somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পথে ইভটিজিং..কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি এবং পাশ্চাত্যের আদলের নারী স্বাধীনতার বিষময় ফল....

২৮ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়াবহ সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ব্যাধিটি হচ্ছে পুরুষ কর্তৃক নারী ইভটিজিং এবং কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি শিকার।

ইসলাম নারীর স্বাধীনতা হরণ করেছে, নারীকে চার দেয়ালে মধ্যে অবরোধবাসিনী করে রেখেছে, তার অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছে, পাশ্চাত্যের তথাকথিত বুদ্ধিজীবির ইসলামের বিরুদ্ধে ইত্যাকার অভিযোগ উত্থাপন করছে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে।

নারীর অধিকার নিয়ে আজকাল পৃথিবীর সর্বত্র সচেতনার নিদের্শনস্বরূপ সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ও কনফারেন্স হচ্ছে। নারীর অধিকার কায়েমে চতুষ্পদ প্রাণীর ন্যায় আচরণকারী পাশ্চাত্যের ধাপ্পাবাজদের কান্নাকাটি তাদের বাস্তব জীবনের ঘটনার সম্পূর্ণ উল্টো। বস্তুতঃ নারীর সমানাধিকারের শ্লোগানে নারীদের ঘর থেকে বের করে পর্দাহীন করার মাধ্যেমে তাদের সর্বস্ব লুন্ঠনই মূল উদ্দেশ্য। পাশ্চাত্যের নারী সমাজের চিত্র দেখলেই বুঝা যায় যে, সেখানে নারীর সমানাধিকার নামে নারীদের নানা কৌশলে জিম্মি করে তাদের জীবন অর্থহীন করে তুলছে। কুমারি মেয়ে গর্ভধারণ, স্ত্রীর অনুমতি ব্যতীত র্গালফেন্ড ও কর্লগালদের সাথে সর্ম্পক স্থাপন, বিবাহপূর্ব সর্ম্পক স্থাপন, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গর্ভধারণ করে ভাড়া চুক্তির মাধ্যমে সন্তান জন্মদান, টাকার বিনিময়ে পণ্য-সামগ্রীর নগ্ন মডেল হিসেবে নারীদের অশ্লীল, নগ্নতা ও বেহাপনার প্রদর্শণ, সু্ন্দরি প্রতিযোগিতার নামে নারীকে বিবস্ত্র অবস্থায় উপস্থাপন, কর্মক্ষেত্রে যৌন নিপীড়ন ইত্যাদির কুকর্ম দ্বারা নারীর অধিকার কায়েম চলছে। পশুবৃত্তি জাহির করে পুরুষের মত নারীকে ফ্রি-সেক্স কালচারে অভ্যস্ত করে তোলাই কী নারী স্বাধীনতা? নারীকে কর্মে নিয়োগ দিয়ে জিম্মি করে ভোগ করাই কী নারী স্বাধীনতা? পণ্য-সামগ্রীর নগ্ন মডেল হিসেবে উপস্থাপন করে নারীর সম্মান ধূলিসাৎ করাই কী নারী স্বাধীনতা? নারীকে পর্ণগ্রাফির বস্ততে পরিণত করাই কী নারী স্বাধীনতা বা সমানাধিকার?

মানবতার স্বার্থে নয়, অর্থের বিনিময়ে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গর্ভ ভাড়ার ফ্যাশেনে অংশ গ্রহণ করেছে ইরাক যুদ্ধেরত মার্কিন সৈনিকদের স্ত্রীরা। স্বামী রণাঙ্গণে এ সুযোগে বিপুল অর্থ উর্পাজনের জন্য ও নিজেদের একাকিত্ব ঘুচানেরা জন্য মাত্র ৯/১০ মাসে তারা কামিয়েছে ২০,২৫, কিংবা ৩০ হাজার ডলার। গত ২০০৬ সাথে অর্থের বিনিময়ে গর্ভ ভাড়া নেয়া মহিলার সংখ্যা ছিল ২৬০ জন এবং গত ২০০৭ সালে তা বেড়ে দাড়িঁয়েছে ১০০০ জনের উপরে। সোসাইটি ফর এসিস্ট্যাড রিপ্রডাকটিভ টেকনোলজি সারা আমেরিকায় গর্ভ ভাড়া দেয়া-নেয়ার বিষয়টি মনিটরিং করছে। (তথ্য সূত্রঃ নিউজ উইক, ৭ এপ্রিল ২০০৮ ইং সংখ্যা)

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন তার সেক্রেটারী মনিকা লিওনাস্কি। পরবর্তীতে এ নিপীড়ন নিয়ে নারীবাদী সংগঠনের মায়াকান্না ও মানবাধিকার প্রশ্নে হাজরো ঢাঁক-ডোল বাঁজানো এবং ইউরোপের নামকরা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী কর্তৃক অভিযোগকারিনী মনিকা নিওনাস্কিকে সেকেন্ড লেডী হিসেবে স্বীকৃতিই কী নারী অধিকার?
ওম্যান ভয়োলেন্স এন্ড মেইল পাওয়ার প্রকাশর ৫৭ নং পৃষ্টাতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শতকরা ৫০ ভাগ নারী ও বৃটেনের ৫৩ ভাগ নারী কর্মক্ষেত্রে যৌন নিপীড়নের শিকার হচ্ছে।

গত ৬ এপ্রিল ২০০৮ ইং রোজ রবিবার অস্ট্রেলিয়ান টেলিভিশন চ্যানেল নাইন নেটওয়ার্কের জনপ্রিয় সিক্সটি মিনিট অনুষ্ঠানে সভ্যতার ইতিহাসে পারিবারিক সর্ম্পকের এক কলংকজনক দিক উন্মোচিত হয়েছিল পাপীষ্ট পিতা-কণ্যার অবাধ যৌন সম্পর্কের ফরে 'চেলেষ্ট' নামক এক অবৈধ সন্তানের জন্মদান কাহিনী। অনুষ্ঠানে পিতা জন ডেভিস এবং কণ্যা জেনি ডেভিস তাদের নিষিদ্ধ সর্ম্পকের বৈধতার দাবীর পাশাপাশি তাদের অবৈধ সন্তান চেলেষ্টের সামাজিক স্বীকৃতি দাবীও করেছে। " আমি জানি নিজ কণ্যার সাথে যৌন সর্ম্পক স্থাপন করা অবৈধ ও গুরুতর অপরাধ। কিন্তু কখনও কখনও বিবেক হার মানে আবেগের কাছে"- এ ভাবে টেলিভিশনে দর্শদের উদ্দেশ্যে নিজেদের মেলে ধরেন কণ্যা জেনি ডেভিস এবং অবৈধ চেলেষ্টের জন্মদাতা ৬১ বয়সী পিতা জন ডেভিস। যে পাশ্চাত্যে জীবনব্যবস্থায় আপন কন্যা সন্তানের সম্মান ও অধিকার খোদ জন্মদাতার দ্বারাই নিলজ্জতার সাতে হরণ করা হচ্চে সেখানে সাধারণ নারীদের সম্মান ও অধিকার কিরূপ ভয়াবহ তা বর্ণনাতীত।

সিএনএন পরিবেশিত সংবাদে বলা হয়েছে, ২৯ শতাংশ আমেরিকান পুরুষ জীবনে ১৫ বা তারচেয়ে বেশি নারীর সাথে যৌন সর্ম্পক স্থাপন করে এবং ৯ শতাংশ নারী তাদের জীবনে ১৫ বা ততোধিক পুরুষের সাথে যৌন সর্ম্পক স্থাপন করে। ১৫ বছরের আগে যৌনতার স্বাদ উপভোগ করে ১৬ শতাংশ মেয়ে। (সূত্রঃ দৈনিক ইনকিলাব, ৪ এপ্রিল ২০০৮ ইং, পৃষ্টা-১৪)

১৯৯০ সালে বৃটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার এক টেলিফোন সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেন যে, ১৯৭৯-১৯৮৭ সন পর্যন্ত নারী-পুরুষের অবৈধ মেলামেশার কারণে বৃটেনে ৪,০০,০০০ জন জারজ সন্তান জন্মগ্রহন করে। (সূত্রঃ ড. বাশীর বিন ফাহদ আল-বাশীর, আসালীবুল আলমানিইয়ীন ফী তাগরীবিল মারআতিল মুসলিমাহ, পৃষ্টা-৩৩৪)

পাশ্চাত্যের জীবন ব্যবস্থার সাথে ইসলাব আর্বিভাবের পূর্ব আইয়ামের জাহেলিয়াতের সাথে কোন পার্থক্য নাই। ইসলাম আর্বিভাবের পূর্বকালীন সময়ের অপকর্মের বর্ণনায়- "বিশ্বনবী" গ্রন্থে বলা হয়েছে- " তাদের আচরণে শয়তানও লজ্জা পেত"। আমি আমার লেখায় বলছি - " পাশ্চাত্যের এহেন কুকর্ম দেখে ইবলিশ লজ্জা পেলেও বাংলাদেশের সরকার, নারীবাদী সংগঠনগুলোর বেপর্দা নারী নেত্রীরা এমনকি মর্ডান ফ্যাশেনের জোয়ারে গা ভাসানো আধুনিক বাঙ্গালী ললনারা লজ্জিত নয়।"

আজকাল বাংলাদেশে ইভটিজিং বেড়ে গেছে যেমন তেমনি নারীদের বেহাপনাও বেড়েছে অস্বাভাবিক গতিতে। যে দেশের সিনেমা হলগুলো সয়লাব অশ্লীল আর নোংরা নগ্নতার বিনা বাধায় প্রচারের মাধ্যম, যে দেশের লীভ টুগেদার দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে, বয়ফেন্ড-গার্লফেন্ড নিয়ে নাইট ক্লাবে মাতামাতি হচ্ছে, পোশাক ও আচরণে অনুসরণ করা হচ্ছে সাকিরা, ম্যাডানো আর জেনিফার লোপেজদের অনুকরণে। ইসলামি পর্দা প্রথাকে যে দেশের নারী সমাজ নারী স্বাধীনতা আর প্রগতির অন্তরায় মনে করছে সে সমাজে নারী লাঞ্চণা-গঞ্চণা শিকার হবেই এটাই মহাসত্য। মহান আল্রাহ পাক ঘোষণা করেছেন - " যারা আল্লাহ বিধান অস্বীকার করবে তাদের প্রতিফল পার্থিব জীবনে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং কিয়ামতের দিন তারা কঠিন শাস্তির দিকে নিক্ষিপ্ত হবে।" (সূরাঃ আল-বাকারা, আয়াত-৮৫)

আল্লাহ পাক কোরআনের সূরা নূর এর ৩০-৩১ আয়াতে নর-নারীর দৃষ্টি সংযত ও নত করতে বলেছেন। "পুরুষরা যেন লজ্জাস্থানগুলো সাবধানে সংযত রাখে, মেয়েরা যেন তাদের সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থানগুলো হিফাযত করে। সাধারণতভাবে যা প্রকাশ পায় তার অতিরিক্ত সৌন্দর্য প্রদর্শন করবে না এবং বেশ-ভূশা, অলংকার ও গহনা পরে মেয়েরা পর পুরুষের সামনে যাবে না।"

ইসলাম এভাবেই পুরুষদের নারীদের দিকে দৃষ্টিপাত হারাম ঘোষণা করে নারীদরে ইজ্জত-আব্রুর সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিধান করেছে।

অথচ আজ বাংলাদেশে বিভিন্ন চ্যানেলে সুন্দরি প্রতিযোগিতা হচ্ছে, বাহারি ফ্যাশেন সো হচ্ছে, নগ্নভাবে নারীদের মডেল হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। যা ইসলামী বিধানে খেলাপ এবং পাশ্চাত্যে অনুসরণ। আর পাশ্চাত্যে অনুসরণীয় স্বাধীনতার বিষময় ফল হচ্ছে যৌন নিপীড়নের শিকার, যা এদেশের নারী সমাজ প্রতিনিয়ত হতে চলছে।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন ব্যাংক-বীমা প্রতিষ্ঠান, প্রাইভেট কোম্পানীতে নারীদের অতি সৌন্দর্য প্রদর্শনের কারণে চাকুরি পাওয়া সহজ হয়। কিন্তু কেন, কোন উদ্দেশ্যে?

পরিশেষে ধিক্কার জানাই সেই যুবকদের যারা প্রতিনিয়ত ইভজিজিং অপরাধ করে যাচ্চে, সেই পুরুষ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যারা কর্মস্থলে সহকর্মী নারীকে কাজে সহযোগিতার নামে, পদ উন্নতি ও বেতন-বোনাস বৃদ্ধি উসিলায় য়ৌন নিপীড়ন অপরাধ সংগঠিত করেছে। পক্ষান্তরে ততোধিক ঘৃণা সেই নারী সমাজকে যা প্রগতি ও স্বাধীনতার নামে পাশ্চাত্যের অশ্লীতা ও বেহাপনার পূজাঁরি এবং ফ্রি-সেক্স কালচারে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে। টাকার জন্য নিজের সত্তীত্ব বিক্রি করছে, পণ্য-সামগ্রীর নগ্ন মডেল হচ্ছেন। সবার সম্মালিত প্রচেষ্টায় সুন্দর ও কলংকহীন সমাজ ব্যবস্থা গড়ার মাঝেই মুক্তি নিহিত ইভটিজিং এবং কর্মক্ষেত্রে যৌন নিপীড়ন অপরাধের।
৩০টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×