somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

# একজনচায়না_মাসী এবং অন্যান্য জীবনের গল্প । মানুষ আজিজ

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আমাদের পাড়াতে এক চায়না মত এক মধ্যবয়স্ক নারী থাকতো( জমি কিনে বাড়ি করেছিল) আমরা তাকে ডাকতাম চায়না মাসী বলে। নামটা আমার দেয়া ছিল । তার আসল নাম আমার জানা ছিল না । এবং পাড়াতে সবাই ছোট বড়রাও তাকে চায়না মাসী বলে ডাকতো । এই নামটি নিয়ে খুবই বিরক্তবোধ করতো , বিশেষ করে তার আত্মীয় যখন তার বাসায় বেড়াতে এসে শুনে সে এই পাড়াতে এসে মাসী হয়ে গেছে বিষয়টা তার কাছে খুবই দু:খ জনক ছিল । কিভাবে জানি সে জেনে গেছিল তার এই নামটা আমি রটিয়েছি , পর সে একটি পথে আমাকে দাড়িয়েঁ দেখতে পেয়ে এসে ঝগড়াঁ করে দেয় তার এই নামটা কেন আমি রটিয়েছি । আমি মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ছুটে যেতে চাইলেও কাজ হয় না , সত্যিই কোন বিশেষ সোর্চ থেকে সে জেনেছিল আমিই এটা রটানোর মুল ! তাই বার বার সে নানা ধরনের হুমকি দিচ্ছিলো । এরপর সত্যিই তার ও নামে ডাকিনি আর কিন্তু একবার যেটা রটে যায় তা তো আর থামে না !

একবার এক দুপুরে সদাই কিনতে দোকানে গেলে পর দেখি কিছুক্ষন পর ঐ চায়না মাসী আর একটি সুন্দরী/লাবন্য এক মেয়ে আসে । আমাকে দেখে চায়না মাসী ঐ মেয়েকে দেখিয়ে বলে এই ছেলেটা্ই ঐ নামটা রটিয়েছে ! আমি চুপ করে মেয়ের দিকে তাকিয়ে দেখলুম ও দাত কামড়ে ,রাগচক্ষু নিয়ে আমার দিকে তাকালো । মেয়েটা উত্তেজিত হয়ে আমার সামনে আসছিলো, ওর মা থামিয়ে বললো, এখন কিছু বলিস না ! যা করার পর করতে হবে । আমি আর কিছু বললাম না , তাদের কথায় গুরুত্ব দিলাম না । পর জানলাম ঐ মেয়েটা চায়না মাসীর মেয়ে , রাজশাহী মেডিক্যালে পড়ে বেকেসনে বাড়ি এসেছে ।
চায়না মাসির বাড়ির পাশ দিয়ে বিকেলে খালপাড় যেতাম একটু ফ্রেশ হওয়ার জন্য । সাইক্যাল চালিয়ে যাচ্ছিলাম , ওদের ছাদ থেকে মাটির চাকা দিয়ে আমাকে এলোপাথারি ঢিল মারছিল । পর বুঝলুম তার ঐ মেয়ের কাজ এটা । খুব বিরক্ত হচ্ছিলাম । মনে মনে ভাবছিলাম , চায়না মাসির কাছে যেয়ে সরি বলবো, ভুল শিকার করে পর যদি এমন করে তাদেরও ধরে ডেঙ্গাবো !

পরদিন নিশ্চুপ দুপুরবেলা , ওদের বাড়ি গেলাম । কড়াঁ নারলাম , তার মেয়ে ভেতর থেকে জানালা থেকে দেখে বললো , আপনি কেন ? কেন এসেছেন ? মা বাড়ি নেই । আমি তাকে বললাম, আসলে আমি সরি , মজা করে তাকে ঐ ডেকে যে পুরো এলাকা ছড়িয়ে যাবে ভাবতে পারিনি । এজন্য ভুল শিকার করতে এলুম । এরপর মেয়েটা আবারও উত্তেজিত হয়ে আমাকে নানা অভিশাপ দিচ্ছিলো, আল্লা আপনার বিচার করবে ? আপনি কেন এমন করলেন ! জানেন মাসী বলে ডাকেন এই জন্য অনেকে মনে করে আমরা অন্য ধর্মের , পারবেন ফিরিয়ে দিতে আগের নাম ? পারবেন নাতো , তো এসেছেন কেন ? চলে যান আপনি । খুব খারাপ আপনি । আমরা কোনদিন আপনাকে ক্ষমা করবো না । এরপর মেয়েটি আরো অভিশাপ দিচ্ছিলো, বিরক্ত হচ্ছিলাম । বিতৃঞ্চা হয়ে মনে মনে বললাম, আরো অপপ্রচার চালাবো এমন করলে ! এমন আচরন মানুষ করে ।

আগেই বলেছিলুম মেয়েটা যথেষ্ট সুন্দরী ছিল । তার রুপের গুনেই এলাকার ইউপি চেয়্যারম্যানের ছেলের সাথে বিয়ে ঠিক হয় । এরপর ইউপি চেয়্যারম্যানের ক্ষমতার ভয় দেখিয়ে আমাকে একদিন বলে ও আমার পা ভেঙ্গে দিবে । আমিও লাগামছাড়া ঐদিন বললাম, আমি ওমন ইউপিচেয়্যাম্যানের ওপরে মুতি । এরপর মেয়েটা কান্নাকাটি শুরে করেদিল , এবং লোক জরো করে বলতে লাগলো আমি নাকি ওকে মেরেছি ! ওকে ,ওর মাকে --চুদি ! বলে গাল দিয়েছি । ওর স্বামী, ওর শশুরকে কুকুরের বাচ্ছা বলিছি । এই নিয়ে পাড়াতে এক হট্টগোল পেকে গেল , ওর স্বামী লোক জরো করছিল আমাকে পেটাবে বলে , পর আমার নামে নানা অপবাদের/নারী নির্যাতনের মামলাও ঢুকিয়ে দিল । আমি তখন পলাতক । পুলিশ কিছুদিন পর পর বাসায় আসছিল , আমার খোজেঁ ! বাসার সবাইকে হুমকি দিচ্ছিলো আমাকে না পেলে তাদের ধরে নিয়ে যাবে । পর পারিবারিক চাপেই পুলিশের কাছে ধরা দিলাম , এবং বাসা থেকে অনেকে টাকা জলের মত বের হয়ে গেল ! আগে দাদুরা বলতে মামলাতে যেয়ো না , কোটের মাটিও টাকা খায় । মনে মনে নিজেকেই গাল দিলাম , সামন্য একটা বিষয় নিয়ে এত কিছু ! আমিই বা করবো কি ওদের কাছে গিয়েছিলাম তো সরি বলতে , যেমন আচরন ওদের ! পশুর মত আচরন । যাইহোক দু'মাস পর হাইকোড করে ছাড়া পেলাম ।
জেল থেকে বের হয়ে দেখি সবাই যেন পরিবর্তন হয়ে গেছে । কাছের বন্ধুরা আর কাছে ভিড়ে না , জেল ফেরত আসামী সুতরাং আমি আমি ভালো না । বার বার বাবা আমাকে দুষারুপ করছিল , কত কত টাকা জলের মত বের হয়ে গেল , মাও যেন দেখতে পাচ্ছিলো না । নানা ভাবে আর টিকতে পারছিলাম না । হয়তো পরিবার থেকে একটু শান্তনা পেলে , ভালো লাগতো । অপরদিকে মনে মনে প্রতিশোধ নেবার বাসনা জেগেছিল , জেলে দু:খের কথাগুলো ভাবলে ভুলে যাই ! না আর না , কেউ জোর করে গায়ে পারা দিয়ে ঝগড়া করলেও না ।
একটা যব খোজঁছিলাম , কোন কিছু নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকলে হয়তো ভালো লাগবে । সারাদিন এরপর বাসায় শুয়ে থাকতাম খুব একা । যেন পৃথিবীটাই নিষ্টুর ! মানুষতো আরো । একবার বিকেলে আমার প্রিয় খালপাড়ে গেলাম , একাই খালের পাড় ব্রিজে বসে রইলাম ! জলের দিকে তাকিয়ে জল এবং পৃথিবীর গভীরতা ভাবছিলাম ! হঠাৎ পিছন থেকে কে যেন থাক্কা দিল আমি নিচে পড়ে গেলাম , পর দেখলাম ইউপি চেয়্যারম্যানের ছেলেটা । কেউ তো দেখিনি তেমন চলে এলাম বাসায় । মনে মনে জিদ চাপলো ওদের কিছু শাস্তি দিতে হবে , কিন্তু বাসার মেমবারদের ওপর আবার চাপ পড়বে কিছু হলে । দুপুরবেলা তালপুকুরে স্নান করছিলাম , চায়নামাসী ও তার মেয়ে আসলো , দেখি তাদের দেমাগ আরো বেড়েছে ! কমেনি । এমন এমন বাজে গাল দিচ্ছিলো মন চেয়েছিল মা ও মেয়েকে জলে ঢুবিয়ে মারি । যাইহোক মধ্যবিত্তদের রক্তের জেদের কোন মুল্য নেই , শুধু মাটির নিচে চেয়ে চলে আসলাম । কেউ মিশতো না , সবাই ভয় পেত, একা একা কান্নাপেত খুব, একা থাকা যায় না , বেকার তার মধ্য । ঠিক করলাম পড়াশুনা শুরু করবো , পাশাপাশি চাকুরীর ট্রাই । আমাদের এলাকা থেকে মহানগর খুব কাছে , বিসিএস কোচিং এ ভর্তিও হলাম । ভালোই লাগছিল, দুরের মানুষ তো আমার বাড়ির খবর জানে না , আলাদা একটা সার্কেল তৈরী হয়েছিল ।
বাসায় ফিরতে ফিরতে আমার সন্ধ্যা হতো , আর সকালে বের হতাম । যখন বাসা থেকে বের হতাম কোথাও বসতাম না, চলে আসতাম , কেউ আর ডাকতোও না । ইচ্ছে করেই সন্ধে করে বাড়ি ফিরতাম । এলাকাতে কোথাও বসতাম না । একদিন সন্ধেয় অন্যমনস্ক হয়ে সাইক্যাল চালিয়ে ফিরছিলাম , হঠাৎ করে অন্ধকারে ব্রেক না ধরতে পেরে এক মেয়ের গায়ে লাগিয়ে দিলাম তাও আবার চায়না মাসির মেয়ে ! সেবার আরো উত্তেজিত হয়ে উঠলো মেয়েটি , পায়ের স্যান্ডেল নিয়ে আসলো আমাকে মারতে ! কেন যে বার বার চায়না চলে আসে ! যতবার ভুলতে চাই । পৃথিবীতে এত মানুষ থাকতেই কেন বেছে বেছে এর গায়ে লাগবে ! এত দু:ভাগা কেন আমি ! আর কেন এত অপমান সইতে হবে ! মেয়েটা উত্তেজিত এত চিৎকার করে লোক জরো করলো , সবাই বিশ্বাস করলো ওকে আমি প্রতিশোধ নেবার জন্যই ওর গায়ে সাইক্যাল তুলে দিয়েছি । আমার বাবাও আসলো , আমি কিছু বললেও আর বিশ্বাস করলো না । আমাকেই গাল দিচ্ছিলো সে , ঐ মেয়েরা কাছে বাবা হাত জোর করে ক্ষমা চাইলো ! সত্যিই খারাপ লাগলো আমার । চায়না মাসী ও তার মেয়ে বাবাকেও গাল দিল, ওরা বললো, কিভাবে সন্তান জন্ম দিয়েছেন আপনি ? চায়না মাসীর মেয়ের বাজে মুখে বললো - চুদে জন্ম দিয়েছেন তো ? আমি এক মুর্হুতেই উত্তেজিত হয়ে গেলাম , ওদের দিকে মারতে গেলাম ! ওর মেয়ে দুরে সরে গেছিলো আমার উত্তেজনা দেখে, সবাই ধরে রাখছিল আমায় দু, একটা শূর্ন্যতে ঘুসি ছুরলাম ! ওদের কারো গায়ে লাগলো না । বাবা আমাকে জোর করে নিয়ে এলো, সেদিন বাবা পিঠে ঘুসি দিতে দিতে আমাকে বাসায় নিয়ে এলো । বাবা কখনো মারেনি আমাকে সেদিন ইচ্ছেমত আমাকে মারলো । চুপ হয়েছিলাম শুধু । শরীরের উত্তেজনা কমেনি তখনো ! পরদিন চিন্তে করলাম, ওদের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিব , মা মেয়েকে যদি এক সাথে পাই রেপ করে দিব । এবং এই চিন্তে নিয়ে চাকু, ছুরি,কনডম আর কেরোসিন নিয়ে বের হয়ে গেলাম মাঝ রাত্রিরে । পর ওদের বাসায় ছুরি দিয়ে বাড়ি দিতে লাগলাম , আর বললাম :- মাগী তুই একবার বের হো ! ওর মেয়ে , তোকে চুদে তোদের গায়ে আগুন ধরাবো । পর বুঝলাম ও বাড়িতে কেউ নেই , মনের জিদেই ওদের ফাকাঁ বাড়িতে আগুন ধরালাম । পর ওরা আর মামলা করলো না , আমাকে এই বাজে পশুত্ব রাগটাকে হয়তো ভয় পেয়ে ধমে গেছে । বাবা তবুও ওদের বাসার আগুনের পুড়ার ক্ষতিপুরন দিল আর আমাকে মহানগর পাঠিয়ে দিয়ে বললো, কখনো যদি মানুষ হতে পারিস আসিস না হয় আর আসিস না । দু 'বছর এক মেসে থেকে বিসিএসের পড়াশুনা করলাম, ৬ ঘন্টা পরিমান ঘুম আর সারাদিন পড়াশুনা । কেন জানি মনে হচ্ছিলো , বিসিএস ক্যার্ডার হতেই হবে আমাকে , একটা রাগ চেপে বসেছিল । দু'বছর পর দায়রা ম্যাজিস্টেটে টিকে গেলাম ।

দু'বছর ঈদ পাবন কোথাও যায়নি । দু' বছর পর বাবা-মার জন্য মিষ্টি আর তাদের জন্য একসিট করে কাপর নিয়ে গেলাম । তখনও বলিনি , আমি বিসিএস এ ক্যার্ডার । বাবা আমাকে দেখে হাসলো, কিরে এতদিন পর এলি ? পর বাসায় সবাই একত্রিত হলো । বিকেলে বের হলাম , পুরনো বন্ধুদের খোজঁলাম ওরা কেউ বিয়ে করেছে , পরিবারের ব্যবস্যা গুচ্ছাচ্ছে , কেই এখনো কিছু করছে না । দু'বছর পরও কেউ তবুও মিশতে চায়না । কতটা খারাপ বলে প্রতিয়মান হয়েছিলাম ওদের কাছে । আমাকে নিয়ে একটা উদাহরন ছিল নাকি , কেউ ওর মত খারাপ হইয়ো না । পর বাসায় বললাম আমার সাফল্যর কথা সবাই খুশি হলো , অনেক আত্মীয়স্বজন আসলো , আমার দীর্ঘজীবন কামনা করলো ।
এক চায়না মাসী নিয়ে কত কিছু । সত্যিই এই ছোট্ট জীবনে মানুষ চেনা গেল । মানুষ কতরকম । বাসার মধ্য সবাই মিলে গল্প করছিলো , হঠাৎ বাবার দিকে তাকিয়ে বললাম ! ও বাবা চায়না মাসীরা কেমন আছে গো ? বাবা -এবং সবাই নিশ্চুপ হয়ে গেল । কোন কথা বললো না । সবার মুখ দেখে বুঝলাম হয়তো ওরা সামাজিক ভালো আছে , ঐ চ্যাপ্টার আর ওঠাতে চায় না । পরদিন সকালে উঠে মনিং ওয়ার্ক করছিলাম , কে জানি মনে হলো আমাকে দেখে রাস্তার একপাশে দাড়িয়ে আছে ! চোখের আলোতে ধরতে পারিনি বুঝি ওটা চায়না মাসী । দু'দিন থাকলাম বাসায় । পুরনো বন্ধুরা আসলো, সবাই কত গল্প পুরনো দিনের । কারো ভালো কিছু হলে বুঝি বন্ধুত্ব বাড়ে । মানুষ সত্যিই আজব এক । কি যে চায় । ক্ষতটা আজীবন মনে থাকবে ।

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৪
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×