somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎকার (জুন ১৫, ১৯৭২)

২৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
বিদেশে যাঁরা যাবেন তাঁরা বাংলাদেশকে পুরোপুরি জেনে যাবেন।
 সাপ্তাহিক বিচিত্রা ।। ১ম বর্ষ ৫ম সংখ্যা ।। ১৫ই জুন, ১৯৭২ ।। সা.বি.পৃষ্ঠা: ৬-৮


‘হাজার হাজার উদভ্রান্ত নিরীহ মানুষ ছুটে চলেছেন। একই কাফেলায় আমরাও চলেছি। অনাগত দিনগুলোতে কি ঘটবে, আমরা কোথায় যাচ্ছি কেউ যেন বলতে পারছে না। পাশের সহযাত্রীর প্রতি তাকিয়ে মনে হয়েছে তাঁর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। সকলের চোখে মুখে শুধু বেঁচে থাকবার আকুলতা।’ একাত্তরের কালোরাত্রির পর শহর ছেড়ে পথে বেরিয়ে যে অনুভুতিগুলো দানা বেঁধেছিল তারই স্মৃতি রোমন্থন করছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন। প্রশ্ন করেছিলাম -

- পঁচিশে মার্চের পর আপনি কোথায় ছিলেন এবং আপনার কি মনে হয়েছিলো?
- একটু থেমে বলতে লাগলেন। পঁচিশে মার্চের ঘটনা বিস্তিৃত করে বলবার মতো কিছু নেই। সেদিন রাত্রির প্রথম প্রহরে মনে হয়েছিলো আমরা কোন যুদ্ধক্ষেত্রের কাছাকাছি আছি। রাত বাড়তেই মনে হলো যুদ্ধক্ষেত্রের বিভিষিকা আমাদের গ্রাস করছে। সাতাশে মার্চ ভোরবেলা যখন সে অবস্থা থেকে মুক্তি পেলাম তখন পরিচিতদের অনেকেই এলেন। বল্লেন পালিয়ে যেতে। বললো যে, ওরা তালিকা তৈরী করে হত্যা করছে। সেদিনই বেরিয়ে পড়েছিলাম শহর ছেড়ে। অনেক ঘুরে দীর্ঘ আড়াই মাস পরে আবার শহরে ফিরে এসেছিলাম। এ আড়াই মাসে কত মৃত্যু, কত দুর্ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি তা বুঝিয়ে বলতে পারবো না। সে সময়ের কথা মনে হলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে গুলী খাওয়া একটা লোকের অর্ধমৃত দেহ, যে একফোঁটা পানির জন্য করুণ আর্তনাদ করছে। তার দিকে একবার তাকিয়ে দেখলাম অথচ তাকে কোন সাহায্য করতে পারলাম না। কেননা, তখন আমিও পালাচ্ছি প্রাণ বাঁচানোর জন্য। মনে হলো এ অবস্থা হয়ত একটু আগে মিলিটারী হামলার মুখে আমারও হতে পারতো। সমস্ত মানুষ যখন প্রাণ বাঁচানোর জন্য উর্ধশ্বাসে ছুটে চলেছে তখন প্রত্যক্ষ করেছি হিংসায় উন্মত্ত একদল লোক লুটপাট করছে, ব্যক্তিস্বার্থকে উদ্ধার করছে, নারীদের ধর্ষণ করছে, বাড়ীঘরে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে। সকল প্রতিকূলতার মঝে এ সময়ে জনগণ গ্রামে গ্রামে প্রতিরোধ গড়ে তুলবার জন্য তৈরী হয়েছে। যুবকরা ঐক্যবদ্ধ ভাবে শত্রুর মোকাবিলায় সাহসী হয়েছে। অনেকে ভারতে গিয়েছে। অনেকে দেশের অভ্যন্তরে থেকেই লড়াই করবার কথা বলছে।

একাত্তরের মাঝামাঝি আমি আমার বর্তমান গৃহে ফিরে আসি। তখন সারা দেশে তুমুল লড়াই চলছে। মুক্তিবাহিনী যত্রতত্র শত্রুসেনাদের উপর আক্রমণ চালাচ্ছে। এসময়ে অনেক মুক্তিসেনা আমার কাছে এসেছে। সাধ্যে যতটুকু কুলিয়েছে সেমতো সাহায্য করেছি। তবে এ অবস্থায় অতি ঘনিষ্টতম বিশ্বাসী ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করিনি। কেননা সেময় আমাদের মাঝে অনেক বিশ্বাসঘাতকের জন্ম হয়েছে।

- আপনি সীমান্ত অতিক্রম করে চলে যাননি কেন? যেকোন সময় আপনি ওদের শিকার হতে পারতেন।
- আমাকে অনেক খবর পাঠানো হয়েছে চলে যাবার জন্য। সবাই আমাকে বিপদ সম্পর্কে আভাস দিয়েছিলেন। প্রথমাবস্থায় আমি যাবার জন্য একরকম তৈরীও হয়েছিলাম। হঠাৎ করে গুরুতরভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ার ফলে সে সময় যেতে পারিনি। পরবর্তী পর্যায়ে পারিবারিক সমস্যাবলী এমনভাবে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছিলো যে, কেউ কাউকে ছেড়ে যেতে পারছিলাম না। চলে যাবার কথা উঠলেই সবাইকে অসহায় ফেলে চলে যাওয়ার গ্লানি, অপরাধবোধ আমাকে ঘিরে ধরতো।

- দেশ যেদিন স্বাধীন হলো সেদিন আপনার কেমন লেগেছে?
- ষোলই ডিসেম্বর যখন প্রথম হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পনের কথা শুনলাম তখন যে আত্মতৃপ্তি অনুভব করেছি তার ফলে দীর্ঘ নয় মাসের সকল হত্যা আর সংঘাতের যন্ত্রনা মন থেকে কিছুক্ষণের জন্য মুছে গিয়েছিল। আমি একাই নই, সেদিন আমার আশেপাশের সকলকে একই উল্লাসে উল্লসিত হতে দেখেছি। মনে হলো দীর্ঘ চব্বিশ বছর ধরে যে অবহেলা আমি ব্যক্তিগতভাবে আড়াল থেকে অনুভব করেছি, ধর্মের দোহাই দিয়ে একই দেশে যে অধীনতার মনোভাব তৈরী হয়েছে, তার হাত থেকে আমরা মুক্তি পেলাম। প্রতিদিন মনে মনে এটাই কামনা করতাম যেনো চিরতরে শেষ হয়ে গেলেও ওদের অধীনতা আর আমাদের মেনে নিতে না হয়। দীর্ঘ নয়মাস ধরে আমার মনে হয়েছে মানবতা, সভ্যতার বানী ভাঁওতামাত্র। কেননা, অনেক দেশ এসবের দোহাই দিয়ে পাকিস্তানীদের হত্যাযজ্ঞের প্রতি সাহস ও সমর্থন যুগিয়েছে। এখানে যে গণহত্যা চলছে, যুবতী নারীর সম্মানকে ধুলায় লুন্ঠীত করা হয়েছে তাকেও বড় বড় বুলি আওড়িয়ে সমর্থন জোগানো হয়েছে।

- আপনি কি কখনো বাঙ্গালীদের প্রতি পাকিস্তানীদের ঘৃণ্য মনোভাব প্রতক্ষভাবে উপলব্ধি করেছেন?
- আমার জীবনে একবারই আমি প্রত্যক্ষভাবে এ নিদারুণ ঘৃণার শিকার হয়েছি। পরোক্ষভাবে আমাকে সব সময় দূরে ঠেলে দেয়া হয়েছে, বাঙ্গালী বলে আমার পরিকল্পনাসমূহকে উপহাস করা হয়েছে। কিন্তু কখনো সামনা-সামনি করেনি। সেবার আমি পাকিস্তানী এক প্রতিনিধিদলের নেতা হিসেবে বাইরে যাচ্ছি। আমি যখন করাচী বিমান বন্দরে বিমানে আরোহণের প্রবেশপত্র সংগ্রহ করছি, সেসময় এক বিদেশী এসে জানালার পাশে বসবার জন্য একটি আসন চায়। দুর্ভাগ্যবশতঃ আমার আসনের পাশে একটি মাত্র আসন খালি ছিল যাতে বসলে ঐ বিদেশীর মনোবাসনা পূর্ণ হতো। অথচ আমি আশ্চর্যের সাথে লক্ষ্য করলাম করাচী বিমানবন্দরের লোকটি বিদেশীকে বলছে, "You won't feel free as because some aborigine from East Pakistan will be sitting by your side.” সেদিন আমি দেখলাম ওরা কোন চোখে আমাদের বিচার করে। এমনিভাবে ঘৃণা করে আমাদের দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। ওরা সব সময় ভাবতো, ওরা খাটি মুসলমান, আর আমরা ধর্মান্তরিত মুসলমান। কিন্তু দুঃখের সাথে লক্ষ্য করেছি আমাদের অনেকে এ অবস্থা মেনে নিয়েছিলো। ওরা দাসত্ব ছাড়া তখন আর কিছু ভাবতে পারতো না।


- স্বাধীন দেশের বর্তমান পরিবেশে আপনার কেমন লাগছে?
- অনেক সময় মনে হয় এত ত্যাগ, এত আত্মাহুতি, প্রেরণা সবই কি বৃথা যাবে? কিন্তু পরক্ষণেই মনে হয় ত্রিশ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ বৃথা যেতে পারে না। যেটুকু অন্ধকার এখনো রয়ে গেছে সে অন্ধকার ঘুচবেই। মিথ্যা, শোষণ, বঞ্চনা, অত্যাচার, লুন্ঠন, প্রতারণা যখন স্থান পায়নি তখন বাকী অন্ধকারের জগৎ থেকে আমরা আলোর জগতে যাব। সকল অন্ধকার আমাদের ঘুচে যাবে। কিন্তু এজন্যে আমাদের দেশকে জানতে হবে, ভালোবাসতে হবে। ছয় ঋতুর দেশ এই বাংলাদেশ কাউকে ক্ষমা করেনি। ভবিষ্যতেও ক্ষমা করবেনা। দেশের প্রকৃতির সাথে মন মিলাতে হবে। তবে দেশপ্রেমকে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্ব শিল্পী সাহিত্যিকদের।

- বর্তমান প্রেক্ষিতে আপনি শিল্পী সাহিত্যিকদের ভূমিকা সম্পর্কে কি ভাবছেন?
- বর্তমান প্রেক্ষিতে শিল্পী সাহিত্যিকদের ভূমিকা আরো বিস্তৃত হতে হবে। শিল্পের খাতিরে শিল্পের দিন চলে গেছে। এখন জীবনের প্রয়োজনে শিল্পের সৃষ্টি করতে হবে। আমাদের দেশের শিল্পী সাহিত্যিকদের অনুকরণ মনোবৃত্তি বেড়েছে। আমাদের সাম্প্রতিক কার্যাবলীতে মনে হচ্ছে আমরা যেন বিগত নয় মাসকে ভুলে যেতে বসেছি। শিল্পীদের দায়িত্ব ভালোবাসার, মৈত্রীর, প্রগতির বাণী সবার কাছে পৌঁছে দেয়া। অনেক সময় মনে হয় শিল্পী সাহিত্যিকরা আত্মকেন্দ্রীক হয়ে পড়েছেন। আত্মকেন্দ্রীক হলে শিল্প সাহিত্য ব্যর্থ হতে বাধ্য। আত্ম-কেন্দ্রীকতাকে ত্যাগ করে সকলের সাথে মিলে যেতে হবে।

- শিল্পী সাহিত্যিকদের প্রতি সরকারী মনোভাব সম্পর্কে আপনার বক্তব্য কি?
- এসব ব্যাপারে আমরা প্রায়শঃ সরকারকে দোষ দিয়ে থাকি। কিন্তু সরকারকে সব সময় দায়ী করলে চলবে না। অপর দিকে সরকারই সব ক্ষমতার উৎস। তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে, আগের মতো যেন ভুল না করি। যেমন পাকিস্তানী আমলে অফিসাররা খুশী না থাকলে শিল্পীরা সাহায্য পেতেন না। অপরদিকে জানতে হবে পয়সা দিয়ে প্রেরণা পাওয়া যায় না। তবু উৎসাহ জোগাতে হবে। দেশের অভ্যন্তরে যেসব সৃজনশীল প্রতিভা রয়েছে সরকারের উচিত তাদের খুঁজে বের করা। গুটি কয়েক শিল্পী বা সাহিত্যিক দিয়ে দেশ চলতে পারে না। সবাইকে জানতে হবে, পরিচিত করে দিতে হবে। এদেশে শিল্পী সাহিত্যিকদের কেন্দ্রীয় সংগঠন নেই। শিল্পকর্মের জন্য কোন আর্ট গ্যালারী নেই। যার ফলে অতীতে অনেক শিল্পকর্ম বাইরে চলে গেছে। আমরা সেসব ঠেকাতে পারিনি। আমাদের সমাজ এদের অতীতে কখনো সত্যিকারের মর্যাদা দেয়নি। তাই সমাজে এদের উপযুক্ত স্থান করে দিতে হবে দেশের পরিচয়ের জন্য। বিদেশে শিল্পী সাহিত্যিকদের পাঠাতে হবে। আমাদের এমন সব সাহিত্যিক আছেন, যাদের বই বিদেশে অনুদিত হলে আলোড়ন সৃষ্টি হবে। মোট কথা সমাজের প্রথম সারিতে শিল্পী, সাহিত্যিকদের স্থান দিতে হবে

- শিল্পী সাহিত্যিকদের স্বাধীনতা সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?
উত্তর: শিল্পী সাহিত্যিকদের মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে অবশ্যই স্বীকৃতি দিতে হবে। তবে সে স্বাধীনতা জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী হলে চলবে না। আমাদের স্বাধীনতা পাগলের স্বাধীনতা হতে পারে না।

- আপনার লন্ডন সফরের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছু বলেন।
- বাইরে সবাই বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চায়। এখান থেকে বোঝা যাবে না ওরা বাংলাদেশ সম্পর্কে কত আগ্রহী। কিন্তু আমরা তাদের সে ক্ষুধা মেটাতে পারছিনা। কেননা বিদেশের সাথে পরিচয়ের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে দূতাবাসগুলো। কিন্তু আমাদের লন্ডন দূতাবাসে বাংলাদেশ সম্পর্কে কোন বিস্তৃত তথ্যাদি নেই। তাছাড়া জনসম্পদের অপ্রতুলতাও রয়েছে। প্রতিটি দূতাবাসে সরকারী লোকের পাশে সৃজনশীল লোক থাকতে হবে, যারা বাংলাদেশেকে বিদেশে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারবেন। যারা বিদেশে যাবেন চাকরী করতে তাদেরকে মনে প্রাণে খাঁটি বাঙ্গালীহতে হবে। এরা যেন কোন জটিলতায় না ভোগেন - কার্যকালে এদের পরিবার যেন দেশকে ভুলে না যায়। বিদেশে যারা যাবেন তারা বাংলাদেশকে পুরোপুরি জেনে যাবেন। আমি অনেককে জানি যারা বাইরে আছেন অথচ বাংলাদেশ সম্পর্কে কোন প্রশ্নের জবাব দিতে পারেন না। আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে এদের মন যেন পাউন্ড আর ডলারের মন না হয়ে যায়। অপরদিকে দূতাবাসে কর্মরত কর্মচারীদের বেতনের মাঝে যে বিরাট পার্থক্য রয়েছে তা কমিয়ে আনতে হবে। আমার আরো একটা বক্তব্য রয়েছে, তা হলো বিগত নয় মাসে যারা বিদেশে সত্যিকারভাবে কাজ করেছেন তারা যেন সত্যিকার স্বীকৃতি পায়। তা হলে ভালো দেখাবে।

তথ্যসূত্র:
১. সাপ্তাহিক বিচিত্রা ।। ১ম বর্ষ ৫ম সংখ্যা ।। ১৫ই জুন, ১৯৭২ ।। সা.বি.পৃষ্ঠা: ৬-৮ (সাপ্তাহিক বিচিত্র্রা’র এই সংখ্যার সম্পাদক ছিলেন ফজল শাহাবুদ্দীন)
২. সাপ্তাহিক বিচিত্রা’র পাতা থেকে নির্বাচিত সাক্ষাৎকার: সংকলন ও সম্পাদনা: এ.এম.আহাদ লিও, বইমেলা ২০১৮, দেশ পাবলিকেশন্স)

সাপ্তাহিক বিচিত্রা’র পাতা থেকে নির্বাচিত সাক্ষাৎকার


।। বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন ।।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাগতম ইরান

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩

ইরানকে ধন্যবাদ। ইসরায়েলকে দাত ভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য।

হ্যাঁ, ইরানকে হয়তো এর জন্য মাসুল দেওয়া লাগবে। তবে, কোন দেশ অন্য দেশের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপে করবে আর সেদেশ বসে থাকবে এটা কখনোই সুখকর... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৯




আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতী যারা নিজেদের স্বাধীনতার জন্য, নিজস্ব ভাষায় কথা বলার জন্য প্রাণ দিয়েছি। এখানে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান চাকমা মারমা তথা উপজাতীরা সুখে শান্তিতে বসবাস করে। উপমহাদেশের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্যা লাস্ট ডিফেন্ডারস অফ পলিগ্যামি

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০


পুরুষদের ক্ষেত্রে পলিগ্যামি স্বাভাবিক এবং পুরুষরা একাধিক যৌনসঙ্গী ডিজার্ভ করে, এই মতবাদের পক্ষে ইদানিং বেশ শোর উঠেছে। খুবই ভালো একটা প্রস্তাব। পুরুষের না কি ৫০ এও ভরা যৌবন থাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×