somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের কিছু খণ্ডচিত্র

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের কিছু খণ্ডচিত্র
----------------------------------------------------------------

সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী খাতে ব্যয় প্রতি বছর বৃদ্ধি। ২০০৯-১০ অর্থ বছরে ১৬ হাজার ৭০৬ কোটি টাকা থেকে বর্তমান ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ব্যয় লক্ষ্যমাত্রা ২২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকায় উন্নীত। সামাজিক সুরক্ষামূলক কর্মসূচীর আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ও দুঃস্থ ভাতা, পঙ্গু, প্রতিবন্ধী ও অসহায়দেও জন্য ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, ভর্তুকি মূল্যে খোলা বাজারে খাদ্যপণ্য বিক্রি, ভিজিডি, ভিজিএফ, টেস্ট রিলিফ, কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচীর আওতায় খাদ্য সহায়তা, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি ইত্যাদি কর্মসূচি বাস্তবায়িত।



বয়স্ক ভাতাভোগীর সংখ্যা ২০ লক্ষ থেকে ২৪ ৭৫ হাজারে উন্নীত। বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত দুঃস্থ মহিলা ভাতাভোগীর সংখ্যা ৯ লক্ষ ২০ হাজারে উন্নীত। অস্বচ্ছলতা প্রতিবন্ধী ভাতাভোগীর সংখ্যা ২ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ ৮৬ হাজারে উন্নীত। দরিদ্র গর্ভবতী মা, কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার এবং কৃষিকাজে নিয়োজিত প্রান্তিক নারী কর্মীদের জন্য ভাতা প্রদান। ৫০ হাজার ভূমিহীন, গৃহহীন ও ছিন্নমূল পরিবারকে পূনর্বাসন এবং সিডর ও আইলায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার উন্নয়নের লক্ষ্যে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প গ্রহণ। ঢাকায় একটি অটিজম রিসোর্স সেন্টার ও একটি অবৈতনিক অটিস্টিক স্কুল চালু। বিসিএস ক্যাডারসহ অন্যান্য সরকারি চাকুরীতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর পদে প্রতিবন্ধীদের জন্য ১ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর পদে এতিম ও প্রতিবন্ধীদের জনব্য ১০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ।



একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ৯২৩টি ইউনিয়নের ১০ লক্ষ ৩৮ হাজার পরিবারকে ১৭ হাজার ৩০০ গ্রাম সংগঠনের মাধ্যমে খামারীতে উন্নীতকরণ। বিশ্বায়নের সকল সুবিধা গ্রহণের লক্ষ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক অগ্রগতি অর্জিত।



২০২১ সালের অনেক আগেই “ডিজিটাল বাংলাদেশ” প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা সৃষ্টি। দেশের প্রতিটি ইউনিয়নের তথ্য ও সেবাকেন্দ্র চালু। এসব তথ্য কেন্দ্র থেকে গ্রামীণ জনগোষ্ঠী বিভিন্ন সরকারি ফরম, নোটিশ, পাসপোর্ট ও ভিসা সংক্রান্ত তথ্য, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বিভিন্ন সেবা বিষয়ক তথ্য, চাকুরীর খবর, নাগরিকত্ব সনদপত্র, পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল, বিদেশে চাকুরী প্রাপ্তির লক্ষ্যে রেরিস্ট্রেশনসহ ২২০টি সেবা গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি। মোবাইল ব্যাংকিং, জীবন বীমা, মাটি পরীক্ষা ও সারের সুপারিশ, বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ এবং জমির পর্চাসহ অন্যান্য সেবা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি। প্রায় ৪ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন।



উপজেলা ও জেলা হাসপাতালগুলোতে মোবাইল স্বাস্থ্যসেবা চালু। টেলিমেডিসিন সিস্টেম চালু। মোবাইল টেলিফোন সিমের সংখ্যা ১০ কোটিতে উন্নীত। থ্রি-জি প্রযুক্তি চালু। মোবাইল ফোনেই ভিডিও কল করা যাবে। টিভি দেখা যাবে। ইন্টারনেটের গতি বাড়বে। টেলি কনফারেন্স করা যাবে।



ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা সাড়ে তিন কোটিতে উন্নীত। ৫৮টি জেলার ১৭৮টি উপজেলা ও ৪২টি গ্রোথ সেন্টারে ডিজিটাল টেলিফোন প্রদান। ৩টি পার্বত্য জেলার ২০টি উপজেলায় ডিজিটাল এক্সচেঞ্জ স্থাপন।



বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ, আইসিটি ফেলোশিপ ও অনুদান প্রদান। রূপকল্প ২০২১, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০১০-২১) ও ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক (২০১১-২০১৫) পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতি অর্থবছর লক্ষভেদী বাজে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন নিশ্চিতকরণ।



বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দা, ইউরোপে মারাত্মক অর্থ সংকট, উন্ন বিশ্বেও বাজারগুলোতে চাহিদা হ্রাসসহ নানামুখী নেতিবাচক পরিস্থিতি মোকাবেলা করে বাংলাদেশ গড়ে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন। বার্ষিক উন্নয়ন ব্যয় ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা থেকে ২০১৩-১৪ অর্থবছওে ৬৫ হাজার ৮৭০ কোটি টাকায় উন্নীত। এডিপি বাস্তাবায়ন হার ৯৭ শতাংশে উন্নীত। রাজস্ব আদায় প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি।



মাথাপিছু আয় ২০৮ সালে ৬৩০ ডলার থেকে ১০৪৪ ডলারে উন্নীত। ৫ কোটির বেশী মানুষ নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্তে উন্নীত। দারিদ্রের হার ২০০৫ সালের ৪০ শাতাংশ থেকে ২৬ শতাংশে হ্রাস।



মূল্যস্ফীতি ২০০৮ এর ১৩ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশে হ্রাস। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমবৃদ্ধি। ইতিহাসের সর্বোচ্চ ১৬ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ সৃষ্টি। রাজস্ব আদায়ে বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধি প্রায় ২৬ শতাংশ। বাজেট ঘাটতি জিডিপি’র ৫ শতাংশের কম।



৮ লক্ষ ৭৮ হাজার ৪০১টি এসএমই উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানকে ১ লক্ষ ৩৯ হাজার ৫১৯ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ। ৩৯ হাজার ২১৩ নারী এসএমই উদ্যোক্তাকে ৫ হাজার ৯৭ কোটি টাকা ঋণ প্রদান। ১ হাজার ২১৮টি নতুন ব্যাংক শাখা খোলার অনুমোদন প্রদান। ৩টি নতুন অনিবাসী বাংলাদেশী ব্যাংক এবং ৬টি বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং ৬টি বাণিজ্যিক ব্যাংক স্থাপনের অনুমোদন প্রদান। ৩৭টি ব্যাংকে পুরোপুরি ও ৪টি ব্যাংকে আংশিক অনবলাইন ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু।



বিশ্বমানের অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউস সৃষ্টি। ২০১০ সালে দেশের পুঁজিবাজাওে সংঘটিত অস্বাভাবিক পরিবর্তনের প্রকৃত কারণ উদঘাটনে গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তাবায়নে স্বল্প ও মধ্য মেয়াদী পদেক্ষেপ গ্রহণ। রপ্তানীতে গড়ে ১৮.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন। ২০১২-১৩ অর্থবছওে ২ হাজার ৭০৩ কোটি ডলার আয়। ২০০৮ এর রপ্তানি আয় ছিল ১ হাজার ৪৮০ কোটি ডলার। দেশের ব্যচবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য বাণিজ্য উদারীকরণ। উদার আমদানি নীতি অনুসরণ।



দেশব্যাপী টিসিবি’র ডিলার এবং খোলা বাজাওে বিক্রয়ের মাধ্যমে ভোক্তা পর্যায়ে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য সরবরাহ নিশ্চতকরণ। ডিলারের সংখ্যা ১৪০ জন থেকে ৩ হাজার ৫৩ জনে উন্নীত।



টিসিবি’র গুদাম ধারণক্ষমতা ১১ হাজার ৭০ টন থেকে ৪৩ হাজার ৬৪৫ টনে উন্নীত। ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা।



রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানীর সকল গ্রাহক সেবা কার্যক্রম অনলাইনে সম্পাদন।



রেমিটেন্স প্রাপ্তিতে গড়ে ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন। গত অর্থবছওে ১ হাজার ৪৫০ কোটি ডলার রেমিটেন্স প্রাপ্তি। ২০০৮ ছিল ৮৯৮ কোটি ডলার। বাংলাদেশ বিশ্বেও সপ্তম বৃহত্তম রেমিটেন্স অর্জনকারী দেশ। বাস্তবসম্মত শ্রম কূটনীতির ফলে জনশক্তি রপ্তানি গন্তব্য দেশের সংখ্যা ১০০ থেকে ১৫৫ এ উন্নীত। জি-টু-জি পদ্ধতিতে জনশক্তি রপ্তানি শুরু। ব্যয় হ্রাস। হয়রানি বন্ধ। ১৪টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিদেশগামী নারীদেও প্রশিক্ষণ প্রদান। নারী জনশক্তি রপ্তানি ব্যাপক বৃদ্ধি।



দেশের মোট জনসংখ্যা ১৫ কোটি ২৫ লক্ষ ১৮ হাজার ১৫ জন। এর মধ্যে ৭ কোটি ৬৩ লক্ষ ৫০ হাজার ৫১৮ জন পুরুষ এবং ৭ কোটি ৬১ লক্ষ ৬৭ হাজার ৪৯৭ জন নারী। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ ব্যাপক বৃদ্ধি। ২০১২ সালে দেশের ইতিহাসে সর্বাধিক ১ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক বিনিয়োগ প্রাপ্তি। ৮টি ইপিজেড-এ বিনিয়োগের উন্নত পরিবেশ সৃষ্টি। বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও রপ্তানি ব্যাপক বৃদ্ধি।



দেশের প্রতিটি বিভাগে ন্যুনতম একটি করে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ গ্রহণ। সিরাজগঞ্জ, মংলা, আনোয়ারা, মীরসরাই ও মৌলভীবাজারে অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠন শুরু।



শিল্প স্থাপনকে উৎসাহিত করতে একটি আধুনিক শিল্প নীতি প্রণয়ন। ৪০ হাজার ২৬৬টি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপন। ৮ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ। ৩ লক্ষ ১৯ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান।



ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা ও রংপুর সিটি কর্পোরেশন গঠন। ১৬টি নতুন পৌরসভা গঠন। দেশে নিরাপদ পানির কভারেজ ৮৮ শতাংশে উন্নীত।



চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশন এবং ৫৯টি পৌরসভায় পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়ন। বাংলাদেশে সার্ক দেশসহূরেহর মধ্যে সর্বোচ্চ ৯১ শতাংশ স্যানিটেশন কভারেজ অর্জিত। ঢাকা ওয়াসার পানির দৈনিক উৎপাদন ১৮৫ কোটি লিটার থেকে ২২৫ কোটি লিটারে উন্নীত। ২০৩ কিঃমিঃ নতুন পানির লাইন, ১৫ কিঃমিঃ পয়ঃলাইন ও ৬৪ কিঃমিঃ ড্রেনেজ লাইন স্থাপন। খুলনা ওয়াসা ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৯টি গভীর নলকূপ স্থাপন।



রাজশাহী ওয়াসার দৈনিক পানি সরবরাহ ২ কোটি ৫৯ লক্ষ লিটার থেকে ৫ কোটি ৫৪ লক্ষ লিটারে উন্নীত। যাত্রাবাড়ী থেকে পলাশী পর্যন্ত ১০ কিলোমিটাপর দীর্ঘ “মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার” নির্মাণ কাজ সম্পন্ন। প্রশাসনকে গতিশীল ও যুগোপযোগী করতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে প্রায় ৩ লক্ষ পদ সৃজন।



সরকারী চাকুরিতে প্রবেশের সময়সীমা ৩২ বছরে উন্নীত। জাতীয় বেতন স্কেল ২০০৯ বাস্তবায়ন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অধীন রাজস্ব খাতে প্রথম শ্রেণীর পদে ২১ হাজার ৩২ জন, দ্বিতীয় শ্রেণীর পদে ২৮ হাজার জন, তৃতীয় শ্রেণীর পদে ১ লক্ষ ২৯ হাজার ৬৯৬ জন এবং চতুর্থ শ্রেণীর পদে ২৪ হাজার ৫৯০ জন সর্বমোট ২ লক্ষ ৩ হাজার ৩১৮ জন জনবল নিয়োগ।



২৮তম, ২৯তম, ৩০তম ও ৩১তম বিসিএস পরীক্ষায় বিভিন্ন ক্যাডার সার্ভিসে ৫ হাজার ৯৭২ জনকে নিয়োগ প্রদান। আরো ৪ হাজার ৮১৭ জন নিয়োগের কার্যক্রম অব্যাহত।



উপ-সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার কর্মকর্তাকে পদোন্নতি প্রদান। গণকর্মচারীদের অবসর গ্রহণের বয়স ৫৭ বছর থেকে বৃদ্ধি করে ৫৯ বছর নির্ধারণ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের অবসর গ্রহণের বয়স ৫৭ বছর থেকে বৃদ্ধি করে ৬০ বছর নির্ধারণ। দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা খুলনার পিপলস জুট মিলস এবং সিরাজগঞ্জের কওমী জুট মিলস চালু।



বিজেএমসি’র ২৭টি পাটকলের মধ্যে ২৩টি চালু। আরো তিনটি চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ। সেনাবাহিনীর আধুনিকায়নের জন্য ৪৪টি চতুর্থ প্রজন্মেও ট্যাংক (এমবিটি-২০০০), ৩টি আর্মার্ড রিকভেরি ভেহিক্যাল এবং ট্যাংক টি-৫৯ এর জন্য ১২৯টি ওয়ারলেস সেট (ভিআরসি-২০০০এল) ক্রয়। একটি নতুন রেজিমেন্ট গঠনের সুযোগ সৃষ্টি।



আর্মি এভিয়েশন গ্রুপের জন্য ২-ইঞ্জিন বিশিষ্ট ২টি হেলিপ্টার ও ২টি ফিক্সড উইং বিমান ক্রয়। “বিজয়” ও “ধলেশ্বরী” সহ ৪টি করভেট (যুদ্ধ জাহাজ) সংযোজনব। জরীপ জাহাজ “অনুসন্ধান” ক্রয়। জাহাজ ও বিমান বিধ্বংসী মিজাইল সংযোজন। বিমান বাহিনীর আধুনিকায়নে শর্ট রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম শোরাড) ক্রয়।



মিগ-২৯ বিমানের ৪৮টি মিজাইল এবং এফ-৭ সিরিজ বিমানের ৮০টি মিজাইল সংযোজন। ৬২টি থানাকে মডেল থানায় উন্নীতকরণ। এসআই ও টিএসআই পদকে ৩য় শ্রেণী হতে ২য় শ্রেণীতে এবং ইন্সপেক্ট পদকে ১ম শ্রেণীতে উন্নীতকরণ। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে ৬ হাজার ৭৭৩ জন পুলিশ সদস্য প্রেরণ। বিদেশে সুনাম অর্জন। আনসার ও ভিডিপি অধিদপ্তওে নতুন ২ হাজার ২৩৫টি পদ সৃষ্টি। কাশিমপুর ও কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার নির্মাণ। ১৫টি জেলা কারাগার নির্মাণ। ১৯টি আঞলিক পাসপোর্ট অফিস ভবন নির্মাণ। মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট এবং মেশিন রিডেবল ভিসা প্রবর্তন। এর ফলে বাংলাদেশের নাগরিকদেও হয়রানি হ্রাস। ২৫৫টি ফায়ার স্টেশন চালু। ৮ম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ড গঠন।



৮ম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ড গঠন। ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ঘোষণা। সাংবাদিকদের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে অনুদান প্রদান। ১টি সরকারি ও ১৪টি বেসরকারিসহ মোট ১৫টি টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচারের জন্য অনুমোদন। দেশে প্রথমবারের মত ১৪টি কমিউনিটি রেডিও’র লাইসেন্স প্রদান। তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন। তথ্য কমিশন গঠন এবং সংশ্লিষ্ট বিধি ও প্রবিধিমালা প্রণয়ন। রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ পূনর্গঠন। তিন পার্বত্য জেলায় মোবাইল নেটওয়ার্ক স্থাপন। অর্পিত সম্পত্তি অবমুক্তি বিধিমালা ২০১২ প্রণয়ন। ভূমি রেকর্ড ও জরীপ ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটাইজডকরণ। ১ লক্ষ ২০ হাজার ভ’মিহীন পরিবারের মধ্যে ৫৫ হাজার একর কৃষি খাস জমি প্রদান।



“গুচ্ছগ্রাম” প্রকল্পের আওতায় ১৬৩টি গুচ্ছ গ্রামে ৭ হাজার ১৭২টি ভূমিহীন পরবারকে পূনর্বাসন। চর উন্নয়ন ও বসতি স্থাপন প্রকল্পের মাধ্যমে ১২৮টি টুইন-হাউজ নির্মাণ।



বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে তাৎক্ষণিক, স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। বিদ্যুৎ উৎপাদনে অসাধ্য সাধন। লোডশেডিং এর দুঃসহ যন্ত্রণার অবসান।



৪ হাজার ৪৩২ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন ৫৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ। বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ৯ হাজার ৫৯ মেগাওয়াটে উন্নীত।



সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৬৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ। ১৯ লক্ষ ৮৯ হাজার গ্রাহককে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান। ৬২ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা প্রাপ্তি। ৬ হাজার ৪৯ মেগাওয়াট ক্ষমতার আরও ২০টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন। প্রায় ১০ হাজার কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন এবং ৩ লক্ষ কিলোমিটার বিতরণ লাইন নির্মাণ।



পল্লী বিদ্যুতায়নের আওতায় ২৬ হাজার ৫০২ কিলোমিটার বিতরণ লাইন নির্মাণ। পাবনার রূপপুরে ১ হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ২টি ইউনিট পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর। ২০ লক্ষ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন। এর আওতায় ৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন। ২৫টি গ্যাস-ক্ষেত্র আবিষ্কৃত। দৈনিক গ্যাস উৎপাদন ১ হাজার ৬০০ মিলিয়ন ঘনফুট থেকে ২ হাজার ৩০৩ মিলিযন ঘনফুটে উন্নীত।



১৩টি বৃহৎ সেতু নির্মাণ। সড়ক ও জনপদ বিভাগ ৩০ দশমিক ৫ কিঃমিঃ নতুন সড়ক ও ৪ হাজার ৪৬ মিটার কংক্রিট সেতু নির্মাণ। ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ৪ লেনে উন্নীত। কুষ্টি-মেহেরপুর সড়ক ও ফেনী-পরশুরাম-বিলোনিয়া সড়ককে আঞ্চলিক মহাসড়কে উন্নীতকরণ। মোটরযানের রেট্টে-রিফ্লেক্টিভ নাম্বারপ্লেট, রেডিও ফ্রিক্যুয়েন্সি আইডেনটিফিকেশন ট্যাগ, ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট প্রবর্তন। রাজস্ব ফাঁকি, গাড় চুরি ও বিভিন্ন অপরাধ রোধ।



ইলেকট্রনিক চিপযুক্ত স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স চালু। ২৫ হাজার গাড়ীচালককে প্রশিক্ষণ প্রদান। আখাউড়া শহর বাইপাস সড়ক নির্মাণ। ৩ দশমিক ১ কিলোমিটপার কুড়িল ফ্লাইওভার নির্মাণ। জয়দেবপুর-দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর হয়ে ঢাকা বাইপাস সড়ক নির্মাণ। পদ্মা সেতুর উভয় প্রান্তে সার্ভিস এরিয়া ও মাওয়া কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডেও মাটি ভরাট সম্পন্ন। এপ্রোস সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ। ৩৫ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ। ১৮০ কিলোমিটার রেলপথ পূনর্বাসন।



ঢাকা-রংপুর লাইনে রংপুর এক্সপ্রেস, ঢাকা-চগ্রাম লাইনে চট্টলা এক্সপ্রেসসহ ৪৫টি (২২ জোড়া) নতুন ট্রেন চালু। ১০টি রুটে ট্রেন সার্ভিস সম্প্রসারণ। বিভিন্ন রুটে ২০ জোড়া ট্রেন সার্ভিস সম্প্রসারণ। ১০১ কিলোমিটার রেলপথ মিটার গেজ থেকে ডুলেল গেজে রূপান্তর। বিভন্ন রুটে ডেমো ট্রেন চালু। বালু নদী, মাদারীপুর-গোপালগঞ্জ নৌপথে কুমার নদী, মধুমতি নদী ও লোয়ারকুমার এবং গোমতী নদী খননের মাধ্যমে ৮৩ কিলোমিটার নৌপথ চালুকরণ।



১টি রো রো ফেরী, ১টি রো রো পন্টুন ও ২টি ইউটিলিটি পন্টুন নির্মাণ এবং ৩টি রো রো ফেরী, ২টি কে টাইপ ফেরী ও ৫টি পন্টুন পূনর্বাসন। কুয়াকাটায় একটি মোটেল নির্মাণ।ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ মন্দিরের উন্নয়ন। গতিশীল ও যুগোপযোগী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিশ্চত করতে জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন। শিশু মৃত্যুর হার প্রতি হাজার জীবিত জন্মে ৩৬ জনে হ্রাস। ২০০৭ এ ছিল ৬৫ জন। এমডিজি-৪ অর্জন। জাতিসংঘ এমডিজি পুরস্কার লাভ। মাতৃমৃত্যু হার হ্রাস।



প্রায় ১৫ হাজার ৫০০ কমিউনিটি ক্লিানিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র নির্মাণ। এসব ক্লিানিক থেকে ১২ কোটি গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সেবা গ্রহণ। ৪০৮ কোটি টাকার ঔষধ বিতরণ। ১৩ হাজার ৫০০ জন কমিউনিট হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার নিয়োগ। ৪২১টি উপজেলায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ। ৩০১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লোক্স ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত। ৩টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লোক্সকে ৫০ শয্যা তেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত।



ঢাকার কুর্মিটোলায় ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট ১টি জেনারেল হাসপাতাল, শ্যামলীতে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ১টি টিবি হাসপাতাল, ফুলবাড়িয়ায় ১৫০ শয্যাবিশিষ্ট ১টি সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল এবং আগারগাঁও এ ৩০০ শয্যাবিশিষ্ট ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্স নির্মাণ। ৫ হাজার ৭২৮ জন চিকিৎসক ও ১ হাজার ৭৪৭ জন সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগ। সিনিয়র স্টাফ নার্সদেও পদমর্যাদা ৩য় শ্রেণী থেকে ২য় শ্রেণীতে উন্নীত। স্বাস্থ্য সহকারীসহ বিভিন্ন পদে ১৭ হাজার কর্মচারী নিয়োগ।



৭টি নার্সিং ইনস্টিটিউটকে কলেজে উন্নীতকরণ। সরকারি খাতে ৫টি মেডিকেল কলেজ, ৬টি ডেন্টাল কলেজ ও ইউনিট, ৫টি ইননিস্টটিউট অব হেলথ টেকনোলজী, ১টি মেডিক্যাল এসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল, ৭টি নাসিং কলেজ ও ১২টি নাসিং ট্রেনিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা। দেশীয় চাহিদার প্রায় ৯৭ শতাংশ ঔষধ বর্তমানে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত। ১৮৭ ব্রান্ডের বিভিন্ন প্রকার ঔষধ ও কাঁচামাল যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ৮৭টি দেশে রপ্তানি।



দেশের সকল উপজেলায় দৈনিক আবহাওয়া বার্তা প্রচার। ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক শক্তিশালীকরণ। বন্যাপ্রবণ ও নদী ভাঙ্গন এলাকায় ৭৪টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ। দুর্গত পরিবারের আশ্রয়দানে ৭২৪টি ব্যারাক হাউজ নির্মাণ। ঢাকা মহানগরীর ১ হাজার ৫২৮ বর্গকিলোমিটার এলাকার ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান প্রণয়ন। চট্টগ্রাম মহানগরীর ১ হাজার ১৫২ বর্গকিলোমিটার এলাকার স্ট্রাকচার প্ল্যাান ও ডিটেইল এরিয়া প্ল্যাান প্রণয়ন। খুলনা মহানগরীকে মংলা পর্যন্ত সম্প্রসারণে ৩৭১ বর্গ কিঃমিঃ এলাকার ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান প্রণয়ন।



সিলেট বিভাগীয় শহর ৮৫ বর্গকিলোমিটার স্ট্রাকচার প্ল্যান প্রণয়ন। বরিশাল বিভাগীয় শহর ৭৬ বর্গকিলোমিটার স্ট্রাকচার প্ল্যান প্রণয়ন। শ্রমজীবী মানুষের অভিজ্ঞতা ও কর্মক্ষমতাকে কাজে লাগানোর জন্য শ্রম আইন সংশোধন করে শ্রমিকদেও অবসর গ্রহণের বয়স ৫৭ থেকে ৬০ বছরে উন্নীত। শ্রম আইন ও শ্রমনীতি প্রণয়ন। শিশুশ্রম নিরসনে জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি প্রণয়ন।



তৈরী পোশাক কাতে শ্রমিকদের নিম্নতম মজুরী ৮২ শতাংশ বৃদ্ধি। প্রারম্ভিক মজুরী ৩ হাজার টাকা পুনঃনির্ধারণ। গার্মেন্টস শ্রমিকদেও ন্যুনতম মজুরী আরও বৃদ্ধিও লক্ষ্যে উদ্যোগ গ্রহণ।



ডাক বিভাগের ২ হাজার ৭৫০টি পোস্ট অফিসে মোবাইল মানি অর্ডার সার্ভিস চালু।



৬০০টি ডাকঘরে পোস্টাল ক্যাশ কার্ড সার্ভিস চালু। ৮ হাজার গ্রামীণ ডাকঘর এবং ৫০০ উপজেলা ডাকঘরকে ই-সেন্টারে রূপান্তর। ৮ লক্ষ ৪১ হাজার ৯৮০ জন যুবকে প্রশিক্ষণ প্রদান। ২ লক্ষ ৪০ হাজার ২৬৯ জনের আত্মকর্মসংস্থান। ২৭ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা যুব ঋণ বিতরণ। ক্রীড়া উন্নয়নে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় অবকাঠামো নির্মাণ ও সংস্কার।



দেশের ৬৪টি জেলা ক্রীড়া কার্যালয় এবং ৬টি সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজের মাধ্যমে তৃণমূল ও স্কুল পর্যায়ের শিশু-কিশোর এবং যুবদেও ক্রীড়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতা আয়োজন।



জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড় সৃষ্টি। মেয়েদের ক্রিকেটে ওয়ান-ডে স্টেটাস লাভ। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন প্রণয়ন।



মাতৃত্বকালীন ছুটির মেয়াদ পূর্ণ গড় বেতনে ৪ মাস থেকে ৬ মাসে বর্ধিতকরণ।



জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্যেও আসন সংখ্যা ৪৫ থেকে ৫০ এ উন্নীত। স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে ১৪ হাজার বেশী নারী নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। এমডিজি-৩ অর্জনে ব্যাপক সাফল্য। নারী সমাজকে উন্নয়নের মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে ৬৬ হাজার ৭৬০ সমিতি ও দল গঠন। নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে ২৮টি মন্ত্রণালয় জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদন প্রণয়ন।



মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী ভাতার পরিমাণ ৯০০ টাকা থেকে ২ হাজার টাকায় উন্নীত। ১ লক্ষ ৫০ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মানী হিসাবে বছওে ৩৬০ কোটি টাকা প্রদান।



মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা ও নাতী-নাতনীদের সরকারি চাকুরীতে ৩০ শতাংশ কোটা এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ। বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতা ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি। ২০১১ সালে জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উত্থাপিত “জনগণের ক্ষমতায়ন ও উন্নয়ন মডেল” এবং “শান্তির সংস্কৃতি” সর্বসম্মতিক্রমে পাশ। জাতিসংঘে ২০১১ সালে বাংলাদেশের উত্থাপিত প্রস্তাবটিও পাশ। বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে দহগ্রাম-অঙ্গরপোতায় অবাধ যাতায়াতে তিনবিঘা করিডোর ২৪ ঘন্টা উন্মুক্ত



মায়ানমারের সাথে সমুদ্র জয়ের ফলে বঙ্গোপসাগরের ১ লক্ষ্য ১১ হাজার ৬৩১ বর্গকিলোমিটার এলাকায় বাংলাদেশের ১ লক্ষ ১১ হাজার ৬৩১ বর্গকিলোমিটার এলাকায় বাংলাদেশের সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠিত। মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসবগুলো আনন্দপূর্ণ পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপন। “ধর্ম যার যার, উৎসব সবার” এ নীতি অনুসরণ।



জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মেখ মুজিবুর রহমান প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন রাজধানী ছাড়াও ৪টি বিভাগ ও ৬০টি জেলা কার্যালয়, ৭টি ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমী এবং ৩৩টি ইসলামিক মিশন কেন্দ্রের মাধ্যমে ইসলামী আদর্শ ও মূল্যবোধ প্রচার।



আল কুরআন ডিজিটাল তৈরী। এর মাধ্যমে আরবী, বাংলা ও ইংরেজীসহ কুরআন পড়া, বোঝা ও শোনার ব্যবস্থা সৃষ্টি। বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদেও শোভা বর্ধন এবং উন্নয়ন কর্মকা- বাস্তবায়ন। ৩৫ হাজারেরও বেশী মুসুল্লী একত্রে নামায আদায়ের ব্যবস্থা। নারীর জন্য নামাযের স্থান উন্নয়ন। ২০১২ সালে বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড ১ লক্ষ ১১ হাজার ২৫৪ জন মুসলমান পবিত্র হজ্জ্বব্রত পালন।

২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×