টের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:২২
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×