somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পেপাল বিতর্ক এবং ষড়যন্ত্র তত্ব!

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পেপাল কেন বাংলাদেশে আসতে পারছে না?)

সম্প্রতি বাংলদেশ ব্যাংক ও আইসিটি মিলে (আবারো বেশকয়কেটি ভ্রমণ বিলাস, পেপাল ইউ এস অফিসে ) পেপালের জুম সার্ভিস চালু করেছে। বোধগম্য নয় যে একটি অনলাইন ফান্ড ট্র্যান্সফার সার্ভিস ওপেনিং এতটা শো ঢাউনের মাধ্যমে লঞ্চ করার পরও কার্যকর কোন অর্জন কি আদৌ হবে কিনা! বাজারে পেপাল জুমের প্যারাল্যাল বেশ কয়েকটি অনলাইন ফান্ড ট্র্যান্সফার সার্ভিস ইতিমধ্যেই রয়েছে (WesternUnion, XpressMoney, Worldremit, Transfast, Ria, MoneyGram, Payoneer, Payza, Neteller, Skrill ইত্যাদি)। বাংলাদেশের অনলাইন ফরেন ফান্ড ইনফ্লোর সমস্যা আদতে যেকটি তার কোনটাই এই প্রোজেক্টে এড্রেস করা হয়নি।

ক। জুম বা অন্য অনলাইন মেঠডে (এপল/এন্ড্রয়েড এপস) বাংলাদেশে রেমিটেন্স আসছে কিন্তু সেই টাকা এনক্যাশ করতে গ্রাহককে মাত্র ২-৩টার মত ব্যাংকেই যেতে হচ্ছে এবং হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। এই হয়রানির দুটো দিক থাকে- একদিকে টাকার মূল্যমানে রেইট কম থাকে অন্যদিকে বেশ কিছু পেপার ওয়ার্ক্সের ঝামেলা থাকে। ফলে শুরু করলেও এই মেথড গুলো কিছুদিন পর গ্রাহক বান্ধব হয়ে আবির্ভূত হতে ব্যর্থ হয়। আবার দেশে ব্যাংকের সংখ্যা বড্ড বেশি। ফলে এই স্বল্প খরুচে সার্ভিস গুলোও ৫৩টি ব্যাংকের সবার সাথে ইন্টারফেইস তৈরির মত খরুচে বিজনেইস কেইস এডাপ্ট করতে পারে না।

খ। বাংলদেশ আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা আনতে একিউরেইট সিটিজেন এড্রেস ম্যানেজমেন্টে জোর দেয়নি। ফাইনান্সিয়াল এড্রেস ভেরিফিকেশন, এড্রেস বেইজড ব্যাংক একাউন্ট বিলিং, মান্থলি সার্ভিস ও ইউটিলিটির অটো ব্যাংক বেইজড পেমেন্ট এখানে সুচনাই করতে পারে নি। ভোটার নম্বর প্রদান ও এর বিপরীতে বায়োমেট্রিক নেয়ার যে তোড় ঝোড় তা দেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনা সহজীকরণ কিংবা অপরাধ দমনে কোন কাজের আসছে না। এতে করে পোস্টাল সার্ভিস গুরুত্ববহ হচ্ছে না, এমনকি স-শরীর উপস্থিতি কেন্দ্রিক পণ্য ও সেবা ক্রয়ের মডেল, (তদবির ও স-শরীর উপস্থিতি কেন্দ্রিক প্রশাসনিক কাজও) নগরীকে ভয়াবহ যানজট পুর্ণ রাখতে সহায়ক ভূমিক রাখছে। বাংলাদেশে সিটিজেন ফাইনান্সিয়াল করেস্পন্ডেন্স কোম্পানির ঠিকানা কেন্দ্রিক, অনেক আর্থিক সেবা চাকুরির পে-স্লিপ ভিত্তিক, যেহেতু এড্রেস ট্রাস্টেড না তাই বিজনেস এখানে সরাসরি নাগরিক ডিলিংকে ট্রাস্ট করে না। এই কারণেও এখানে বহু বিজনেস গ্রো করতে পারছে না, এন্টার প্রেনিউর শিপ মুখ থুবড়ে পড়ছে পেমেন্ট না পাওয়া এবং পেমেন্ট প্রাপ্তির জটিলতায়। বিস্তৃত মধ্যবিত্ত ও নিন্মবিত্ত উদ্যোক্তা কৃষি ও শ্রমজীবিকে বিজনেস ফাইনানশিয়ালি ট্রাস্ট করে না। এর ব্যাপক প্রভাব পেমেন্ট সার্ভিসে এমনকি অর্থনীতিতে পড়ছে।

এড্রেস ভেরিফিকেশন না থাকায় পুর্ণাংগ পেপাল (যেটা ফ্রি ল্যান্সার ও আইটি এক্সপার্টদের দীর্ঘ প্রত্যাশা) সেবা বাংলাদেশে আসতে পারছে না, সীমিত পরিধিতে পেপালের মালিকানাধীন মোবাইল ফান্ড ট্র্যান্সফার সার্ভিস “জুম”এই আমাদের সীমাবদ্ধ থাকতে হচ্ছে। (জুম রেমিটেন্স গেইটয়ে হলেও পেপ্যালের কোন সুবিধা জুম দেয় না) বরং পাইয়োনিয়ার এপের এক্সপেন্ডেচার ইন্টারফেইস বেশি। এবং ওয়ার্ল্ড রেমিট এপের এক্সচেইঞ্জ রেইট ভালো। ফলে পেপালের মালিকানাধীন হবার কারণে জুম এর ক্রেডিবেলিটি বেশি হবার ক্ষেত্রও সীমিত হতে পারে।


গ। অনলাইন রেমিটেন্স গেইট ওয়ে গুলো কিংবা রেমিটেন্স আনয়নকারী এপস সার্ভিস গুলোর সাথে ন্যাশনাল ফান্ড ট্র্যান্সফার গেইট ওয়ে BEFTN’এর ইন্টারফেইস নাই। এমনকি আমাদের মোবাইল ব্যাংক ও ক্ল্যাসিক্যাল ব্যাংকগুলোর মধ্যেও পারস্পরিক ফান্ড ট্র্যান্সফার হচ্ছে না কেননা মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রণকারী কোম্পানী গুলোর প্ল্যাটফর্ম (যেমন বিকাশ, রকেটের USSD গেইট'ওয়ে) BEFTN এ যুক্ত নয়। মোবাইল ব্যাংকিং গুলো শুধু তার মাদার কোম্পানির সাথে যুক্ত। (যেমন বিকাশ ব্র্যাক ব্যাংক, রকেটডাচ বাংলা)। এর বাইরে "ইন্ডিভিজুয়াল ব্যাংক টু বিজনেস"এর আদলে কিছু ক্ষেত্রে "ইন্ডিভিজুয়াল মোবাইল ব্যাংক টু বিজনেস" ইন্টারফেইস তৈরি হচ্ছে (যেমন বিকাশ ও রকেট দিয়ে কিছু কিছু দোকানে পে করা যায়)। আদালা আলাদা ইফোর্ট গুলো দীর্ঘমেয়াদী এন্ড টু এন্ড নেটোয়ার্কের বিপরীতে ইন্ডীভিজুয়াল মেশ নেটোয়ার্ক হিসেবে অবির্ভুত হচ্ছে যা সময় ও অর্থের অপচায়কে ত্বরান্বিতই করছে শুধু। আর ইন্টার ব্যাংকিং ফান্ড ট্র্যান্সফার সুবিধাহীনতায় জুম এর মত সার্ভিস গুলো সাধারণ একটি মোবাইল ব্যাংকিং (যেখানে রেমিটেন্স আসে) একাউন্টের চেয়েও সীমাবদ্ধতা নিয়ে জন্ম নিচ্ছে যার ডেস্টিনেশন ঝামেলা পুর্ণ ক্যাশ আউট। স্বাভাবাবিকভাবেই যে এপট এপ প্ল্যাটফর্মের আন্তর্জাতিক পরিচিতি বেশি সেটা বেশি গ্রাহক প্রিয়তা পাবে তবে আদতে ক্যাশ আউট সীমাবদ্ধতা কিংবা অল্টারনেটিভ পেমেন্টের সীমাবদ্ধতায় তার ব্যবহার সীমিত হয়ে পড়বে।



অনেকেই মনে করেন ক্রস বর্ডার রেস্ট্রেকশনের কারণে পেপাল দেশে আসতে পারছে না। বাংলাদেশের ক্রস বর্ডার ট্রানজেকশন রেস্ট্রিক্টেটশন টা কেমন? (আমি মূলত লিখাটা রেমেটেন্স ফ্লোর দৃষ্টিকোণ থেকে লিখেছি)।

১। রেমিটেন্স যদি ফরেন কারেন্সিতেই স্টে করে (ফরেন কারেন্সি একাউন্ট) তাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক্সটার্নাল রেস্ট্রিকশন তাতে কাজ করে না। শুধু ভ্যালিডিটি শো করতে হয়। (যেহেতু দেশ থেকে টাকা পাচার হয় তাই এটা ঠিক মনে করি)

২। বাংলাদেশ ব্যাংকের রেস্ট্রিকশন শুধু "টাকা" হয়ে যাওয়া অর্থের উপর। তার পরেও যদি সেই টাকার সোর্স আবার রেমিটেন্স হয় তাহলে দেন দরবার (আবেদন) করে টাকা বাইরে নেয়া যায় যদি কারো রেজিস্টার্ড এবং বৈধ বিজনেস থাকে। মূলত বাংলাদেশ ব্যাংকের রেস্ট্রিকশন্টা হল দেশে অর্জিত "টাকা"র উপর। চ্যাক এন্ড ব্যালান্স সেট করে (যেটা ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ডের ক্রস কারেন্সি/ক্রস বর্ডার পেমেন্টের ক্ষেত্রে করা হয়) পেপালে “টাকা” রিফিলের বন্দবস্ত করা যায় অবশ্যই। এতেও আইনী ঝামেলা দেখি না (তবে কিছু পেপার ওয়ার্কের দরকার আছে, যেহেতু দেশ থেকে খুল্লাম খুল্লা “টাকা” ফরেন কারেন্সি হয়ে পাচার হচ্ছে)।

৩। বাংলাদেশ ব্যাংক কিছু বছর আগেই তার রেস্ট্রিকশন কিছুটা শিথিল করেছে।
সুতরাং রেমেটেন্স ফ্লোর দৃষ্টিকোণ থেকে এখন আর পেপালের বাংলাদেশে আসা আইনের সমস্যা বলে ঠিক মনে করি না।



ষড়যন্ত্র তত্বঃ

কিছু লিখক পেপাল বাংলাদেশে না আসার প্রতিবন্ধকতা হিসেবে মুলত পেপলের এশিয়ান অঞ্চলের হর্তাকর্তা ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে দায়ী করছেন। উনারা বলছেন সংকির্নমনা ভারতীয়রা চাচ্ছেন না বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের উত্থান। তারা পেপলের কেন্দ্রকে বুঝিয়েছে বাংলাদেশের সব ফরেন ট্রানজেকশন ওয়ানওয়ে, যেহেতু ট্রাঞ্জেকশন একমুখী (যা অসত্য) তাই বাংলাদশে পেপালের জন্য কোন প্রফিটেবল বিজনেইস কেইস দাঁড়ায় না।


১। তবে ব্যক্তিগত আমি মনে করি প্রসাশন সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে উদ্যোগ নিলে এই বাঁধা অতিক্রম করা সম্ভভ। পরিপূর্ণ পেপাল কিংবা তার ইকুইভ্যালেন্ট ফ্রিলেন্স্যারদের খুবই প্রয়োজন! স্টেইট এর প্রেসার এবং বিজনেইস অপরচুনিটি পেপালের গুটিকতক ম্যানাজারের ইচ্ছার বিপরীতে অনেক বেশি পটেনশিয়াল।

২। ভারতীয় ম্যানেজমেন্টের ষড়যন্ত্র কতটুকু গভীর সে ব্যাপারে আমার কিছুটা সন্দেহ আছে, এটা সত্য হতেও পারে, নাও হতে পারে। বরাবরের মতই আমি মনে করি এটা সিটেজেন এড্রেস ম্যানেজমেন্ট কেন্দ্রিক ব্যাপার। দেশের অভ্যন্তরের আর্থিক লেনদেনেও এটা প্রতিফলিত। দেশের ফ্লটিং ব্যবসায়ী, শ্রমজীবী, নিন্ম বিত্ত, গার্মেন্টস কিংবা কৃষকদের কাউকেই ক্যলাসিক্যাল ব্যাংক গুলো ঋণ বা অন্য কোন ব্যাংকিং সেবা দেয় না। (ক্ষুদ্র ঋণের কালেকশন মেকানিজম তৃনমূল মাস্তন তান্ত্রিক বলে সেটার হিসেব আলাদা, আর তারা মধ্যম ও বৃহৎ ঋণের পরিধিতেই পড়ে না যা দিয়ে ব্যক্তি সত্যিকার উদ্যোক্তা হয়ে উঠতে পারেন)।

৩। তবে আমার কিছুটা সন্দেহ রয়েছে ভিস্‌ এমেরিকান এক্সপ্রেস ও মাস্টার কার্ড প্ল্যাটফর্মের উপর। হতে পারে তারা দুর্বিত্তায়িত প্রভাব খাটিয়ে তাদের ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বী পেপাল কে বাংলাদেশে আসতে দিচ্ছে না। (আবার, ৩টা এমেরিকান প্ল্যাটফর্ম এই দেশে বিজনেইস করতে পারলে চতুর্থটা পারবে না কেন? হতে পারে ক্রেডিট কার্ড কোম্পানিগুলোর বিজনেইস পেনেট্রেশন, প্রশাসন ও সরকার সংশ্লিষ্টতা)।

বাংলাদেশে ভিসার অপ্রতিরোধ্য আগ্রাসনে আমি সংকিত। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পণ্য ক্রয় বিক্রয়ের ট্রানজেকশনের বিপরীতে যে ভ্যাট আসে ক্রেডিট কার্ড তার একটা অংশ ভোগ করে। (যেমন! আপনি ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কেনা বিড়িতে যত বেশি ফুঁকছেন ততই ভ্যাট % পাচ্ছে মার্কিনিরা!) দেশীয় পেগেইটোয়ে এবং লোকাল ট্রাঞ্জেকশনের জন্যও স্থানীয় ক্রেডিট কার্ড না থাকায় বিদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যাপকতা রয়েছে, যা দেশীয় ইনফাস্ট্রাকাচারের দিক থেকে হিনমান্যতা ও কারিগরি পরাজয়। প্রায় সব ব্যাংক এমনকি মোবাইল ব্যাংকিং এর প্ল্যাটফর্ম ভিসার প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে আছে। একটি পুর্ণাংগ দেশীয় পে-গেইট ওয়ে'র বাস্তবায়ন বার বার পিছিয়ে যাবার পেছনে ভিসার ষড়যন্ত্র থাকতে পারে বলে আমি সন্দেহ করি। এটা তদন্ত হওয়া দরকার বলে মনে করি।

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইরান ইসরাইলের আক্রমণ-প্রতি আক্রমণ আর আমাদের সুন্নী-শিয়া মুমিন, অ-মুমিন কড়চা।

লিখেছেন আফলাতুন হায়দার চৌধুরী, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩০

(ছবি: © আল জাযীরা মিডিয়া নেটওয়ার্ক)

শ্রদ্ধেয় ব্লগার সামিউল ইসলাম বাবু'র স্বাগতম ইরান পোষ্টটিতে কয়েকটি কমেন্ট দেখে এই পোষ্ট টি লিখতে বাধ্য হলাম।
আমি গরীব মানুষ, লেখতে পারিনা। তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৯




আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতী যারা নিজেদের স্বাধীনতার জন্য, নিজস্ব ভাষায় কথা বলার জন্য প্রাণ দিয়েছি। এখানে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান চাকমা মারমা তথা উপজাতীরা সুখে শান্তিতে বসবাস করে। উপমহাদেশের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্যা লাস্ট ডিফেন্ডারস অফ পলিগ্যামি

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০


পুরুষদের ক্ষেত্রে পলিগ্যামি স্বাভাবিক এবং পুরুষরা একাধিক যৌনসঙ্গী ডিজার্ভ করে, এই মতবাদের পক্ষে ইদানিং বেশ শোর উঠেছে। খুবই ভালো একটা প্রস্তাব। পুরুষের না কি ৫০ এও ভরা যৌবন থাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×