somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প: মন ভাঙ্গনের শব্দ

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


(প্রথম পর্ব)
অলংকরণ: (জসীম অসীম)
রচনা: ডিসেম্বর: 2003,
মাতৃভবন তৃতীয়তলা, কান্দিরপাড়,
কুমিল্লা।

লজ্জায়-ঘৃণায়-অপমানে মুখ কালো করে বসে থাকে পুষ্পরেণু দেব। সে তার মাকে বলে, টাকা দিয়ে সুখ কেনা যায় না মা। যে মানুষের কাছে সংসারের চেয়ে, সমাজের চেয়ে, ধর্মের চেয়ে, পিতামাতার ভালোবাসার চেয়ে নিজের স্বার্থটাই বড়ো, তার কাছে বিচার আশা করে কোনো লাভ নেই। আর তার শাস্তি আশা করেও লাভ নেই। সব দেখবেন ভগবান।
মেয়ের মুখে এসব কথা শুনেও কোনো কথা বলছেন না পুষ্পরেণুর মা রাধিকা দেব। শুধু তার চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে। এই চোখের জল গড়িয়ে পড়ার কারণ তার ছোট মেয়ে মহারাণী দেব একজন মুসলমান যুবকের সঙ্গে পালিয়ে চলে গেছে।
মায়ের চোখের জল দেখে ভিতরে ভিতরে জ্বলতে থাকে বড় বোন পুষ্পরেণু দেব। নিজেরই ছোট বোনের এমন করে পালিয়ে যাওয়ার এতো বেশিই অগ্নিমূল্য দিতে হবে, তা আগে থেকে কোনোভাবেই জানা ছিলো না তাঁর। তাই তাঁর মনে এখন বিবিধ প্রশ্নের উদয়। মনের এমন নানা প্রশ্নের কে দেবে এখন জবাব? হঠাৎ আসা এ ঘূর্ণিঝড়ের স্রোতে পড়ে সেও যেন এখন জীবন থেকে পালাতে পারলেই বাঁচে।
তাদের পরিবার থেকে মহারাণীর বিদায়ের কষ্ট সবাই অনুভব করে কিন্তু এখন তাদের করার কী ই বা আছে?
রাত তখনও অনেক। ঘরের পেছনের বেজিদের শব্দ। কিন্তু ওদিকে কারো কান যায় না। ডাক শুনে সহজে কেউ বুঝবে না একি বেজির ডাক, নাকি পাখির। এই কয়েকদিনে তিনটি হাঁসের বাচ্চা খেয়েছে বেজিগুলো। ঘরের পেছনের ঝোপঝাড়গুলো আর পরিস্কার না করলেই চলে না।
কিন্তু এই মুহূর্তে ওই বেজি তাড়ানোর কথা কারোরই মনে পড়ছে না। সবাই ভাবছে মহারাণী এই সংসারের করলোটা কী। পুষ্পরেণুর বিবেচনায় এটা ভালোবাসা নয়, অপরাধ। পাশবিক অপরাধ। মহারাণীর এ পাশবিক সিদ্ধান্তটি তাই সে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না। মা রাধিকার কোলে ঢলে পড়ে সে নীরবেই চোখের জল ফেলে। কিন্তু এভাবেও সে বেশিক্ষণ থাকতে পারে না। কিছুক্ষণ পরপরই কোল থেকে উঠে আবার বসে। মা রাধিকা এখনো ভাবেন, ছোট মেয়ে মহারাণীকে ফিরিয়ে এনে আবার তাদের পছন্দমত কোথাও কোনো হিন্দু ঘরে আবার বিয়ে দিয়ে দেবেন। কিংবা পাঠিয়ে দেবেন ভারতে।
কিন্তু পুষ্পরেণু তার মেয়ে হয়েও বুঝে এ কাজ এখন আর এতো সহজ নয়। এমনকি তার ছোটবোনের এ সামাজিক ও ধর্মীয় কলংকের কারণে তার স্বাভাবিক বিয়েও এখন আর সহজকর্ম নয়। তাই বুকের ভিতর পুষ্পরেণু দেব ভীষণতর কাঁপুনি অনুভব করে। শারীরিক ও মানসিকভাবে আরও বেশি বেশি অসুস্থতা বোধ করে।
পুষ্পরেণুদের এক দূর সম্পর্কীয় কাকা আছেন, ঢাকার অ্যাডিশনাল আইজি। কিন্তু এই অ্যাডিশনাল আইজিকে দিয়েও এ সমস্যার সমাধান কিছু হবে না। অথচ এ বিষয়ে যদি কিছু করা যায়, খুব দ্রতই করতে হবে। কারণ পুষ্পরেণু দেবের পিতা আবার এই এলাকার সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী মন্দিরেরই পুরোহিত। এ জন্যই আরও মুসলমান ছেলের সঙ্গে মহারাণী দেবের পালানোর ঘটনা এমন বিরূপ অবস্থার জন্ম দিয়েছে।
যে মুসলমান ছেলেটির সঙ্গে মহারাণী দেব পালিয়েছে, তার বাড়ি মহারাণীর পিতৃভূমি কুমিল্লা থেকে অনেক অনেক দূরে। রাজশাহী জেলার চারঘাট উপজেলা সদরে। পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার শান্তনু দেব পুষ্পরেণুর মামাতো ভাই। সেই শান্তনুর বন্ধু ছিল শহিদুল ইসলাম। পুষ্পরেণুদের বাড়িতে বেড়াতে এসেই প্রথম পরিচয়।
সেই শহিদুলের পুষ্পরেণুদের দুই বোনকে দেখেই মাথা ঘুরে যায়। কিন্তু অনুকূলে আনতে পারে ওই ছোটজনকেই। তারপর তো চলে যায় মাসের পরে বছর। আর কে কাকে পায়?
শহীদুলের জীবনে রয়েছে বনফুলের স্বভাব। তাই সে মহারাণীকে পদ্মার প্রধান শাখানদী বড়ালের গল্প বলতে থাকে। আরও বলতে থাকে: ছবি আঁকাই আমার নেশা এবং পেশা।
নেশা আরও আছে। ছবি অাঁকবো বলেই কয়েকবছর আগে বড়াল নদীর উৎসমুখ থেকে সিরাজগঞ্জ জেলার বাঘাবাড়ি পর্যন্ত ২০০ কি.মি. পথে আমি দিনের পর দিন পায়ে হেঁটেছিলাম। বনফুল শহীদুলের এমন সব কথা শুনে মাথা ঘুরে যায় মহারানীর ।

এই যুবক বয়সেই শহীদুলের ছবি আঁকার জন্য এতো বড়ো ত্যাগ...? বাংলাদেশের নদীর জন্য এতোই পাগল এ শিল্পী? নিশ্চয়ই এ শিল্পী একদিন অনেক বড় হবে।
কুমিল্লার ময়নামতি পাহাড় এলাকায় এই মহারাণীদের বাড়ি। তাই মহারাণী শহিদুলকে নিয়ে পাহাড় দেখতে চলে যায় একদিন। সেদিন চোখের জলে মুখমন্ডল ভাসায় শহিদুল। কেটে ফেলা পাহাড় দেখে বলে, পাহাড় এভাবে বিক্রি হয়ে যায়? কারা কাটছে এসব পাহাড়? আমি আজই তোমাদের ইউএনও-র কাছে যাবো। এভাবে পাহাড় কেটে ফেললে একদিন তো মানব বসতিও বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

পুষ্পরেণুদের পরিবারে ঠিক এমন একটি ঘটনা ঘটবে, তা তারা আগে থেকে একটুও ভাবতে পারেননি। মনে হয় এখন তাদের পরিবারটি যেন অন্য একটি পরিবার হয়ে গেছে।
এমন ঘটনাবহুল জীবনের কথা পুষ্পরেণু আগে অন্য অনেক মানুষের মুখে শুনেছে। এখন তাদের নিজের পরিবারেই এমন অনেক ঘটনার জন্ম হয়েছে। এক শহীদুলের কারণে পুষ্পরেণুর মা রাধিকা দেবের কাছে এখন মনে হয় মুসলমানের চেয়ে ভূত-প্রেত, দত্যি-দানবও ভালো। যে ছেলেকে নিজের ছেলের মতো করে এ কয়েক বছর ধরে এতো খাবার খাওয়ানো হলো, সে এমন বেঈমানী করবে, কক্ষনোই ভাবেননি রাধিকা দেব। শুধুমাত্র এক শহীদুলের প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েই বলে ফেললেন, মুসলমানের জাত আসলে এক বুক কাঁপানো এক রাক্ষসের জাত।
চোখ বন্ধ করলেই রাধিকা শহিদুলের আগের ছবিটা কল্পনা করে। গত কয়েকটা বছর ধরে কী নিখুঁত ছেলের অভিনয়ই না করলো এই ছেলেটা। তাঁর মনের বীভৎস ইচ্ছের কথা, হিংস্র সিদ্ধান্তের বিষয়ে একটুও বুঝতে দেয়নি। বিশ্বাসঘাতক শহিদুল তাঁর নিপুণ হাতেই রাধিকার সংসারে আজ আগুন লাগিয়ে দিয়েছে।
এদিকে মহারাণীও শহিদুলের সঙ্গে পালানোর পর থেকেই তাঁর নিজের পরিবার থেকে স্বাভাবিকভাবেই একেবারেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ওদিকে তার আপন সংসারেও আবার নতুন করে শুরু হয় এখন অনেক লাঞ্ছনাগঞ্জনা। এ যেন জগৎসংসারের প্রতিটি সংসারেরই স্বাভাবিক এক ঘটনা। অথচ অসহনীয়। তাই মহারানীরও মায়াভরা স্বপ্ন যেন শেষ। শৈশবের মতো পিটপিট করে আকাশের দিকে চায়। পাখির ঝাঁককে উড়ে যেতে দেখলে তার বুকের ভিতরটা যেন ছিঁড়ে যায়। মনে পড়ে নিজ বাড়ির নানা ফলের মৌ মৌ ঘ্রাণের কথা। ওসব গাছ মহারাণীর বাবার শৈশবে লাগানো। মহারাণী তা জানে। যখন তার মন খুব খারাপ হতো, তখন সে ওসব গাছের নিচে বসে থাকতো। বসে বসে নানা কথা ভাবতো।
মহারাণীদের সারাটা বাড়ি গাছে গাছে আলিঙ্গন করে ছিলো। এমন বাড়িটি কেনো চিরতরে ফেলে এলো মহারানী? কিসের টানে? এখন যেন ঠিক তার সঠিক কোনো কারণ খুঁজে পায় না। নিজের উপরই মনে মনে ভীষণ রাগ হয় তার। অবশ্য এ জন্য সে শহিদুলকে কোনো দোষও দেয় না।
শহিদুল মহারাণীকে কতোটা ভালোবাসে? মহারাণী বই পড়তে ভালোবাসে। বাড়ি থেকে পালানোর পর থেকেই তার বি.এ ক্লাসের লেখাপড়া এখন বন্ধ হয়ে আছে। শহিদুল মহারাণীর জন্য ঢাকা থেকে খুশবন্ত সিং ও অন্যান্য লেখকের কিছু অনুবাদ গ্রন্থ কিনে নিয়ে আসে। কিন্তু বিষয় হলো ওই বইগুলোর সঙ্গে আরেকটি ধর্মীয় গ্রন্থও নিয়ে আসে শহীদুল। সেটা নিয়ামুল কোরআন শরীফ। মনের আনন্দে, ভালোবাসার আনন্দে এই কোরআন শরীফ পড়তে শুরু করে মহারাণী।
কিন্তু যেদিন শহিদুলের সঙ্গে একটি বিষয় নিয়ে তীব্রতর ঝগড়া হয়ে গেলো মহারাণীর, ঠিক সেদিনই বেফাঁস কথাটা বলে ফেললো মহারাণী।
‘‘তোমরা মুসলমানরা খুবই ক্ষুধার্ত। সুন্দরী হিন্দু মেয়ে দেখলেই তোমাদের সারা পৃথিবীর ক্ষুধা জেগে ওঠে।’’
নিজেরই স্ত্রী মহারাণীর মুখে এ কথা শোনার পর শহিদুল তার সঙ্গে আর টানা তিনদিন কোনো কথা বলেনি। কিন্তু এমন কথা শুনে শহীদুলের মনই ভেঙ্গে যায়। এতো ভালোবাসার পরও মহারাণী ঠিক এভাবে কথা বলতে পারলো?
তারও কয়েকদিন পর মহারাণী তার অপরাধ স্বীকার করে। কিন্তু শহীদুলের আগের আবেগ আর সে খুঁজেই পায় না। চট্টগ্রামে এবং মংলার দশ নম্বর বিপদ সংকেতের কথা সে শুনেছে, কিন্তু সংসার জীবনে এই প্রথম সে দশ নম্বর বিপদসংকেত দেখলো। আইনের মারপ্যাঁচও সে ভালো বুঝে না। কী থেকে আবার কী হয়ে যায়। তাই একপক্ষের অবস্থানই স্থির করে। স্বামীর কাছেই আত্মসমর্পণ করে। কিন্তু শহীদুল ভুলতেই পারে না মহারাণীর বলে ফেলা সেই কথা। তাই আদা-রসুন-পেঁয়াজ বাটার সময় মহারাণীর চোখের পানিতে বাটা মশলাও একাকার হয়ে যায়।
ঠিক ওইদিনই তাঁর শ্বাশুড়ির কাছে আবার তার বড়ো একটি দোষ ধরা পড়ে। প্রায়ই তাঁর তরকারিতে লবণ অথবা ঝাল বেশি দেওয়া। কখনো শ্বাশুড়ির ধমক খেলে মা রাধিকার কথাও খুব মনে পড়ে যায়। রাগে তখন ইচ্ছে করে দুই তিনটি গ্লাস ভাঙচুর করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেকে সে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
বিয়ের আগে মহারাণী শহিদুলের যতো কথাই শুনেছে, ততোই সে তার কথা দ্বারা কেবলই মুগ্ধ হয়েছে। মহারাণীর একমাত্র বড় দাদা ইটালীতে থাকেন। বৃদ্ধ বাবা ছিলেন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। পরে মন্দিরের পুরোহিত হয়েছেন। তিনিও শহিদুলের কথা শুনে তার খুব ভক্ত হয়ে গিয়েছিলেন।
মহারাণী একবার তখন শহিদুলকে প্রশ্ন করেছিলো, যদি তোমাকে এ দেশের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়, তাহলে প্রথম কাজটি কী করবে? তখন কোনো গতানুগতিক উত্তর দেয়নি শহিদুল। তাৎক্ষণিক ভাবেই বলেছিলো শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের অঙ্কিত ছবিগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন টাকার নোটে মুদ্রণের ব্যবস্থা করবো।
মহারানী আবার প্রশ্ন করেছিলো, তোমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী!
শহীদুল বলেছিলো, যদি শুদ্ধ ছবি এঁকে পেট না চলে তবে একটি চায়ের টং দোকান করবো। তবু অন্য কোনো ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানের কাছে নিজেকে বিক্রি করবো না।
সেই থেকেই মহারাণী শহিদুলের জন্য পাগল। কী সাংঘাতিক স্বাধীনচেতা যুবকরে বাবা। দেশের সম্পদ তো ওরাই। ওরাই একদিন দেশের মুখ উজ্জ্বল করে দেবে। তখনই মহারাণীর মনে হয়, কেনো শহিদুল আমাকে নিয়ে যায় না। আমিও তো এমন স্বাধীনতাপাগলই এক মেয়ে। তাছাড়া প্রচলিত নিয়মে তো আর আমাদের বিয়েও হবে না। তাহলে আর অপেক্ষা করেও কী লাভ!
চোখ দুটো তখন শহিদুলের জন্য কতো বেপরোয়া হয়ে থাকতো! অথচ শহিদুল কবে কখন কিভাবে তাকে নিয়ে যাবে, এ বিষয়ে কিছুই আগে বলেনি। তখন তাঁর প্রায়ই মনে হতো শহিদুল কি সত্যি সত্যিই কোনোদিন তাকে আসলেই বিয়ে করবে?
এসব কথা ভাবতে ভাবতে রাতের বেলা অনুরাগ বাড়ানো নিঃশব্দ কান্না কেঁদে প্রায়ই নিজের বালিশ ভেজাতো মহারাণী। নিরীহ চেহারার মহারাণী এখন উল্টো তার মাকেই খুঁজে বেড়ায়, মধ্যরাতে নারকেল বাগানের ফাঁকে ফাঁকে পূর্ণচাঁদের আলোয়। এখন যেন এই চাঁদই তার পরম আপন জননী।
শহিদুলের পিতা মুন্সী রফিকউদ্দিন বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অর্থরিটি (বিআরটিএ) এর একজন দক্ষ ও সৎ কর্মকর্তা। ঢাকার তেজগাঁওয়ের পুরাতন বিমানবন্দর সড়কে তার অফিস। শহিদুল বড়ো হয়েছে ওই ঢাকা শহরেই। কিন্তু এখন বড়বেশিই ছন্নছাড়া সেই শহীদুলের জীবন।
তাঁর বাবা তাঁকে সরকারি একটি চাকুরিতে ঢোকানোর অনেক চেষ্টাই করেছেন। কিন্তু ছেলেকে কখনোই রাজি করাতে পারেননি।
শহীদুলের বাবা একবার তাঁকে বাংলাদেশ সরকারের মোটরযান অধ্যাদেশ 1983 পড়তে দিলে কোনো এক শীতের রাতে সে ওই বইটি পুড়িয়েই কোথায় যেন আগুন পোহানোর কাজে লাগিয়েছিলো। সেই থেকে শহীদুলের পিতা আর তাকে সরকারি-বেসরকারি কোনো চাকুরির কথাই বলেননি।

সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১:৪৫
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×