আপনার নাম কী?
আজন্ম সুখী মানুষ ।নিজ নামেও আছে একটা।মাহবুব মতিন সেখানে মৌনপ্রিয়র ছবি দিয়ে দিয়েছি।(মৌনর নামে তৈরী সাইট)
আচ্ছা, আমারটা তাহলে অণৃন্য দেন।
তারপর কিভাবে কিভাবে টাইপ করা শিখে গেলাম।এর আগে পর্যন্ত আমার নিজের মেইল আইডিও ছিল না।
মাহবুব ভাই তারপর অন্য কিসে আগ্রহী হয়ে কি কি করছিলেন বলছিলেন।নাটক নিজে সংগঠনের জন্য অনুষ্ঠান করছেন ছোটরাই । নাটক বানাচ্ছেন। সাংবাদিকদের একটা অনলাইন ক্লাব বানাচ্ছেন।জার্নালিস্ট ক্লাব আমি ব্লগ ছাড়তে পারি নি। মাঝে এক ব্লগার কি একটা পোস্ট বারবার দিচ্ছিলেন আর মডারেটররা ডিলিট করে দিচ্ছিলেন।একবার সেটা আমি কপি করে রেখে ডিলিট করা মাত্র আমি পোস্ট করে দিয়েছিলাম।এতে আমার অণৃন্য ব্লগটি ব্যান করে দেন। আমি মাহবুব ভাইয়ের বুদ্ধিতে তাৎক্ষনিক নিজ নামে আরেকটি ( এই নিকটি ) খুলে নিয়েছিলাম। রাহেলা হত্যাকাণ্ড নিয়ে ব্লগে ক্যাম্পেইন হয়েছিল।মানবী আমাকে বলেছিলেন সিগনেসার ক্যাম্পেইন যে হয়েছিল তার কপিসহ একটা এপ্লিকেশন প্রধান উপদেষ্টার বরাবরে দেয়ার জন্য। মাহবুব ভাইকে আমি অনুরোধ করার অল্প সময়ের মধ্যে তিনি তার ছোটদের সংগঠন `ছোটরাইর' পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমদের কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেন।রায় ভিন্ন বিতর্ক। কিন্তু মামলাটি এরপর দ্রুতবিচার ট্রাইবুনালে বিচারের ব্যবস্থা হয়।
সামহোয়ারের ব্লগাররা তাকে ভাল করে চিনেন না।কিন্তু স্বভাবসুলভ চঞ্চলতায় এখানে কিছু দিন ছিলেন তিনি।
এই ব্লগটা মাহবুব মতিন চিনিয়েছিলেন , নিজ হাতে নিক করে দিয়েছিলেন বলেই বোধ হয় তার মৃত্যুর পর আজ প্রথম ব্লগ খুলতেই তার কথা বেশি করে মনে পড়লো।সাংবাদিক মাহবুব মতিন আর নেই
এক অফিসে কাজ করতাম আমরা।আট বছর এক সাথে কাজ করেছি।তার আগে এমন ঘনিষ্ট কাউকে হারাইনি এখন পর্যন্ত। নিজে আগে মারা না গেলে মানুষকে অনেক মৃত্যুর বেদনা সহ্য করতে হয় মনে হচ্ছে।
মাহবুবের ছোট্ট জীবন
মৃত্যু সংবাদ
বিডি নিউজ
সংবাদ
প্রথম আলোর ভুল খবর
পরের দিন প্রথম আলোর সঠিক খবর
সমকাল
যুগান্তর
ডেইলি স্টার
আমাদের সময়
ফজলুল বারীর স্মৃতিচারণ
যুগান্তরে রফিকুল ইসলাম রতনের স্মৃতিচারণ
প্রথম আলোতে পরাগ আজিমের স্মৃতিচারণ
ভাল থাকবেন মাহবুব ভাই !