somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রূহানী টিপস্ - আস্তিকের নোটবুক - ২

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানুষের যৌন গঠিত বিষয় নিয়ে কিছু কথা:

মহান আল্লাহপাক দুনিয়াতে মানুষ পাঠিয়েছেন মূলত: একটি মাত্র উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে। আর এই উদ্দেশ্যটি হলো: বালেগ তথা বিবেক সম্পন্ন হওয়া থেকে শুরু করে দুনিয়াতে মানুষের সমুদয় হায়াতী জিন্দেগীর যে কোন স্বাভাবিক এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সে যেন তার সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহপাকের ইবাদত করে নবীজি(স:)এর সুন্নত তরিকা মেতাবেক। ইবাদাতের ক্ষেত্রে মানুষকে পরীক্ষা করা হবে বিবিধভাবে। কখনো পরীক্ষা করা হবে অনেক ধন সম্পদ দিয়ে, কখনো অভাবে ফেলে, কখনো সুস্থতা দিয়ে, কখনো অসুস্থতা দিয়ে অর্থাৎ কখনো অজস্র নিয়ামত দিয়ে আবার কখনো নিয়ামত কমিয়ে দিয়ে পরীক্ষা করা হবে। মহান আল্লাহপাক দেখতে চান; যাবতীয় সুবিধা ও অসুবিধার মূহুর্তে মানুষ কার পথ অবলম্বন করে? সে কি মহান আল্লাহপাকের পথ অবলম্বন করে (প্রকৃত মানুষ হিসাবে নিজেকে চালায়) নাকি শয়তানের পথ অবলম্বন করে (পশুত্বের কাতারে জীবন চালায়)।

এই দুনিয়াতে মহান আল্লাহপাক তাঁর আশরাফুল মাখলুকাত মানুষকে অগণিত নিয়ামত দান করেছেন। বাহিরের জগতের নিয়ামত এর কথা বাদ দিয়ে যদি শুধু ব্যক্তির দেহ এবং আত্নার কথাই ধরা যায় তবে তার শুকরিয়া আমরা যতই করিনা কেন সেই নিয়ামতের প্রতিদান কোন দিনই সম্ভব হয়ে উঠবে না। তবুও আমরা যতটুক পারি অন্তত: ততটুক কৃতজ্ঞতা জানাতে চেষ্টা করবো-ইনশাআল্লাহ।

মানুষের দেহের অসংখ্য নিয়ামতের মধ্যে তার যৌনগত নিয়ামত একটি বিরাট নিয়ামত। যৌনগত নিয়ামতের মধ্যে মানসিক বিষয় জড়িত থাকলেও দৈহিকভাবে মূলত: প্রধান ভূমিকা রাখে স্ব স্ব লিংগ। মানুষকে লিংগ ভেদে মহান আল্লাহপাক পুরুষকে দিয়েছেন আর স্ত্রীদের দিয়েছেন স্ত্রী অংগ ও স্তন। সুতরাং মানুষ হিসাবে সাদা, কালো, শ্যামলা যাই থাকুক না কেন, দৈহিক বিচারে দুনিয়ার সব নারীই এক আর দুনিয়ার সব পুরুষই একই কাঠামোগত বৈশিষ্ঠের অধিকারী । এখানে নতুনত্বের কিছু নেই।

প্রকৃতিগত ভাবেই পুরুষ জাতি সব সময় স্ত্রী জাতির প্রতি দুর্বল, বিপরীতে স্ত্রী জাতিও পুরুষ জাতির প্রতি দুর্বল। আর এই দুর্বলতাটি তখনই বেশি মাথাচাড়া দিয়ে উঠে যখন পুরুষ ও স্ত্রী জাতি বালেগ-বালেগা হয়। হযরত আদম (আ:) ও বিবি হাওয়া (রা:) এর পর হতে শুরু করে আজ অবধি মানুষ দুনিয়াতে আসে, বালেগ-বালেগা হয়। এরপর বিয়ে হয়, যৌনগত মেলামেশা করে সন্তানাদি হয়, আবার সেই সন্তানেরা বড় হয়, তারাও আবার বিয়ে করে, সন্তানাদি হয়, জীবন-যাপন করে এবং সবাই একদিন যার যার মতো বার্ধক্যে উপনীত হয়ে অবধারিত মৃত্যুমুখে পতিত হয়। আর এসব ধারাবাহিকতাগুলো হলো; মানব জীবনের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।

এখন কথা হলো; আমাদের দুনিয়াতে আসার মূল উদ্দেশ্য হলো: আল্লাহর ইবাদাত। কিন্তু আমরা যদি এই আসল উদ্দেশ্যকে দূরে ঠেলে দিয়ে বিধেয়কে অর্থাৎ যৌনতাকে প্রকৃত উদ্দেশ্য বানিয়ে ফেলি তাহলে আমরা নিজেদের পশুত্বের কাতার থেকে আলাদা করে আশরাফুল মাখলুকাত হিসাবে উন্নীত করতে অক্ষম হয়ে পড়ি। মানুষের নাফস সব সময় চা’বে যৌনতা নিয়ে পড়ে থেকে কিভাবে দেহকে দিয়ে নানাবিধ অবৈধ ও বিকৃত কাজ-কর্ম করানো যায় কিন্তু আমাদের তা হতে দেয়া যাবে না। আমাদের যৌনতাকেও ব্যবহার করতে হবে; মহান আল্লাহর নির্দেশিত মতে রাছুল(স:) এর নির্দেশিত পথে।

প্রকৃত পক্ষে, এক ঘেয়েমি ভাবে যৌনতাকে খারাপ ভাবার কোন অবকাশ ইসলামে নেই। “বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি” এ তত্ত্বের কোন ভিত্তি এখানে নেই। উলঙ্গপনা ব্যতিরেকে সুস্থ , স্বাভাবিক এবং বৈধ যৌনতার মাধ্যমেই আল্লাহর অগণিত বান্দা-বান্দীর সৃষ্টি হবে এটাই ইসলামের কামনা। নিজের বিবাহিত স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া সওয়াব কিন্তু অবৈধ ভাবে ভিন নারী যার সাথে বৈধ বিবাহের সম্পর্ক নাই এমন নারী স্পর্শ, কুদৃষ্টি, কুচিন্তা করা মহাপাপ। মন কে বুঝ দিতে হবে, একই যৌনতার মাঝেই সওয়াব এবং গুনাহ দুইই বর্তমান। আমাকে অবশ্যই সওয়াবের দিকে ধাবিত হতে হবে। গুনাহের ধারে কাচছও যাওয়া যাবে না। অনেকেই বলে; মিয়া বিবি রাজি, কিয়া করেগা কাজী। এমন কথা মহান আল্লাহপাকের দরবারে খাটবে না।

যৌনতাকে আমরা যদি মানব কল্যাণে এবং সওয়াবের কাজে লাগাতে চাই; তবে আমাদের যৌনতার কিছু বিকৃত রূপ সম্পর্কে অবগত থাকা দরকার। যৌনতার অনেক বিকৃত রূপ আছে। এর মধ্যে একটি হলো; সমকাম। যা হযরত লুত আ: সময় তাঁর কওম এর মধ্যে প্রচলিত ছিলো বলে আমরা পবিত্র কুরআন পাক থেকে জানতে পারি আর এ জন্য সে কওমকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছিলো। সমকাম হলো সম লিংগের মানুষের সাথে বিকৃত এবং অবৈধ যৌনাচার। এরূপ আরেকটি বিকৃত যৌনাচার হলো পশু মৈথুন। পশু মৈথুন হলো বিপরীত পার্টনার হিসাবে পশুকে বেছে নেয়া। এছাড়াও দুনিয়াতে বিভিন্ন রকম বিকৃত যৌনাচার এর পরিচয় পাওয়া যায়। আরেকটি বিকৃত যৌনাচার হলো হস্তমৈথুন। এটা সম্পর্কে নানা মুনির নানা মত। এমন কি ডাক্তারী সাইন্সে কেউ কেউ এটাকে ভালো হিসাবে আখ্যায়িত করার চেষ্টাও করেছেন। আবার কেউ কেউ এটাকে অস্বাভাবিক এবং মন্দ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তবে যে যাই আখ্যায়িত করে থাকুক না কেন; সবাইকে এক বাক্যে স্বীকার করে নেয়া উচিত যে, এটা অবশ্যই যৌনতার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া নয়।

যৌনতার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া নিয়ে এবার আলোচনায় আসা যাক। মহান আল্লাহ প্রদত্ত নিয়মে আমরা যেমন পানাহার করি, আমাদের পেটে ক্ষুধা লাগলে আমরা খাই। তদ্রুপ আমাদের দেহে যৌন ক্ষুধা লাগলে তা মিটানোর প্রয়োজন অনস্বীকার্য। আমাদের পেটের ক্ষুধার জন্য আমরা ইচ্ছা করলেই যখন যা ইচ্ছা তাই যে কোন ভাবে খাবার সুযোগ থাকলেই আমরা তা গ্রহন পারি না। আমাদের অবশ্যই হারাম-হালাল চিন্তা করে দেখতে হয়। তদ্রুপ যৌনতার ব্যাপারেও আমরা যখন যা ইচ্ছা তাই করতে পারিনা। এটা প্রকৃত মানুষের স্বভাব নয়। আর তা যে কোন ভাবে মিটানোর সুযোগ থাকলেও বিশেষ করে ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে তা পারি না। কারণ যা ইচ্ছা তাই করা মূলত: পশুর স্বভাব। যা মানুষের জন্য মহান আল্লাহপাকের নির্দেশ বিরোধী কাজ। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আমাদের নিয়মের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। আল্লাহর প্রতিটি বান্দা -বান্দীকে এ বাধ্যবাধকতা অবশ্যই পালনীয়।

হযরত ইউসুফ (আ:) যখন জুলেখার হাত হতে ছুটে গিয়ে দৌড়ে সরে পরে বেঁচে গেলেন তখন তিনি আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া স্বরূপ বললেন, “ আমি নিজেকে নির্দোষ বলি না। নিশ্চয় মানুষের মন মন্দ কর্ম প্রবন কিন্তু সে নয় – আমার পালনকর্তা যার প্রতি অনুগ্রহ করেন। নিশ্চয় আমার পালনকর্তা ক্ষমাশীল, দয়ালু।”And I free not myself (from the blame). Verily, the (human) self is inclined to evil, except when my Lord bestows His Mercy (upon whom He wills). Verily, my Lord is Oft-Forgiving, Most Merciful.” উপরোক্ত সূরা ইউসুফের ৫৩ নং আয়াত থেকে আমরা বুঝলাম; মানুষের নাফসের এমন মন্দ প্রবণ হালত হতে বাঁচা মহান আল্লাহপাকের সাহায্য ছাড়া বড়ই কষ্টসাধ্য। যদিও ঐ সময় উনার নেক নিয়ত অর্থাৎ গুনাহ করা থেকে বেঁচে থাকার জন্য আল্লাহপাকের ভয় কাজ করছিলো তবুও তার উক্তির মাধ্যমে এটাই প্রকাশ পেয়েছে যে, আসলে যৌনতার ধোকা থেকে বাঁচা যদি ইউসুফ (আ:) এর মতো একজন পয়গম্বর এর জন্য কষ্ট সাধ্য হয় তবে তা আমাদের জন্য আরো কত বড় কষ্টসাধ্য তা একটু ভেবে দেখুন। যেহেতু আমাদের ঈমান ও আমল অনেক নিম্ন স্তরের। যার সাথে আমাদের মতো নাচিজদের কোন তুলনাই চলে না।

এখন আমাদের যৌনতার ধোকা থেকে বাঁচতে হলে কি করা প্রয়োজন। তা নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় আসা যাক। প্রথম প্রয়োজন হলো: লজ্জা স্থান ও চোখের হিফাজতের জন্য সাধ্য থাকলে অবশ্যই বিয়ে করে নেয়া। উপস্থিত সাধ্য না থাকলে নামাজ, রোজার মাধ্যমে মন ও দেহকে যৌনতার চিন্তা থেকে বাঁচিয়ে রাখা। সচ্ছলতার জন্য আল্লাহপাকের কাছে দোয়া করা। ইনশাআল্লাহ- সুন্দর সমাধান আল্লাহপাক ধৈর্যশীলদের খুব শীঘ্রই দিয়ে থাকেন।

মানুষের যৌন চিন্তার বিষয়টি মানুষ সাধারণত: দু’ভাবে আলোড়িত করে। প্রথমত: দৈহিক উত্তেজনা হেতু আর দ্বিতীয়ত: চিন্তাগত কারণে। অবিবাহিতদের দৈহিক উত্তেজনা প্রশমনের জন্য অযুর হালতে থাকা, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ফরজ রোযা ছাড়াও মাঝে মধ্যে নফল রোযা রাখা, কালবী জিকির, অতিরিক্ত কামভাব হ্রাস করার উপকারী বিভিন্ন পথ্য-ঔষধ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। আর চিন্তাগত কারণ উপশমের জন্য কুরআন-হাদীস, সৎ গ্রন্থ পাঠ, সৎচিন্তা চর্চা, আল্লাহর ধ্যান-খেয়াল অন্তরে পয়দা করা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। কিছু বিষয় দেহ ও মন উভয়কে শান্ত রাখে। তন্মধ্যে চোখের হেফাজত এর জন্য পর্দা প্রথা মেনে চলা। অন্তরে কুচিন্তা আসলে তা সঙ্গে সঙ্গে পরিত্যাগ করে মনকে সুচিন্তায় প্রত্যাবর্তন করানো। যে কোন মাধ্যমেই হোক না কেন যৌনতাকে উত্তেজিত করে এমন সব বিষয়াবলী: যেমন- খারাপ ছবি দর্শন ও খারাপ গ্রন্থ পাঠ, খারাপ কথার চর্চা, খারাপ সংঘে অবস্থান ইত্যাদি থেকে বেঁচে আমাদের দেহ ও মনে ভালো কাজ ও চিন্তার সমাবেশ ঘটাতে চেষ্টা করবো- ইনশাআল্লাহ। সুতরাং আমরা আমাদের যৌনতার ক্ষমতাকে কাজে লাগাবো মহান আল্লাহপাকের নির্দেশিত পথে, কখানো এর অপব্যবহার করবো না।

আরেকটি কথা; আমরা যৌনতাকে কখনো আমাদের জীবনের মূল মন্ত্র ভাববো না। ভাববো জীবনের প্রয়োজনে এটা প্রয়োজন, তবে এ বিষয়টাকে আমি যদি সৎ পথে কাজে লাগাতে পারি তবে এটাও আমার জন্য সওয়াবের মাধ্যমে জান্নাতের দ্বার উন্মুক্ত করতে সক্ষম। আর যদি সৎভাবে চালাতে না পারি তবে এটাই হবে আমার ভরাডুবির একমাত্র কারণ। জাহান্নাম হবে আমার নিশ্চিত গন্তব্য। (নাউজুবিল্লাহ)। যেমন ধরুন - আমাদের বাবা-মার উছিলায় আমরা দুনিয়াতে এসেছি। এখন যদি আমরা আল্লাহর প্রিয় পাত্র হতে পারি তাহলে দুনিয়া ও আখিরাতে তারাও কামিয়াব আমরাও কামিয়াব। আর যদি গুনাহের পথে ধাবিত হই তবে তারাও ক্ষতিগ্রস্থ আমরাও ক্ষতিগ্রস্থ।

এখন কথা হলো; আমরা অনেক ক্ষেত্রে লক্ষ্য করছি; দুনিয়াতে কত মানুষ বিভিন্ন প্রকার অবৈধ ও বিকৃত যৌন অপরাধে যুক্ত। মহান আল্লাহপাক আমাদের যেন এসব অপরাধ মূলক কাজ কর্ম থেকে হিফাজত করেন সেজন্য চেষ্টা ও দু’আ দুই করে যেতে হবে। ইদানিং এইডস প্রতিরোধে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে। আসলে অবৈধ কোন কাজে সাময়িক আনন্দ পেলেও তাতে প্রকৃত সুখ নেই। অপরাধ বোধ অন্তরে পুষে রাখার কারণে প্রথমে মানসিক রোগ এবং পরবর্তীতে তা নানাবিধ শারিরীক রোগ আকারে মারাত্বক রূপ নিয়ে থাকে। যা থেকে নিস্কৃতি পাওয়া দূরহ হয়ে দাঁড়ায়।

অবৈধ যৌনাচারের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হলো অনন্ত কালের জন্য যে জান্নাতের গ্যারন্টি আল্লাহপাক আমাদের দিয়েছেন; গুনাহ করার ফলে ঈমানহীন মৃত্যুর কারণে অনন্তকাল জাহান্নামের উপযোগী হওয়া আমাদের জন্য বড়ই দুর্ভাগ্যের বিষয়। এ কথা আমরা মানি আর না মানি; মহান আল্লাহপাক তার অংগীকার মোতাবেক; সে যেই হোক না কেন; ভালো কাজ করলে জান্নাত এবং খারাপ কাজ করলে জাহান্নামই হবে আমাদের অনন্ত কালের ঠিকানা। আসুন আমরা আমাদের দুনিয়াতে আসার প্রকৃত উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়ন করার কাজে ব্রতী হই। বিধেয়কে যেন উদ্দেশ্য বানিয়ে না ফেলি।-আমীন।

হাকীম আল-মীযানের রূহানী মেথডের একটি গবেষণা মূলক প্রবন্ধ। লেখার তাং-১৮-১০-২০১০ঈ: লেখাটি আরো সম্পাদনা করা হবে । পাতলামিতে অভ্যস্থ ব্লগারদের মন্তব্য নিস্প্রয়োজন। লেখকের বিনা অনুমতিতে অন্যত্র কপি, পেষ্ট নিষিদ্ধ। কারো কাছে ভালো লাগলে শুধুমাত্র সামহোয়্যার এর লিংক দিলে লেখকের কোন অভিযোগ নেই। লেখাটিতে চিন্তা ও ভাষাগত কোন ভুল - ত্রুটি থাকলে জানালে শুধরিয়ে দেয়া হবে -ইনশাআল্লাহ। সবার কাছে দোয়ার দরখাস্ত।

৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×