somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সোহানী
হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

কানাডায় আসতে চান?............. নিজেকে একবার এ্যাসিস করেন। কানাডায় অভিবাসী জীবন - স্বপ্ন ও বাস্তবতা :(

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যার আমার প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব পইড়া মনে মনে ব্যাগ প্যাক করা শুরু করছেন..... ভাই ও বোনেরা একটু দাঁড়ান !! B:-) B:-) B:-) সত্যিই অভিবাসী জীবন বেঁছে নেয়া উচিত কিনা তার এ্যসিসমেন্ট করে নিন আগে !!!!

বিদেশ থেকে মাস খানেকের জন্য যারা দেশে যায় তাদের ড্রেসআপ-গেটআপ, দু'হাতে টাকা উড়ানো বা সম্পত্তি কেনার ভাব দেখে দেশের সকলেই মনে করে বিদেশ মানেই টাকার খনি... তাইতো পঙ্গপালের মতো সবাই ছুটছে বিদেশের পানে.........। কিন্তু বাস্তবতা আর আপনার চিন্তার মধ্যে বিশাল ব্যবধান, একমাত্র দেশের বাইরে স্যাটেল হতে গেলেই বুঝতে পারবেন বাস্তবতা......কত ধানে কত চাল। প্রতিটি ডলার সেইভ করতে কি অমানুষিক পরিশ্রম করতে হয় তা এখানে আসলেই একমাত্র হাড়ে হাড়ে টের পাবেন। তাই আমার এ লিখার অবতারনা..... কিছু বাস্তব চিত্রের ধারনা দেবার চেস্টা মাত্র।

বি:দ্র: আমি সবসময় সবকিছুতে পজিটিভলি নিতে পছন্দ করি........ গ্লাসের অর্ধেক খালি অংশ আমি কখনই দেখি না, ভরাটুকুতেই বিশ্বাস করি। আমরা অনেক কষ্টসহিস্নু জাতি, কিভাবে সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে হয় আমরা ভালোভাবেই জানি। তারপরও এ লিখা এবং যথারীতি ঘরের খেয়ে বনের বাঘ তাড়ানো আবারো ব্যার্থ চেস্টা।

নীচের কিছু প্রশ্নের উত্তর দেন ও নিজেকে যাচাই করেন, তাহলেই বুঝবেন আপনি এখানে সার্ভাইবের উপযুক্ত কিনা। ).......... চলুন আসা যাক আসল কথায়!!!!!!

১) দেশে আপনি যা আয় করেন ত কি খেয়ে পড়ে কি কিছু সেভিংস করতে পারছেন? তাহলে আসার কোনই দরকার নাই... দেশে থাকেন। যা আয় করেন মা-বাবা ভাই-বোনকে নিয়ে থাকার চেয়ে শান্তি কোথাও পাবেন না।

২) যারা মনে করেন বিদেশের আকাশে বাতাসে ডলার উড়ে তারা দয়া কইরা আইসেন না। কারন এখানে ডলার উড়ে বাট সেটা এতো উপ্রে যে এতো লম্বা মই জোগার করার ধৈর্য্য আপনার না ও থাকতে পারে। আর দুই নাম্বারি উপায়ে মই জোগাড়ের কোনই ব্যবস্থা কানাডায় নেই, একটা একটা স্টেপ করেই আপনাকে আগাতে হবে। বুদ্ধি আর ভাগ্যের জোর থাকলে একটু আগে হবে নতুবা একটু পরে কিন্তু হবে এটা নিশ্চিত।

৩) দেশে আপনি কেউকাটা ডন.. আপনার কথায় পুলিশ বাহিনী উঠাবসা করে এবং আপনার নিজস্ব মাস্তান বাহিনী দিয়ে দিনকে রাত করতে পারেন। তাহলে আপনি ভুলে ও আসবেন না..... আপনি দেশের রাজা, দেশেই থাকেন.....আপনার জন্য কানাডা না।

৪) আপনি সরকারী দলে মাঝারি গোছের নেতা। টেন্ডার বা জমি দখলে বেশ আধিপত্ব আছে। এবং ভবিষ্যতে দলের শীর্ষ পদ পাবার সম্ভাবনাও আছে..... তাহলে আপনার আসার কোন দরকার নেই। দেশেই থাকেন... আর দখলের রাজনীতি চালিয়ে যান আর দলের শীর্ষ পদ দখল করেন...... ।

৫) যারা ধর্ষনকে অধিকার মনে করে বা মেয়েদের ওড়নার এদিক সেদিক হলেই ড্রেসআপ ও খোলামেলা চালচলনকে ধর্ষনের কারন ভাবে... একলা কোন মেয়েকে দেখলেই নিজের প্রেমিকা ভেবে বসে.... তারা ভুলে ও কানাডায় পা দিবেন না। কারন এখানে ধর্ষনে সেঞ্চুরীতো দূরে থাক চোখের দৃস্টিও আইনের আওতায়। এছাড়া ও চারপাশে হাফ প্যান্ট ও বুক খোলা ড্রেস পরা মেয়েই বেশী, এমন কি আপনার সামনেই গেন্জি পাল্টাচ্ছে এমন দৃশ্যও দেখবেন মাঝে সাজে অথবা যেখানে সেখানে জড়িয়ে ধরে চুম্বনরত কপত-কপতীকে সহজেই খুজেঁ পাবেন ..... এবং এসব দেখে আপনার চোখ সহ্য না ও করতে পারে বা হার্ট এ্যাটাক হলেও হতে পারে। তাই তাদেরকে বলছি, এখানে এসে ধরা খেতে না চাইলে দেশেই থাকেন।

৬) যারা কঠিন আড্ডাবাজ..... বন্ধুবিহীন জীবন যাদের অন্ধ.... তারা আবার ভাবেন। বন্ধু পাবেন বাট সব কিছুর চাপে আড্ডা দেবার সময় খুব কম পাবেন। কারন এখানকার লাইফ স্টাইলে আড্ডা আছে তবে তা সিডিউল মেইনটেইন করে.... অবিরাম আড্ডা নেই।

৭) যারা স্কিল মাইগ্রেশানে এপ্লাই কইরাই ভাবেন আপনারেই খুঁজতাছে কানাডা সরকার তাইলে আইসেন না কারন কানাডা সরকার আপনারে আইনাই খালাশ চাকরী দেবার দায়িত্ব তাদের না... ওইটা একান্তই আপনার দায়িত্ব। এবং আপনারেই খুঁজে বের করতে হবে আপনার উপযোগী চাকরী। কাজেই ভাবেন আবার..... এখানে আপনার ফিল্ড এর জব পাবার সম্ভাবনা ১%। তারউপর আপনাকে কম্পিট করতে হবে সারা বিশ্বের বাঘা বাঘা স্কিলড্ লোকদের সাথে কারন কানাডায় শুধু বাংলাদেশই না অন্যান্য সব দেশ থেকেই মাইগ্রেট করে। আর কানাডিয়ান ডিগ্রি ও এক্সপেরিয়েন্স ছাড়া জব পাবার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে। তারউপর আছে টিনের চশমা পড়া ইন্ডিয়া বা চায়নার নিজস্ব কমিউনিটি ও স্বজনপ্রীতি !!! মানে স্বজাতির কেউ একজায়গায় ঢুকলে মোটামুটি জ্ঞাতী-অজ্ঞাতী ভাই-ব্রাদার সবাইরে নিয়া আসে তাই ওদের ওই কমিউনিটির সাথে কম্পিট করে টিকে থাকা কঠিনতম কাজ।

৮) অড জবকে এখানে আদর করে এখানে বলে সার্ভাইবাল জব.... নতুন অবস্থায় জীবনের তাগিদে টিকে থাকার জন্য এ সার্ভাইবাল জব ছাড়া কোন বিকল্প নেই। অড জব মানে সুপার সপে ক্যাশিয়ারের জব, টিম হর্টন বা অন্য কফি সপে জব (টিম হর্টন কফি সপ এখানে মারাত্বক জনপ্রিয়), ফ্যাক্টরিতে জব, সিকিউরিটি জব বা রেস্টুরেন্টে জব সহ যেকোন মিনিমাম ওয়েজের জব যা সকালে আছে বিকালে নেই। এসবকে সার্ভাইবাল অংশ হিসেবে নিতে হবে নতুবা দেশেই থাকেন, বিদেশে এসে কোন কাজ নাই। ছোটবেলায় বইয়ে পড়ছিলেন সকল কাজই সমান মূল্য, তা এখানে আসলে কি জিনিস প্রাক্টিকেলে বুঝবেন আর কি !!!!

৯) ঘরে বাইরে সব কাজ করার মতো শক্তি ও মানসিকতা থাকতে হবে.. মানে চাকরী করে ও বুয়া বা আব্দুলগিরি করার ধৈর্য্য থাকতে হবে। শারীরিক অনেক কস্ট করতে হবে তবে সেটা সবসময়... আগে পরে বলে মাপ পাবার সুযোগ নেই। কারন কাজের লোকদের উপর জন্ম থেকে ডিপেন্ডডেন্ট আমরা তাই এ বিষয়টা আমাদের বুঝতে অনেক সময় নেয়। আর তা করার মানসিকতা না থাকলে ব্যাগ গোছানো বন্ধ রাখেন.......

১০) যারা ভাবেন দু'দিনেই বিদেশে গাড়ি বাড়ি করবেন তারা আবার ভাবেন.... অবশ্যই এখানে গাড়ি বাড়ি করা সহজ কারন সবই করা যায় মর্টগেজে এ। এবং তা এমন কোন কঠিন কাজ না শুধু দরকার ফিক্সড্ ইনকাম যাতে করে মাসে মাসে লোনের টাকা শোধ দেয়ার পরে ও নিজের সংসার চালানোর টাকা থাকবে। ফিক্সড্ ইনকাম না থাকলে তা করা মানে নিজেকে সমুদ্রে ফেলা। ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করি.......

আমার এক পরিচিত সিংগাপুরে খুব ভালো জব ছিল ইন্জিনিয়ার মানুষ, ফ্লাট ছিল গাড়ি ছিল... আয়েশি জীবন ছিল। সব বিক্রি করে কানাডায় এসই বাড়ি কিনে মর্টগেজে। প্রাথমিক বুকিং মানি দেয়ার পর মাসিক ইনস্টলমেন্ট এ চুক্তি। তারপর কি ভেবে তারা এক দালারের খপ্পরে পড়লো... দালাল তাদের লোভ দেখালো আরেকটা বাড়ি বুকিং দিয়ে এ বাড়িটার বিক্রি করলে অনেক লাভ পাবে। যথারীতি তাদের শেষ সম্বল ৪০ হাজার ডলার দিয়ে বাড়ি বুকিং দিয়ে বসে আছে। তারপর আগের বাড়ি বিক্রিও করতে পারে না নতুনটা কিনতে ও পারে না। যথারীতি বুকিং দেয়া বাড়ির মালিক মাস খানেক পর কেস করে দিলো ও হিউজ পেনাল্টি চার্জ করলো। বেচারার এমন অবস্থা এখন যে উকিলের ফি বা বাড়ির লোনতো দূরে থাক, ভাত খাবার পয়সা ও নেই। স্যোসাল ও খেতে পারবে না কারন তার বাড়ি আছে.... মোটামুটি দেউলিয়া। তো যা বলছিলাম, ধৈর্য্য ধরার মানসিকতা থাকতে হবে। এখানে খুব কমন বিষয় বাড়ি গাড়ি কিনে মর্টগেজের বিল দিতে যেয়ে বাসার সবাই বউ ছেলে মেয়ে ফ্যাক্টরি জবে ঢুকেছে.... আর কর্তা মহোদয় ৯টা ৫টা অফিসের পর অড জব করে... ট্যাক্সি চালায় বা ফ্যাক্টরি জবে ঢুকেছে। পুরো জীবনটা ফ্যাক্টরি জবে বাঁধা পড়ে যায় এমন কি কখনো কখনো পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের চেহারা ও দেখতে পায় না। যাহোক সেটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার...... বেশি বুঝা পাবলিক থেকে যত দূরে থাকা যায় ততই মঙ্গল...........।

১১) হাঁ ধৈর্য্য ধরার মানসিকতা থাকতে হবে অবশ্যই প্রতিটি ক্ষেত্রে কারন আপনাকে এখানে জীবন নতুন করে শুরু করতে হবে। যে জীবন এখানে শুরু করবেন তা সত্যিই প্রথম থেকে তাই ধৈর্য্য হারানো যাবে না। দেশে যা করেছেন তা দেশের বাইরে মূল্যায়নের চিন্তা না করাই ভালো.... আর যদি ভাবেন দেশে আপনি কেউকেটা ছিলেন এখানে ও আসা মাত্রই কিছু হয়ে যাবেন তাহলে দয়া কইরা আইসেন না... দেশেই থাকেন।

১২) যারা প্রফেশনাল জবে আছেন দেশে বিশেষ করে ডাক্তার ভাই-বোনেরা, আপনারা আসার আগে ৭ বার ভাবেন। এখানে প্রফেশনাল জব করতে গেলে লাইসেন্স লাগে। শুধু ডাক্তার না.. টিচার এমন কি পার্লারের কর্মী থেকে শুরু করে সবারই লাইসেন্স লাগে, লাইসেন্স ছাড়া জব পাবার কোন উপায় নাই। আর লাইসেন্স এর জন্য কানাডিয়ান পড়াশুনা বাধ্যতামূলক। আমাদের দেশীয় ডিগ্রির ভ্যালু খুবই কম। তাই প্রথম থেকেই পড়া শুরু করতে হবে। আপনি ধরে নেন নিজের প্রফেশন ধরে রাখতে চাইলে নতুন করে আবার জীবন শুরু করতে হবে.....আর মেডিকেল প্রফেশন এখানে অনেক অনেক টাফ........ সেটা করার জন্য অসীম ধৈর্য্য দরকার। আর সেটা না থাকলে এ প্রফেশনে আসতে পারবেন না....! এখানে অনেক ডাক্তার ব্যাংক বা অন্য কোথাও জব করে কারন..... কারন খুবই কস্টকর এখানকার মেডিকেল পড়াশুনা।

১৩) এবার আসেন আসল কথায়, আপনারা কি জানেন কতজন দেশী ভাই বা ভাবীরা এখানে এসে প্রচন্ড হতাশায় ডিভোর্স অথবা আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। কারন দেশে যেভাবেই থাকি মা-বাবা, ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন নিয়ে কম-বেশী সুখে দুখে থাকি। এখানে প্রথম এসে আত্মীয়-স্বজনহীন পরিবেশে এরকম আপন কাউকে সহজে পাওয়া যায় না। তার উপর এসে দেখে চাকরীর বাজার ভয়াবহ, আপনার এতো বছরের অভিজ্ঞতা কোন কাজেই আসছে না, কানাডিয়ান এডুকেশান ছাড়া কোন এপ্লিকেশান এক্সেপ্টই করে না। দেশে যা টাকা পয়সা এনেছেন তা দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে, বাধ্য হয়ে ওড জবে ঢুকছেন। যে ভাবী জীবনভর স্বামীর টাকায় চলেছেন, বাসায় দু'জন কাজের লোক সব কিছু টেক-কেয়ার করছিল আর নিজে শপিং মলে ঘুরে স্বামীর টাকায় লেটেস্ট ডিজাইনের ড্রেস কিনেছেন তার জন্য এখানকার জীবন খুবই কঠিন। এসেই শুরু হয় কঠিন বাস্তবতা.....তখনই শুরু হয় মারাত্বক হতাশা। বুয়া, সুইপার, বাজার, ক্লিনার সবই আপনি.... কেউই আপনাকে এসব কাজ করে দিবে না। যত রাতেই বাসায় ফিরেন তা আপনাকেই করতে হবে, কোন বিকল্প নেই। সবচেয়ে বড় বিষয় বাংলাদেশী স্বামীরা কখনই এসব ঘরের কাজকে কাজ মনে করে না কারন তারা জন্ম থেকেই জানে এসব কাজ মেয়েদের। মা বোন বউ বা কাজের লোক এসব কাজ করে এসেছে। তাই ঘরের কাজে স্ত্রীকে কোন সাহায্য করার কথা চিন্তা ও করে না। তার উপর আরো সমস্যা, মার্কেটে যে জব আছে তা এখানে মেয়েদেরই প্রেফারেন্স বেশী এর কারনে ভাইদের চেয়ে ভাবীরাই আগে জব পেয়ে যায়। একদিকে দেশের আরামের লাইফ ছেড়ে এতাে কঠিন সংগ্রামের লাইফ আরেকদিকে জীবনভর জব করেনি বাট এখানে করতে বাধ্য হচ্ছে । সবমিলিয়ে মারাত্বক হতাশায় ডুবে যায় ভাবীরা। আর সংসার জীবনে ভাইরাতো সে হতাশা ভাবীদের উপর ঝাড়ে বাট ভাবীরা ঝাড়ি দেবার কাউকে পায় নাসহজে। এমন কি আপনা কেউই থাকে না যার সাথে শেয়ার করা যায়। দেশে বাবা-মাকে ও বলতে পারে না কারন সবাই বিশাল আশা নিয়ে বসে থাকে, সে আশা ভঙ্গ করতে চায় ও না। তারপর শুরু হয় সত্যিকারের জীবনের টানাপোড়া ।......... তাই আসার আগে এসব কেউ বলবে না, শুধু স্বপ্নের কথা বলবে...... জীবনের এ বাস্তবতা মানার মতো মানসিকতা না থাকলে না আসাই ভালো।

যাহোক আপনাদের ভয় দেখাচ্ছি না, সম্পূর্ন আমার দৃষ্টিতে বাস্তবতা বলার চেস্টা করছি। তবে যারা এখানে আসে তারা এক সময় না এক সময় প্রতিষ্ঠিত হয় কিন্তু প্রথমের এ কস্টটাই যা সহ্য করতে হয়। যারা এ কস্ট সহ্য করে এ জীবন সহজে মানিয়ে নেয়ার চেস্টা করেছে তারা খুব সহজেই প্রতিস্ঠিত হতে পেরেছে..... তাই বলি কস্টতো করতেই হবে তাই শুধু শুধু হতাশা বাড়িয়ে লাভ কি......... আসতে চাইলে নিজেকে সব কিছু মানিয়ে নেয়ার মানসিকতা নিয়ে আসুন....!!!

দিল্লিকা লাড্ডু খেলেও পস্তাবেন, না খেলেও পস্তাবেন তাই খেয়েই পস্তানো ভালো তাই না :P

আজ এ পর্যন্ত ........ ভালো থাকেন !!!!!!!!


আগের লোভদেখানো পর্ব, যদি পড়তে চান।
কানাডায় সামুর সিন্ডিকেট.............. কেন কানাডা আইবেন !!! B-)) ;) B:-) ...
কানাডায় আসার সহজ পথ ........ তরল, কঠিন কিংবা বায়বীয় B:-) ... পর্ব:২
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫
৬৪টি মন্তব্য ৬৪টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×