somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিস্ময়কর প্রযুক্তি ব্রেনওয়েভ এনট্রেইনমেন্টঃ পর্ব -০১ (পরিচয় হওয়ার গল্প)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এমন যদি হত যে, শুধুমাত্র একটি বোতাম চেপে আপনি কয়েক মিনিটের মধ্যে আপনার ব্রেন এর বিভিন্ন ধরণের কাজ ও মনের বিভিন্ন অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন এবং এভাবে নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে আপনি আপনার মনকে শান্ত ও স্থির করতে পারছেন, মানসিক চাপ ও অস্থিরতা কমাতে পারছেন, ঘুমিয়ে যেতে পারছেন, আপনার সৃজনশীলতাকে বাড়াতে পারছেন অথবা আপনার সৃজনশীল ক্ষমতার পরিপূর্ণ ব্যবহার করতে পারছেন, খুব সহজে আপনার মনকে মেডিটেশনের বিভিন্ন স্তরে নিয়ে যেতে পারছেন এবং যতক্ষণ ইচ্ছা ঐ স্তরে আপনার মনকে স্থির করে রাখতে পারছেন, আপনার মনোযোগ ও বুদ্ধিমত্তা বাড়াতে পারছেন, অল্প সময়ের মধ্যে আপনার শরীর ও মনকে অনেক গভীর বিশ্রাম দিতে পারছেন, আত্ম-সম্মোহন করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে আপনার বদ-অভ্যাস দূর করতে পারছেন, আত্ম-সম্মোহন করার মাধ্যমে আপনার আত্ম-বিশ্বাস বাড়াতে পারছেন এবং.....

......সর্বোপরি আপনার ব্রেন এর কাজ ও মনের অবস্থা এভাবে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন সমস্যা দূর করা ও আপনার মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে সার্বিকভাবে আপনার জীবনের বেশ কিছু ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারছেন তাহলে কতই না ভাল হত!

হয়তোবা ভাবছেন যে এভাবে ব্রেন এর কাজ ও মনের অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আদৌ কিছু আছে কিনা।

যদি বলি আছে তাহলে কি আপনি আমার কথা বিশ্বাস করবেন?

আশা করি আপনি আমাকে বিশ্বাস করছেন :) আর যদি বিশ্বাস না করেন তাহলে আপনাকে বলছি, এমন একটি প্রযুক্তি আছে যা দিয়ে সত্যিই খুব সহজে আমাদের ব্রেন এর বিভিন্ন ধরণের কাজ ও মনের বিভিন্ন অবস্থা সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এবং এই প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের জীবনের বেশ কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তন এনে সার্বিকভাবে জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব।

ভাবছেন ব্রেন এর কাজ ও মানসিক অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিশ্চই আপনাকে অনেক জটিল কিছু করতে হবে। হয়তোবা ভাবছেন অনেক জটিল যন্ত্রপাতি চালানো আপনাকে শিখতে হবে।

কিন্তু মজার ব্যাপার হল, অডিও শোনার একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস (mp3 প্লেয়ার, mp4 প্লেয়ার, সিডি প্লেয়ার ইত্যাদি) দিয়ে কিভাবে একটি মিউজিক শুনতে হয় শুধুমাত্র এতটুকু জানলেই যে কারও পক্ষে এই প্রযুক্তির সুফল পাওয়া সম্ভব!

এই প্রযুক্তিটি “ব্রেনওয়েভ এনট্রেইনমেন্ট” নামে পরিচিত।

আজ থেকে ধারাবাহিকভাবে কয়েকটি পর্বে আমি আপনাদেরকে বিস্ময়কর ও ইন্টারেস্টিং এবং আমাদেরকে সরাসরি উপকার করতে সক্ষম এই প্রযুক্তিটি সম্বন্ধে জানাব। পরের পর্বগুলোতে এই প্রযুক্তি সম্বন্ধে আপনাদের বিস্তারিত জানাব। সে কারণে এই পর্বে আমি এই প্রযুক্তিটি সম্বন্ধে বিস্তারিত কিছু বলছিনা।

তবে আপাতত এটুকু জেনে রাখুন যে, “ব্রেনওয়েভ এনট্রেইনমেন্ট” হচ্ছে এমন এক প্রযুক্তি যার মাধ্যমে বিশেষ প্রকৃতির শব্দ বা আলো আলাদা আলাদা ভাবে অথবা একসাথে প্রয়োগ করার মাধ্যমে আমাদের মানসিক অবস্থা এবং ব্রেন এর কার্যক্রম সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

এই প্রযুক্তি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি চাইলে আপনার ঘুমের সমস্যা দূর করতে পারবেন, আপনার সৃজনশীলতার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারবেন, আপনার মনোযোগ বৃদ্ধি করতে পারবেন, খুব সহজে আপনি মানসিকভাবে রিলাক্সড হতে পারবেন, মেডিটেশন করার সময় একজন মানুষের যে মানসিক অবস্থা থাকে সে অবস্থায় খুব সহজে যেতে পারবেন, আত্ম-সম্মোহন করে নিজের মনকে নতুনভাবে প্রোগ্রাম করতে পারবেন ইত্যাদি ইত্যাদি।

আজকের পর্বে এই প্রযুক্তির সাথে আমার পরিচয় হওয়ার গল্পটা বলব।

আগামী পর্বগুলোতে ধারাবাহিকভাবে এই প্রযুক্তির ব্যবহার, এটি কিভাবে কাজ করে, এটির ইতিহাস, কিভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার জীবনে আপনি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারবেন সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

আজ থেকে প্রায় ৩-৪ বছর আগের কথা। ব্যক্তিগত এবং অফিসের কয়েকটি বিষয় নিয়ে খুব মানসিক চাপে ছিলাম। কিছু সমস্যা এমন ছিল যেগুলো পুরোপুরি কারো সাথে শেয়ার করতে পারছিলাম না। এই কারনে সমস্যাগুলো আরও বেড়ে যাচ্ছিল। একটা সময় মনে হচ্ছিল মাথা খারাপ হয়ে যাবে।

ডাক্তারের কাছে যাব যাব করে যাওয়া হচ্ছিল না। নিজের কাছে কেমন যেন লাগছিল এটা ভাবতে যে মানসিক চাপ ও সমস্যার জন্য ডাক্তারের কাছে যাব। থাক না নিজেই চেষ্টা করে দেখি, এইরকম ভাবতে ভাবতে আর ডাক্তারের কাছে যাওয়া হল না।

মাঝখানে এই সময়টাতে অবশ্য চুপচাপ বসে ছিলাম না। ইন্টারনেটে আমার মতন পরিস্থিতিতে কি করা উচিত সে বিষয়ে খোঁজ খবর নিতে লাগলাম। পড়াশোনা করতে লাগলাম।

এভাবে খুঁজতে খুঁজতে একদিন একটা অনলাইন আর্টিকেল ডিরেক্টরিতে থাকা একটা আর্টিকেল পড়ে জানতে পারলাম যে রিলাক্সড হওয়ার জন্য ও মানসিক চাপ কমানোর জন্য বিশেষভাবে তৈরী করা কিছু মিউজিক আছে যা নাকি অন্য মিউজিক থেকে আলাদা।

জানতে ইচ্ছা হল “কেমনভাবে আলাদা?”

উত্তর পেলাম। এই মিউজিকগুলো নাকি মানুষের ব্রেন-এর কার্যক্রমে এমন এক ধরণের পরিবর্তন আনতে পারে যাতে নাকি শ্রোতার মানসিক চাপ কমে যায়। কিভাবে কি হয় সে সম্বন্ধে খুব বেশি কিছু বলা ছিলনা। তবে এতটুকু বলা ছিল যে এই ধরণের মিউজিকগুলো খুব কার্যকরী।

নিজের সমস্যা দূর করার ব্যাপারটিতো ছিলই তার সাথে পুরো বিষয়টি জানার একটা কৌতুহলও যোগ হল।

আর্টিকেলটিতে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আমি তারপর কয়েকদিন ধরে আমার অন্যান্য কাজের ফাঁকে ফাঁকে মিউজিকগুলো ইন্টারনেটে খুঁজলাম। বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইটও পেলাম কিন্তু একটা ছাড়া সবগুলো ওয়েবসাইটেই এই ধরণের মিউজিকগুলো কিনতে হবে। তাও আবার ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড দিয়ে। একেকটির দাম ১০ ডলার থেকে ৪০ ডলারের মধ্যে! ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড তখন আমার থাকলেও এত টাকা খরচ করে একেকটি মিউজিক কিনে সেগুলো দিয়ে মানসিক চাপ কমাবো এ ব্যাপারে মন থেকে সায় পেলাম না কারণ এগুলো কতটুকু কার্যকরী সে বিষয়ে তখন আমার কোন ধারণা ছিলনা।

তবে সেই একটা ওয়েবসাইটের কথা বলি। এই একটা ওয়েবসাইটে বেশ কিছু ফ্রি মিউজিক দেয়া ছিল ডাউনলোড করার জন্য। সব ডাউনলোড করলাম। মোট ৫-৬ টার মত হবে। ডাউনলোড করার সময় প্রচন্ড কৌতুহল আর আগ্রহ অনুভব করছিলাম। মিউজিকগুলো শোনার জন্য আর তর সইছিল না।

বাসায় এসেই ফ্রেশ হয়ে মিউজিকগুলো শুনলাম। প্রতিটি মিউজিকেই একই শব্দ। “বোঁ ও ও ......” ধরণের একটা শব্দ। কোনটিতে শব্দটি একটু দ্রুত এবং কোনটিতে ধীর। খুব বোরিং টাইপের সাউন্ড মনে হচ্ছিল। একেকটা মিউজিকের দৈর্ঘ্য ছিল ১০ – ৩০ মিনিটের মধ্যে। কোন শব্দই পুরো শুনতে পারিনি। বলতে পারেন ছেড়েছি আর ২-৩ মিনিটের মধ্যেই বন্ধ করেছি।

আমার মনে হল যে এই মিউজিকগুলোর পিছনে অযথাই এই কয়েকটা দিন নষ্ট করলাম। অবশ্য জানতে পারলাম যে মিউজিকগুলো সবগুলোই "বাইনরাল বিট" দিয়ে তৈরী করা।

অনেক দিন পরের কথা। এর মধ্যে আমার মানসিক চাপ তৈরী হওয়ার জন্য দায়ী কিছু সমস্যার সমাধাণ হয়ে যাওয়াতে এই ধরণের মিউজিক শুনে মানসিক চাপ কমানোর চাহিদা কমে গেল।

মাঝখানে মেডিটেশন করার ব্যপারে আগ্রহ তৈরী হয়েছিল। বাংলাদেশের সবচেয়ে পরিচিত পদ্ধতির মেডিটেশন “কোয়ান্টাম মেথড” এর ব্যপারে খোঁজ নিলাম।

বুঝতে পারলাম যে তাদের কোর্স কমপ্লিট করার জন্য টানা কয়েকদিন ছুটি নিতে হবে। দুর্ভাগ্যের বিষয় যে তখন অফিসের দুটো বড় বড় প্রজেক্ট এর কাজে সম্পৃক্ত ছিলাম। ছুটি নিতে পারবনা বলে মনে হচ্ছিল। তারপরও কোর্সটা করার জন্য ছুটি নেয়ার চেষ্টা করলাম। কিন্তু ছুটি পেলাম না।

প্রজেক্ট শেষ হতে প্রায় চার মাস সময় লেগে গেল। এর মধ্যে কোর্স করার সময়গুলোতে টানা ছুটি আর নিতে পারিনি আর কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের মেডিটেশনের কোর্সও করতে পারিনি।

মাঝখানে অবশ্য বসে থাকিনি। বিকল্প হিসেবে ইন্টারনেটে খোঁজ করতে লাগলাম যে একা একা করার মত মেডিটেশনের কোন কোর্স আছে কিনা। খুব একটা বেশী খুঁজতে হয়নি। মেডিটেশনের মিউজিক বিক্রি হয় এরকম বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইটের খোঁজ পেলাম।

একটা ওয়েবসাইটে দেখলাম ৮টি মিউজিক দিয়ে তৈরি করা মেডিটেশনের একটি কোর্স। কোর্সের সময় ২ মাস। বাসায় যে কেউ নিজে নিজে ওদের ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী মিউজিকগুলো শুনলে ওদের তথ্য অনুযায়ী মেডিটেশন করার অনেক উপকার নাকি পাওয়া যাবে।

দুঃখের বিষয় হল আগের বারের মত এবারও কিছু কিনতে পারলামনা। কারণ প্রডাক্টের দাম তখন ১০০ ডলার এর বেশী ছিল (বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৮০০০ টাকা)। ঐ সময় এত টাকা খরচ করার মত অবস্থায় ছিলাম না।

তবে এবার কিন্তু আগের মত সময়টা নষ্ট হয়নি। কারণ এই ওয়েবসাইটে জানতে পারলাম “বাইনরাল বিট” এর কথা এবং মিউজিকগুলো যে প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে তার নামও জানতে পারলাম। প্রযুক্তিটি “ব্রেনওয়েভ এনট্রেইনমেন্ট” নামে পরিচিত। পুরো মেডিটেশন কোর্সের ৮ মিউজিকই এই প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা এবং প্রতিটি মিউজিকেই এই “বাইনরাল বিট” আছে।

বাইনরাল বিট কিভাবে কাজ করে তা জানতে পারলাম। পুরো ব্যপারটা খুব ইন্টারেস্টিং লাগল।

মনে পড়ে গেল অনেকদিন আগে কয়েকটা ফ্রি মিউজিক ডাউনলোড করেছিলাম যেগুলোতে “বাইনরাল বিট” আছে। দেরী না করে ঐ দিনই ২০ মিনিটের একটা মিউজিক শুনলাম।

এই মিউজিকটা ছিল রিলাক্সেশন এর জন্য। শোনার আগেই মানসিক প্রস্তুতি নিয়েছিলাম যে যত বোরিংই লাগুক না কেন চোখ বন্ধ করে ২০ মিনিট মিউজিকটা শুনব। মিউজিক শুনে ব্রেন বা মনে আসলেই কোন পরিবর্তন হয় নাকি তা জানার জন্য খুব কৌতুহলী ছিলাম।

মিউজিকটা শুনে যে অভিজ্ঞতা হল তা জীবনে ভুলবনা।

মিউজিকটা শুরুর কয়েক মিনিট পর আমার মনের এলোমেলো চিন্তা ভাবনাগুলো আস্তে আস্তে কমে যেতে লাগল এবং আমি আস্তে আস্তে মানসিকভাবে অনেক স্থির অনুভব করতে লাগলাম। এক সময় মনে হচ্ছিল আমার সচেতনতার স্তরটা পরিবর্তিত হচ্ছে। মনে হচ্ছিল আমি যেন আস্তে আস্তে নিজের ভিতর হারিয়ে যাচ্ছি। আস্তে আস্তে আমি তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে গিয়েছিলাম।

ঠিক কত মিনিট আমি ঐভাবে ছিলাম জানিনা। একটা সময় আবার তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাবটা কেটে গেল এবং আমি আবার জেগে উঠলাম। মিউজিকটা তখনও চলছিল।

পুরো অভিজ্ঞতাটা আমার কাছে খুবই অপ্রত্যাশিত ছিল। মাত্র ২০ মিনিটে এত বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা হবে তাও আবার এই ধরণের একটা মিউজিক শুনে আমি এটা চিন্তাও করিনি। মিউজিকটা যতদিন শুনেছি তার মধ্যে ১ দিন বাদে প্রতিদিন একই ধরণের বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা হয়েছে।

সেই থেকে “ব্রেনওয়েভ এন্ট্রেইনমেন্ট” এর সাথে আমার পরিচয় এবং এখন খুব ছোট পরিসরে হলেও এটি আমার দৈনন্দিন জীবনের একটা অংশ হয়ে গেছে। পুরো প্রযুক্তিটিতে ডাক্তারি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এর এক ধরণের সমন্বয় হয়েছে। এই প্রযুক্তি নিয়ে ডাক্তাররা যেমন কাজ করতে পারবে সেরকম ইঞ্জিনিয়াররাও কাজ করতে পারবে।

যা হোক, অনেক কথা তো বললাম। আজকে আর না। আজ এখানেই শেষ করছি। আগামী পর্বে আমাদের জীবনে এই প্রযুক্তির ব্যবহার সম্বন্ধে আপনাদের জানাব। সে পর্যন্ত ভাল থাকুন ও সুস্থ থাকুন।

~ এহসান


(চলবে......)


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই লেখাটির সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত



সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২২
১৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×