somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গুলি নয় – বুলিই সমাধান

২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একজন মিরাক্কেলে আসলো একটা জোকস বলল, একদিন এক লোক জাহিংগা পরে অফিসে আসলো। সবাই খুব স্বাভাবিক আচরন করলো বলতে পার মীরদা, বলতে পারবেন জার্জেস রা, বলেতে পারবেন ব্যান্ডেজ রা কেন?
ব্যান্ডেজ…….কেন? কেন? কেন?
আরে জাহিংগার উপরে প্যান্টও ছিল যে।
আচ্ছা এই জোকসটা বলার পর যদি কেউ এই জোকস টা বলে তার উত্তর কি হবে?
আচ্ছা বলুনতো একটা লোক হিন্দু না মুসলিম চিনব কি করে?
সবাই নিশ্চয় ভাববে প্যান্ট খুলে পুরা পাকিস্তানী হানাদারদের কায়দায়। আর ঠিক সেই মুহুর্তে যদি বলা হয়-
আপনারা যা ভাবছেন তা নয়। আসলে মুসলিম চিনব নামাজ দ্বারা। তারপর একটা বাউলা গান—–
নামাজ আমার হইলো না আদায়
নামাজ আমি পরবার পারলাম না………………….
……………………….খন্নাসের দায়।
বাস! এই পর্যন্ত কিস্সা খতম।…………………………………

জংগী আমাদের দেশে । বড়ই আতংকের কথা। বড়ই উৎকন্ঠিত সবাই। আতংক নিরাপত্তা নিয়ে। আর উৎকন্ঠা নিজ সন্তানদের নিয়ে। বড়ই অভিশপ্ত এক সময় যাচ্ছে। ঠিক এই সময়ে এইরকম সময়ে দাড়িয়ে এভাবে লেখাটা শুরু করার একটা কারন আছে…………….। ধিরে ধিরে তা প্রকাশ্য।

আমাদের তরুনরা আজ জংগী। কেন? এই প্রশ্নটি আজ ভাইটাল। এর উত্তরটা সবাইকে খোঁজতে হবে। সকলকে । সব শ্রেনীপেশার লোককেই। শুধু সরকার বা আইনশৃংখলা বাহীনিকে নয়। উত্তর সবার এক হবে দরকার নেই। কিন্তু অনেকগুলো তথ্যতো আসবে। হতে পারে কিছু দরকারী সুত্রও তাতে থাকতে পারে। আচ্ছা উত্তর খোঁজার উপায় কি হতে পারে? একটা রচনা প্রতিযোগীতা দিলেই হয়। “তরুন রা কেন জংগী” এই টাইপ। ভাই সকল বিষয়টি হালকা ভাবে নিবেন না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা ব্লগে তো প্রায় এ নিয়ে লেখা হয়।কিন্তু সামাজিক বা রাষ্ট্রিয় ভাবে কোন উদ্যোগ কি হয়? আমাদের স্কুল কলেজে বা এলাকায় এ উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে।

জংগী কেন তরুন রা ? আমার কথায় আসি। আমাদের দেশে স্কুলে প্রবেশ আর বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রী পর্যন্ত দেখা যায় ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি তেমন গুরুত্ব দেযা হয় না। যতটুকু না পারলেই নয় নাম কা ওয়াস্তে তা পাঠ্যসুচিতে রাখা হয়। এছাড়া যার বিজ্ঞান বা বানিজ্য বিভাগের ছাত্র তারা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের সিলেবাসে কোন ধমীয় শিক্ষা নাই। ফলে একটা ছেলে পারিবারিক বা সামাজি ভাবে যতটুকু পারে তা অর্জন করে। কিন্তু এতেতো পুরোপুরি শিক্ষা পায় না। আর তাছাড়া অনেক ছেলে পশ্চিমা আগ্রাসনের কারনে ধর্মীয় কোন কিছুর কাছেই যায় না। এ্ই যে গ্যাপ । এই গ্যাপেই রাজ্যের সমস্যা আর উত্তর। তরুনদের নানা মুখী সমস্যা। তা সময়ের আবর্তে নানা রুপ ধারন করে। সে উত্তর খুজে । উত্তর খুজার বয়সইতো এইটা। অন্যান্য বিষয়ে সে উত্তর খুব সহজে পেলেও ধমীয় বিষয় আর সমস্যার উত্তর সে পায় না। তখন সে উত্তর জানার জন্য চেষ্টা করে। আর এই সময়ে উত্তর দাতার মাঝে যদি গন্ডগোল থাকে সে শিখবে গন্ডোগোল। আর যদি ভাল থাকে সে শিখবে ভাল।

আমরা বরাবরই সাম্প্রদায়িকতার কথা বলে ধর্মকে দুরে ঠেলে রাখি। ধমীয় কিছু চর্চা করলেই সম্প্রদায়িক ভাবি। লাভটা কি হলো? আজ আমাদের সমাজে ধমীয় চর্চার অভাবে সন্তানরা অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। ধর্মকে তুচ্ছ ভাবে দেখার ফলেই আজ অধর্ম প্রসার লাভ করেছে। ধর্মের সঠিক ব্যাখ্যা যদি আজ তরুনদের শিক্ষায় থাকতো তবে তারা বিপথে যেতো না। সবাই যার যার ধর্ম পালন করেবে ……………যার যার নিয়েমে । কিন্তু ধর্মকে উপেক্ষা করা যাবে না। ধর্ম কি সঠিক ভাবে সবাই পালন করছে কিনা তা দেখা দরকার ছিল।
আমরা তা করি নাই। আজ এতো ঘটনার পর মন্দিরে বা গির্জায় পুলিশ রাখছি। মসজিদে খোৎবা নিয়ন্ত্রন করছি। কেন?

আমরা ভুলে গেছি ধর্ম দিখিয়ে রাজনৈতিক ফয়দা হাসিলের কথা। এই রাজনৈতিক ফয়দার কারনে দ্বিজাতি ত্তত্ব। আর তার ফলে ভারত পাকিস্তান। এর পর বাংলাদেশ। অবশ্য ভাগ না হলে বাংলাদেশ হতো কিনা সে অন্য তর্ক। কথা হলো ধর্ম কে ছোট করে দেখা ঠিক নয়। ধর্ম খুব সেনসেটিভ। আর শক্তিশালীও বটে। তাই তার দিকে নজর রাথতে হবে সবসময়।

আমাদের তরুনরা নামাজ রোজা হজ্জ যাকাত এর কথা কিছুটা হয়তো জানে। কিন্ত জিহাদ সম্পর্কে তাদের কোন ধারনা নাই। তারা শুধু দেখে আসছে মাদ্রাসার ছাত্ররা বোমা মেরে আদালত রক্তে ভাসিয়ে বলছে আমরা জিহাদ করেছি। মরলে শহীদ বাঁচরে গাজী। এটাকি আসলে জিহাদ? জিহাদ সম্পর্কে ভুল ধারনা তারা পাচ্ছে। বাংলা ভাইদের ঘটনার পর এদেশের তরুন রা যার জেনারে শিক্ষায় শিক্ষিত তারা জিহাদ সম্পর্কে জানতে কৌতহলি হয়েছে। তার দেখেছে জিহাদ বই সহ অনেককে গ্রেফতার হতে। তারা দেখছেে কোরআন শরিফও ও অন্যান্য বইও আছে গ্রেফতার কৃতদের হাতে। তরুনদের মনে তখন প্রশ্ন হয়তো আসে না কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরুনদের তখন জানানো হয় দেখ কোরআন শরীফকে জংগী বই বলছে। যারা কোরআন শরীফ কে জংগী বই বলে তারা অন্যান্য বইকে জিহাদী বা জংগী বই বলবে না কি বিশ্বাস? বাস হয়ে গেল? তরুনরা যাদের মনে হালকা হালকা ধমীয় জ্ঞান তখন কপাত করে গিলে নেয় ম্যাসেজ টা। তখন সুযোগ সন্ধানীদের তরুনদের বিপতে টানার প্রথম কাজটি কপ্লিট।

আচ্ছা কেন সুুযোগ সন্ধানী জংগী গোষ্ঠিকে আমি এই সুযোগ দিব? আমাদের আইন শৃংখলা বাহনি খুবই দক্ষ।
কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু তারা কেন একটি জংগী আস্তানয় জব্দ বইগুলো একটা তালিকা প্রকাশ করে না। নাম দিয়ে দিয়ে। তবে সবাই বুঝতো এই বই গুরো জিহাদী বই। এগুলো রাখা বা পড়া ঠিক নয়। আজ পর্যন্ত তা করা হয় নি।

আমাদের শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করতে হবে। আর তার শুরু করত হবে পরিবার সমাজের পাশাপাশি পাঠ্যবই থেকে। পাঠ্য বই থেকেইতো আমারা জেনেছি মহান মুক্তিযুদ্ধের কথা। মায়ে ভাষার কথা। তবে ধর্ম কেন নয়? ধর্মের ক্ষেত্রে কেন বিমাতা সুলভ আচরন। কেন শিক্ষা জীবনের শুরু থেকে উচ্চ পর্যায় পর্যন্ত ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতা মুলক নয়?

আমাদের সন্তানদের পাঠ্য তালিকায় ধমীয় যুদ্ধ সম্পর্কে সঠিক ধারনা তুলে ধরতে হবে । তাদের জানাতে হবে। বিশেষে করে ইসলাম ও জিহাদ এই সম্পর্কে ক্লিয়ার কনসেপ্ট তাদরে দিতে হবে । কনে ধমীয় যুদ্ধ হয়েছিল? কখান ধমীয় যুদ্ধ করা যায়? ধমীয় যুদ্ধ না করে স্বন্ধি করা ভাল । যুদ্ধ না করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা গেলে সেখানে যুদ্ধ না করা। ইত্যাদি তথ্য বা এ সম্বলিত কাহিীন প্রচার করতে হবে। প্রচার করতে হবে-
নবী বলেছেন যুদ্ধে সময় নারী শিশু শষ্যক্ষেত নিরিহ জনতার ক্ষতি না করতে।
ক্রুসেডে নেতৃত্বদানকারী গাজী সালাউদ্দিন তার শত্রু অসুস্থ শুনে ছদ্মবেশে তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন।
জিহাদ কে জংগীরা যেমন কলংকৃত করছে তেমনি আমরাও এটাকে নেগেটিভ ভাবে তুলে ধরে একে ছোট করছি।
জিহাদ সম্পর্কে মহানবী বলেছেন- কবির ভায়ায় –
আসসাদ্দু জিহাদে জিহাদুল হাওয়া
ওয়া কাররা মাল মারওয়ো
ইল্লাত তুকা
এতে যা বলা হয়েছে তা হল- সবচেয় বড় জিহাদ হল নিজের মনে সাথে জিহাদ। যে সেটাতে জয়ী সেই প্রকৃত জয়ী হবে।

তরুনদের মাঝে বর্তমান ধর্ম মুখি করত হলে তাদের মাঝে সুস্থ ধমীয় সংস্কৃতির বিকাশ সাধান করতে হবে। ধর্মীয় জ্ঞানের অপ্রতুলতার কারনেই আজ যুবা তরুন সবাই সুযোগসন্ধানীদের পাতা ফাঁদে পা দিচ্ছে।

জংগী হলেই তাকে মেরে ফেলতে হবে এমন নয়। তাকে কাউন্সিলিং করে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনতে হবে।
এটা একটা অসুস্থতা। মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়া কিছু তরুন একাজ করে আসছে। তাদের মনে দানা বেধেছে হতাশা। আর এই হতাশাকে পুজি করে সুযোগ সন্ধানী গডফাদাররা তাদের ব্রেন ওয়াশ করে জংগী বানায়। তাই তাদের সুস্থ করতে গুলি নয় মধুর বুলি দরকার। গুলি করে মারতে মারতে একদিন হারধনের ১০টি ছেলেম মতো সবাই না হারিয়ে যায়।
আল্লাহর রাসুল সা. কে আল্লাহ বল্লেন এই য কাফেররা আপনাকে এতো কষ্ট দেয় পাথর মারে, তাদের দুই পাহারের চাপা দিয়ে মেরে ফেলি কি বলেন। রাসুল বললেন তাদের যদি মেরেই ফেলেন আমি দাওয়াত দিব কাকে?

আমাদের তরুনরা আমাদের সম্পদ তাদের এভাবে ধ্বংস করা ঠিক নয়। তাদের সুস্থ করে শক্তিতে রুপান্তরিত করতে হবে। তবেই দেশ ও দশের মঙ্গল।

আমার এই দীর্ঘ লেখাটি পড়ার জন্য একটু আকর্ষন দরকার ছিল। তাই শুরুটা এই ভাবে করা্। আরও একটি কারন হলো আমাদের তুরুনদের আগে আকর্ষন করুন পরে তাদের মাঝে ধর্ম প্রচার করনু। এই ম্যাসেজটাও দেয়ার ছিল। ক্যাচর ফ্যচর ভেজর ভেজর কেউ পছন্দ করে না। একটু অন্যরকম নাটকিয়তা একটু ভুজুং ভাজুং হলে একটু তাকায় এই আরকি। এইতো আজ ফেসুববুকে আমাদের পুলিশের একজন উধ্ধতনের একটা লেখা দেখালাম। তিনিও দেখি নাটকীয়তা করে লিখছেন। আামিও আর বাদ যাই কেন?

পাদটিকা:
আমাদের এলাকায় জংগী বিরোধী কমিটি হয়েছে। কমিউনিটি পুলিশ কার্যক্রমের তরফ থেকে কমিটি গঠন অনুষ্ঠানে যাই। কিন্তু সেখানে যা দেখলাম তাতে মনে হল জংগী ধরা থেকে ওদের পোষ্ট পদবীতে আগ্রহ বেশী্।
যাক আমি কিছুক্ষন থেকে চলে আসি। কথা হল কমিউনিটি পুলিশিং এটা হল অরাজনৈতিক একটি সামাজিক কাজ। এর সাথে অনেকটা একপেসি যদিও বলা হয় সর্ব দলীয় রাজনৈতিক কমিটি কিভাবে সমন্বয় করে কাজ করবে তা দেখার বিষয়।

আমাদের এলাকায় অনেক তরুন ভাড়াটিয়র বসবাস। এদের বেশীর ভাগই পোষাক শ্রমিক। তাদের তথ্য বাড়িওয়ালারাই রাখে। কমিউনিটি পুলিশ কমিটির যারা সদস্য তারা হল এলাকার বাসিন্দা বাড়িওয়ালা। আর জংগী বিরোধী কমিটির সদস্যরা পুরো ওয়ার্ডের নানা এলাকার বাসিন্দা। ফলে তারা আমাদের এলাকায় এসে ভাড়াটিয়াদের তথ্য সম্পর্কে জানতে হলে এলাকার বাসিন্দা বা বাড়িওয়ালাদের লাগবে। এক্ষেত্রে কমিউনিটি পুলিশ কমিটির সাথে লিয়াজু করতে হবে । যদি তা করা হয় তবে তাদের কাজ সহজ হবে। এর মাধ্যমে তরুন ভাড়াটিয়াদের হিসট্রি জানতে হবে। তথ্য নিতে হবে। বাড়িওয়ালাদের সচেতন করতে হবে।যাতে বাড়ী ভাড়া দেবার আগে সকল তথ্য জেনে ভাড়া দেয়।

এই কমিটির কাজ কিন্তু জংগী ধরা নয়। এরা তথ্য দিবে আইন শৃঙ্খলা বাহীনিকে। তারা যাচাই বাছাই করে জংগী ধরবে। ভুল তথ্য দিয়ে কাউকে বিপদে ফেলে ফয়দা হাসিল করা হলে এ কার্যক্রম কলংকিত ও ব্যার্থ হবে।
কমিটির কার্যক্রম সফল হোক। দেশ জংগী মুক্ত হোক।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে আতংক মুক্তি, নিরাপদ ও সুস্থ রাখুন। আমিন

সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৫
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×