somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঐক্যের সম্ভাবনাকে আমরা কখনই নাকচ করে দিই না...প্রসিত বিকাশ খীসা

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



প্রসিত বিকাশ খীসা। পার্বত্য রাজনীতির রহস্যপুরুষ। একসময় পাহাড়ী ছাত্রদের রাজনৈতিক সংগঠন পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ছিলেন। পার্বত্য শান্তিচুক্তিসহ বেশ কিছু ইস্যুতে সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতির সাথে বিরোধের কারণে গঠন করেন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (্ইউপিডিএফ)। রাঙামাটি,খাগড়াছড়ি এবং বান্দরবানের বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে দিয়েছেন পূর্ণস্বায়ত্ত্বশাসনের দাবীর আন্দোলন। বর্তমানে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। বরাবরই লোকচুক্ষর আড়ালে থাকা এই নেতা গণমাধ্যম থেকেও দূরত্ব বজায় রাখেন। পার্বত্য চুক্তির ১৪ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে তার একটি এক্সক্লুসিভ সাক্ষাতকার ।


১. কোন প্রেক্ষাপটে ইউপিডিএফ এর জন্ম ??
দেশীয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের জাতীয় জীবনের এক সন্ধিক্ষণে যখন চুক্তি সম্পর্কে ইউফোরিয়া সৃষ্টি করে সাধারণ মানুষকে মোহাবিষ্ট করার প্রচেষ্টা চলছিল, সে পরিস্থিতিতে তিন গণতান্ত্রিক সংগঠন পাহাড়ি গণপরিষদ-পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও হিল উইমেন্স ফেডারেশনের পক্ষ থেকে ঢাকায় ১৯৯৭ সালের ১০ মার্চ প্রথম পূর্ণস্বায়ত্তশাসনের ডাক দেয়া হয়েছিল। তার পরে পরেই ২৫-২৭ মার্চ তিন সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের নিয়ে ঢাকায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা বৈঠকে ৭ দফা প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল। এর প্রথম দফাতে সন্তু লারমা নেতৃত্বাধীন তখনকার জেএসএসের মূল নেতৃত্ব-কে সংশোধনবাদী আপোষকামী আখ্যায়িত করে তাদের দ্বারা আর আন্দোলন সম্ভব নয় বলে সিদ্ধান্ত টানা হয়েছিল। বলা যায়, তখনই নতুন একটি সংগঠনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপিত হয়ে গিয়েছিল, সময়ের আবর্তে তার আবির্ভাব ছিল শুধু সময়ের ব্যাপার। সন্তু লারমা কর্তৃক চুক্তি সম্পাদন ও সারেন্ডার জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নতুন একটি সংগঠনের আবির্ভাবকে অবিশ্যম্ভাবী করেছিল। এক পার্টি প্রস্তুতি সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ১৯৯৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর ইউপিডিএফ গঠিত হয়েছিল।

এখানে এটা স্পষ্ট করা দরকার যে, তিন গণতান্ত্রিক সংগঠন পাহাড়ি গণপরিষদ, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও হিল উইমেন্স ফেডারেশন ছিল স্বতন্ত্র, জনসংহতি সমিতির অঙ্গসংগঠন ছিল না। পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে এই তিন গণতান্ত্রিক সংগঠন ও জনসংহতি সমিতির দাবি-দাওয়া মূলত অভিন্নই ছিল, কিন্তু এ সংগঠনসমূহ একই দলভুক্ত ছিল না।

২. গত ১৪ বছরে আপনাদের অর্জন কি ?
গত ১৪ বছরে ইউপিডিএফের মূল অর্জনগুলো হলো আমার মতে, এক, আমাদের সংগঠন তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছেছে। দুই, প্রায় সবার কাছে চুক্তির অসারতা প্রমাণিত হয়েছে। তিন, ভূমি বেদখলের বিরুদ্ধে কিছুটা হলেও গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলা গেছে।

৩.পার্বত্য চুক্তি সম্পর্কে আপনাদের বর্তমান মূল্যায়ন কি ?
চুক্তি বিষয়ে আমাদের অবস্থান আগের মতোই রয়েছে। আর তা হলো এই চুক্তিটি একটি অসম্পূর্ণ চুক্তি। এতে জনগণের মৌলিক দাবিগুলোর কোনটি পূরণ হয়নি। তাই এই চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমরা চুক্তি বাস্তবায়নে কখনোই বাধা হয়ে দাঁড়াই নি। চুক্তি বাস্তবায়নে আমরা বৃহত্তর স্বার্থে সহযোগিতার ঘোষণাও দিয়েছি।

৪.পাহাড়ে ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত সম্পর্কে আপনাদের বক্তব্য কি ?
ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত সৃষ্টির পেছনে মূল হোতা হলেন সন্তু লারমা। চুক্তির পর পরই পানছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান কুসুমপ্রিয় ও প্রদীপ লালকে হত্যার মাধ্যমে এটা শুরু করেন। প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে তিনি চুক্তি বিরোধীদের গলা টিপে হত্যা, চোখ উপড়ে ফেলে দেয়া, হাত-পা ভেঙে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও এটিই এখন পাহাড়ে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে প্রথম এবং প্রধান বাধা।

৫. এই সংঘাত বন্ধে কি করা যায় ?
সংঘাত বন্ধের লক্ষ্যে জনগণ সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। মানুষের মধ্যে প্রতিবাদ উচ্চারিত হচ্ছে। ইতিমধ্যে গণবিক্ষোভ, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে গণপ্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত বন্ধের জন্য জনগণের সকল স্তর থেকে এগিয়ে আসা দরকার।

৬. জনসংহতি সমিতি (সন্তু) এবং জনসংহতি সমিতি (এমএনলারমা) সম্পর্কে আপনাদের মূল্যায়ন কি ?
পার্বত্য চট্টগ্রামের আন্দোলনে প্রথম দিকে জনসংহতি সমিতির প্রগতিশীল ভূমিকা ছিল, এটা আমরা স্বীকার করি। অনেক সীমাবদ্ধতা ও ত্র“টি সত্ত্বেও এ সংগঠনটি ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর চুক্তি পূর্ব পর্যন্ত আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। কিন্তু জেএসএস-এর আগের সেই ভূমিকা আর নেই, নেই সেই আদর্শও। জনগণের স্বার্থ বিকিয়ে দিয়ে চুক্তি করার মাধ্যমে সংগঠনটির আদর্শিক বিচ্যুতি ও রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বই ফুটে উঠেছে। শেষ পর্যন্ত সংগঠনটি আবারও দ্বিধা বিভক্ত হয়েছে। মূলতঃ আদর্শিকভাবে বিচ্যুত সন্তু লারমাকে প্রত্যাখ্যান করেই এম. এন. লারমা দল বেরিয়ে এসেছে। তারা এখনও গঠনের পর্যায়ে রয়েছে। সন্তু লারমা যে জায়গায় ব্যর্থ, সরকারের খুঁটিতে বাঁধা থাকার কারণে জনগণের সপক্ষে কোন কর্মসূচি দিতে সক্ষম হচ্ছেন না, সে জায়গায় লারমা গ্র“প জনগণের স্বার্থে কর্মসূচি দিতে পারলে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে।

৭.পার্বত্য চট্টগ্রামে বর্তমানে কোন সমস্যাটিকে সবচে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন ?
ভূমি সমস্যাই বর্তমানে সর্ব প্রধান সমস্যা। এই সমস্যাকে কেন্দ্র করে অন্যান্য সমস্যাগুলো আবর্তিত। সেটলাররা ভূমি দখল করছে। সেনা সহায়তায় এটা করা সম্ভব হচ্ছে। সেনা ক্যাম্প স¤প্রসারণ, বিমান ও গোলন্দাজ বাহিনী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ এসবের নামেও ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে পাহাড়িদের ভূমি থেকে উচ্ছেদ চলছে। এছাড়া বেশ কিছু এনজিও এবং প্রাইভেট কোম্পানীও ভূমি বেদখলের সাথে যুক্ত রয়েছে।

৮. আপনাদের বিরুদ্ধেও তো অবৈধ অস্ত্র রাখা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ করে অনেকেই, এই অভিযোগ কিভাবে খন্ডন করবেন ?
ইউপিডিএফ একটি গণতান্ত্রিক দল। তার কার্যক্রম সফল করার লক্ষ্যে অন্য যে কোন সংগঠনের মতই এটি জনগণের সাহায্যের দ্বারস্থ হয়ে থাকে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশ-সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে কূপনের মাধ্যমে গণচাঁদা সংগৃহীত হয়, যা দেশের সব ক’টি দলই করে থাকে। এটি দেশে স্বীকৃতও। এভাবে অর্থ সংগ্রহকে চাঁদাবাজি বলা কোনভাবে ঠিক নয়।
ইউপিডিএফ তো গণতান্ত্রিক পন্থায় অধিকার প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়ে আন্দোলনে অবতীর্ণ হয়েছে। অবৈধ অস্ত্র রাখা কিংবা সংগ্রহের ব্যাপারে পার্টিগতভাবে কোন ধরনের সিদ্ধান্ত হয় নি। আমাদের দলের কেন্দ্রীয় সদস্য অনিমেষ শহীদ হবার পরেও আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করেছি। সড়ক অবরোধসহ গণতান্ত্রিক পন্থায় প্রতিবাদ বিক্ষোভ হয়েছে।

৯.সন্তু লারমা আপনাদের নিষিদ্ধ করার দাবী করেছেন, আপনি কি বলেন ?

এ ব্যাপারে আমরা কোন মন্তব্য করতে চাই না।

১০. কোন পথে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার সমাধান ?
আলাপ আলোচনার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক পন্থায় এর শান্তিপূর্ণ সমাধান হওয়া উচিত। সবচে’ সহজ সমাধান হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের মৌলিক দাবিসমূহ মেনে নেয়া। ভূমি অধিকার ফিরিয়ে দেয়া, সংবিধানে জাতিসত্তার স্বীকৃতি প্রদান, সেনা ও সেটলারদের ফিরিয়ে নেয়া, সেটলারদের জীবিকার নিশ্চয়তাসহ সম্মানজনকভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরে পুনর্বাসন করা, এ যাবত সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের শ্বেতপত্র প্রকাশ ও অপরাধীদের বিচার করা। কিন্তু সরকারের দিক থেকে সদইচ্ছা লক্ষ্য করা যায় না। পার্বত্য চট্টগ্রামে সশস্ত্র বিদ্রোহ না থাকা সত্ত্বেও সেখানে ৪ বিগ্রেড সেনা মোতায়েন রয়েছে।

১১. আপনি জনসম্মূখে খুবই কম আসেন, কারণ কি ??

আমাদের শত শত নেতা-কর্মী মাঠে জনগণের সাথে সম্পৃক্ত থেকে কাজ করে যাচ্ছে। যখন প্রয়োজন হয়, তখন আমি নিজে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে থাকি।

১২.আগামী নির্বাচনে কি পার্বত্য তিন জেলায় ইউপিডিএফ নিজস্ব প্রার্থী দিবে ?
নির্বাচন এখনও দেরি আছে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি যা দেখা যাচ্ছে তাতে আগামী নির্বাচন আদৌ নির্দিষ্ট সময়ে হবে কিনা তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। নির্বাচনের সময় আসলে তখন বুঝা যাবে। তবে গণতান্ত্রিক দল হিসেবে নির্বাচনে ইউপিডিএফের অবশ্যই ভূমিকা থাকবে।

১৩. সন্তু লারমা সহ কেউ কেউ আপনারা সরকারের বিশেষ মহলের ক্রীড়নক বলে অভিযোগ করা হয়, এটা কতটুকু সত্য ??

আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, পার্বত্য চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ-এর মত আর কোন পার্টির ওপর এত সরকারি দমন-পীড়ন জারি রয়েছে? এখনও আমাদের অনেক কর্মী জেলে, অনেকের নামে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা-হুলিয়া রয়েছে, শান্তিপূর্ণ মিটিঙ মিছিল করতেও আমাদের প্রতি পদে পদে বাধা দেয়া হচ্ছে। এক কথায় প্রত্যেক সরকারের আমলে আমাদের ওপর দমন-পীড়ন চলে আসছে।
১৯৯৯ সালের ২২ এপ্রিল পুলিশের গুলিতে প্রতুল ও সুরমণিকে হত্যা, ১৯৯৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের লালদীঘিতে আয়োজিত পার্টির প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে হামলা ও ৪৫ জন কর্মী-সমর্থককে গ্রেফতার .. এ তালিকা দীর্ঘ। স¤প্রতি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের মিটিঙে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আমাদের দলের মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলা হয়েছে। সরকারের এই সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিস্টসূলভ। তাই যেখানে প্রতিদিন প্রতি মুহূর্তে আমরা সরকারের নিপীড়ন নির্যাতনের শিকার হচ্ছি, সেখানে আমাদের বিরুদ্ধে সরকারের বিশেষ মহলের ক্রীড়নক হওয়ার অভিযোগ মতলববাজি ছাড়া আর কিছু নয়।

১৪.জনসংহতির সাথে ঐক্যের সম্ভাবনা কতটুকু আছে ??
ঐক্যের সম্ভাবনাকে আমরা কখনই নাকচ করে দিই না। সমিতিতে সন্তু লারমার প্রভাব থাকা সত্ত্বেও জনসংহতি সমিতি কোন মনোলিথিক টাইপের সংগঠন নয়। তার প্রমাণ হল রূপায়ন দেওয়ান আর সুধাসিন্ধু খীসার নেতৃত্বে সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশটি নীতিগত প্রশ্নে জেএসএস থেকে বেরিয়ে গিয়ে আলাদা দল গঠন করেছেন। তাছাড়া এখন যারা সন্তু লারমার সাথে রয়েছেন তাদের মধ্যেও আমরা যতদূর জানি ঐক্যের প্রশ্নে দু’টি ধারা রয়েছে। একটি ধারা ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত বন্ধ করে ঐক্য প্রতিষ্ঠায় আগ্রহী। সমিতিতে এ ধারাটি শক্তিশালী হলে দ্রুত ঐক্য হবে।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×