somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তসলিমাঃ একটি নির্বাসন ও কয়েকটি কথা ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :






তসলিমা নাসরিন কে তাঁর জন্মভূমি বাংলাদেশ থাকতে দেয়নি । ফলে একসময় তিনি পশ্চিমবঙ্গে থাকতেন । একসময় পশ্চিমবঙ্গও তাঁর আশ্রয় কেড়ে নিয়েছিল । তাঁর এইসব দুর্দশার কথা তাঁর নানা রচনায় লেখা আছে । যা তাঁকে এনে দিয়েছে আন্তর্জাতিক পরিচিতিও । তাঁকে নিয়ে সামান্য সংখ্যক মানুষ এখানে চিন্তিত ও সরব । কিন্তু অধিকাংশ মানুষ নীরব । যতদূর জানি বার দুয়েক তিনি এখানকার আনন্দ সাহিত্য পুরষ্কার প্রাপ্ত । তাতে ধরে নেয়া যায় তিনি পশ্চিমবঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সাহিত্য জগতে একজন গ্রাহ্য লেখিকা । কিন্তু গ্রাহ্য হলে কী হবে, আমাদের এই উপমহাদেশে ধর্মযোদ্ধারা খুবই বলবান । এই ধর্মযোদ্ধাদের কাছে সাহিত্য প্রতিষ্ঠানত কোন ছার, তারা রীতিমত একটা গোটা রাষ্ট্রের সঙ্গেই পাল্লা দেয় । তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি ধর্ম নিয়ে, ধর্মাবতার নিয়ে নানা কটু কথা বলেছেন । তাতে ধর্ম বা ধর্মাবতারের মান হানি হয়েছে।সমাজ সংসারে ধর্ম বা ধর্মাবতারের মাহাত্ম অনেক । তা কি একজন ব্যাক্তির দ্বারা ক্ষুন্ন হওয়া সম্ভব ?

তাঁর লেখা পড়ে এটা মনে হওয়া খুব কষ্ট কল্পনা যে তিনি অতিমানবী এবং তিনি এমন ধরণের কিছু লিখেছেন- যার দ্বারা সমাজ সংসার বা হাজার হাজার বছরের প্রবহমান ধর্ম বা ধর্মাচরণের কোন ক্ষতি হওয়া সম্ভব । তবু এই কষ্ট কল্পনারই জয় হয়েছে । কারণ আমাদের এই উপমহাদেশের অতি উৎকট ধরণের স্ববিরোধীতা পূর্ণ সমাজ জীবন । যার লালন যত হয়েছে সংস্কার তত হয়নি । হয়নিত কী হয়েছে । আমরা আধুনিক । আমরা স্বাধীনতা গণতন্ত্রের পুজারী। আমাদের গণতন্ত্র পেশীবাদী বা কিছুটা ভোটবাদী । আর এই গণতন্ত্রের ভোটসংকুল অত্যন্ত সরু পথ ধরে ক্ষমতায় আমাদের যাওয়া আসা ।


আমরা একটা দেশে বাস করি ঠিকই; কিন্তু সবসময় দেশটাকে যেন চেনা মনে হয়না । কারণ বাস করলেই দেশটা চেনা হয়ে যায় না । তাই মাঝে মাঝে দেশটাকে চিনতেও চেষ্টা করি । কিন্তু শেষপর্যন্ত কি চিনে উঠতে পারি ? দেশান্তরী হওয়ার পর জানা যায় তসলিমা ভারতে থাকার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন বরাবরই । বিশেষত কলকাতায় । যদিও তিনি এই উপমহাদেশেরই সন্তান । তবু তিনি উপমহাদেশের এই বড় শরিকটিকে ঠিক চিনে উঠতে পারেননি । ফলে যা হবার তাই হয়েছে। এত হৈ চৈ, এত পুরষ্কার, এত সম্বর্ধনা; কিন্তু কাজের বেলায় কেউ গান গাইতে এলোনা । বরং মৌলবাদী আক্রমণের ভয় দেখালো সবাই । আকণ্ঠ লাঞ্ছনার বোঝা তাই তাকেই বইতে হলো ।


টিঁকে থাকার জন্য মানুষকে কতখানি কুশলী হতে হয়---কতখানি দ্রাব্য হওয়া শিখতে হয়---বা দ্রাব্য হতে না পারলে প্রয়োজনে নিজেকে কতখানি চুর্ণ করে নিতে হয়--সবাই কি জানে ? অবশ্য টিঁকে থাকার সমস্যা যাদের আছে তাদেরই এসব জানতে হয় করতে হয় । তসলিমার বোধহয় তা ছিলনা । থাকলেও একরোখা তসলিমা আমল দেননি । তাই তাঁর এই দুর্দশায় এই উপমহাদেশের এক পোয়া গণতন্ত্র মাঝে মাঝেই হায় হায় করে, কাগজ কলমের সমাজতন্ত্র মাঝে মাঝে মুচকি হাসে । আর তারই মাঝে দানবীয় স্বৈরতন্ত্র শুধু অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে । যেন পথে বেরোও বুঝবে মজা । কারণ প্রকাশ্য রাজ পথে ততক্ষণে সবাই তাঁর মুন্ডু চেয়ে বসে আছে । কোন দৃশ্যেই দর্শকের অভাব নেই ।



তসলিমা যে পশিমবঙ্গকে একদম পাশের বাড়ি ভেবে থাকতে এসেছিলেন সেই পশিমবঙ্গের একটা মহান গৌরবের দিক আছে । তা হলো সেখানে ভোটে জিতে জিতে একটানা ৩৪ বছর যাবৎ শাসন করেছিলেন স্বনামখ্যাত বামফ্রন্ট । কিন্তু ২০১১ সনে তার ইন্দ্রপতনের মত পতন হলো । নিন্দুকেরা বলতো যে ওটা নাকি বামফ্রন্ট এর আড়ালে ছিল সিপিএমের শাসন । সে যাই হউক, মানবিকতা বা প্রগতিশীলতার বিজ্ঞাপন কিছু কম ছিলনা । তাতে নানা প্রশংসাসূচক বিশেষণ অবশ্যই থাকতো । তার মধ্যে একটা থাকত মৌলবাদের বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াইয়ে বামফ্রন্ট----ইত্যাদি ইত্যাদি । কে মৌলবাদী আর কে মৌলবাদী নয় এর কোন সরকারী তালিকা থাকেনা । বেসরকারী তালিকা কি আছে ? মৌলবাদ নিয়ে তাই অনেক হ্যাজানো কথা আছে । তবে এটা ঠিক যে আমাদের দেশে মন্ত্র পড়া কম্যুনিষ্ট আর ধর্মীয় মৌলবাদীদের মধ্যে পার্থ্যক্য প্রায় শূন্যে দাঁড়িয়েছে । কে কখন কার হাতে হুঁকো খাবে আগে বোঝা যাবে না ।


-----তাস্লিমা কৌন বে--- বলতে বলতে কিছু অবাঙালি যুবক যখন সোনামুখ করে পার্ক সার্কাসে নির্বিঘ্নে ত্রাস করে চলছিল তখন এই রাজ্যের একজন সংস্কৃতিমনা কম্যুনিষ্ট মুখ্যমন্ত্রী খুব ভয় পেয়ে গেলেন । ঐ ভয় আর ঐরকম হাওয়ায় ভাসা নানান অজুহাত দেখিয়ে তসলিমাকে প্রায় ঘাড় ধরে তিনি পশিমবঙ্গ থেকে বের করে দিয়েছিলেন । আসলে জানা যায় যে কতিপয় রঙীলা আদমী নাকি ভয় দেখিয়েছিল এই বলে যে তাদের হাতে অনেক ভোট আছে । ওকে না তাড়ালে সে সব ভোট বেজায়গায় চলে যাবে । সেসময় ভুলে যাওয়া হয়েছিল তসলিমা এদেশে আশ্রিতা ।আশ্রিতারও সম্মান মানবাধিকার ইত্যাদি আছে । নিজের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিচার পাওয়ার অধিকার আছে ।



"মৌলবাদ" কথাটির মধ্যে আমরা আজকাল বসবাস করতে পছন্দ করছি । নানান বিদ্যে দিয়ে আমাদের এই বসবাসকে আমরা জাস্টিফাই করে থাকি । সাপ ও লাঠির সমীকরণ আমরা খুব ভাল জানি । কারন আর যাই হউক আমরা বোকা হতে পারিনা । আমরা এটা প্রমাণ করি যে আমাদের ঘুমের ঘোরে মৌলবাদ ভারি মাত্রায় সংখ্যাগুরু হয়ে গেছে । আমরা সংখ্যালঘু । এই পৃথিবীতে সংখ্যালঘুরা যে ভাবে বাঁচে আমরা সে ভাবে বাঁচার পাঁয়তারা করি । তৎসত্ত্বেও আমরা খুব ভাল আছি মনে করে ঘুমোতে ভালবাসি। তসলিমাদের আমরা বিচার করি নিরপেক্ষতার আড়াল থেকে । রায় দিই । রায়ে বলি কী দরকার বাবা এত সংঘাতে যাওয়ার--একটু চেপে চুপে বললেইত হয় । তসলিমা এমন কোন রায় কোনদিনও মানেননি । একটি সাধারণ মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ের এত জেদ কেন ? আমরা বিচারকক্ষ তাই বন্ধ করে দিই। কিন্তু তসলিমা তারপরও বেঁচে থাকেন । দেশে গেলে কী হবে জানা নেই । তবে তিনি দেশে আজও ফেরেননি । তার কথাতেই জানা যায় দেশে ফেরা তার পক্ষে আর খুব সহজ নয় ।


১৯৪৭সনে এই উপমহাদেশ ভাগাভাগি হয়ে তিনঘর হয়েছে । তিন ঘরেরই তিন রকম রীতি নীতি তৈরি হয়েছে । রীতি নীতিগুলো এমন করা হয়েছে যাতে কেউ কারো ছায়া সহ্য করতে না পারে । কিন্তু রাষ্ট্রের পরিকল্পনা সবসময় জনমানুষ মানে বা মেনে চলে এটা হয় না । তসলিমার মত কেউ কেউ মানেনা । ফলে বিপদে পড়ে সেকেন্ড হোম হিসেবে সে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতকেই ভেবে নেয় । এটা তার পক্ষে যায়নি । কারণ পাকিস্তানের মত তার দেশেও ভারত বিদ্বেষ বেশ প্রবল। ফলে তিনি ভারতের দালাল নামে আখ্যায়িত হন । তার দেশে ফিরতে না পারার এটাও একটা কারণ বটে ।
তসলিমাকে বুদ্ধিজীবী ভাবার কারণ নেই । তসলিমাকে লেখক কবি নারীবাদী মানবতাবাদী এসব ভাবার কারণ নেই । কারণ আমরা হাত বাড়ালেই এজাতীয় বিশেষণধারীদের হাতের কাছে পেয়ে যাই । তারা দেশে বিদেশে বহাল তবিয়তে আছেন । প্রশংসা পুরষ্কার সবই তারা পেয়ে থাকেন । তাদের এই হাল হয় না । তাদের নির্ঘুম আত্মগোপনে প্রাণ হাতে করা কোন কালখন্ড নেই । তারা সকল সান্নিধ্যের ভেতর গণতান্ত্রিক হয়ে থাকেন । একটা স্নিগ্ধ জীবন তারা প্রায়শই পকেটে অনুভব করে থাকেন । ময়মনসিংহের সাধারণ মধ্যবিত্ত ঘরের এক মেয়ে এই সাংঘাতিক গোঁ কোথায় পেলেন যে উপমহাদেশের রাজনীতির টার্গেট হয়ে গেলেন !


নারীরা জলের মতো । যে পাত্রে রাখবে সেই পাত্রের আকার নেবে । জলের মত নারী অস্তিত্বের সহজ সূত্রটি নিয়ে অনেকেই ঝামেলা করেছেন । নারীবাদের প্রথম পাঠে এর একটা হেস্তনেস্ত হয়ে গেছে । কিন্তু সব হেস্তনেস্তরই কিছু অবশেষ পড়ে থাকে । গোড়াবাদীরা সেটা নিয়েও লড়তে চান । যেন নারীরা জলের মতো না হোক নরকের মতোত বটেই । সুতরাং তার একটু সাবধানতা থাকা উচিত বৈকি । খোলা তলোয়ার হাতে তাই একটি মেয়ের দিকে এই সকল ক্যাওড়ামীপূর্ণ ভাবসম্প্রসারণগুলো খুব বেশি এগোতে না পারলেও ফতোয়ার বান জারী থাকে নিশ্চিত ।


ধর্ম নয়, আমাদের বিচার কক্ষে তার সম্পর্কে বিমূঢ় মানুষেরা প্রথম যে পথ চলতি অভিযোগটি করে থাকেন তা হল তার যৌনতা নিয়ে বাড়াবাড়ি । আধুনিক জোঁকের মুখে পৌরাণিক চুন পড়ার মত অবস্থা । খুবই সব্বোনেশে কথা । যৌনতা নিয়ে বাড়াবাড়ি ম্যাক্সিমাম একজন পুরুষের পক্ষে শোভা পেতে পারে । কিন্তু একজন নারী ! সুতরাং আড্ডায় আলোচনায় লেখায় পত্রে তসলিমা ও যৌনতাকে সমার্থক করার জন্য প্রায় উঠে পড়ে লাগা হলো । বলা বাহুল্য এসব সমাবেশে সংখ্যাধিক্য পুরুষের হলেও নারীরাও পিছিয়ে ছিলেন না । অনেক নিরপেক্ষরা আবার এমন অভিযোগও করে থাকেন যে তার সেক্স-লাইফ নিয়ে লেখাপত্রগুলো বাড়াবাড়ি এবং তার প্রতিবাদী স্পিরিটের পরিপন্থী হয়ে গেছে । যেন এটা মনে রাখতে হবে যে লেখার বিষয় প্রকরণ অদৃশ্য কোন শক্তির অনুমোদন সাপেক্ষ হয়েছে কিনা । আর এই অদৃশ্য শক্তিটা চিনতে পারার নামই বেচে বর্তে থাকার চাবি কাটি।যা তসলিমা বোধ হয় জানতেননা বা জানলেও মানতেননা ।


আমাদের এই সমসময়ে ভোগ্য যৌনতায় কোন সমস্যা নেই । তা ব্যবহারিক বা বিজ্ঞাপনিক যাই হউক না কেন কেউ রা কাড়বেনা । মনে মনে বাহবা দেবেন । সমস্যা যৌনতার ক্ষমতা-কেন্দ্রিকতা নিয়ে । সমস্যা যৌন-অপরাধগুলো নিয়ে কথা বলা । এতে ভোগের বারোটা বেজে যায় । প্রকৃত পুরুষতন্ত্র কী করে এসব সহ্য করে !


যৌনতা আসলে যে একটি ক্ষমতাকেন্দ্রের নাম এটা বুঝতে অনেক সময় চলে যায় । রাজনৈতিক ব্যায়ামসমিতিগুলি- যারা সমাজের নৈতিকতার একপ্রকার ঠিকাদার তারা যৌনতার কথায় ভীষণ ঘাম ঝরায় । কারণ তারা জানে তসলিমা শুধু যৌনতার কথা বলতে আসেনি সে আসলে ধর্মের নীতি নৈতিকতা নিয়ে টানাটানি করতে গিয়ে আমদানী করেছে যৌনতার । সুতরাং---।

ধর্মীয় মৌলবাদ নিয়ে এখন কথা বলা খুব সহজ নয় আর । যতদিন তা শুধু ধর্মেই সীমাবদ্ধ ছিল ততদিন তা নিয়ে কথা বলা হয়তো সম্ভব ছিল । কিন্তু যখন থেকে ধর্মীয় মৌলবাদ রাজনৈতিক মৌলবাদের সঙ্গে গোপন চুক্তি সেরে ফেলতে পারলো তখন থেকে তা প্রায় দুর্ভেদ্য হয়ে উঠলো । এই বঙ্গে এটারই মহড়া হয়ে যায় তসলিমা বিতাড়ন কিংবা সলমন রুশদিকে পশিবঙ্গ তথা বইমেলায় নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে । ফলে 'স্বাধিকার গণতন্ত্র মানবাধিকার---' ইত্যাদি শব্দপুঞ্জ প্রকৃত অর্থে কতখানি ব্যাঙ্গাত্মক হয়ে উঠেছে তা এখন ভাবার বিষয় ।





৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×