প্রতি বছর ২৩শে মে উদযাপন করা হয় জেরুজালেম দিবসটি। জায়োনিস্টরা তাদের বিজয়ের স্বারক হিসেবে প্রতিবছর এ দিবস পালন করে। কিন্তু পবিত্র এ ভুমিতে জয় -পরাজয় ও এর পবিত্রতা-অপবিত্রতা এবং গুরুত্রে রয়েছে দৃষ্টি ভঙ্গিগত ব্যাপক পার্থক্য। নেমরুদ, হেরাদ,বখতে নসর সহ বিভিন্ন আক্রমনকারীরা একে আকম্রন করে সর্ম্পর্ন জালিয়ে দিয়েছে। এর আধীবাসীদেরকে হত্যা ও বন্দী করেছে। ১৯৬৭ সালের ৬ দিনের যুদ্ধে জায়োনিস্টরা জেরুজালেম দখল করে। এর পার থেকে ২৩ শে জেরুজালেম দিবস পালন করা হয়। কিন্তু খাজারিয়া/ইউরোপ থেকৈ আসা একটি গ্রুপ সেথানে প্রকৃত ইহুদি বলে সকল পবিত্র ভুমি দখল করল। আসলে তারা কারা?।
এরা আব্রাহামিক ও মুসার অনুসারী তোরাহ ইহুদি নাকি তাদেরই শত্রু ব্যাবিলনীয় তালমুদের অনুসারী?। যারা ব্যাবিলনিয়/মিশরিয়দের জম্মগত শত্রু (ইহুদি, খিস্টান, ওমুসলিম সহ সকল আব্রাহামিক ধর্মেরই) তাদেরই ধংসের জন্য নতুন নামে আবির্ভাব ঘটেছে। এ বিষয়ে true torah ইহুদিদের লেখা একটি আটিকেল-
শ্বাসত নগর হল জেরুজালেম । যা একসময়ের সমগ্র পৃথিবীর বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষের কল্পনার স্থান। এটি এমন যায়গায় যেখানে পার্থিব জগত আত্বিক জগতের সাথে বা নশ্বর অবিনশ্বরের সাথে মিলত হয়েছে। একটি স্বর্গীয় শহর। এটি হল সুপারন্যাশনাল/জাতীয়তাবাদরে উর্দ্ধে কোয়ালিটিরঅ কিন্তু ১৯ শতকে ইউরোপের জায়োনিস্টরা (কোন আরব ইহুদিই/তোরাহ ইহুদি এর সাথে যুক্ত ছিল না) তাদের জাতিয়তাবাদী মতাদর্শের মাধ্যমে এখানে দ্বন্দের বিজ বপন করেছে।
জায়োনিজম হল জুডাইজম/আব্রাহামিক ধর্মমতের ঠিক উল্টো। (Leibowitz, 145).” জায়োন্সিট প্রচারনার একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ হল জুডইজমের সিম্পবল ব্যাহার। যাতে করে সবাই বুঝতে পারে যে তারা জুডাইজমের অনুসারী। ইউেরোপের জায়োনিস্টদের নতুন আন্দলনে জুডাইজম ও ইহুদিদের ইতিহাস ব্যবহার অনেকটাই আগ্রহের কারণ হয়। এখন পবিত্র ভূমিতে তাদের দখল প্রতিষ্বঠার পর তাদের propaganda machine আরো দশগুন শক্তিশালী হয়েছে। এখন আর তারা দুবৃত্তকারী ও দাঙ্গাকারী নয়। তরা এখন Holy City সহ জুডাইজমেরই গার্ডিয়ান হয়েছে। (G-D forbid!).
তাদের প্রচারনার কারণে অনেক কিছুই হারিয়ে যেতে পারে কিন্তু মন-সিক্ত/কেড়ে নেয়া কিছূ বিষয় এখনো রয়ে গেছে। যারা জুডাইজমকে জম্ম থেকেই ঘৃনা করত তারাই এখন সেই পবিত্র তৌরাতের শহরের/দেশের গেট রক্ষক হয়েছে। True Torah Jewরা Hebrew University প্রফেসর Yeshayahu Leibowitz এর সে কথা স্বরন কিারয়ে দিচ্ছে-
"ঐতিহাসিক ইহুদি জনগনের নির্দিষ্ট কোন রেস নেই, তাদের কোন নির্দিষ্ট দেশ নেই, নির্দিষ্ট রাজনৈতিক ব্যবস্থা নেই এববং কোন নির্দিষ্ট বাসাও নেই। বরং তারা হল সবাই তৌরাতের বা জুডাইজম ও এর নির্ধেশের অনুসারী (তালমুদ নয়)। বরং তাদের সকলৈর একটি নির্দিষ্ট জীবন দৃষ্টিভঙ্গি আছে, তারা আধ্যাত্বিক ও জুডাইজম চর্চায় একমতের, তাদের এমন জীবন পথ যা স্বর্গ জগতের গ্রহনের দিকে ধাপিত করে। তাদের রয়েছে তৌরাহ ও জুডাইজম পালনের নিরর্দেশ। এটি বিভিন্ন সময়, যুগ ও পরিষ্থিতির মধ্যও তাদের পরিচয় বজায় রেখে চলে। Saadia Gaon বলেন এখন তেকে ১০০০ বছর আগেও আমরা ছিলাম শুধুমাত্র তৌরাতের অনুসারী এর শূধু আদর্শিক দিকই নয় বরং বাস্তব প্রয়োগও ছিল।
(সংক্ষেপিত)
সোর্্স: Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮