কয়েকটি নির্দিষ্ট সমস্যা দৃশ্যমানঃ
১। যত্রতত্র পার্কিং।
২। পাবলিক বাসগুলো যত্রতত্র যাত্রী উঠানামা করানো।
৩। লেন না মেনে গাড়ি চালানো।
৪। ট্রাফিক সিগনাল অমান্য করা।
৫। পথচারী পারাপার/জেব্রাক্রসিং না ব্যবহার করে রাস্তার মাঝদিয়ে দৌড়।
৬। রিকশা গুলো সব এলোপাথারি চলাচল।
৭। ট্রাফিক সিগনাল এর অপ্রতুলতা।
৮। প্রশিক্ষিত চালকের অভাব।
৯। নাগরিক সচেতনাতার অভাব।
১০। ফিটনেসবিহীন যান চলাচল।
১১। মহাসড়কে স্বল্পগতির যান চলাচল।
১২। সড়ক/মহাসড়কে নাই কোন নিদিষ্ট গতিসীমা।
১৩। জরিমানার সুষ্ট ব্যবস্থাপনা।
১৪। ঘুস দিয়ে চালকের লাইসেন্স/গাড়ীর লাইসেন্স ইত্যাদি সহজলভ্যতা।
১৫। চালকের জন্য প্রশিক্ষণ ক্লাসের কোন ব্যবস্থা নাই।
১৬। রিকশা/স্বল্প গতির যানবাহন আলাদা লেনে/রাস্তায় চলে না।
১৭। নগরে, নাগরিক ও যানবাহন এর তুলনায় রাস্তা সংখ্যা কম।
১৮। একমূখী চলাচল রাস্তা নাই, থাকলেও খুবই কম।
১৯। নগরের রাস্তা যে গুলো আছে তার সুষ্ট ও সঠিক কোন ম্যাপ নাই।
২০। সব লেভেল ক্রসিং -এ ফ্লাইওভার/পথচারী পারাপার ব্রিজ নাই।
২১। মহাখালী/গাবতলী/সায়দাবাদ এই তিন দুরপাল্লার বাসস্টেশন ঢাকার ভিতরে। বিভাগ ভাগ করে আরও কয়েকটা দুরপাল্লার বাসস্টেশন স্থাপন করা প্রয়োজন। যাতে ঢাকার ভিতরে বাসের চাপ কমে।
২২। পন্যবাহী ট্রাকগুলো ঢাকায় ঢুকে যার দুরুন রাস্তা গুলো নষ্ট হয়ে যায়।
২৩। কাওরান বাজার পাইকারি আড়ৎ সহ আরও যেসকল আড়ৎ ঢাকার ভিতরে সেগুলো ঢাকার বাইরে স্থানান্তর করা নাই। করলে ঢাকার ভিতরে চাপ কমবে।
সর্বপরি, ঢাকার যানজট ও ট্রাফিক শৃক্ষলা ফিরিয়ে আনতে সুনিদিষ্ট রোডম্যাপ ও পরিকল্পনা গ্রহন করে যে সকল রাস্তা বিদ্যমান সেগুলোর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে, ট্রাফিক আইন অমান্যকারীদের(চালক/পথচারী) আইনের আওতায় এনে, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যে যারা অসৎ তাদের চিহ্নিত করে, বিআরটিএ কে সঠিক পথে এনে, চালকদের প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করে একটা মাষ্টার প্লান করা যায় কিনা তা খাতিয়ে দেখা দরকার। যা পারবে বর্তমান সরকার।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯