জ্যোৎস্নার মদ হাতে নগ্ন পূর্ণিমা আমার সেবায় নিয়োজিত ছিল। মূর্তি আমার পাথর দু'চোখ, পেয়ালার পর পেয়ালা পান করল তা। বিড়াল পেয়ে তুমি কোন দরজা দিয়ে ঢুকেছিলে মনে?তারাদের এপিঠে ওপিঠে উত্তর শুধালাম,ওরা নিরুত্তর!বিষণ্ণতার সরাইখানায় কবিতার জুয়া খেলে খেলে,কেটে গেল রাত।
করোটির প্রাচীরে, যখন কষ্টরা স্থায়ী শরণার্থী।নিজেরই উশৃঙ্খল কিছু স্বপ্ন খুনের নীলনকশা হাতে যখন আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সকালের প্রথম রোদ, ভিজে চোখ শুকিয়ে দিলো। রোজ শুকিয়ে দেয়!
হৃদয়ের রাজপথে মাঝে মাঝে মিছিল আসে। স্লোগানে স্লোগানে প্রস্তাব ওঠে কান্না বিক্রির! স্বৈরাচারী আমি গলার কাছে আটকে দেয় সে প্রস্তাব। ও বিক্রির জিনিস নয়। দানেরও নয়। উপহারের। যে দান আর উপহারের পার্থক্যই জানে না তার কাছে বিক্রি ! সে যে করুণ পরাজয়ের কথা!
এখন মনের মন্দিরে মৌনতার সাধনা করি। নির্বাক সে বেদীমূলে কথামালা দিয়ে যায় অঞ্জলি!
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯