অতঃপর ডাঃ এ্যালান,
চশমার ফাঁক দিয়ে ভ্রু
কুঞ্চিত করে
তাকালেন ডাঃ এ্যালান।
কি সমস্যা তোমাদের?
জার্মানিতে আসার
পরে এটাই শাম্মী
হকের প্রথম
হাসপাতালে আগমন।
হাসপাতালের
অত্যাধুনিক
যন্ত্রপাতি এবং
পরিপাটি চেহারা দেখে
কিছুটা ঘাবড়ে গেলেও
একবার ডাক্তারের
দিকে আরেকবার
অনন্য’র দিকে
তাকিয়ে দ্বিধা জড়িত
কণ্ঠে শাম্মী জবাব
দিলো, “কিভাবে যে
বলি! ঘটনাটা অনেক
লম্বা, আপনি কি
আমাকে বেশ
কিছুক্ষণ সময় দিতে
পারবেন?
অবশ্যই! রোগীদের
সেবা করাই আমার
দায়িত্ব। রোগের
ইতিহাস না জানলে
চিকিৎসা দিবো
কিভাবে? আপনি শুরু
করতে পারেন!
ডাঃ এ্যালানের দরদী
কণ্ঠ শুনে আশ্বস্ত
হয় শাম্মী... বাকিটুকু পড়ুন