মাদক বিরোধী অভিযানের নামে যে হত্যাকাণ্ড চলছে এতে আওয়ামীলীগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, বাংলা ব্লগ, প্রচলিত প্রিন্টিং এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারিত এবং প্রকাশিত খবর, আলোচনা, মূল্যায়ন ইত্যাদি পর্যালোচনা করে এবং ব্যক্তিগতভাবে অনেকের সাথে আলোচনা করে আমার এই ধারণা হয়েছে।
কাদের কাছে জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে?
১. আওয়ামীলীগের নেতা, কর্মী এবং সমর্থক।
২. বামপন্থী দলগুলির নেতা, কর্মী এবং সমর্থক।
৩. জাতীয় পার্টি।
৪. মাজার পন্থী রাজনৈতিক দল যেমন-জাকের পার্টি ইত্যাদি।
৫. মাজার পন্থী ধর্মীয় সংঘটন।
৬. বিএনপি এবং জামাত বিরোধী ব্যক্তি বা সংঘটন।
৭. ইন্ডিয়ান পন্থী বুদ্ধিজীবী, সংঘটন এবং ব্যক্তি।
জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির কারণ।
১. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে সত্যি সত্যি মাদক ব্যবসায়ী নির্মূল হবে।
২. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে সত্যি সত্যি বিএনপি এবং জামাত নির্মূল হবে।
৩. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে মাদক ব্যবসায়ী নির্মূল হওয়ার সাথে সাথে বিএনপি এবং জামাত নির্মূল হবে।
৪. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে মাদক ব্যবসায়ী নির্মূল হউক বা না হউক বিএনপি এবং জামাত নির্মূল হবে।
৫. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের কারণে আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগের বিজয় সহজ এবং নিশ্চিত হবে।
৬. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের কারণে আওয়ামীলীগের শাসন স্থায়ী এবং/অথবা দীর্ঘ মেয়াদি হবে।
তবে বিচার ছাড়া মৃত্যুদণ্ড রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের অস্তিত্বকে দুর্বল করছে
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪