শেখ হাসিনা ভুলের পর ভুল করে টিকে যাচ্ছে; কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, আজীবন তা ঘটবে! খালেদা জিয়ার তান্ডব থামানোর জন্য ভোট দেয়াটা ভুল হয়েছে; ৯১ দিনের পর, হয়তো আরো ৩১ দিন অপেক্ষা করলে খালেদা জিয়া নিজেই ওমরাহ করতে চলে যেতো। মেয়র ভোটের সময় হয়েছিলো, তান্ডব নিজের থেকে থামলে ভোট দিলে সঠিক হতো।
ভোটের ২য় ভুল হলো খারাপ লোকদের নমিনেশন দেয়া; হাতে যখন বড় লাঠি আছে, তখন খেলার সময়; দেশের বরেন্য ৩ জন লোককে নমিনেশন দেয়ার দরকার ছিল: ড: কামালকে নমিনেশন দেয়ার দরকার ছিল; ড: বদিউল আলমা, ড: আকবর আলীকে নমিনেশন দেয়ার দরকার ছিল; মানুষ ভোট না দিলে, মানুষকে লাঠি দেখানো যেতো।
যাক, এখন ৩য় ভুল হবে, যদি ভোটে কারসাজি হয়; পরিস্কার ভোট হোক; আমিসুল বা খোকন হলে যা হবে, আব্বাস হলে মোটেই খারাপ হবে না; মানুষের আস্হা আসবে শেখ হাসিনার উপর।
শেখ হাসিনার উচিত হবে,আনিসুল, খোকন, ছাত্রলীগ, যুবলীগকে হুশিয়ার করে দেয়া, তারা যেন ভোট কেন্দ্র থেকে দুরে থাকে; মানুষ যেন ভোট দিতে পারে।
শেখ হাসিনার উপর কিছু মানুষের ক্ষোভ আছে, তারা যদি সঠিকভাবে ভোট দিতে পারে, তাদের ক্ষোভ কমে আসবে; মেয়র ফেয়র কিছুই না, আসল হলো বড় লাঠি; গ্রেনেড ঠেকাতে, পাকীদের তোতাপাখী ঠেকাতে বড় লাথি ঠিক রাখতে হবে। সব ভোট নিয়ে টানাটানি করলে শক্তিও ক্ষয় হবে, এবং মানুষের ক্ষোভ বাড়বে; মানুষের ক্ষোভ কমানোর দরকার।
আব্বাস হলে আওয়ামীদের পোয়া বারো হবে; আব্বাস ডাকাতী করলে ভাগযোগ করে নেয়: ফালু, খোকা, পিন্টু, হাজী সেলিম সবাই আব্বাসের সৃস্টি; ফলে, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের হতাশ হওয়ার কিছুই নেই।
শেখ হাসিনা উনার এডভাইজারদের কথা শোনেন না; কারণ, ঐসব এডভাইজারেরা বুদ্ধিতে হাসিনার কাছে টোাকাই থেকে কম গুরুত্বপুর্ন; কিন্তু জনতার ইচ্ছা বুঝতে হবে, জনতার উপদেশ শুনতে হবে; জনতা বুদ্ধিমান।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫