বিএনপি বরাবরই জনগনের আস্থার
প্রতি রাজনীতি করে,অন্যদিকে আওয়ামিলীগ
বরাবরই জনগনের
প্রতি আস্থা না রেখে কৌশল ও
সন্ত্রাসী কায়দাকেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
ঠিক তেমনি বর্তমান প্রেক্ষাপটে জনগন
যখন ভোটাধিকার প্রয়োগের
মাধ্যমে বিএনপিকে বাংলাদেশের ক্ষমতায়
অধিষ্ঠিত করতে চায়।কিন্তূ ধুরন্দর
আওয়ামিলীগ জনগনকে সেই সুযোগ
না দিয়ে প্রশাসনে নিয়োজিত গোপালগঞ্জের অফিসারদের
দিয়ে সাজিয়ে ২০১৪ সালের ৫ই
জানুয়ারি কৌশলে বিএনপিকে নির্বাচনের
বাইরে রেখে নামে মাত্র নির্বাচন
দিয়ে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করেছে।
যে নির্বাচনে জনগন অংশ নেয়নি ভোটের
সেন্টারে কিছু কুকুরদের দেখা যায়
যা জনগন সমালোচনা করেছে,কেবল
আওয়ামিলীগের চিন্তাধারাকে সফল
করতে বাংলার কুখ্যাত সৈরাচার এরশাদ
অবৈধ নির্বাচনে অংশ নেয়।কিন্তূ এই
অবৈধ
নির্বাচনকে বিএনপি মেনে না নিয়ে জনগনকে সংজ্ঞে নিয়ে রাজপথে শান্তিপুর্ন
কর্মসুচি ঘোষনা করে।জনগন যখন বিএনপির
ডাকে সাড়াদিয়ে রাজপথে অবস্থান
করে তখন আওয়ামিলীগের একমাত্র
আস্থাভাজন গোপালী পুলিশদের
দিয়ে গুলি টিয়ারশেন ও লাঠিচার্জ করে।
স্বাভাবিক ভাবে যখন আওয়ামী পন্থি কিছু অফিসার দিয়ে গঠিত যৌথবাহিনী ২০
দলীয় জোটের নেতাকর্মিদের দমনে ব্যর্থ
তখন বেছে নেয় বিচার বহির্ভুত
হত্যাকান্ড।এই হত্যাকান্ডে অংশ নেয়
গোপালীদের দিয়ে গঠিত যৌথবাহিনীদের
তালিকাদিয়ে সহযোগিতা করছে বাকশালি নেতাকর্মিরা।
যৌথবাহিনী প্রতিনিয়ত
বিএনপি জামায়াতের নেতাকর্মিদের
বাড়ি থেকে উঠিয়ে নিয়ে ক্রোসফায়ার
তথা বিচার বহির্ভুত হত্যাকরে বন্দুক
যুদ্ধে নিহত বলে চালিয়ে দিচ্ছে।
অন্যদিকে বাংলাদেশের
মিডিয়া গুলো বন্ধ করে দেয়ার
হুমকি দিয়ে নিজেদের ইচ্ছেমত সংবাদ
প্রকাশ করতে বাধ্য করছে,যে সব
মিডিয়া ভয়কে উপেক্ষা করে সত্য তথ্য
তুলে ধরেছে সেই মিডিয়া গুলোকে বন্ধ
করে দেয়া হয়েছে এমনকি মালিকদের
মামলা ও জেলে পুরে হয়রানি করা হচ্ছে।
এভাবেই বাংলাদেশের শাসন
ব্যবস্থাকে বাকশালি কায়দায় কুক্ষিগত
করে রেখেছে রক্ত
চোষা হায়েনা রুপে আওয়ামিলীগ।বর্তমানে
বাংলাদেশের গনতন্ত্র
ডুকরে কাদছে জনগন প্রশাসনের বন্দুকের
নলের সামনে নির্বাক প্রতিবাদ করলেই হয়
গুম নাহয় খুন অন্যদিকে যৌথবাহিনীর
বিচার বহির্ভুত হত্যাকান্ড তো আছেই।
এভাবে আর দেশের শাসন
ব্যবস্থাকে চলতে দেয়া যায়না রুখে দাড়াতে হবে বাকশালিদের
বিরুদ্ধে গর্জে উঠতে হবে জনতাকে বীরের
বেশে যেমনটি রুখে দিয়েছিল হানাদার
বাহিনীদের।গর্জে ওঠো বিএনপি জামায়াত
গর্জে ওঠো জনতা কিসের
মামলা হামলা কিসের আবার বিচার
বহির্ভুত হত্যা সবকিছু হুলিয়া ঘটাও
বিপ্লব হটাও আওয়ামিলীগ
ফিরিয়ে আনো গনতন্ত্র বুঝিয়ে নাও
ভোটের অধিকার।
(এক জিয়া লোকান্তরে লক্ষ
জিয়া বাংলার ঘরে ঘরে,কার আছে এমন
সাধ্য আমাদের রুখতে পারে)