শত ভাগ সরকারী কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধিতে মুদ্রাস্ফিতী বাড়ার আশংকা সর্বোচ্চ ৮০ হাজার সর্বো নিন্মো ৮২০০ টাকা
আমাদের স্বাধীন এই দেশটি বড়ই অভাগা কখনও প্রাকৃতিক দূর্যোগে কখনও বা রাজনৈতিক কোন্দলে,রাজনৈতিক সহিংসতায় দেশের অর্থনিতীতে প্রতি বছর বহু পরিমানে অর্থের ক্ষতি সাধিত হয় যার প্রভাব গিয়ে পড়ে মধ্য নিন্ম আয়ের মানুষের জীবন চলার আয় ব্যায়ের উপর।তার উপর সরকারী কর্মচারীদের এমন লাগাম হীন শত ভাগ বেতন বৃদ্ধিতে অবশ্যই সাধারন জনতার ক্রয়কৃত দৈনন্দিক ব্যাবহারিক জিনিস পত্রের দামের উপর প্রভাব পড়বে যা নিঃসন্দেহে,"মরার উপর খাড়ার ঘা"।বেতন বৃদ্ধিতে আপত্তি নেই কিন্তু যাদের বৃদ্ধি হয়েছে তার কুফলগুলো যদি তাদের উপরই বত্যায়তো তবে কোন প্রশ্ন থাকত না,প্রতি বছর আমরা দেখতে পাই এক দিকে সরকারী কর্মচারীদের বেতন স্কেল বৃদ্ধির আগেই বাজারে পণ্যগুলো হুড় হুড় করে বৃদ্ধি পেতে থাকে যা কন্ট্রোল করা কোন সরকারের পক্ষেই সম্ভব হয় না।কেননা সরকার বেতন বৃদ্ধি করেন কেবল মাত্র তার অধীনেস্তদের কিন্তু লক্ষ্য করলে দেখতে পাই এক জন কোটি পতি বাজার থেকে মাছ মাংস চাল ডাল যে দামে ক্রয় করবেন একজন নিম্ন মধ্য আয়ের পরিবারও সেই একই দামে তাকেও ক্রয় করতে হয়, প্রাইভেট মালিকানা চাকুরীদের বেতন কাঠামোতে সরকারের কোন হস্তক্ষেপ নেই।এখানে এর কোন ভিন্নতা নেই, নেই কোন ছাড়।তবে নিন্ম মধ্য আয়ের জনতার কি বেচে থাকার কোন অধিকার নেই?বেতন বৈষম্যের এমন রীতি বড়ই বেদনাকর।কোন এক সিনেমায় দেখেছিলাম,এক গরীব লোক জমিদারের কাছে গিয়েছিল কিছু সাহায্য চাইতে জমিদার বলেছিলেন "গরীবের কোন সন্তান হতে নেই,সন্তান হলেই তাকে গলা টিপে হত্যা করে দিতে হয়"।আমাদের নিন্ম মধ্য আয়ের পরিবারের অবস্হা এখন এমনটিই যেন গরীব হয়ে জন্মানো পাপ।