বাংলাদেশ একটা আজবদেশ আর এদেশের মন্ত্রী প্রধান মন্ত্রী থেকে শুরু করে ছোট খাটো নেতা পযন্ত
যারা আছেন তারা আরো আজব।আজ জামায়েত বিএনপি সাথে জোট হিসেবে আছে তাই সে রাজাকার।
অন্যদিকে নাম করা শ্বৈরাচার হয়েও দিব্বি এরশাদ কাকু এখন বাংলাদেশের প্রধান বিরুধী দল হিসেবে
আছেন । বাহ!রে দেশ বাহ!রে দেশের মানুষ ।
অথচ লোকের মুখে শুনেছি বর্তমান বিরুধী দলে থাকা এই এরশাদ কাকুই নাকি বন্দি থাকা অবস্থায়
বলতেন শেখহাসিনা আর খালেদা জিয়া এই দুই নেত্রীর জন্য বড়ই গাছ আর তেতুল গাছ লাগিয়ে
রেখেছি ।এ গাছ বড় হবে আর ফল ধরবে তারপর সে ফল এই দুই নেত্রীকে খাওয়াবো।
এবার আসুন আরেকটা বিষয় নিয়ে একটু সামনের দিকে এগিয়ে যাই বঙ্গবন্ধু হত্যার সাথে
ক্ষমতার লোভে যদি জিয়া আঙ্কেল জড়িত থাকতে পারে তবে আমার মনে হয় শিউর জিয়া
হত্যার নৈপথ্যকাহিনীর সাথে ১০০% স্বৈরাচার এরশাদ কাকুও জড়িত আছে ।অথচ দিব্বি
সে রাজনীতি করছে বিরুধী দলের প্রধান হয়ে । আমার হিসেবে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী এবার
ক্ষমতায় বসে যুদ্ধ অপরাধি ও বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা সহ অনেক হত্যা মামলার বিচারই কার্যকর
করেছেন তখন স্বৈরাচার এরাশাদ কাকুরও সঠিক বিচার করুন
একবার ভেবে দেখুন কি জগণ্য কথা আপনাদের দুই নেত্রীর জন্য নাকি সে বড়ই গাছ আর
তেতুল গাছ রোপন করেছে ।
আবার ভাাববেন না আমি খোঁচা মারছি। বলছি বা মনে করিয়ে দিচ্ছি একারনেই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপননিও
নারী খালেদাজিয়াও নারী সুতারং আপনাদের পথ আপনাদেরই দেখে চচলতে হবে।
কে জানে সে গাছ এখন কত বড় হয়েছে ?
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫২