somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এজেন্সি- স্বপ্ন ও বাস্তবতা (পর্ব১১ ) – বাংলাদেশি মেয়ের স্বপ্নভঙ্গ

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জার্মানিতে আসার পর শুরুর দিকে যে জিনিসগুলু মিস করতার তার মধ্যে অন্যতম ছিল বাংলাদেশি খাবার। গরম ভাত এর সাথে ঝাল দিয়ে রান্না করা যে কোন তরকারি। তাইতো ফ্রাইবুর্গে আমারা যে কয়জন ছিলাম প্রতি সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কারো না কারো বাসায় বাঙ্গালী খাবরের পার্টি হতো আর আমরা সারা সপ্তাহ অপেক্ষায় থাকতাম করে সবাই মিলে একসাথে মজা করে একটা খাওয়া দিব। ব্যাপারটা এমন পর্যায়ে গিয়েছিল যে রোটেশন করে একে একে জনের বাসায় বাঙ্গালী খাবারের পার্টি হত। শুরুতে আমরা ৪ জন ছিলাম বলে ব্যাপারটা তেমন জটিল কিছু ছিল না। আস্তে সে সংখ্যা ৭-৮ করে ১২ তে গিয়ে ঠেকল । মাঝে মাঝে আমাদের সাথে খাবার টেবেলি যোগ হত স্টুডেন্ট ভোনহাইমের অন্যান্য জার্মানরা ও। আমাদের সবাই নতুন রাধুনি হওয়ায় প্রায়ই লবন বেশি হত , মরিচের ঝালের তীব্রতা নতুন করে উপলব্ধি হত। সে সময় মায়ের হাতের বাঙ্গালী রান্নার সে স্বাদকে প্রচন্ড রকম মিস করতাম । একেক দিন একেক জনের নতুন রেসিপির কাছে বাঙালি রান্নার রেসিপি যখন প্রায় হারিয়েই যেতে বসেছিল সে সময় আমাদের মাঝে বাঙ্গালী স্বাদের খাবারে সে সে চির চেনা আসল স্বাদ নিয়ে আবির্ভাব হল আলো আপা ( ছদ্ধনাম ) । আমাদের ল্যাঙ্গুয়েজ স্কুলের টোটাল ২৫ জনের মধ্যে একমাত্র নারী । সেদিন ক্লাস শেষে স্কুলে পরিচয় ,অনেকটা অবাক হয়েছি যে বয়সে একজন বাঙ্গালী নারী ঘর সংসার নিয়ে ব্যাস্ত থাকার কথা , সে সময়ে তিনি জার্মানিতে এসেছেন মাস্টার্স করতে তাও আবার জার্মান ল্যাঙ্গুয়েজে । তাও দেশে থেকে মাস্টার্স শেষ করে একটা ব্যাংক এ ভাল পজিশনের জব রেখে । ব্যাক্তিগত ব্যাপার হওয়ায় এ বিশয়গুলু নিয়ে প্রশ্ন করি নি কক্ষনও তার চেয়ে বরং আমাদের সবাই যার যার অবস্থান থেকে সাধ্য মত সাহায্য করার চেস্টা করতাম । সে জন্যই আমাদের সবার আগে ওনার জন্য কাজের ব্যবস্তাও আমাদের এক পার্টিতে বসেই করা হয়েছিল। স্বাভাবিকভাবেই একই এজেন্সি আর একই স্কুল হওয়ায় বাঙালিগুপ ক্রিয়েট হতে সময় লাগল না। দিন যত যেতে লাগল আমাদের সবার ব্যস্ততা বাড়ার সাথে সাথে সবার মাঝের দুরত্বও বাড়তে লাগল। আগের মত আর পার্টির বদলে ছুটির দিনে কাজ করা বা অন্য কাজে ব্যস্ততাই অনেকের কাছে মুখ্য হয়ে গেল । স্কুলের ক্লাস শেষে বা ফেসবুকে বা কোন জরুরী প্রয়োজন ছাড়া আর তেমন কারো সাথে দেখা বা কথা বলাও তেমন একটা হয়না। আস্তে সবাই এখান কার লাইফের সাথে খাপ খাইয়ে নেয়ার চেস্টা করছে । যে যার মত অবস্তান থেকে নিজেকে গুছিয়ে নেয়ায় ব্যাস্ত। এরই মাঝে বাসা, কাজ , ল্যাঙ্গুয়েজ আর দেশে টাকা পাঠানো কমন কিছু ইস্যু । তার চেয়ে ও বড় চিন্তা ইউনিভার্সিটিতে এডমিশন। যেহেতু সবারই কন্ডিশনাল অফার লেটার , আর কয়েক মাস ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করেই সবার মোটামুটি কমেন্ট একটাই আর যাই হোক ৯ মাসে ল্যাঙ্গুয়েজ শেয করে ইউনি এডমিশন তাদের ধারা সম্ভব না। আলো আপা ও তাদের একজন । দেশে থেকে যে কাজগুলু করার কথা ছিল তা এখন করছে এখানে এসে,তাও উপায় না দেখে । এজেন্সি যা বুজিয়েছে তাই বুঝে চলে এসে এখন আসল বিশয়টা বুঝেও লাভ নেই। কিন্তু যত যাই হোক উপায়তো একটা বের করতে হবে।

সময়ের আবর্তনে একেক জন একেক জায়গায় চলে গেছে আর ব্যাস্ত হয়েগেছে নিজেদের ভুবনে। এরই মাঝে কেটে গেছে বছর খানেকের ও বেশি সময় । আর আমাদের মাঝের যোগাযোগ ও এখন ফেসবুকে হায় হ্যালো এর পর্যায়ে চলে গেছে। গর এক লেখায় ফ্রান্সে আমাদেরই ল্যাঙ্গুয়েজ স্কুলের এক ফ্রেন্ড এর চলে যাওয়া ও তার অবস্তানের কথা লিখেছিলাম । তার কিছুদিন পরই ফেসবুকে একটা মেসেজ পেলাম আমার সেই ফেন্ড এর কি অবস্তা, আর তার সম্পর্কে আরো আনুসাঙ্গিক প্রশ্ন নিয়ে। প্রশ্নের ধরনের দেখে আমি যতটানা বিশ্মিত তার চেয়ে বেশি বিস্মিত প্রশ্নকর্তাকে নিয়ে । আমি তাকে কোনভাবেই চিন্তেই পারছিনা। নাম , ঠিকানা , প্রোফাইল পিকচার স্ট্যাটাস কোন কিছু দিয়েই তাকে চিনতে না পেরে প্রশ্ন করে জানতে পারলাম তিনি আমাদের সেই আলো আপা। তার পর তার কাছ থেকে তার অবস্তার সম্পর্কে যা জানতে পারলাম তা এমন ...
আমাদের এক বাঙালি খাবার এর সাপ্তাহিক পার্টিতে আমরা তাকে যে কাজটা ঠিক করেদিয়েছিলাম তা এক পাকিস্তানি মহিলার ফার্মে কাজ । সেইদিন সে মহিলাও ছিল আমাদের পার্টিতে আমাদেরই এক বড়ভাই এর পরিচিত হিসেবে এসেছিলেন তিনি। যাই হোক তার কাজ ভালই চলছিল আর কাজের পরিধিও বাড়তেছি, সাথে সাথে ইঙ্কাম.আর আমাদের ও এডিয়ে চলতেন তিনি তখন .আর আস্তে আস্তে স্কুলের ক্লাসে উপস্তিতিও কমতেছিল । যার ফল একই কোর্স বার বার রিপিট। এখানে বলে রাখা ভাল সবাই কিন্তু তাদের ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স এর মেয়াদ যতদিন ততদিনের ভিসা পায়। তার বেলাও তার ব্যাতিক্রম হয়নি । ৯ মাসের ভিসা পেয়েছিলেন তিনি। ভেবেছিলেন যেহেতু এখন হাতে কাজ আছে ৯ মাসের কোর্স শেষ হয়ে গেলে আবার ১ হাজার বা ১২০০ ইউরো দিয়ে যে কোন একটা ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স নতুন করে করবেন আর এই পেপার্স দিয়ে ভিসা নেবেন নতুন করে । সে ভেবেই ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স এ ও ঠিকমত মনো্যোগ দিলেন না। কিন্তু সব কিছুতো আর নিজের ইচ্ছার মত হয় না। পাকিস্তানি মহিলার আন্ডারে যে কাজ করতেনা তার কোন লিগ্যাল পেপার্স ছিল না। আর সে সুযোগ এর সৎ ব্যবহার করেছেন সেই মহিলার । মাসের পর মাস আলো আপার কাজের টাকা বাকী জমতে শুরু করল। তিনি যখন শেষ পর্যন্ত দেখলেন যে অবস্তা খারাপের দিকে যাচ্ছে তক্ষণ তার কাছে টাকা চাইতেই মহিলা এবার তার আসল রুপ প্রকাশ করলেন । যার ফলাফল হল তাকে পুলিশের ভয় প্লাস কাজ থেকে অপসারন। যেহেতু আমাদের সাথে ইতিমধ্যের আলো আপার অনেটা দুরত্ব যেটা তারই সৃষ্টি করা তাই সে সময় তার কিছুই করার ছিল না। আমরাও একেক জন একেক জায়গায় চলে যাওয়ায় তার সে অবস্তার কথা কেউ জানতাম না। আর যারা সে সময় সে বিষয়টা জেনেছিল তারাও কিছু করার ছিল না, আর করেও নি। যাই হোক মুটামুটি কাজ নেই. নতুন কাজ ট্রাই করেছেন কিছুদিন। ইতিমধ্যে ভিসা ও শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে... পরিকল্পনা মত নতুন করে ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করবেন তার জন্যওতো টাকা লাগবে, আর তার সব টাকাতো বাকীই রয়ে গেছে। তার পরও ভিসা বাড়াতে গেলেন। এবার ভিসা অফিস থেকে একাউন্ট ৮ হাজার ইউরো দেখাতে বলল আর ৩ মাস এর টেম্পোরারি ভিসা দিল । যেখানে ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স এর ১ হাজার ইউরোই নেই সেখানে ৮ হাজার ইউরো ? আর বাকী বাঙালিদের কাছে যে ধার চাইবেন সে সম্পর্ক্টাও তিনি রাখেন নি সে সময় তিনি।

আমি যখন এ কথা জানলাও তাও মাস খানেক পরের কথা। আমার ফ্রান্সের ফ্রেন্ড এর ব্যাপারে তাকে কিছু ইনফর্মেশন দিলাম আর জানতে চাইলাম আসলে তার পরিকল্পনা কি ? সে ও ফ্রান্সে যাবার পরিকপ্লনা করছে জানাল । অথচ সে তখন ফ্রান্সেই ছিল যেটা আমি আমার আরেক ফ্রেন্ড এর কাছে পরে জানতে পারলাম ।আরোও অনেক কথাই জানতে পারলাম আমদের অনান্য ফ্রেন্ডদের কাছে যা হয়ত লিখে বলা যাবে না।

তার ও কিছুদিন পরের কথা ..যেহেতু আমি ক্লাস করতে প্রায়ই ফ্রান্স এর সিমান্তে যাই আর ফ্রান্স এ ও যাওয়া হয় মাঝে মাঝে তাই আমার কাছে কাছে ফ্রান্স থেকে জার্মানিতে আসার সহজ আর নিরাপদ উপায় জানতে চেয়ে আলো আপার মেসেজ পেলাম ফেসবুকে।যেহেতু আমি জানি তিনি ফ্রান্সেই আছেন তাই আর প্রশ্ন করলাম না। যেহেতু এতদিনে তার ভিসা শেষ হয়েগেছে তাই ভয় পাচ্ছেন জার্মানিতে আসতে তাই নিরাপদে আসার ব্যাপারে জানতেই আমাকে ম্যাসেজ । কেন আসবেন আর কি করছে , কেমন আছেন জানতে চেয়েছিলাম ...বিষয়গুলু কৌশলে এড়িয়ে গেলেন ... আমিও আর কথা বাডালাম না। সহজ আর নিরাপদ উপায়টা বলে দিলাম। এ লেখাটা লেখার আগেও তাকে ম্যাসেজ পাঠিয়েছিলাম , কেমন আছে, কি অবস্তা জানতে চেয়ে।কিন্তু কোন উওর পাই নি। একজন বাঙ্গালী নারী যে সময় ঘর সংসার আর জব নিয়ে ব্যাস্ত থাকার কথা সে সময়ে মনের জোরে আর এজেন্সি এর মিথ্যা প্ররোবনের ফাদে পড়ে জার্মানিতে এসেছিল । আর শেষ পর্যন্ত এখানে টিকতে না পেরে দেশে দেশে দৌড়াচ্ছে একটু নিরাপদ আশ্রয় এর খুজে.. আর যাই হোক ভাল আছে তা বলা যায় না। জীবনের কঠিন বাস্তবতা আর নির্মমতার কষাঘাতে জর্জরিত অনিশ্চত এ জীবনে ভবি্য্যত কি? আলো আপার মত সহজ সরল একজন নারীর আজকের এ পরিনতিত জন্য কে দায়ী ? আর কি তার ভবিয্যতই বা কি ?

লেখাটি জার্মান প্রবাসে এপ্রিল সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে



চৈতালি বেলা শেষে নতুন বছর একেবারে দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে। নতুনকে বরন করে নেয়ার পালায় আমাদের ক্ষুদ্র সংযোজন 'জার্মান প্রবাসে এপ্রিল সংখ্যা'। আপনাদের চাহিদার এবং আগ্রহের কথা মাথায় রেখে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন এবং পরিবর্ধন তো চলছেই।
ম্যাগাজিন ডাউনলোড/দেখতে ক্লিক করুনঃ http://goo.gl/PsKw1A
তাই আমাদের এবারের সংখ্যায় রইল- জামাল উদ্দিন আদনানের লেখায় 'মাইন্ড কন্ট্রোল, সংস্কৃতি সচেতনতা ও হিন্দি/উর্দুতে কথা বলা', জার্মান সংস্কৃতির বিভিন্ন দিক নিয়ে শাওনের 'জার্মান পড়ালেখা, কালচার ও কিছু এলোমেলো কথা'। প্রতিবারের মত এবারেও আছে আমাদের জনপ্রিয় সিরিজ আনিসুল হকের 'এজেন্সী স্বপ্ন ও বাস্তবতা'-র ১১তম পর্ব। হ্যানোভারে হয়ে যাওয়া সেবিট মেলা নিয়ে থাকল হিমনের প্রতিবেদনে 'বিশ্বের সর্ববৃহৎ তথ্যপ্রযুক্তি মেলায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ ও প্রাপ্তি'। এছাড়াও মাগদেবুর্গ থেকে শরিফুল তাঁর জার্মান জীবনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন 'জীবন যখন জার্মানিতে'। সেইসাথে রইল তানজিয়া ইসলামের লেখায় 'রোলিংস্টোন সিরিজ'। আর সাথে কুইজ আর কবিতার ঝাঁপি তো রইলই।
সবশেষে অভিনন্দন এবং স্বাগতম আমাদের সাথে সদ্য যোগ দেয়া জার্মান প্রবাসে অফিসিয়াল ফটোগ্রাফার দেবরাজ কর-কে।


#ফেসবুকে আমরা - জার্মান প্রবাসে- http://goo.gl/EW4qBH

একটু পড়ে যদি রিভিউ দেন তাহলে অশেষ উপকার হয়। আর কি কি যোগ করা যায় তাও জানাতে পারেন আমাদের। আপনার একটা চাওয়া, একটা মন্তব্য অথবা আপনার কোন অভিজ্ঞতা ভাগ করুন না আমাদের সাথে! চটজলদি লেখা পাঠিয়ে দিন এই ঠিকানায়ঃ [email protected]
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×