এ যেন সুতা তার কাছে টাণে তাতকে আর মাঠ ডাকে খেলোয়ারকে ।
হ্যা এমনই যেন মনে হল চীন যেন সুচির ভাই আর সুচি যেন চীনের
মায়ের পেতের বোন । যে ভাবে চীন সুচিকে সমর্থন করল তাতে এমনটাই
মনে হচ্ছে। শুধু তাই না তারা মিয়ানমারের এই হত্যাযজ্ঞকর্মকে সমর্থন
দিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন।চীন বলেছেন
রোহিঙ্গা মুসলিম সঙ্কট নিয়ে মিয়ানমার যে সেফগার্ড স্ট্যাবিলিটি বা স্থিতিশীলতা
রক্ষার চেষ্টা চালাচ্ছে মিয়ানমারের সরকার তাতে সম্পূর্ণ সমর্থন রয়েছে চীনের।
দ্য নিউজ ইন্ডিপেন্ডেন্ট।কোন এক জায়গায় দুটি গ্রুপের লড়াই বা ঝগড়া হলে,
সেখানে মানুষ হিসেবে তৃতিয় কোন পক্ষের উচিত সেই ঝগড়া বা লড়াই থামানো
উসকিয়ে দিয়ে ঝগড়া বাড়ানো কারোই কাম্য নয় । কিন্তু চীনে মনে হল সুচিকে
উসকিয়ে দিয়ে ঝগড়া বাড়িয়ে নেয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে ।মনে হল গাছের গোড়া
কেঁটে গাছের মাথায় পানি ঢালছে চিন।গতকাল লন্ডনের দ্য নিউজ ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকায়
জানানো হয়েছে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেং শুয়াং রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে চীন।
তিনি রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমার সরকার শান্তি এবং স্থিতিশীলতা সমুন্নত রাখতে যে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তাতে তাদের সমর্থন জানান।
এবং তারা আশা করছেন যত দ্রুত সম্ভব সেখানে শৃঙ্খলা ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ফিরে আসার। চীন বলেছেন জাতীয় উন্নয়নের জন্য মিয়ানমার তার স্থিতিশীলতার সুরক্ষা নিয়ে কাজ করছে। আর এজন্যই তাদের চেষ্টা। আর সে জন্যই মিয়ানমারের এই চেষ্টায়
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন থাকা উচিত ।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫০