যেমন এবার যদি নিরপক্ষ ভাবে জাতীয় নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে বি এন পি নিশ্চিত জয় লাভ করবে।আর বি এন পি ক্ষমতায় আসা মাত্রয়ই শুরু হবে ফকরুদ্দীন থেকে শুরু করে এপযন্ত ঘটে যাওয়া নতুন অনেক বিচার।আর সেই সুযোগে যারা বিরুদ্ধ দল থাকবে তারা শুরু করবেন জ্বালাও পুরাও হরতাল,অবরধের মত নানা অন্যায় কর্মসূচি।
কারন ফকরুদ্দিন ও সেনা প্রধান মঈনউদ্দিন এবং বর্তমান ক্ষমতাশীন দলের নেত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক কিছুই শিখিয়েছেন বি এন পি কে,যেমন কোনও অপরাধি যদি দেশের মাটি ছেড়ে বিদেশের মাটিতে লুকিয়ে থাকে তাহলে
তাকে দেশে কি করে আবার ফিরত আনতে হয়।
শুরু হবে ২০০৯ সালের ২৫শে এবং ২৬শে ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআরের সদর দপ্তরে পিলখানা ট্র্যাজেডিতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন প্রাণ হারানোর নতুন বিচার। একইভাবে এই সকল হত্যা কাণ্ডে যে সকল নিরঅপরাধ লোকদের জরিয়ে মামালা করা হয়েছে এবং সাজা হয়েছে তাদের প্রতিশোধ নেবার পালা।
একই ভাবে শুরু হবে ২০১৩ সালের ৫ই এবং ৬ ই মে বাংলাদেশের ঢাকায় সংঘটিত ঘটনা যার মাধ্যমে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন সদ্যপ্রসূত ইসলামী রাজনৈতিক জোট হেফাজতে ইসলামের একটি গনসমাবেশ এবং আন্দোলন এবং সেই সমাবেশে থাকা লোকদের বিতাড়িত করার জন্য কারা কারা জরিত ছিল তাদের নামে মামলা বা বিচার।
তাছাড়াও শুরু হবে সাহাবাগের আন্দলোনে কোথাও কোনও ফাকফোর আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা এবং কোনও ফাকফোর পেলে সেটা সহ বিভিন্ন অপরাধের বিচার।
তাই সবদিক দিয়ে বিবেচনা করলে দেখা যাবে বাংলাদেশে আর কোনও জাতীয় সংসদ নির্বাচন না হওয়াই ভালো ।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২২