somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুয়েটের ঐতিহাসিক পরীক্ষা পিছানোর আন্দোলন - ছাত্রদের গাফলতি নাকি অথর্ব বুয়েট প্রশাসন?

০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বিগত কিছু দিন বুয়েট আবারও উত্তাল। কারণ হল সেই ঐতিহাসিক পরীক্ষা পিছানোর আন্দোলন এবং মিছিল। এই সপ্তাহ থেকে বুয়েটে টার্ম ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হয়েছে। দুইটি পরীক্ষাও হয়েছে, কিন্তু পরীক্ষার হল ছিল ছাত্র-শূন্য! একজন ছাত্রও পরীক্ষা দিতে যায় নাই! কারণ হল - ছাত্রদের দাবি ছিল আরও ২ সপ্তাহ পরীক্ষা পিছানো, তারা পরীক্ষা দিতে এখনও প্রস্তুত নন! এমতাবস্থায় বুয়েট প্রশাসনও অনড়! ছাত্র এবং শিক্ষকরা অনেকটা মুখোমুখি অবস্থান করছেন; যেকোনো সময় গণ্ডগোলের মাধ্যমে ‘হল ভ্যাকেন্ট’ হয়ে যেতে পারে!

এমনি এক উত্তাল সময়ে আমি ফিরে গেলাম আমার বুয়েট জীবনে। বুয়েটে আমাদের ২০০২ ব্যাচের স্নাতক কোর্স শেষ করতে সময় লেগেছিল ৫ বছর; অর্থাৎ অতিরিক্ত ১ বছর জীবন থেকে শেষ! কেন আমাদের পরীক্ষা পিছিয়ে যেত, এর একটা উদাহরণ দেই। তখন ৩০ শে জুলাই ২০০৬! বিশ্বকাপ ফুটবল দেখতে গিয়ে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারি নাই। এমনি এক অজুহাতে দীর্ঘ সময় ছুটি কাটিয়ে এসেও আমরা সবাই পরীক্ষা পেছানোর আন্দোলন শুরু করি।

কিন্তু বুয়েট কর্তৃপক্ষ ছিলেন একেবারেই অনড়। আবার সাধারণ ছাত্রছাত্রীরাও ছিলেন অনড়। একদল ছাত্র ভিসি স্যারের কাছে পরীক্ষা পিছানোর আবেদনপত্র জমা দেয়; তো পরের দিন আরেক দল শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেবার পক্ষে এপ্লিকেশন জমা দেয়। পরীক্ষা হবে কি হবে না এমন এক টান টান উত্তেজনার মাঝে সারা ক্যাম্পাস পুলিশে ভরে গেল।




তারপর যথারীতি মতৈক্য থাকায়; বুয়েট প্রশাসনের নির্দেশে সন্ধ্যাবেলায় বুয়েটের ক্যাফের সামনে অবস্থানরত সাধারণ ছাত্রদের উপর পুলিশ লাঠি চার্জ করলো। আহত প্রায় ৮-১০ জন ছাত্রকে তিতুমির হলে নিয়ে আসা হল। এরপর এ্যাম্বুলেন্সে করে তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে। একই সাথে শুরু হল পুলিশের কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ। সমগ্র হল ধোওয়ায় অন্ধকার এবং কিছুই দেখতে পারছি না। এমতাবস্থায় আমরা হলের পিছনের ব্লকের শেষ তলার একদম কর্নারের বাথরুমে গিয়ে আশ্রয় নিলাম।

এরপর ছাত্ররা ঘুরে বসল। এরই প্রতিবাদে সমগ্র বুয়েটে ভাংচুর শুরু হল। বুয়েট ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশ লাঠি-চার্জ করলো; তখন ছাত্রদের ভাংচুরের পক্ষে ছিল আমার পূর্ণ সমর্থন। আমি মনে করি, কোন অবস্থাতেই একজন নিরস্ত্র ছাত্রকে পুলিশ দ্বারা নির্যাতন করানোর কোন অধিকার বুয়েট প্রশাসনের নেই।

যথারীতি পরের দিন বুয়েট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেল! আমরা হল থেকে সবকিছু নিয়ে বাসায় চলে গেলাম।



প্রায় ৩ মাস পর বুয়েটে ঐ পরীক্ষা শুরু হল। এই সময়ে আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত অনেক ছাত্রকে আর্থিকভাবে জরিমানা এবং বিভিন্ন মেয়াদে নিষিদ্ধ করা হল! আমার এখনও মনে পরে; ঐ আন্দোলনের সময় আমার খুব কাছের একজন বন্ধুকে বুয়েট আজীবন নিষিদ্ধ করেছিল। এই খবর পেয়ে তার কি যে কান্না! সে শেরে-বাংলা হলের পিছনের গেইটে মাটিতে গড়াগড়ি করে কান্নাকাটি শুরু করলো; আর আমি তিতুমির হলে নিজের ঘরে বসে আওয়াজ পেয়ে ছুটে আসলাম!

আজকে বুয়েটের ঐ একই রকম উত্তেজনাকর অবস্থা দেখে পুরানো কথা মনে পরল। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আমি কাউকে কোন পরামর্শ দিব না; পরীক্ষা দিবেন কি দিবেন না এইটা আপনাদের একান্ত ব্যাপার! শুধু বলব - সক্রিয়ভাবে আন্দোলনরত ছাত্ররা দয়া করে একটু সাবধানে থাকবেন! পুলিশের লাঠিপেটা কিংবা বুয়েটের নিষেধাজ্ঞা এসব কিন্তু শুধুমাত্র আপনাকেই বহন করতে হবে!

আজকের এই উত্তাল সময়ে জুনিয়রদের প্রতি একটা অনুরোধ থাকবে - আপনারা সাবধানে থাকুন; যাতে করে পরীক্ষা ১/২ সপ্তাহ পিছাতে গিয়ে যেন আরও ২ মাস পিছিয়ে না যায়! একটি গ্রহণযোগ্য এবং যৌক্তিক সীমার মধ্যেই পরীক্ষা পিছানোকে আমি সমর্থন করি! এছাড়াও সবাইকেই একটু সহনশীল হতে হবে। ছাত্র এবং শিক্ষকদের সম্মিলিত প্রয়াসে বুয়েট বিশ্বের বুকে যথারীতি সগর্বে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকবে; এই আশা ব্যক্ত করছি!
__________________________________________

এবার আরেকটি ঘটনা বলি। ২০১০ বিশ্বকাপের সময়। আমি তখন জার্মানিতে মাস্টার্স করতেছিলাম। এখনও স্পষ্ট মনে আছে, সকালে ক্লাস করে/ ক্লাস টেস্ট দিয়ে; তারপর বিকালে সবাই মিলে খেলা দেখতে যেতাম! জার্মানির মাটিতে বিশ্বকাপ হচ্ছে; এমনকি তাদের নিজের দেশ খেলছে; তাও কোন ছুটি নাই, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ নাই। আর বুয়েটে ২০০৬/২০১০ বিশ্বকাপের সময় সমগ্র বুয়েট বন্ধ ছিল! আজব এক বুয়েট! এর দোষ কি সাধারণ ছাত্রদের? বুয়েট প্রশাসনই ছাত্রদেরকে উস্কে দেয় আন্দোলন করার জন্য। কেননা বুয়েট প্রথম থেকেই সবার মধ্যে একটা ধারণার জন্ম দেয় যে মিছিল করলেই পরীক্ষা পিছানো হবে। বুয়েটে গিয়ে দেখেছি বিভিন্ন রঙের রুটিন ছাপাতে। কেন একটা রঙের রুটিন নাই?

কথায় কথায় ছাত্রদেরকে দোষারোপ করা বুয়েট প্রশাসনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে! খেয়াল করে দেখলাম যে; ১৯৭৪ সাল থেকে ২০১৪, অর্থাৎ দীর্ঘ ৪০ বছর! এই ৪০ বছরে বুয়েটে স্নাতক পর্যায়ের কোন ব্যাচই ৪ বছরের স্নাতক কোর্স ঠিক ঠিক ৪ বছরে শেষ করতে পারেনি (প্রমাণ সংযুক্ত)! ইহা আমার কাছে পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্যের একটি!


তবে এর দোষ কি সাধারণ বুয়েট ছাত্রদের? বুয়েটের অধিকাংশ ছাত্রই শুধুমাত্র প্রথম ৩০% নম্বরের জন্য ১৫ সপ্তাহ ব্যয় করেন। এরপর ৭০% নম্বরের জন্য ৪-৬ সপ্তাহ PL নিয়ে রেষারেষি তো বাধবেই! এছাড়াও বুয়েটে একজন ছাত্র ৪-৭ বছর থাকেন; তাও আবার অস্থায়ী ভিত্তিতে। কিন্তু বুয়েট প্রশাসন কিংবা শিক্ষকরা থাকেন ৩৫ - ৪০ বছরের জন্য স্থায়ী ভিত্তিতে! তাই আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বুয়েটের আজকের এই পরীক্ষা পিছানো সংক্রান্ত সকল অধঃপতনের জন্য সম্পূর্ণভাবেই বুয়েট প্রশাসন দায়ী!

চুয়েটে কিছুদিন শিক্ষক থাকাকালে দেখেছিলাম যে, কোন ব্যাচ কিংবা বিভাগের সাথে কারও কোন সম্পর্ক নেই। নিয়মিতভাবে নতুন ব্যাচ ঢুকছে এবং সকলের পরীক্ষা হচ্ছে। একটি ব্যাচ ইচ্ছা করেই বেশি PL নিচ্ছেনা; কারণ যদি জুনিয়র ব্যাচ কম PL নিয়ে সিনিয়র ব্যাচ থেকে এগিয়ে যায়; তাহলে তো মান-ইজ্জতের প্রশ্ন? এভাবে প্রতিটি বিভাগের প্রতিটি ব্যাচ নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করছেন। বুয়েট প্রশাসনের কাছে প্রশ্ন - প্রায় ৮/৯ মাস ২০১৩ ব্যাচকে বসিয়ে কেন রেখেছেন/রাখবেন? কিসের আশায়? অন্য ব্যাচ পিছিয়ে যাইতে চাইলে যাবে; কিন্তু এর জন্য কেন ২০১৩ ব্যাচকে ভুক্তভোগী হতে হবে? নভেম্বর মাসে পরীক্ষা দিয়ে এখনো ওরা বসে আছে। ১৩ ব্যাচকে সুযোগ করে দিন; অন্য ব্যাচ চাইলে পিছাক!

সত্য কথা বলতে কি, নতুন ব্যাচ ঢুকলে তো প্রশাসনের কষ্ট করে এখনকার ঘুমটা হারাম করে ক্লাস নিতে হবে। তাই সবাই এখন আরাম করেছেন। চুয়েটের শিক্ষকদের বলতে শুনতাম - “আহা, বুয়েট কি আরামের জায়গা। এইখানে একজন শিক্ষক বছরে ৬ মাস ক্লাস নেন; আর বাকি ৬ মাস কোনই ক্লাস থাকে না। আর চুয়েটে আমাদেরকে প্রায় সারা বছরই ক্লাস নিয়ে হয়।”

আমার মতে, বুয়েটের এই সেশন জটের সঙ্কট কাটানোর উপায়সমূহ নিম্নরুপঃ

(১) বুয়েটের কোন ব্যাচের সাথে অন্য ব্যাচের কোনই সম্পর্ক থাকবে না। এমনকি কোন বিভাগের সাথে অন্য বিভাগের। যাদের পরীক্ষা শেষ হয়ে যাবে, তারা ক্লাস শুরু করবে। সবাই একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্য নিজের ছুটি কমাতে বা বাড়াতে পারবে। এভাবে কেউ চাইলে ৪ বছরে বের হবে; আর কেউ চাইলে ৭ বছরে পাস করে বের হবে। Let them choose independently! একটা বিভাগ/ব্যাচের জন্য বাকি ৫ টা ব্যাচকে কেন suffer করতে হবে?

(২) বুয়েটে প্রতিটি কোর্স শেষে সকল 'Course Instructor' কে 'EVALUATE' করার ব্যবস্থা থাকতে হবে। আর ছাত্রদের ঐ 'EVALUATION' অনুযায়ী কড়াকড়িভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। ইহা বাংলাদেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সহ পৃথিবীর সকল দেশেই প্রচলিত আছে খুবই ভালভাবে। এর ফলে শিক্ষকরা ছাত্রদেরকে অযথা হয়রানি করতে পারবে না; যা এখন বুয়েটে বেশ প্রকট!

(৩) টার্ম ফাইনাল পরীক্ষার নম্বর কমিয়ে এনে ছাত্রদের উপর থেকে শেষ সময়ের চাপ কমাতে হবে। চাপকে সমগ্র টার্ম জুড়ে বিস্তৃত করে দিতে হবে!
_______________________________________

বুয়েট একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়; যা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ট্যাক্সের টাকায় চলে। শুনেছি, একজন ছাত্রকে বুয়েটে অতিরিক্ত ১ বছর লালনপালন করতে গড়ে প্রায় অতিরিক্ত ২ লক্ষ টাকা সরকারকে দিতে হয়। গত বছরও ভিসি পতনের আন্দোলনের নামে বুয়েট প্রায় ৩ মাস বন্ধ ছিল। এমতাবস্থায় বুয়েট কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই এই সকল বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। আমি মনে করি, এই দীর্ঘ ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বুয়েট একটি মাত্র ব্যাচকেও সঠিক সময়ে বের করতে পারেনি। এই ব্যর্থতাকে ধামাচাপা দেয়ার জন্যই বুয়েট প্রশাসন সবসময় ছাত্রদের ঘাড়েই দোষটি চাপিয়ে দেয়। কিন্তু ৪০ বছর ধরে শুধুমাত্র ছাত্রদেরকে দোষারোপ করা বুয়েটের জীর্ণ, জরাগ্রস্ত ও ত্রুটিপূর্ণ প্রশাসনের দুর্বল দিকগুলোই আজকে সবার সামনে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান!

পরীক্ষা পিছানো, বিশ্বকাপ ফুটবল দর্শন, রাজনৈতিক ডামাডোল বা, ভিসি পতনের আন্দোলনের নামে - বুয়েট বন্ধ রেখে বা, নতুন ব্যাচকে বসিয়ে রেখে বা, চলমান ব্যাচের ছাত্রছাত্রীদের জীবন থেকে মহামূল্যবান সময় কেড়ে নিয়ে এবং সর্বোপরি বাংলাদেশ সরকারের টাকা উজাড় করে; বুয়েট প্রশাসন দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে নিজের অপারগতা এবং জাতির সাথে চরম ধৃষ্টতারই পরিচয় দিচ্ছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের বিশেষ পদক্ষেপ নেয়ার সময় এসেছে!!
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১:০৬
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা লাস্ট ডিফেন্ডারস অফ পলিগ্যামি

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০


পুরুষদের ক্ষেত্রে পলিগ্যামি স্বাভাবিক এবং পুরুষরা একাধিক যৌনসঙ্গী ডিজার্ভ করে, এই মতবাদের পক্ষে ইদানিং বেশ শোর উঠেছে। খুবই ভালো একটা প্রস্তাব। পুরুষের না কি ৫০ এও ভরা যৌবন থাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য: টিপ

লিখেছেন গিয়াস উদ্দিন লিটন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৫




ক্লাস থ্রীয়ে পড়ার সময় জীবনের প্রথম ক্লাস টু'এর এক রমনিকে টিপ দিয়েছিলাম। সলজ্জ হেসে সেই রমনি আমার টিপ গ্রহণ করলেও পরে তার সখীগণের প্ররোচনায় টিপ দেওয়ার কথা হেড স্যারকে জানিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বৈশাখে ইলিশ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪০



এবার বেশ আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছে । বৈশাখ কে সামনে রেখে ইলিশের কথা মনে রাখিনি । একদিক দিয়ে ভাল হয়েছে যে ইলিশকে কিঞ্চিত হলেও ভুলতে পেরেছি । ইলিশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×