যৌন হয়রানির প্রতিবাদে নানা কর্মসূচিতে ঢাবি উত্তাল হলেও। ভিসি এখনও নিশ্চিত নন ঘটনা ঘটেছে কিনা। গতকাল শুক্রবার সারাদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সংগঠন অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করে। এসময় বক্তারা দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের অপসারণ এবং দোষী পুলিশ সদস্যদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। এছাড়া দোষীদের শাস্তির দাবিতে আল্টিমেটাম দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে একাধিক সংগঠন।
ওদিকে এ ঘটনায় সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজনকে চিহ্নিত করা গেলেও তাদের নাম পরিচয় নিশ্চিত না হওয়ায় আটক করতে পারেনি পুলিশ। তাদেরকে সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে সন্দেহভাজন হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। এসব ভিডিও ফুটেজের বেশ কিছু অংশ আজ বিভিন্ন বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলেও প্রচার করতে দেখা গেছে। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে নারীদেরকে যৌন হয়রানি এবং লাঞ্চিত করার কিছু চিত্র ফুটে উঠেছে।
কিন্তু কেঊ আটক হলে এর কোন বিচার হবে না। কোন ভোকটিম এই ঘটনায় সাক্ষ্য দিতে আসবে না। কেউ আসলে তাকে তাদের পরিবার কে হুমকি ধামকী দিয়ে থামিয়ে দেওয়া হবে। না পারলে মেয়েটির চরিত্রের উপর পতিতা বা নষ্ট উপধি চপিয়ে দিয়ে সব জায়েজ করা হবে। আমি জানিনা ২০০০ সালে ৩১ নাইটে এই রকম একটা ঘটনা ঘটেছিল তার বিচার হয়নি। উল্টো বাধনের বিচারের জন্য একজন সংসদ সদস্য দাবী তুলেছিলেন। আমি ১০০ % নিশ্চত এবার তাই হবে। আমরাই শুধু শুধু চিৎকার করে প্রশাসকদের আয়েশী ঘুমের ব্যাঘার্ত ঘটায়। আবার ভাবী কেন ঘটায় কারন আমারতো মা আছে বোন আছে তাই হয়ত,,,,,,,
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:০৮