somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চলো মুন :: আমাদের থাকার জায়গাটা দেখে নেই!

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মুন তুমি আমার মহারাণী। তুমি আমার দেবী। তুমি আমার প্রেম-শ্রদ্ধা-সম্পদ। তুমি এখন থেকে সাধারনের মতো জীবন কাঁটাবে না। তাহলে তোমার প্রজারা কষ্ট পাবে। মহারাণীর মাথায় মুকুট থাকবে। হাতে মশাল থাকবে। সেই বিশাল প্রেমের বর মশাল দেখে র্স্টাচু অব লিবার্টিও লজ্জ্বায় ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়বে। তুমি হবে মুন অব ওয়ার্ল্ড। পৃথিবীর সবথেকে বড় মুর্তিটি হবে তোমার। এই পৃথিবীতে এসে যদি তোমাকে মহারাণী করে না রাখতে পারি, তাহলে এখানে এসেছি কেনো? তাহলে কেনো হার না মানা মিলনভরা প্রেম কেনো করলাম?

প্রসাদ সম বাড়ীতে তুমি বাস করবে। তার ভিতর এমন একটি রুম/কক্ষ থাকবে। যার উপরে, মেঝে ও চারদিকের চার দেয়াল হবে পুরোপুরি আয়নার। দরজায়ও আয়না থাকবে। সব কিছু স্পষ্ট ঝকঝক করে উঠবে। খাট-আসবাবপত্রও থাকবে আয়নার তৈরি। যখন আমরা দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে কথা বলবো। তখন আমাদের সবখানে শুধু প্রতিবিম্ব দেখা যাবে। যেনো এক আসিফ+মুন হাজার হাজার হয়ে গেছে। সেখানে তোমার আয়নার সিংহাসন থাকবে। তুমি সিংহাসনে বসবে আর আমি মেঝেতে তোমার সামনে হাঁটু গেরে নমস্কার করবো। তোমার জন্য সুন্দর সুন্দর খাবার এনে জীবন্ত দেবীর পূজো প্রসাদ দেবো। তোমাকে প্রতিদিন সকালে আর প্রতিদিন সন্ধ্যায় দেবী জ্ঞানে পুজো করবো। তোমার সামনে ফুলের ঢালি সাজিয়ে রাখবো। ঐ ভবনে বসে তোমার কোলের উপর মাথা রেখে তোমার গল্প শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়বে। তুমি বলবে, “ গল্পের শেষ টুকু শুনে নাও”। আমি চমকে উঠে ঘুম থেকে জেগে তোমার গল্পের বাকি অংশ শুনবো। দেবীর আদেশ কি আর পূজারী অমান্য করতে পারে বলো মুন?

মুন! তোমার আমার সংসার জীবনের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অংশ মিডিয়ায় লাইভ টেলিকাস্ট করা হবে। সব মানুষ আমাদের মতো প্রেমের পূজারী হয়ে যাবে। কতো মানুষ যে আমাদের দেখতে আসবে তা তুমি অনুমান করে নাও। তুমি আমি পাশাপাশি থেকে সবার সাথে ভাব বিনিময় করবো। পুরো পৃথিবী আমাদের সংসার দেখে বিনোদন পাবে ও অভাব দুর হয়ে যাবে।

মুন! মহলে এমন একটি ছাদ থাকবে যেখানে দুজন চাঁদ তারা গ্রহরাজী দেখতে যাবো। আবার ওরা আমায় যেমন করে দেখে – তোমাকেও ওভাবেই দেখে নেবে। সমস্ত তারকারাজি-গ্রহ-নক্ষত্র-নিহারিকা-ধুমকেতু-চন্দ্র-সুরুজ তোমার সিকিউরিটি গার্ড হয়ে গেছে। ছাদে হ্যালিপ্যাড থাকবে। টেনিস কোর্ট থাকবে। দুজন ব্যাডবিন্টন, টেবিল টেনিস, টেনিস, কেরাম কুতকুত আরো কত কি যে খেলবো। এমনকি ফুটবলে প্লান্টি কিক খেলতে পারি। তুমি গোলকিপার হয়ে আমাকে ৫টা শর্ট করতে দেবে আবার আমি গোল কিপার হয়ে তোমার ৫টি কিককে ঠেকাবার চেষ্টা করবো। যে বেশি গোল দিবে সেই আগে চুমু দিবে। দুজনে কৃকেট খেলবো, তুমি ব্যাটিং করবে আর আমি বলিং করবো। আস্তে আস্তে সোজা ভাবে বল করবো যাতে তুমি চার ছয় মেরে আনন্দ পাও। আমাদের ভবনে একটি সুইমিং পুল থাকবে। সেই সুইমিং পুলে দুজন জলকেলি খেলবো। আর কেউ থাকবে না সেখানে। কোনো মাদক তোমাকে আর আমাকে স্পর্শ করতে পারবে না। আমাদের আনন্দ হবে ন্যাচারাল। যার একজন মুন পাশে থাকে- তার অন্যকিছু মনে না রাখলেও চলে।

তুমি নিজের হাতে গিটার নিয়ে আমাকে গান শোনাবে। এ কথা তুমি আমাকে দিয়েছিলে। তোমার সব কথা ও সব ইচ্ছে আমি পূর্ণ করবো মুন, বিনিময়ে কিছু চাই না। ভালোবাসা এক জিনিস আর বিনিময় ভিন্ন জিনিস। তোমার আমার সম্পর্ক পবিত্র প্রেমের সম্পর্ক। এখানে কোনো বিনিময়ের জায়গা নাই। অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধা, মঙ্গল চিন্তা ও ভাব বিনিময় করা যাবে। কিন্তু এতটুক প্রেমের কাছে সাগরপারের একটি বালির সম পরিমানও না। আর প্রেম সয়ং সমুদ্র।

মুন! তুমি বাইক চালাবে আমি তোমার পিছনে বসে থাকবো। তুমি আমাকে তোমার পছন্দের জায়গাগুলোয় বেড়াতে নিয়ে যাবে। তোমার যা ভালোলাগে আমারও তা ভালোলাগে। মনে পড়েছে তোমার? তুমি কার ড্রাইভ করবে আর আমি তোমার পাশে বসে থাকবো? তুমি আমাকে তোমার মনের মতো করে তৈরি করে নিবে। আমি তোমাতে হারাতে চাই। আমি তোমাতে বাস করি। তাইতো আমি টাকার পিছনে ছুটি না। তারপরও আমি যা বলছি সব সত্য কথা।

জান! প্রতিদিন ঘুম থেকে জেগে চোখ মেলবো না। তোমাকে জান বলে ডাক দিবো, তুমি আমার কাছে ছুটে আসবে। আর আমি চোখ খুলে তোমার চেহারা দেখে দিন শুরুকরবো। আবার রাতেও তোমাকে দেখবে। যেমন করে দেখেছিলাম ঐ স্বর্ণালী আলো আধারির রাতে। মনে পড়েছে তোমার?
রাতেও তোমার মুখ দেখে ঘুমুবো। জীবনের একটি দিনের জন্যও আমরা আলাদা থাকবো না। একসাথে থাকবো।

মুন! আমাদের ঘরের সোফাসেট গুলো হবে টুইন। দুজন একসাথে বসা যায় এমন। যেখানেই বসব দুজন একসাথে বসবো। একসাথে গল্প করবো। প্রতিদিন গান শুনবো-গান শুনাবো। কোথাও যেতে হলে দু’জন একসাথে যাবো।

মুন! তুমি তোমার রুচিমতো পোষাক আমাকে কিনে দেবে। আমি খুব বেশি অগুছালো অবস্থায় চলি। গেটআপ ভালো না। আচ্ছা তুমিই বলো তুমি ছাড়া আর আমি কারজন্য গেটাপ ভালো করবো। তুমি আমাকে না সাজিয়ে দিলে আর কে দেবে?

তোমার আমার সংসারে হোম থিয়েটার থাকবে। যেখানে বসে আমি আমার অনুসারী ও ভক্তদের নির্মিত মিডিয়ার অনুষ্ঠান গুলো উপভোগ করতে পারবো। দুজন একসাথে বসা যায় এমন এক চেয়ারে বসে সিনেমা উপভোগ করবো।

বিশাল বড় সাউন্ড সিস্টেম থাকবে। তুমি তোমার পছন্দমত গান আমাকে শোনাবে। আমি তোমার প্রিয় গানগুলো শুনে শুনে তোমাকে কাছে পাওয়া কে উপভোগ করবো। মুন! আজই তুমি আসো। শুধু শুধু অকাজে আমাদের দিন কাঁটছে। আমাকে ভালোবাসা ছাড়া তোমারও বা আর এমনকি ইম্পর্টেন্ট কাজ আছে।

আমরা নদীতে স্পিড বোর্ড নিয়ে চলাচল করবো। বাতাসে তোমার চুল উড়বে। চুল এসে কপাল ঢেকে দেবে। আমি সেই সুন্দর মুহুর্তকে ক্যামেরা বন্দি করে রাখবো। স্পিড বোর্ডে চলতে তোমার যদি ভয় করে বা ঝড় আসে। আমি তোমাকে আমার বুকে জড়িয়ে ধরে রাখবো। তোমাকে আর কোনোদিন হারাতে দেবো না মুন! আর কোথাও আমি তোমাকে যেতে দেবো না। আমি তোমার সংগে সংগে ছায়া হয়ে ঘুরে বেড়াই। ছায়াকে কি আর পা দিয়ে মাড়িয়ে মারা যায়? তুমি নিজেই স্পিডবোর্ড বা জেটবিমান চালাতে পারবে। তোমার যাত্রী শুধু আমি। ভাড়া নিতে চাইলে চুমু দিয়ে দেবো। একদম মাঝনদীতে বা মধ্যগগণে বসে লজ্জ্বা পাবে।

তোমার আমার সংসারে আমাদের খাবার থালটি বড় থাকবে। দুজন এক থালায় খাবার খাবো। আমি তোমাকে খাইয়ে দেবো ও তুমি আমাকে খাইয়ে দিবে। তুমি চাইলে ১ব্রাস দিয়ে দুজন দাঁত মাজবো। তবুও তোমাকে দূরে যেতে দেবো না। মুন! হই না আমি গরিব তারপরও তো তোমার সাথে সাথে সারাজীবন থাকবো। যারা টাকা কামানোর জন্য নিজের পরিবার থেকে দুরে থাকে, তাদের শুধু টাকাই হয়, প্রেম মেলে না। আমার বেশি কিছু টাকার দরকার নাই। আমার দরকার বেশি করে তোমাকে পুজা করা ও তোমার সেবক হয়ে থাকা। তুমি আমাকে তোমার কৃতদাসও ভাবতে পারো। যাকে তুমি প্রেমের দামে কিনে নিয়েছো।

তোমার ঘরে সর্বপ্রকার মিউজিক্যাল ইন্সস্ট্রুমেন্ট থাকবে। তাল লয় ভুল করে না হয় দুজনে গেয়ে উঠলাম। তাতে কার কি যায় আসে। প্রতিদিন বিকালে আমরা দুজন ঘুরতে বেড়াবো। কখনও পায়ে হেটে কখনও অন্য কোনো যানবাহনে। তারপরও তো তোমার মিষ্টির থেকেও মিষ্টি কন্ঠের ময়নার বোল শুনতে পাবো। মুন! আমিই সেই যুগপ্রবতক ও ধর্ম সংস্থাপক। আমাদের সবাই অনুকরন করবে, এবং চিরমঙ্গলের জন্য কাজ করবেন।

মুন! একটি রুম থাকবে তোমার সাজগোজের জন্য। আমার আঙ্গুল কেটে তোমার কপালে রাজ টিকা পড়িয়ে দিলাম। রাজ টিকা কি আজও বুঝতে পারলে না? তোমার চেহারা একবার আয়নায় দেখো। আর আমাকেও দেখো। তারপর দুজনে কপাল ও জোড়া ভুরু খেয়াল করো দেখবে রাজটিকা কাকে বলে! মুন কেনো তুমি অকাজে সময় নষ্ট করছো? দিনের পর দিন কেঁটে যাচ্ছে আর তার মধ্য থেকে কতটাই বা আনন্দ পেয়েছো। আর আমিতো তোমার প্রতিক্ষায় শুধু শুধু লিখে যাচ্ছি। আমার সমস্ত খ্যাতি আজ তোমার চরনে নিবেদন করলাম। তোমার পা বড়, আমি অর্ডার দিয়ে তোমার জুতা/স্যান্ডেল তৈরি করে এনে দেবো। তোমার বাঁকা আঙ্গুল দিয়ে আমার মুখে খাবার তুলে দেবে। আমার অন্যায় হলে তুমি তোমার বাঁকা আঙ্গুলের হাত দিয়ে, আমার গায়ে হাত তুলবে। তারপরও তুমি থেকে যাও মুন। যেওনা। আমি তোমার প্রেমের কাঙ্গাল।

মুন! আমি একটি কথাও মিথ্যে বলি না। আমি তোমার সব স্বপ্ন পূরন করবো। প্রয়োজনে পৃথিবীতে কুরুক্ষেত্র তৈরি করে দেবো তারপরও তোমাকে কাছে না এনে ছাড়ছি না। এটা বাঙালীর ওয়াদা!

মুন! তোমাকে কাছে পাবার তুলনায় এই সব বস্তু গুলো সত্যিই মুল্যহিন। এমনকি আকাশের চাঁদ তারাও মুল্যহিন। তুমি এসে সব কিছু মুল্যবান করে দাও।

মুন! তোমায় নিয়ে দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়াবো। তাঁরা আমাদের লাল গালিচা সম্মান দেবে। যদি না দিতে চায় তাহলে জোড় করে আদায় করে নেবো।

মুন! তুমি আমি গান শুনে দুজনে নাচবো। আমি তোমাকে ড্যান্স শিখিয়ে দেবো। শুধু তুমি থাকলে আমার পুরো জীবনটা হবে অর্থবহ। তোমার ক্ষেত্রেই একই কথা প্রযোজ্য।

মুন! তুমি চলে আসো। আমি তোমার অপেক্ষায় আছি। তুমি আসতে আর দেরি করো না। আমরা আমাদের মতো দুনিয়া তৈরি করে নিলাম। কারও পরামর্শে চলবে না। নিজ অন্তরের প্রেমে মাখা স্বাধীনতা দিয়ে সব ডিসিসন নিবে। তবে ভালোবাসা ডিসিসন নিয়ে হয় না। প্রেম এম ঝড়ের মতো আসে যে, সেখানে যে ডিসিসন বলতে কিছু আছে তাও বোঝা যায় না। তোমার আমার প্রেম ডিসিশনহীন কিন্তু এভারগ্রীন-কালারফুল লাইভ। আই লাভ ইউ।

আমাকে কি কখনও তুমি বলতে পারো যে, তোমার আমার মধ্যে এমন কি হয়েছে যার জন্য আমরা এই ১০টি বছর সাফার করলাম। আমি কিন্তু কোনো যৌক্তিক কারণ আজও পেলাম না। তাহলে আসো না কেনো। দুনিয়ায় কি ব্রেক আপের জ্বালায় জ্বলতে এসেছি নাকি প্রেমের আগুন দিয়ে সবাইকে কাছে টানার জন্য এসেছি?

আমি আমাদের থাকার জায়গা নিয়ে বেশি কিছু বললাম না। বাকিটা তোমার মনের মতো করে সাজিয়ে নাও। আমি তোমার স্বপ্ন পূর্ণ করার জন্যই আজ তোমাকে বলছি। এই দেখো লিখতে গিয়ে হাত ব্যাথা হয়ে যায় তারপরও তোমার জন্য অপেক্ষা নামের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তুমি আমার প্রাণশক্তি।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×