আওয়ামি লিগের আমলে দেশে ঘটে যাওয়া শত শত গুম, খুনের মধ্যে এই একটিরই সুরাহা হয়েছে। ধন্যবাদ শামীম ওসমানকে।
২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল দুপুরে নারায়ণগঞ্জ আদালতে একটি মামলায় হাজিরা দিয়ে ঢাকার ফেরার পথে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের ফতুল্লার লামাপাড়া থেকে অপহরণ করা হয় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ও ২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, তার বন্ধু সিরাজুল ইসলাম লিটন, সহযোগী মনিরুজ্জামান স্বপন, তাজুল ইসলাম, স্বপনের গাড়ি চালক জাহাঙ্গীরকে ।
ওই ঘটনা দেখে ফেলায় নজরুলের গাড়ির পেছনে থাকা আইনজীবী চন্দন সরকার ও তার গাড়িচালক ইব্রাহিমও অপহৃত হন।
তিনদিন পর শীতলক্ষ্যা নদীতে মেলে ছয়জনের লাশ। ১ মে নজরুলের বন্ধু সিরাজুল ইসলাম লিটনের লাশও নদীতে ভেসে ওঠে।
ওই ঘটনা সারা দেশে আলোচনার ঝড় তোলে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠে র্যা ব-১১ এর শীর্ষ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে, যাদের মধ্যে ঢাকা মহানগর আওয়ামি লিগের নেতা, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরীর মায়ার মেয়ের জামাতা এবং ওই ক্যাম্পের অধিনায়ক মোহাম্মদ তারেক সাঈদও রয়েছেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০