somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হজ্বের সেই দিনগুলো - ২য় পর্ব

০৩ রা মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


হজ্বে যেই প্রচুর অর্থের ব্যয় হয় তা কি দান করা উত্তম নয় ?

প্রতিবছর দেশ থেকে প্রচুর সংখ্যক হাজী হজ্ব পালনের জন্য যে প্রচুর অর্থের ব্যয় করেন তার পরিবর্তে সেই অর্থ দেশের গরীব দুঃখীদের মাঝে বিতরন করলে সেটা কি আরো উত্তম নয় কি ? প্রতিবছর হজ্বের মওসুমে এই সকল প্রশ্ন ফিরে ফিরে আমাদের মনে আসে । আবার কোন কোন ব্যক্তি এই বিষয়ে হৃদয় নিংড়ানো ভাষায় অত্যন্ত মর্মস্পর্শী গল্প ফেঁদে বসেন ।

এই ধরনের গল্প পড়ে আমরা অনেকে মনে মনে ধরে নেই আসলে হজ্বে যাবার দরকার কি ? এই অর্থ গরীব দুঃখীদের মাঝে দান করা কি আরও ন্যায় সংগত নয় ?
ইসলামে প্রতিটি ক্ষেত্রে এই দান কে সব সময় অগ্রাধিকার এবং উৎসাহিত করা হয়েছে । ।ইসলাম কখোনো ভুলে যেতে বলেননি পাশে অনাহারে থাকা উপবাসী প্রতিবেশীর কথা ।আর সেজন্য দারিদ্রতা নামক অভিশাপ থেকে সমাজকে মুক্ত রাখার জন্য ইসলাম যাকাত কে করেছে ফরয প্রতিটি সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য।আর দানের জন্য জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উন্মুক্ত রেখেছে দরিদ্র মুসলিম ভাইকে সাহায্য করার জন্য ।আমরা যদি প্রতিটি সামর্থ্যবান মুসলমান আজ সঠিকভাবে যাকাত প্রদান করতাম তা হলে হজ্বের টাকা দান করার প্রশ্ন উঠতোনা । আমাদের সবার একটি কথা মনে রাখা উচিত হাত কখোনো পায়ের পরিপূরক হতে পারেনা হয়তো ঠেকার কাজ করানো যেতে পারে ।তবে সেটা কখোনো স্থায়ী সমাধান হতে পারেনা । তাই যে সমাজে যাকাত কে ফাঁকি দেয়া হয় সেখানে এক মাঝারী আয়ের ব্যক্তির হজ্বের উদ্দেশ্যে সারা জীবনের জমানো টাকায় কখোনো দারিদ্রতা দূর হয়না ।

কিন্ত একটি কথা আমরা সকলে ভুলে যাই যে ইসলাম কোথাও কখোনো ভারসাম্য নষ্ট করেনি। একজন সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য হজ্ব ফরয হওয়ার পূর্বে সাধারনত তার জন্য যাকাত ফরয হয় । আর তার হজ্বে যাবার পূর্বে তার জন্য ইতিমধ্যে ইসলাম তাকে দায়িত্ব প্রদান করে সমাজের দুঃখীদের প্রতি তার সামাজিক দায়িত্ব পালনের এবং এভাবে সে একজন মুসলমান হিসেবে এগিয়ে যায় ইসলামের পথে ,পরিপূর্নতার দিকে ।এখানে প্রথমেই উল্লেখ্য করা হয়েছে ইসলাম একটি ঘর যে ঘরটি ৫টি খুঁটির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে আছে ।আর সে ঘরের একজন স্বার্থক বাসিন্দা হিসেবে সে ঘরে বাস করতে হলে তাকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে এর প্রতিটি খুঁটির দিকে । কারন এই খুঁটির সাথে ঘরটির অস্তিত্ব এবং সেইসাথে তার অস্তিত্বও জড়িত। তাই একটি খুঁটি দিয়ে আরেকটি খুঁটিকে প্রতিস্থাপন নয় বরং প্রতিটি খুঁটিকে প্রয়োজনীতার আলোকে গুরত্ব সহকারে বিচার বিবেচনা করতে হবে ।
এ প্রসংগে সূরা আল ইমরানের আয়াত ৯৭ আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন যে



মাকামে ইব্রাহীমের

“এতে রয়েছে মাকামে ইব্রাহীমের মত প্রকৃষ্ট নিদর্শন। আর যে, লোক এর ভেতরে প্রবেশ করেছে, সে নিরাপত্তা লাভ করেছে। আর এ ঘরের হজ্ব করা হলো মানুষের উপর আল্লাহর প্রাপ্য; যে লোকের সামর্থ্য রয়েছে এ পর্যন্ত পৌছার। আর যে লোক তা মানে না। আল্লাহ সারা বিশ্বের কোন কিছুরই পরোয়া করেন না।”



আমার দেখা অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারি আমাদের দেশে প্রতিবছর যে বিপুল সংখ্যক হাজী হজ্ব করতে যায় তার অধিকাংশই মধ্যবিত্ত বা গ্রামের প্রবাসী ব্যক্তির গরীব পিতা যে কিনা তার ছেলের অনেক দিনের কষ্টের জমানো টাকায় হজ্ব করছে ।আর সে অনুপাতে বিত্তশালীদের সংখ্যা অনেক কম ।তাই গরীব দুঃখীদের সাহায্য করার জন্য এই সকল লোকের অর্থ কে উপজীব্য করে নয় । বরং সেই বিত্তশালীদেরকে তাদের উপার্জিত সাদা আর কালো টাকার উপর সঠিক যাকাত প্রদানের জন্য এবং সমাজের গরীবকে দানের জন্য উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে মর্মস্পর্শী ভাষায় কাহিনী লিখে তাদের কে ইসলামের সঠিক পথে পরিচালিত করাই উত্তম বলে মনে করি ।দেহের পা এবং হাত যদি স্বস্থানে থেকে নিজ নিজ কাজ সঠিক ভাবে করে তাহলে কোন বিকল্পর প্রশ্নই আসেনা ।তাই হজ্বের টাকা দানের বিকল্প হিসেবে নয় বরং হজ্ব পালনের জন্যই বিবেচ্য বলে মনে করি।

পবিত্র কোরআনে হজ্বের গুরুত্ব :



সূরা আল বাক্বারাহ, আয়াত সংখ্যাঃ ১২৫

যখন আমি কা’বা গৃহকে মানুষের জন্যে সম্মিলন স্থল ও শান্তির আলয় করলাম, আর তোমরা ইব্রাহীমের দাঁড়ানোর জায়গাকে নামাযের জায়গা বানাও এবং আমি ইব্রাহীম ও ইসমাঈলকে আদেশ করলাম, তোমরা আমার গৃহকে তওয়াফকারী, অবস্থানকারী ও রুকু-সেজদাকারীদের জন্য পবিত্র রাখ।



সূরা আল বাক্বারাহ, আয়াত সংখ্যাঃ ১৮৫

নিঃসন্দেহে সাফা ও মারওয়া আল্লাহ তা’আলার নিদর্শন গুলোর অন্যতম। সুতরাং যারা কা’বা ঘরে হজ্ব বা ওমরাহ পালন করে, তাদের পক্ষে এ দুটিতে প্রদক্ষিণ করাতে কোন দোষ নেই। বরং কেউ যদি স্বেচ্ছায় কিছু নেকীর কাজ করে, তবে আল্লাহ তা’আলার অবশ্যই তা অবগত হবেন এবং তার সে আমলের সঠিক মুল্য দেবেন।

সূরা আল বাক্বারাহ, আয়াত সংখ্যাঃ ১৯৬

আর তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে হজ্জ্ব ওমরাহ পরিপূর্ণ ভাবে পালন কর। যদি তোমরা বাধা প্রাপ্ত হও, তাহলে কোরবানীর জন্য যাকিছু সহজলভ্য, তাই তোমাদের উপর ধার্য। আর তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত মাথা মুন্ডন করবে না, যতক্ষণ না কোরবাণী যথাস্থানে পৌছে যাবে। যারা তোমাদের মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়বে কিংবা মাথায় যদি কোন কষ্ট থাকে, তাহলে তার পরিবর্তে রোজা করবে কিংবা খয়রাত দেবে অথবা কুরবানী করবে। আর তোমাদের মধ্যে যারা হজ্জ্ব ওমরাহ একত্রে একই সাথে পালন করতে চাও, তবে যাকিছু সহজলভ্য, তা দিয়ে কুরবানী করাই তার উপর কর্তব্য। বস্তুতঃ যারা কোরবানীর পশু পাবে না, তারা হজ্জ্বের দিনগুলোর মধ্যে রোজা রাখবে তিনটি আর সাতটি রোযা রাখবে ফিরে যাবার পর। এভাবে দশটি রোযা পূর্ণ হয়ে যাবে। এ নির্দেশটি তাদের জন্য, যাদের পরিবার পরিজন মসজিদুল হারামের আশে-পাশে বসবাস করে না। আর আল্লাহকে ভয় করতে থাক। সন্দেহাতীতভাবে জেনো যে, আল্লাহর আযাব বড়ই কঠিন।

আয়াত সংখ্যাঃ ১৯৭

হজ্জ্বে কয়েকটি মাস আছে সুবিদিত। এসব মাসে যে লোক হজ্জ্বের পরিপূর্ণ নিয়ত করবে, তার পক্ষে স্ত্রীও সাথে নিরাভরণ হওয়া জায়েজ নয়। না অশোভন কোন কাজ করা, না ঝাগড়া-বিবাদ করা হজ্জ্বের সেই সময় জায়েজ নয়। আর তোমরা যাকিছু সৎকাজ কর, আল্লাহ তো জানেন। আর তোমরা পাথেয় সাথে নিয়ে নাও। নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম পাথেয় হচ্ছে আল্লাহর ভয়। আর আমাকে ভয় করতে থাক, হে বুদ্ধিমানগন! তোমাদের উপর তোমাদের পালনকর্তার অনুগ্রহ অন্বেষণ করায় কোন পাপ নেই।

আয়াত সংখ্যাঃ ১৯৮
তোমাদের উপর তোমাদের পালনকর্তার অনুগ্রহ অন্বেষন করায় কোন পাপ নেই। অতঃপর যখন তওয়াফের জন্য ফিরে আসবে আরাফাত থেকে, তখন মাশ‘ আরে-হারামের নিকটে আল্লাহকে স্মরণ কর। আর তাঁকে স্মরণ কর তেমনি করে, যেমন তোমাদিগকে হেদায়েত করা হয়েছে। আর নিশ্চয়ই ইতিপূর্বে তোমরা ছিলে অজ্ঞ।

আয়াত সংখ্যাঃ ১৯৯

অতঃপর তওয়াফের জন্যে দ্রুতগতিতে সেখান থেকে ফিরে আস, যেখান থেকে সবাই ফিরে। আর আল্লাহর কাছেই মাগফেরাত কামনা কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাকারী, করুনাময়।

আয়াত সংখ্যাঃ ২০০

আর অতঃপর যখন হজ্জ্বের যাবতীয় অনুষ্ঠানক্রিয়াদি সমাপ্ত করে সারবে, তখন স্মরণ করবে আল্লাহকে, যেমন করে তোমরা স্মরণ করতে নিজেদের বাপ-দাদাদেরকে; বরং তার চেয়েও বেশী স্মরণ করবে। তারপর অনেকে তো বলে যে পরওয়াদেগার! আমাদিগকে দুনিয়াতে দান কর। অথচ তার জন্যে পরকালে কোন অংশ নেই।

সূরা আল ইমরান, আয়াত সংখ্যাঃ ৯৬

নিঃসন্দেহে সর্বপ্রথম ঘর যা মানুষের জন্যে নির্ধারিত হয়েছে, সেটাই হচ্ছে এ ঘর, যা মক্কায় অবস্থিত এবং সারা জাহানের মানুষের জন্য হেদায়েত ও বরকতময়।

সূরা হাজ্ব আয়াত সংখ্যা ২৬ থেকে ২৯ পর্যন্ত

যখন আমি ইব্রাহীমকে বায়তুল্লাহর স্থান ঠিক করে দিয়েছিলাম যে, আমার সাথে কাউকে শরীক করো না এবং আমার গৃহকে পবিত্র রাখ তাওয়াফকারীদের জন্যে, নামাযে দন্ডায়মানদের জন্যে এবং রকু সেজদাকারীদের জন্যে।




এবং মানুষের মধ্যে হজ্বের জন্যে ঘোষণা প্রচার কর। তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত থেকে।

যাতে তারা তাদের কল্যাণের স্থান পর্যন্ত পৌছে এবং নির্দিষ্ট দিনগুলোতে আল্লাহর নাম স্মরণ করে তাঁর দেয়া চতুস্পদ জন্তু যবেহ করার সময়। অতঃপর তোমরা তা থেকে আহার কর এবং দুঃস্থ-অভাবগ্রস্থকে আহার করাও।

এরপর তারা যেন দৈহিক ময়লা দূর করে দেয়, তাদের মানত পূর্ণ করে এবং এই সুসংরক্ষিত গৃহের তাওয়াফ করে।

আল ফাতহ, আয়াত সংখ্যাঃ ২৭

আল্লাহ তাঁর রসূলকে সত্য স্বপ্ন দেখিয়েছেন। আল্লাহ চাহেন তো তোমরা অবশ্যই মসজিদে হারামে প্রবেশ করবে নিরাপদে মস্তকমুন্ডিত অবস্থায় এবং কেশ কর্তিত অবস্থায়। তোমরা কাউকে ভয় করবে না। অতঃপর তিনি জানেন যা তোমরা জান না। এছাড়াও তিনি দিয়েছেন তোমাদেরকে একটি আসন্ন বিজয়।

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত উপরোক্ত আয়াতগুলো পর্যালোচনা করে হজ্বের উপর আল্লাহতায়ালার আরোপিত গুরুত্বতা সম্পর্কে একটি ধারনা পাওয়া যায়।

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১২
১০টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিশ্বাসীকে লজিকের কথা বলার দরকার কি?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৭




হনুমান দেবতা এবং বোরাকে কি লজিক আছে? ধর্ম প্রচারক বলেছেন, বিশ্বাসী বিশ্বাস করেছেন ঘটনা এ পর্যন্ত। তাহলে সবাই অবিশ্বাসী হচ্ছে না কেন? কারণ অবিশ্বাসী বিশ্বাস করার মত কিছু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের শাহেদ জামাল- ৭১

লিখেছেন রাজীব নুর, ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪



শাহেদ জামাল আমার বন্ধু।
খুব ভালো বন্ধু। কাছের বন্ধু। আমরা একসাথেই স্কুল আর কলেজে লেখাপড়া করেছি। ঢাকা শহরে শাহেদের মতো সহজ সরল ভালো ছেলে আর একটা খুজে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভাবছিলাম ২ লক্ষ ব্লগ হিট উপলক্ষে ব্লগে একটু ফান করব আড্ডা দিব, কিন্তু এক কুৎসিত অপব্লগার সেটা হতে দিলোনা।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৫



এটি ব্লগে আমার ২৬০ তম পোস্ট। এবং আজকে আমার ব্লগের মোট হিট ২০০০০০ পূর্ণ হয়েছে। আমি আনন্দিত।এই ছোট ছোট বিষয় গুলো সেলিব্রেট করা হয়তো ছেলে মানুষী। কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শয়তান বন্দি থাকলে শয়তানি করে কে?

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২০



রমজানে নাকি শয়তানকে বেধে রাখা হয়,তাহলে শয়তানি করে কে?

বহুদিন পর পর ব্লগে আসি এটা এখন অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। বেশ কিছু বয়স্ক, মুরুব্বি, সম বয়সি,অল্প বয়সি একটিভ কিছু ব্লগার... ...বাকিটুকু পড়ুন

বয়কট বাঙালি

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৪



কদিন পরপরই আমাদের দেশে বয়কটের ঢল নামে । অবশ্য তাতে খুব একটা কাজ হয় না । বাঙালির জোশ বেশি দিন থাকে না । কোন কিছু নিয়েই বাঙালি কখনই একমত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×