শেখ মুজিবের জীবন ঈ কাটিয়ে দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য। নির্বাচন ও করলেন বিজয়ী হয়েছিন।মাগার গদি দিল না উর্দু পাকি রা।শুরু করলেন গদির জন্য লড়াই। এই লড়াই থামাতে গিয়ে আজকের হাসিনার মত রাজপতের মিটিং মিছিলরত জনতাকে নির্যানত করতে করতে সাধারন আম জনতার উপর ও পাকিদের নির্যাতন শুরু করে দেয় যেমন আজকের শেখের বেটি হায়ানার মত। নির্যাতনের জ্বালা ধর্য্যের বাহিরে যখন চলে গেল তখন নিরুপায় হয়ে আম জনতা ও রাজ পথে নেমে গেলে।সুযোগ সন্ধানী শেখ মুজিব ও রাজনৈতিক ভাষন থেকে এক টু সরে মানুষ কে রাজ পথে ধরে রাখার জন্য এর সংগ্রাম হের সংগ্রাম বলে কিছু বুলি প্রসব করলেন বেস সেই ভাষন ঈ।আগে পিছে শেখ মুজিবের জিন্দিগীতে কখন ঈ বাংলা কে স্বাধীন বা পাকিস্তান থেকে আলাদা কোন রাষ্ট্র হিসাবে ভাবেন্নি বা তার প্রধান হতে।উনি চেয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের গদির প্রধান হতে বাংলাদেশ নামক কোন ভূখন্ডের প্রধান হতে নয়। তাই তো আমরা দেখি পাকিরা যখন দেখল বাংলা ভুখন্ডে আর প্রভু গিরী করতে পারবে না।আমজনতা জেগে গেছে তখন নির্বিচারব হত্যা শুরু করল।আর শেখ মুজিব ও যেহেতু আলাদা রাষ্ট্র চান্নি আবার রাজ পথের গনস্রোত তার আয়েত্তের বাহিরে চলে গিয়ে ছিল তখন আর উনি ময়দানে না নেমে স্ব ইচ্ছায় পশ্চিম পাকিস্তানের আলিশান জেল খানায় চলে গেলেন।স্ব ইচ্ছায় এ জন্য বল্লাম যদি পাকিদের সাথে ধর কষা কষি করে স্ব ইচ্ছা পশ্চিম পাকিস্তান না যেতেন তাহলে ১৫শ টাকা করে মাসিক ভাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসায় পাইতেন না।এ জগতে হাজার ও দলিয় প্রধান শত্রুর কাছে বন্দি হয় কিন্তু আমরা কখন ঈ দেখিনি শত্রু পক্ষ ঐ বন্দির স্ত্রী কে বরন পোষনের জন্য মাসিক ভাতা দিতে।
শেখ মুজিব যে পূর্ব পাকিস্তান ব্যতিত অন্য আলাদা রাষ্ট্র চান্নি তার প্রমান নয় মাস পরে অবকাশ যাপন পর যখন বাংলা নামক আলাদা রাষ্ট্রে আসলেন, এসেই কিছু দিনের ভিতরে প্রধান মন্ত্রীত্ব নিয়ে নিলেন তাজ উদ্দিন সাহেবের কাছ থেকে। কুত্তা মরার আগ পর্যনত এক দিন ও জিজ্ঞাস করেন নাই তাজ সাহেব কে যে নয় মাস কিভাবে তোমরা যুদ্ধ করলায়।
তার পরের ইতিহাস ত সবাই জানে।প্রধান মন্ত্রীত্ব চিনিয়ে নেওয়ার পর থেকে শেখ মুজিবের চার বছরের শাসনামল ঈ বলে দেয় উনি গদির প্রধান হওয়ার জন্যই জালাময়ী ভাষন প্রসব করতেন গন মানুষের নেতা হওয়ার জন্য নয়।কিন্তু বাঙালী হয়ে বাঙালীদের চিন্তে পারেন্নি।শেখ হাসিনা ও চিনে নাই।পরিণত ও বাবার মত ঈ হবে, বাতাস সে দিকেই নিয়ে যাচ্ছে।