কংক্রিটের ভেতর তৃষ্ণাত্ব সভ্যতা,
আলো অন্য কোন নামে এখানে বাতাসের যে মায়াবী গন্ধ হাত ছুঁয়ে গেছে সেই ছোট্টবেলায়, সেই হাতে এখন অচেনা প্রেমিকার স্পর্শ ।
ভেতর জেগে আছে শ্যাওলা ভরা মনে গলিত সমাজের স্পর্শের হাত ছুঁয়ে,
সেখানে সত্যিকারের ব্যাকুলতা কিছুক্ষণের জন্যে মানুষ হয়ে উঠে ।
কত অনুসন্ধানী চোখে এপাড় ওপাড় হয়েছে হৃদয় তবুও ঠিক করে বেরোয়নি কান্না , শিকড় উপড়ে গেছে সভ্যতার হাসি দিয়ে সমুজ্জ্বল সকাল দেখা হয়নি এরপর থেকে। পাথর-নদী এক হতে পারেনি মুখমণ্ডল ভুলে গেছে মুখের অবয়ব, স্পন্দিত স্বর্গ ছুঁয়ে এসেছিল বৃষ্টি হয়ে রোদ গ্রাস করে নিয়েছিল সেই আনন্দের উচ্ছল্য।
চোখে চোখ রেখে কথা বলা ছিল অনেক তাতে আপন হতে চেয়েছিল হৃদ, তালুতে বন্দী করা ছিল ভালোবাসা সেখানে স্পন্দিত ছিল স্বর্গের প্রেম ।
তবুও আমি মানুষ হতে পারিনি বুভুক্ষু থেকেছে আমার মন, প্রেমের স্বর্গ আমি ছুঁতে পারেনি স্পন্দিত প্রেমের স্বর্গের খোঁজে আমি মরেছি ।